প্রতি বছরের মতো এবারও গ্রাহকের জন্য এসিআই মটরস আয়োজন করেছে বার্ষিক সার্ভিস ক্যাম্পেইন ও মত বিনিময় সভা। এটি সোনালিকা গ্রাহকদের জন্য মিলন মেলা। এই সার্ভিস ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে ট্রাক্টর মালিক, ড্রাইভার ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগণ উপস্থিত থাকেন। সোনালিকা সার্ভিস ক্যাম্পেইন গ্রাহকদের কাছে একটি উৎসবের মতো। সার্ভিস ক্যাম্পেইনে ফ্রি সার্ভিসের পাশাপাশি তাঁরা ট্রাক্টর সম্পর্কে তাঁদের মতামত প্রদান করেন। যার ওপর ভিত্তি করে এসিআই মটরস গ্রাহকদের চাহিদা পূরণে আরও সচেতন হয়। আসন্ন কৃষি মৌসুমের জন্য গ্রাহকদের ট্রাক্টর প্রস্তুত নিশ্চিত করাই হচ্ছে এই সার্ভিস ক্যাম্পেইনের অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য। এসিআই থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, দেশের প্রায় প্রতিটি জেলাতেই আয়োজিত হচ্ছে সোনালিকা সার্ভিস ক্যাম্পেইন ও মত বিনিময় সভা। এই সার্ভিস ক্যাম্পেইন এর মাধ্যমে গ্রাহকেরা ফ্রি সার্ভিসের সঙ্গে পাচ্ছে ফ্রি স্বাস্থ্য পরীক্ষা, গেম শো ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সার্ভিস ক্যাম্পেইনে সকাল থেকে থাকবে প্রোডাক্ট ডিসপ্লে আর আপ্যায়নের সু-ব্যবস্থা। এ ছাড়াও বিভিন্ন প্রকার গেম শো ও গ্রাহক ফিডব্যাকের ওপরও থাকছে বিভিন্ন পুরস্কার।
এই সার্ভিস ক্যাম্পেইনে সোনালিকা সারপ্রাইজ অফারে থাকছে-স্মার্ট ফোন, ঘর সাজানোর আসবাবপত্র ও আরও অনেক আকর্ষণীয় উপহার। বুকিং–এর সঙ্গে থাকছে বিভিন্ন অফার।
এ বছরের প্রথম সার্ভিস ক্যাম্পেইন আয়োজিত হয়েছে কুমিল্লা জেলার চান্দিনাতে গতকাল বুধবার (১৪ সেপ্টেম্বর)। যেখানে অংশগ্রহণ করেন প্রায় ৩০০ এর অধিক গ্রাহক এবং ৭০ টিরও বেশি ট্রাক্টরকে সার্ভিসিং করা হয়। এ ছাড়াও ডেলিভারি দেওয়া হয় ১০টি নতুন সোনালিকা ট্রাক্টর। এই ক্যাম্পেইনে গ্রাহকদের সুবিধা বৃদ্ধিতে সোনালিকা ট্রাক্টরে ৫ বছরের ওয়ারেন্টি পলিসি ও গ্রাহকদের যথাসময়ে তথ্য ও সার্ভিস সুবিধা দিতে “সমৃদ্ধি অ্যাপ” নামে নতুন অ্যাপ উদ্বোধন করা হয়।
এই সার্ভিস ক্যাম্পেইন এ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এসিআই মটরস–এর নির্বাহী পরিচালক জনাব সুব্রত রঞ্জন দাস। এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এসিআই মটরস–এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, ডিলার, গ্রাহক ও শুভানুধ্যায়ী ব্যক্তিবর্গ।
এই সার্ভিস ক্যাম্পেইন এর প্রধান ফোকাস হলো, ছয় ঘণ্টা সার্ভিস কমিটমেন্ট, দেশ সেরা সার্ভিস ও ডিলার নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা। সোনালিকা সার্ভিস ক্যাম্পেইন ট্রাক্টর মালিক, ড্রাইভার ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে বছরের সব চেয়ে বড় উৎসব। এই ক্যাম্পেইন এর মাধ্যমে ট্রাক্টর মালিকগণ তাদের প্রত্যাশা তুলে ধরেন যা নিয়ে কাজ করে সেরা গ্রাহক সেবা প্রদান করছে এসিআই মটরস।
উল্লেখ্য, এসিআই মটরস ২০০৭ সাল থেকে বাংলাদেশের কৃষি যান্ত্রিকীকরণে প্রধান ভূমিকা পালন করছে। এসিআই মটরস–এর ট্রাক্টর ও পাওয়ার টিলার দিয়ে দেশের তিন ভাগের এক ভাগ জমি চাষ হচ্ছে। এসিআই মটরস–এর এই কৃষি যান্ত্রিকীকরণে যাত্রা শুরু হয় সোনালীকা ট্রাক্টর দিয়ে। বর্তমানে সোনালীকার ২৩ হাজারেরও বেশি গ্রাহক রয়েছে।
বিগত কয়েক বছর ধরে সোনালীকা ট্রাক্টর বাংলাদেশের ট্রাক্টর ইন্ডাস্ট্রিতে শীর্ষস্থানে অবস্থান করছে। এই অর্জনে ও অন্যতম প্রধান কারণ এসিআই মটরস–এর ৬ ঘণ্টা সার্ভিসের নিশ্চয়তা, যা নিশ্চিত করেছে সর্বোপরি গ্রাহক সন্তুষ্টি।
প্রতি বছরের মতো এবারও গ্রাহকের জন্য এসিআই মটরস আয়োজন করেছে বার্ষিক সার্ভিস ক্যাম্পেইন ও মত বিনিময় সভা। এটি সোনালিকা গ্রাহকদের জন্য মিলন মেলা। এই সার্ভিস ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে ট্রাক্টর মালিক, ড্রাইভার ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগণ উপস্থিত থাকেন। সোনালিকা সার্ভিস ক্যাম্পেইন গ্রাহকদের কাছে একটি উৎসবের মতো। সার্ভিস ক্যাম্পেইনে ফ্রি সার্ভিসের পাশাপাশি তাঁরা ট্রাক্টর সম্পর্কে তাঁদের মতামত প্রদান করেন। যার ওপর ভিত্তি করে এসিআই মটরস গ্রাহকদের চাহিদা পূরণে আরও সচেতন হয়। আসন্ন কৃষি মৌসুমের জন্য গ্রাহকদের ট্রাক্টর প্রস্তুত নিশ্চিত করাই হচ্ছে এই সার্ভিস ক্যাম্পেইনের অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য। এসিআই থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, দেশের প্রায় প্রতিটি জেলাতেই আয়োজিত হচ্ছে সোনালিকা সার্ভিস ক্যাম্পেইন ও মত বিনিময় সভা। এই সার্ভিস ক্যাম্পেইন এর মাধ্যমে গ্রাহকেরা ফ্রি সার্ভিসের সঙ্গে পাচ্ছে ফ্রি স্বাস্থ্য পরীক্ষা, গেম শো ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সার্ভিস ক্যাম্পেইনে সকাল থেকে থাকবে প্রোডাক্ট ডিসপ্লে আর আপ্যায়নের সু-ব্যবস্থা। এ ছাড়াও বিভিন্ন প্রকার গেম শো ও গ্রাহক ফিডব্যাকের ওপরও থাকছে বিভিন্ন পুরস্কার।
এই সার্ভিস ক্যাম্পেইনে সোনালিকা সারপ্রাইজ অফারে থাকছে-স্মার্ট ফোন, ঘর সাজানোর আসবাবপত্র ও আরও অনেক আকর্ষণীয় উপহার। বুকিং–এর সঙ্গে থাকছে বিভিন্ন অফার।
এ বছরের প্রথম সার্ভিস ক্যাম্পেইন আয়োজিত হয়েছে কুমিল্লা জেলার চান্দিনাতে গতকাল বুধবার (১৪ সেপ্টেম্বর)। যেখানে অংশগ্রহণ করেন প্রায় ৩০০ এর অধিক গ্রাহক এবং ৭০ টিরও বেশি ট্রাক্টরকে সার্ভিসিং করা হয়। এ ছাড়াও ডেলিভারি দেওয়া হয় ১০টি নতুন সোনালিকা ট্রাক্টর। এই ক্যাম্পেইনে গ্রাহকদের সুবিধা বৃদ্ধিতে সোনালিকা ট্রাক্টরে ৫ বছরের ওয়ারেন্টি পলিসি ও গ্রাহকদের যথাসময়ে তথ্য ও সার্ভিস সুবিধা দিতে “সমৃদ্ধি অ্যাপ” নামে নতুন অ্যাপ উদ্বোধন করা হয়।
এই সার্ভিস ক্যাম্পেইন এ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এসিআই মটরস–এর নির্বাহী পরিচালক জনাব সুব্রত রঞ্জন দাস। এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এসিআই মটরস–এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, ডিলার, গ্রাহক ও শুভানুধ্যায়ী ব্যক্তিবর্গ।
এই সার্ভিস ক্যাম্পেইন এর প্রধান ফোকাস হলো, ছয় ঘণ্টা সার্ভিস কমিটমেন্ট, দেশ সেরা সার্ভিস ও ডিলার নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা। সোনালিকা সার্ভিস ক্যাম্পেইন ট্রাক্টর মালিক, ড্রাইভার ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে বছরের সব চেয়ে বড় উৎসব। এই ক্যাম্পেইন এর মাধ্যমে ট্রাক্টর মালিকগণ তাদের প্রত্যাশা তুলে ধরেন যা নিয়ে কাজ করে সেরা গ্রাহক সেবা প্রদান করছে এসিআই মটরস।
উল্লেখ্য, এসিআই মটরস ২০০৭ সাল থেকে বাংলাদেশের কৃষি যান্ত্রিকীকরণে প্রধান ভূমিকা পালন করছে। এসিআই মটরস–এর ট্রাক্টর ও পাওয়ার টিলার দিয়ে দেশের তিন ভাগের এক ভাগ জমি চাষ হচ্ছে। এসিআই মটরস–এর এই কৃষি যান্ত্রিকীকরণে যাত্রা শুরু হয় সোনালীকা ট্রাক্টর দিয়ে। বর্তমানে সোনালীকার ২৩ হাজারেরও বেশি গ্রাহক রয়েছে।
বিগত কয়েক বছর ধরে সোনালীকা ট্রাক্টর বাংলাদেশের ট্রাক্টর ইন্ডাস্ট্রিতে শীর্ষস্থানে অবস্থান করছে। এই অর্জনে ও অন্যতম প্রধান কারণ এসিআই মটরস–এর ৬ ঘণ্টা সার্ভিসের নিশ্চয়তা, যা নিশ্চিত করেছে সর্বোপরি গ্রাহক সন্তুষ্টি।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১১ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৫ ঘণ্টা আগে