বিজ্ঞপ্তি
বিশ্ববিখ্যাত স্কিন কেয়ার ব্র্যান্ড ভ্যাসলিন সম্প্রতি তাদের নতুন পণ্য ‘ভ্যাসলিন গ্লুটা হায়া সিরাম ইন লোশন’ বাজারে আনার ঘোষণা দিয়েছে। গতকাল বুধবার ঢাকার আলোকি কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয় এই নতুন পণ্যের লঞ্চিং ইভেন্ট, ‘দ্য গ্লো সিটি’। ইভেন্টটি উপস্থাপনা করেন বাংলাদেশের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির খ্যাতনামা তারকা ও কোরিওগ্রাফার আজরা মাহমুদ।
লোশন সাধারণত শীতকালে ব্যবহৃত হয়। কিন্তু ভ্যাসলিনের নতুন গ্লুটা হায়া সিরাম ইন লোশনটি সব ধরনের আবহাওয়ায় এবং সারা বছর ত্বককে ময়েশ্চারাইজড ও গ্লোয়িং রাখতে সহায়তা করবে। এতে রয়েছে এক অভিনব সিরামের মিশ্রণ, যা ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে এবং ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে। এর ফর্মুলা দ্রুত শোষিত হয়ে ত্বকের ইনস্ট্যান্ট উজ্জ্বলতা ও স্বাভাবিক সৌন্দর্য বাড়ায়।
গ্লুটা হায়া সিরাম ইন লোশনটি সারা শরীরে ব্যবহারের উপযোগী এবং বিশেষ করে সিরাম ব্যবহারে আগ্রহী কনজ্যুমারদের জন্য উপযুক্ত। এতে রয়েছে শক্তিশালী উপাদান, যা ত্বকের গভীরে কাজ করে ময়েশ্চার লক করে এবং উজ্জ্বলতা বাড়ায়। গরম বা শীত হোক, এটি ত্বককে হাইড্রেট রেখে উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
নতুন গ্লুটা হায়া সিরাম ইন লোশনের দুটি ভ্যারিয়েন্ট ‘ডিউই রেডিয়েন্স’ ও ‘ফ্ললেস গ্লো’। ডিউই রেডিয়েন্সে রয়েছে গ্লুটা গ্লো, হায়ালুরন ও নিয়াসিনামাইড, যা ত্বককে ইনস্ট্যান্ট উজ্জ্বলতা দেয়। আর ফ্ললেস গ্লো দাগ কমিয়ে ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে। এতে রয়েছে গ্লুটাথিয়ন, হায়ালুরন ও প্রো-রেটিনল। এই লোশনগুলো নন-স্টিকি ও লাইটওয়েট ফর্মুলায় তৈরি, যা সারা বছর ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত।
ইভেন্টে দেশের খ্যাতনামা ইনফ্লুয়েন্সার, বিউটি এক্সপার্ট, সেলিব্রিটি ও মিডিয়া ব্যক্তিত্বরা ছিলেন। ইভেন্টে বিভিন্ন ইন্টারেকটিভ জোন ছিল, যেমন গ্লুটা গ্লো জোন, যেখানে অতিথিরা প্রোডাক্ট ব্যবহার করে এর ইনস্ট্যান্ট রেজাল্ট পেতে পারেন। এ ছাড়া ছিল গ্লো ক্যাফে, গ্লো ফ্রেম ও গ্লো রানওয়ে। ইভেন্টটি ইনস্টাগ্রাম ফ্রেন্ডলি ছিল, যা ইনফ্লুয়েন্সারদের আরও কনটেন্ট তৈরিতে উৎসাহিত করেছিল।
ইভেন্ট শেষে অতিথিরা এক্সক্লুসিভ গুডি ব্যাগ পেয়েছিলেন, যাতে ছিল ভ্যাসলিন গ্লুটা হায়ার বিশেষ গিফট প্যাক। প্রোগ্রামের শেষে আজরা মাহমুদ ইউনিলিভার বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে ইভেন্টটি শেষ করেন।
বিশ্ববিখ্যাত স্কিন কেয়ার ব্র্যান্ড ভ্যাসলিন সম্প্রতি তাদের নতুন পণ্য ‘ভ্যাসলিন গ্লুটা হায়া সিরাম ইন লোশন’ বাজারে আনার ঘোষণা দিয়েছে। গতকাল বুধবার ঢাকার আলোকি কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয় এই নতুন পণ্যের লঞ্চিং ইভেন্ট, ‘দ্য গ্লো সিটি’। ইভেন্টটি উপস্থাপনা করেন বাংলাদেশের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির খ্যাতনামা তারকা ও কোরিওগ্রাফার আজরা মাহমুদ।
লোশন সাধারণত শীতকালে ব্যবহৃত হয়। কিন্তু ভ্যাসলিনের নতুন গ্লুটা হায়া সিরাম ইন লোশনটি সব ধরনের আবহাওয়ায় এবং সারা বছর ত্বককে ময়েশ্চারাইজড ও গ্লোয়িং রাখতে সহায়তা করবে। এতে রয়েছে এক অভিনব সিরামের মিশ্রণ, যা ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে এবং ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে। এর ফর্মুলা দ্রুত শোষিত হয়ে ত্বকের ইনস্ট্যান্ট উজ্জ্বলতা ও স্বাভাবিক সৌন্দর্য বাড়ায়।
গ্লুটা হায়া সিরাম ইন লোশনটি সারা শরীরে ব্যবহারের উপযোগী এবং বিশেষ করে সিরাম ব্যবহারে আগ্রহী কনজ্যুমারদের জন্য উপযুক্ত। এতে রয়েছে শক্তিশালী উপাদান, যা ত্বকের গভীরে কাজ করে ময়েশ্চার লক করে এবং উজ্জ্বলতা বাড়ায়। গরম বা শীত হোক, এটি ত্বককে হাইড্রেট রেখে উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
নতুন গ্লুটা হায়া সিরাম ইন লোশনের দুটি ভ্যারিয়েন্ট ‘ডিউই রেডিয়েন্স’ ও ‘ফ্ললেস গ্লো’। ডিউই রেডিয়েন্সে রয়েছে গ্লুটা গ্লো, হায়ালুরন ও নিয়াসিনামাইড, যা ত্বককে ইনস্ট্যান্ট উজ্জ্বলতা দেয়। আর ফ্ললেস গ্লো দাগ কমিয়ে ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে। এতে রয়েছে গ্লুটাথিয়ন, হায়ালুরন ও প্রো-রেটিনল। এই লোশনগুলো নন-স্টিকি ও লাইটওয়েট ফর্মুলায় তৈরি, যা সারা বছর ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত।
ইভেন্টে দেশের খ্যাতনামা ইনফ্লুয়েন্সার, বিউটি এক্সপার্ট, সেলিব্রিটি ও মিডিয়া ব্যক্তিত্বরা ছিলেন। ইভেন্টে বিভিন্ন ইন্টারেকটিভ জোন ছিল, যেমন গ্লুটা গ্লো জোন, যেখানে অতিথিরা প্রোডাক্ট ব্যবহার করে এর ইনস্ট্যান্ট রেজাল্ট পেতে পারেন। এ ছাড়া ছিল গ্লো ক্যাফে, গ্লো ফ্রেম ও গ্লো রানওয়ে। ইভেন্টটি ইনস্টাগ্রাম ফ্রেন্ডলি ছিল, যা ইনফ্লুয়েন্সারদের আরও কনটেন্ট তৈরিতে উৎসাহিত করেছিল।
ইভেন্ট শেষে অতিথিরা এক্সক্লুসিভ গুডি ব্যাগ পেয়েছিলেন, যাতে ছিল ভ্যাসলিন গ্লুটা হায়ার বিশেষ গিফট প্যাক। প্রোগ্রামের শেষে আজরা মাহমুদ ইউনিলিভার বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে ইভেন্টটি শেষ করেন।
২০২৪–২৫ অর্থবছরে বিদ্যুৎ বিতরণকারী সংস্থা ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি (ডেসকো) ১২৫ কোটি টাকার বেশি লোকসান করেছে। গত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য কোনো লভ্যাংশ ঘোষণা করেনি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটি। আজ রোববার প্রকাশিত কোম্পানির নিরীক্ষিত আর্থিক...
২৫ মিনিট আগেদেশের অন্যতম প্রধান শিল্পগোষ্ঠী ইফাদ গ্রুপ ১৯৮৫ সালে যাত্রা শুরু করে। অটোমোবাইল, লুব্রিকেন্ট, ইন্ডাস্ট্রিয়াল কম্প্রেসর, প্যাকেটজাত খাদ্য পণ্য, টয়লেট্রিজ, মিডিয়া ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সফলভাবে ব্যবসা পরিচালনার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি ৪০ বছর পাড়ি দিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেবছরের পর বছর বিমা কোম্পানির দরজায় ঘুরেও টাকার দেখা পাচ্ছেন না গ্রাহকেরা। একসময় ভবিষ্যতের ভরসা ছিল এই খাত, এখন সেটিই পরিণত হয়েছে আস্থাহীনতার প্রতীকে। দেশের বিমা কোম্পানিগুলোর কাছে গ্রাহকদের আটকে আছে ৭ হাজার কোটি টাকা, অথচ বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দাবি পরিশোধ করছে না।
৯ ঘণ্টা আগেসভায় স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী বলেন, অর্থনীতির দ্রুতবর্ধনশীল ও সম্ভাবনাময় হালাল খাতের বৈশ্বিক বাজার আগামী ২০৩৪ সালের মধ্যে ৯ দশমিক ৪৫ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হতে পারে। অথচ বাংলাদেশ মাত্র ৮৫০ মিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্য রপ্তানি করে, যার বেশির ভাগ কৃষিভিত্তিক। হালাল
১ দিন আগে