আজকের পত্রিকা ডেস্ক
সরকারি ও বেসরকারি সব ব্যাংকের অতীতের রেকর্ড ভেঙে ২০২৪ সালে বিপুল মুনাফা করেছে দেশের বৃহত্তম তফসিলি ব্যাংক সোনালী ব্যাংক পিএলসি। বিদায়ী বছর শেষে ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৬৩৪ কোটি টাকা। তার মধ্যে সরকারের ট্রেজারি বিলের মতো অনুৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগের সুদ থেকে এসেছে কমপক্ষে ৪৫ শতাংশ। অর্থাৎ ট্রেজারি বিল থেকে এসেছে ব্যাংকটির মোট মুনাফার ২ হাজার ৫৩৫ কোটি টাকা। ২০২৩ সাল শেষে পরিচালন মুনাফার পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ৮৪৬ কোটি টাকা।
আজ বৃহস্পতিবার সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এসব তথ্য জানান ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এবং সিইও মো. শওকত আলী খান।
এমডি বলেন, বিগত বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় এ বছর নেট সুদের আয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪২৫ কোটি টাকায়, যা গত বছরের চেয়ে ৯৪৯ কোটি টাকা বেশি। কেননা, ২০২৩ সাল শেষে নেট সুদের আয় ছিল ৪৭৬ কোটি টাকা। গত বছর ২০২৩ সালের তুলনায় শ্রেণিকৃত ঋণ ৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ বেড়েছে। এ ছাড়া ২০২৩ সালের তুলনায় বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ কমেছে ১ হাজার ৬২৪ কোটি টাকা। রেকর্ড মুনাফার পাশাপাশি ২০২৪ সালে আমানতের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে ১ লাখ ৬৪ হাজার ৯৬০ কোটি টাকা হয়েছে, যা গত বছরের চেয়ে ১৪ হাজার ৩৪২ কোটি টাকা বেশি।
শওকত আলী খান বলেন, ‘সংকটের মধ্যেও খেলাপি ঋণ আদায় হয়েছে ১ হাজার ৭৭০ কোটি টাকা। আর সেপ্টেম্বর প্রান্তিক পর্যন্ত সোনালী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ প্রায় সাড়ে ১৬ হাজার কোটি টাকা। ব্যাংকের ঋণ অনিয়মে দুর্নীতির জন্য ব্যাপকভাবে সমালোচিত বেক্সিমকো গ্রুপ। সোনালী ব্যাংকে থাকা গ্রুপটির ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা ঋণের মধ্যে একটি বড় অংশ খেলাপি হয়ে গেছে, যা আদায়ে সব ধরনের কৌশল নেওয়া হয়েছে। হল-মার্ক গ্রুপ ঋণের বিপরীতে যে পরিমাণ সম্পত্তি মর্টগেজ দিয়েছিল, তার সঙ্গে অতিরিক্ত আরও ১৬৭ একর জমি নতুন করে সংযুক্ত করা হয়েছে। শুধু হল-মার্ক নয়, টিএম ব্রাদার্সসহ যাঁদের কাছে ব্যাংকের বড় বড় পাওনা রয়েছে, তাঁদের কাছ থেকে ঋণ আদায়ের সব রকম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ব্যাংক। বাংলাদেশের ব্যাংকের নির্দেশনা অনুসরণ করে আমরা খেলাপি ঋণ কমাতে কাজ করছি। উৎপাদনশীল খাতে ঋণ দিতে আমরা সিএমএসএমই ঋণে জোর দিয়েছি।’
সরকারি ও বেসরকারি সব ব্যাংকের অতীতের রেকর্ড ভেঙে ২০২৪ সালে বিপুল মুনাফা করেছে দেশের বৃহত্তম তফসিলি ব্যাংক সোনালী ব্যাংক পিএলসি। বিদায়ী বছর শেষে ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৬৩৪ কোটি টাকা। তার মধ্যে সরকারের ট্রেজারি বিলের মতো অনুৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগের সুদ থেকে এসেছে কমপক্ষে ৪৫ শতাংশ। অর্থাৎ ট্রেজারি বিল থেকে এসেছে ব্যাংকটির মোট মুনাফার ২ হাজার ৫৩৫ কোটি টাকা। ২০২৩ সাল শেষে পরিচালন মুনাফার পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ৮৪৬ কোটি টাকা।
আজ বৃহস্পতিবার সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এসব তথ্য জানান ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এবং সিইও মো. শওকত আলী খান।
এমডি বলেন, বিগত বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় এ বছর নেট সুদের আয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪২৫ কোটি টাকায়, যা গত বছরের চেয়ে ৯৪৯ কোটি টাকা বেশি। কেননা, ২০২৩ সাল শেষে নেট সুদের আয় ছিল ৪৭৬ কোটি টাকা। গত বছর ২০২৩ সালের তুলনায় শ্রেণিকৃত ঋণ ৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ বেড়েছে। এ ছাড়া ২০২৩ সালের তুলনায় বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ কমেছে ১ হাজার ৬২৪ কোটি টাকা। রেকর্ড মুনাফার পাশাপাশি ২০২৪ সালে আমানতের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে ১ লাখ ৬৪ হাজার ৯৬০ কোটি টাকা হয়েছে, যা গত বছরের চেয়ে ১৪ হাজার ৩৪২ কোটি টাকা বেশি।
শওকত আলী খান বলেন, ‘সংকটের মধ্যেও খেলাপি ঋণ আদায় হয়েছে ১ হাজার ৭৭০ কোটি টাকা। আর সেপ্টেম্বর প্রান্তিক পর্যন্ত সোনালী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ প্রায় সাড়ে ১৬ হাজার কোটি টাকা। ব্যাংকের ঋণ অনিয়মে দুর্নীতির জন্য ব্যাপকভাবে সমালোচিত বেক্সিমকো গ্রুপ। সোনালী ব্যাংকে থাকা গ্রুপটির ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা ঋণের মধ্যে একটি বড় অংশ খেলাপি হয়ে গেছে, যা আদায়ে সব ধরনের কৌশল নেওয়া হয়েছে। হল-মার্ক গ্রুপ ঋণের বিপরীতে যে পরিমাণ সম্পত্তি মর্টগেজ দিয়েছিল, তার সঙ্গে অতিরিক্ত আরও ১৬৭ একর জমি নতুন করে সংযুক্ত করা হয়েছে। শুধু হল-মার্ক নয়, টিএম ব্রাদার্সসহ যাঁদের কাছে ব্যাংকের বড় বড় পাওনা রয়েছে, তাঁদের কাছ থেকে ঋণ আদায়ের সব রকম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ব্যাংক। বাংলাদেশের ব্যাংকের নির্দেশনা অনুসরণ করে আমরা খেলাপি ঋণ কমাতে কাজ করছি। উৎপাদনশীল খাতে ঋণ দিতে আমরা সিএমএসএমই ঋণে জোর দিয়েছি।’
চট্টগ্রামভিত্তিক পোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান এম এন নিটওয়্যারস লিমিটেড। ১৯৮৪ সালে (সীমা গার্মেন্টস) প্রতিষ্ঠার পর থেকে তিন যুগ পোশাক খাতে ভালো ব্যবসা করে প্রতিষ্ঠানটি। ২০১৭ সালে প্রতিষ্ঠানটির ৭২ লাখ ১৯ হাজার ৮২৩ ডলারের পোশাক রপ্তানির রেকর্ড রয়েছে। কিন্তু গত তিন বছর (২০২৩ সাল) থেকে তাদের পোশাক...
২ ঘণ্টা আগেদেশের অর্থনীতি এবং তার চালকেরা এখন এক গভীর অনিশ্চয়তার মোড়ে দাঁড়িয়ে। জাতিসংঘের তালিকা অনুযায়ী আগামী বছরের ২৬ নভেম্বর স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তীর্ণ হয়ে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে প্রবেশ করবে বাংলাদেশ। হাতে সময় মাত্র ১৪ মাস, তবু প্রশ্ন উঠছে—দেশ কি সত্যিই প্রস্তুত? জাতিসংঘের...
৩ ঘণ্টা আগেদেশের করকাঠামো পুনর্বিন্যাস করার লক্ষ্যে ৯ সদস্যের জাতীয় টাস্কফোর্স গঠন করেছে সরকার। এর উদ্দেশ্যে হলো—করব্যবস্থার কাঠামোগত সমন্বয় ও উন্নয়নের মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ রাজস্ব আদায় করে কর-জিডিপি অনুপাত গ্রহণযোগ্য অবস্থায় উন্নীত করা।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ থেকে অপরিশোধিত রাইস ব্র্যান তেল আমদানি করতে চায় জাপানের শীর্ষ রাইস ব্র্যান তেল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সানওয়া ইউশি কোম্পানি লিমিটেড।
৫ ঘণ্টা আগে