আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কর্তৃপক্ষের খামখেয়ালিতে ধ্বংসের পথে কোম্পানিটি। প্রতিষ্ঠানটির বিতরণ করা ঋণের ৯৭ শতাংশ খেলাপির খাতায়। সহযোগী প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া ৩০২ কোটি টাকা আদায়ও অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। কোম্পানির অফিস স্পেস কেনা হলেও রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়নি। এ রকম নানান অসংগতি উঠে এসেছে সর্বশেষ নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে।
নিরীক্ষক জানিয়েছেন, ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেষে ফারইস্ট ফাইন্যান্সের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ৮৯৯ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে ৮৭৬ কোটি ৭২ লাখ টাকা বা ৯৭ দশমিক ৪৩ শতাংশই খেলাপি।
এই ঋণের বিপরীতে জামানত নেওয়া জমি ও ভবনের স্বতন্ত্র মূল্যায়ন করা হয়নি। ফারইস্ট ফাইন্যান্সের কর্মীদের দিয়েই মূল্যায়ন ও পর্ষদে অনুমোদন করানো হয়। এ ক্ষেত্রে কোনো ভ্যালুয়েশন ফার্ম বা তৃতীয় পক্ষ দিয়ে মূল্যায়ন করা হয়নি।
ফারইস্ট ফাইন্যান্স থেকে সহযোগী কোম্পানি ফারইস্ট স্টকস অ্যান্ড বন্ডসকে ৩০২ কোটি ৪৮ লাখ টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে। তবে এর নথি ও ঋণের বিষয়ে পুরোপুরি নিশ্চিত হতে পারেননি নিরীক্ষক। নানান অসংগতির কারণে ঋণ আদায় নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন নিরীক্ষক।
২০২০ সালের অক্টোবর থেকে রাজধানীর বনানীতে ৫ হাজার ৪৮৩ বর্গফুটের ফ্লোর স্পেস করপোরেট অফিস হিসেবে ব্যবহার করে আসছে ফারইস্ট ফাইন্যান্স। স্পেস কেনা হলেও এখনো কোম্পানির নামে রেজিস্ট্রেশন করা হয়নি। আর্থিক হিসাবে ওই টাকা অগ্রিম প্রদান হিসাবে দেখায় কোম্পানি। ফলে ওই সম্পদের ওপর অবচয় চার্জ করে না ফারইস্ট ফাইন্যান্স কর্তৃপক্ষ। এটা আন্তর্জাতিক হিসাব মান আইএএস-১৬ লঙ্ঘন বলে জানিয়েছেন নিরীক্ষক। এর মাধ্যমে কোম্পানি মুনাফা ও সম্পদ বেশি দেখিয়ে আসছে।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কর্তৃপক্ষের খামখেয়ালিতে ধ্বংসের পথে কোম্পানিটি। প্রতিষ্ঠানটির বিতরণ করা ঋণের ৯৭ শতাংশ খেলাপির খাতায়। সহযোগী প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া ৩০২ কোটি টাকা আদায়ও অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। কোম্পানির অফিস স্পেস কেনা হলেও রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়নি। এ রকম নানান অসংগতি উঠে এসেছে সর্বশেষ নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে।
নিরীক্ষক জানিয়েছেন, ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেষে ফারইস্ট ফাইন্যান্সের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ৮৯৯ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে ৮৭৬ কোটি ৭২ লাখ টাকা বা ৯৭ দশমিক ৪৩ শতাংশই খেলাপি।
এই ঋণের বিপরীতে জামানত নেওয়া জমি ও ভবনের স্বতন্ত্র মূল্যায়ন করা হয়নি। ফারইস্ট ফাইন্যান্সের কর্মীদের দিয়েই মূল্যায়ন ও পর্ষদে অনুমোদন করানো হয়। এ ক্ষেত্রে কোনো ভ্যালুয়েশন ফার্ম বা তৃতীয় পক্ষ দিয়ে মূল্যায়ন করা হয়নি।
ফারইস্ট ফাইন্যান্স থেকে সহযোগী কোম্পানি ফারইস্ট স্টকস অ্যান্ড বন্ডসকে ৩০২ কোটি ৪৮ লাখ টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে। তবে এর নথি ও ঋণের বিষয়ে পুরোপুরি নিশ্চিত হতে পারেননি নিরীক্ষক। নানান অসংগতির কারণে ঋণ আদায় নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন নিরীক্ষক।
২০২০ সালের অক্টোবর থেকে রাজধানীর বনানীতে ৫ হাজার ৪৮৩ বর্গফুটের ফ্লোর স্পেস করপোরেট অফিস হিসেবে ব্যবহার করে আসছে ফারইস্ট ফাইন্যান্স। স্পেস কেনা হলেও এখনো কোম্পানির নামে রেজিস্ট্রেশন করা হয়নি। আর্থিক হিসাবে ওই টাকা অগ্রিম প্রদান হিসাবে দেখায় কোম্পানি। ফলে ওই সম্পদের ওপর অবচয় চার্জ করে না ফারইস্ট ফাইন্যান্স কর্তৃপক্ষ। এটা আন্তর্জাতিক হিসাব মান আইএএস-১৬ লঙ্ঘন বলে জানিয়েছেন নিরীক্ষক। এর মাধ্যমে কোম্পানি মুনাফা ও সম্পদ বেশি দেখিয়ে আসছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
১৫ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১০ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৪ ঘণ্টা আগে