নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত ৭৯৪ কোটি টাকা বকেয়া এবং খেলাপি ঋণ আদায় করেছে বেসরকারি খাতের সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক। এ ছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গ্যারান্টি সহায়তার মাধ্যমে ৪৫০ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা পেয়েছে ব্যাংকটি।
এর মাধ্যমে গ্রাহকদের পুরো টাকা না দিতে পারলেও ছোট ছোট পরিমাণ পরিশোধ করছে। আগামী ১০-১৫ দিনের মধ্যে গ্রাহকদের পূর্ণ আস্থা ফিরে আসবে বলে আশা ব্যক্ত করেছেন ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফোরকানউল্লাহ। গতকাল সোমবার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানায় ব্যাংকটি।
ব্যাংকটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম সাদিকুল ইসলাম জানান, ২০১৭ সালে এস আলম গ্রুপ জোরপূর্বক দখল করে নেয় ব্যাংকটি। এস আলম গ্রুপের কবলে পড়ে ব্যাংকের আর্থিক ভিত্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। গত আট বছরে ব্যাংকটির মজবুত অর্থনৈতিক ভিত্তি যেমন দুর্বল হয়েছে, তেমনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ব্যাংকের গ্রাহক, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সবাই। এসআইবিএল বর্তমানে কিছুটা ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। এর মধ্যে তারল্যসংকট অন্যতম।
সাদিকুল ইসলাম বলেন, ‘ছোট অঙ্কের পে-অর্ডার ও ক্লিয়ারিং চেক আমরা অনার করছি। কিছুদিনের জন্য একটি নির্ধারিত অঙ্কের টাকা ওভার দ্য কাউন্টারে নগদ উত্তোলনের সুযোগ দিচ্ছি। এর মাধ্যমে গ্রাহকদের মাঝে আস্থা ফিরবে বলে আমরা বিশ্বাস রাখি। রেমিট্যান্স গ্রাহকদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। ইতিপূর্বে যেসব রেমিট্যান্স গ্রাহক তাঁদের রেমিট্যান্সের কষ্টার্জিত টাকা আমাদের মাধ্যমে পাঠাতেন, তাঁদের সঙ্গে পুনরায় যোগাযোগ করছি, যাতে তাঁরা আগের মতো রেমিট্যান্স পাঠানো অব্যাহত রাখেন। তারল্যপ্রবাহ বাড়ানোর একটি উত্তম উপায় হলো রিকভারি। আর রিকভারির ক্ষেত্রে আমাদের বৃহৎ কর্মপরিকল্পনা রয়েছে।
ইতিমধ্যে ৫ আগস্ট থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আমরা ৭৯৪ কোটি টাকা ওভারডিউ ও ক্লাসিফায়েড বিনিয়োগ থেকে রিকভারি করেছি।এই দুঃসময়েও আমাদের এই রিকভারির পরিমাণ আশাব্যঞ্জক। এস আলম গ্রুপ নামে-বেনামে এসআইবিএল থেকে যে ঋণ নিয়েছে, এর মধ্যে কিছু প্রকল্প চলমান আছে, যা থেকে টাকা আদায় সম্ভব এবং সেগুলো আদায়ের ব্যাপারে আমরা অত্যন্ত সোচ্চার আছি।’
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত ৭৯৪ কোটি টাকা বকেয়া এবং খেলাপি ঋণ আদায় করেছে বেসরকারি খাতের সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক। এ ছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গ্যারান্টি সহায়তার মাধ্যমে ৪৫০ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা পেয়েছে ব্যাংকটি।
এর মাধ্যমে গ্রাহকদের পুরো টাকা না দিতে পারলেও ছোট ছোট পরিমাণ পরিশোধ করছে। আগামী ১০-১৫ দিনের মধ্যে গ্রাহকদের পূর্ণ আস্থা ফিরে আসবে বলে আশা ব্যক্ত করেছেন ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফোরকানউল্লাহ। গতকাল সোমবার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানায় ব্যাংকটি।
ব্যাংকটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম সাদিকুল ইসলাম জানান, ২০১৭ সালে এস আলম গ্রুপ জোরপূর্বক দখল করে নেয় ব্যাংকটি। এস আলম গ্রুপের কবলে পড়ে ব্যাংকের আর্থিক ভিত্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। গত আট বছরে ব্যাংকটির মজবুত অর্থনৈতিক ভিত্তি যেমন দুর্বল হয়েছে, তেমনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ব্যাংকের গ্রাহক, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সবাই। এসআইবিএল বর্তমানে কিছুটা ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। এর মধ্যে তারল্যসংকট অন্যতম।
সাদিকুল ইসলাম বলেন, ‘ছোট অঙ্কের পে-অর্ডার ও ক্লিয়ারিং চেক আমরা অনার করছি। কিছুদিনের জন্য একটি নির্ধারিত অঙ্কের টাকা ওভার দ্য কাউন্টারে নগদ উত্তোলনের সুযোগ দিচ্ছি। এর মাধ্যমে গ্রাহকদের মাঝে আস্থা ফিরবে বলে আমরা বিশ্বাস রাখি। রেমিট্যান্স গ্রাহকদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। ইতিপূর্বে যেসব রেমিট্যান্স গ্রাহক তাঁদের রেমিট্যান্সের কষ্টার্জিত টাকা আমাদের মাধ্যমে পাঠাতেন, তাঁদের সঙ্গে পুনরায় যোগাযোগ করছি, যাতে তাঁরা আগের মতো রেমিট্যান্স পাঠানো অব্যাহত রাখেন। তারল্যপ্রবাহ বাড়ানোর একটি উত্তম উপায় হলো রিকভারি। আর রিকভারির ক্ষেত্রে আমাদের বৃহৎ কর্মপরিকল্পনা রয়েছে।
ইতিমধ্যে ৫ আগস্ট থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আমরা ৭৯৪ কোটি টাকা ওভারডিউ ও ক্লাসিফায়েড বিনিয়োগ থেকে রিকভারি করেছি।এই দুঃসময়েও আমাদের এই রিকভারির পরিমাণ আশাব্যঞ্জক। এস আলম গ্রুপ নামে-বেনামে এসআইবিএল থেকে যে ঋণ নিয়েছে, এর মধ্যে কিছু প্রকল্প চলমান আছে, যা থেকে টাকা আদায় সম্ভব এবং সেগুলো আদায়ের ব্যাপারে আমরা অত্যন্ত সোচ্চার আছি।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
১৭ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১০ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৪ ঘণ্টা আগে