নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের আরও ৩০টি পণ্যের জিআই (ভৌগোলিক নির্দেশক) অনুমোদনের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, শিল্প–নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মুনিম হাসান।
তিনি বলেন, ২০১৬–২২ সাল পর্যন্ত সর্বমোট ১৭টি পণ্যের জিআই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তবে ২০২৩ থেকে এ পর্যন্ত মোট ১৪টি পণ্যের জিআই অনুমোদন সম্পন্ন হয়েছে। আরও ৩০ পণ্যকে জিআই দেওয়া হবে।
আজ শনিবার ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (ডিসিসিআই) আয়োজিত এক গোলটেবিল আলোচনায় এ তথ্য জানান মুনিম হাসান। এ সময় ডিসিসিআই প্রেসিডেন্ট আশরাফ আহমেদ, বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ডের (বিএবি) মহাপরিচালক মু. আনোয়ারুল আলম বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা ব্যবসা–বাণিজ্যের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মান ও কমপ্লায়েন্স মেনে চলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। মো. মুনিম হাসান বলেন, প্রতিটি খাতেই কমপ্লায়েন্স অত্যন্ত জরুরি। বিশেষকরে ব্যবসা–বাণিজ্যের ক্ষেত্রে কমপ্লায়েন্স বিশ্বাসযোগ্যতা ও গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি করে থাকে। তিনি বলেন, পরিবেশগত কিংবা সামাজিক কমপ্লায়েন্স প্রতিপালনে আমাদের প্রত্যেককে আলাদা-আলাদা ভাবে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে।
অনুষ্ঠানের স্বাগত বক্তব্যে ঢাকা চেম্বারের প্রেসিডেন্ট আশরাফ আহমেদ বলেন, বাংলাদেশে বেসরকারি খাতের পাশাপাশি সরকারি সংস্থাগুলোতে ইএসজি (এনভায়রনমেন্টাল, সোশ্যাল অ্যান্ড গভর্নেন্স) রিপোর্টিং ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা ক্রমাগত বাড়ছে। বৈশ্বিক নামীদামি প্রতিষ্ঠানগুলো বিদেশি বিনিয়োগ সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের ক্ষেত্রে ইএসজির বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে থাকে। তাই বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে আমাদের এর ব্যবহার বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।
বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ডের (বিএবি) মহাপরিচালক মু. আনোয়ারুল আলম বলেন, বাংলাদেশে স্মার্ট অর্থনীতির রূপান্তর করতে হলে রপ্তানি বৃদ্ধি করতে হবে, যার সঙ্গে ইএসজির ওপর আরও বেশি গুরুত্ব দিতে হবে এবং এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মান অর্জনের কোনো বিকল্প নেই।
আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইউনিডোর আবাসিক প্রতিনিধি জাকি উজ্জ জামান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ যেহেতু এলডিসি উত্তরণের পথে রয়েছে, এ অবস্থায় ইএসজি বাস্তবায়নে পিছিয়ে থাকার কোনো সুযোগ নেই।
দেশের আরও ৩০টি পণ্যের জিআই (ভৌগোলিক নির্দেশক) অনুমোদনের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, শিল্প–নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মুনিম হাসান।
তিনি বলেন, ২০১৬–২২ সাল পর্যন্ত সর্বমোট ১৭টি পণ্যের জিআই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তবে ২০২৩ থেকে এ পর্যন্ত মোট ১৪টি পণ্যের জিআই অনুমোদন সম্পন্ন হয়েছে। আরও ৩০ পণ্যকে জিআই দেওয়া হবে।
আজ শনিবার ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (ডিসিসিআই) আয়োজিত এক গোলটেবিল আলোচনায় এ তথ্য জানান মুনিম হাসান। এ সময় ডিসিসিআই প্রেসিডেন্ট আশরাফ আহমেদ, বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ডের (বিএবি) মহাপরিচালক মু. আনোয়ারুল আলম বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা ব্যবসা–বাণিজ্যের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মান ও কমপ্লায়েন্স মেনে চলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। মো. মুনিম হাসান বলেন, প্রতিটি খাতেই কমপ্লায়েন্স অত্যন্ত জরুরি। বিশেষকরে ব্যবসা–বাণিজ্যের ক্ষেত্রে কমপ্লায়েন্স বিশ্বাসযোগ্যতা ও গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি করে থাকে। তিনি বলেন, পরিবেশগত কিংবা সামাজিক কমপ্লায়েন্স প্রতিপালনে আমাদের প্রত্যেককে আলাদা-আলাদা ভাবে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে।
অনুষ্ঠানের স্বাগত বক্তব্যে ঢাকা চেম্বারের প্রেসিডেন্ট আশরাফ আহমেদ বলেন, বাংলাদেশে বেসরকারি খাতের পাশাপাশি সরকারি সংস্থাগুলোতে ইএসজি (এনভায়রনমেন্টাল, সোশ্যাল অ্যান্ড গভর্নেন্স) রিপোর্টিং ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা ক্রমাগত বাড়ছে। বৈশ্বিক নামীদামি প্রতিষ্ঠানগুলো বিদেশি বিনিয়োগ সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের ক্ষেত্রে ইএসজির বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে থাকে। তাই বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে আমাদের এর ব্যবহার বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।
বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ডের (বিএবি) মহাপরিচালক মু. আনোয়ারুল আলম বলেন, বাংলাদেশে স্মার্ট অর্থনীতির রূপান্তর করতে হলে রপ্তানি বৃদ্ধি করতে হবে, যার সঙ্গে ইএসজির ওপর আরও বেশি গুরুত্ব দিতে হবে এবং এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মান অর্জনের কোনো বিকল্প নেই।
আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইউনিডোর আবাসিক প্রতিনিধি জাকি উজ্জ জামান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ যেহেতু এলডিসি উত্তরণের পথে রয়েছে, এ অবস্থায় ইএসজি বাস্তবায়নে পিছিয়ে থাকার কোনো সুযোগ নেই।
ব্যাংক খাতে লুণ্ঠন, অর্থ পাচার, শেয়ারবাজার ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নড়বড়ে করে ফেলা, বৈদেশিক মুদ্রার মজুতে চাপ ইত্যাদি কারণে আওয়ামী লীগ আমলের শেষের দিকে অর্থনীতি মহাসংকটে পড়েছিল। এর সরাসরি প্রভাব পড়ে জনজীবনেও। মূল্যস্ফীতিতে দেশবাসীর নাভিশ্বাস ওঠে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনের...
৬ ঘণ্টা আগেচীনা প্রতিষ্ঠান চুয়ানচিং ড্রিলিং ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেডের (সিসিডিসি) সঙ্গে দুটি কূপ খননের চুক্তি করেছে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল)। ৫৯৪ কোটি টাকা ব্যয়ে বাখরাবাদ ও তিতাস এলাকায় গভীর অনুসন্ধানে এ দুটি কূপ খনন করা হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে...
৭ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার এক বছর পেরিয়ে গেছে। বিশ্লেষকদের মতে, আগের সরকারের রেখে যাওয়া বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে পুরোপুরি না পাল্টাতে পারলেও অন্তত কিছুটা স্বস্তির জায়গায় আনতে পেরেছেন তাঁরা। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদও মনে করেন, নানা দিক সামলে তুলনামূলকভাবে একটি স্থিতিশীল অবস্থা গড়ে উঠেছে।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রতিশ্রুতি ও প্রচারণা থাকলেও অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে প্রত্যাশিত বিনিয়োগ আসেনি। আগের তুলনায় প্রশাসনিক কার্যক্রমে এসেছে ছন্দ এবং বাজেট ঘাটতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চলছে। কিন্তু অর্থনীতির অন্যতম প্রাণ—বিনিয়োগ খাতে দৃশ্যমান কোনো উন্নতি নেই। বরং বাস্তবতা বলছে, বিনিয়োগে অনিশ্চয়তা আরও ঘনীভূত হয়েছে। রা
৭ ঘণ্টা আগে