
ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসির (ইউসিবি) সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে এ বছর জানুয়ারিতে এমএফএস কো-ব্র্যান্ডেড প্রিপেইড কার্ড চালু করে দ্রুত বর্ধনশীল মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান উপায়।
স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করাসহ বিভিন্ন সুবিধা প্রদান করার কারণে ব্যবহারকারীদের মাঝে বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করে নেয় ইউসিবি-উপায় কো-ব্র্যান্ডেড কার্ড।
এরই ধারাবাহিকতায়, এ কার্ডের নতুন গ্রাহকদের জন্য আকর্ষণীয় ক্যাশ রিওয়ার্ড সুবিধা নিয়ে এসেছে উপায়। এ অফার চালু থাকবে আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত।
এ ক্যাম্পেইনের অধীনে, ব্যবহারকারীরা ইউসিবি-উপায় কো-ব্র্যান্ডেড প্রিপেইড কার্ডটি সক্রিয় (অ্যাক্টিভেশন) করার পর কার্ডের মাধ্যমে ১০ হাজার টাকা বা তার বেশি লেনদেন করে পরপর ছয় মাসে ছয়শ টাকা পর্যন্ত ক্যাশ রিওয়ার্ড উপভোগ করতে পারবেন (এক মাসে সর্বোচ্চ ক্যাশ রিওয়ার্ড পাবেন একশ টাকা এবং ছয় মাসের সর্বমোট ক্যাশ রিওয়ার্ড পাবেন ছয়শ টাকা)। এ ক্যাশ রিওয়ার্ড ব্যবহারকারীর উপায় ওয়ালেটে যুক্ত হবে।
আগ্রহীরা উপায় অ্যাপটি ডাউনলোড করার পরে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। এরপর, অ্যাপের মাধ্যমেই প্রিপেইড কার্ডটি পাওয়ার জন্য আবেদন করা যাবে। আবেদনের পর পাঁচশ পচাত্তর টাকা ইস্যুয়েন্স ফি প্রদান করতে হবে। সফল আবেদনের পরে, ব্যবহারকারীর ঠিকানায় কার্ডটি পৌঁছে দেওয়া হবে।
ইউসিবি-উপায় প্রিপেইড কার্ডে ব্যবহারকারীরা যেসব সুবিধা উপভোগ করবেন, তার মধ্যে অন্যতম হলো এর জন্য কোন ব্যাংক অ্যাকাউন্টের প্রয়োজন হবে না; ফলে, বিভিন্ন শ্রেণির ব্যবহারকারীরা এ কার্ডের নানাবিধ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সার এবং প্রযুক্তিপ্রেমী, যাদের নিয়মিত ভিত্তিতে ফেসবুক, গুগল কিংবা স্পটিফাইয়ের মতো আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে লেনদেন করার প্রয়োজন হয়, তাদের স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিতে বিশেষ ভূমিকা রাখবে এ কার্ড।
এ ছাড়াও ঈদুল আজহার সময়, ব্যবহারকারীরা ইউসিবি-উপায় কো-ব্র্যান্ডেড প্রিপেইড কার্ড ব্যবহার করে পেমেন্ট করার সময় ৫শ’রও বেশি লাইফস্টাইল মার্চেন্টে সর্বোচ্চ ৮০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় উপভোগ করতে পারবেন।
পাশাপাশি, ব্যবহারকারীরা কো-ব্র্যান্ডেড প্রিপেইড কার্ডটি ব্যবহার করে পেমেন্ট প্রদানের মাধ্যমে বছরজুড়ে লাইফস্টাইল, মেডিকেল, রেস্টুরেন্ট, গ্রুমিং ও স্যালন এবং ট্যুরস ও ট্র্যাভেলসহ বিভিন্ন মার্চেন্টে আকর্ষণীয় ডিসকাউন্ট উপভোগ করবেন।

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসির (ইউসিবি) সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে এ বছর জানুয়ারিতে এমএফএস কো-ব্র্যান্ডেড প্রিপেইড কার্ড চালু করে দ্রুত বর্ধনশীল মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান উপায়।
স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করাসহ বিভিন্ন সুবিধা প্রদান করার কারণে ব্যবহারকারীদের মাঝে বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করে নেয় ইউসিবি-উপায় কো-ব্র্যান্ডেড কার্ড।
এরই ধারাবাহিকতায়, এ কার্ডের নতুন গ্রাহকদের জন্য আকর্ষণীয় ক্যাশ রিওয়ার্ড সুবিধা নিয়ে এসেছে উপায়। এ অফার চালু থাকবে আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত।
এ ক্যাম্পেইনের অধীনে, ব্যবহারকারীরা ইউসিবি-উপায় কো-ব্র্যান্ডেড প্রিপেইড কার্ডটি সক্রিয় (অ্যাক্টিভেশন) করার পর কার্ডের মাধ্যমে ১০ হাজার টাকা বা তার বেশি লেনদেন করে পরপর ছয় মাসে ছয়শ টাকা পর্যন্ত ক্যাশ রিওয়ার্ড উপভোগ করতে পারবেন (এক মাসে সর্বোচ্চ ক্যাশ রিওয়ার্ড পাবেন একশ টাকা এবং ছয় মাসের সর্বমোট ক্যাশ রিওয়ার্ড পাবেন ছয়শ টাকা)। এ ক্যাশ রিওয়ার্ড ব্যবহারকারীর উপায় ওয়ালেটে যুক্ত হবে।
আগ্রহীরা উপায় অ্যাপটি ডাউনলোড করার পরে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। এরপর, অ্যাপের মাধ্যমেই প্রিপেইড কার্ডটি পাওয়ার জন্য আবেদন করা যাবে। আবেদনের পর পাঁচশ পচাত্তর টাকা ইস্যুয়েন্স ফি প্রদান করতে হবে। সফল আবেদনের পরে, ব্যবহারকারীর ঠিকানায় কার্ডটি পৌঁছে দেওয়া হবে।
ইউসিবি-উপায় প্রিপেইড কার্ডে ব্যবহারকারীরা যেসব সুবিধা উপভোগ করবেন, তার মধ্যে অন্যতম হলো এর জন্য কোন ব্যাংক অ্যাকাউন্টের প্রয়োজন হবে না; ফলে, বিভিন্ন শ্রেণির ব্যবহারকারীরা এ কার্ডের নানাবিধ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সার এবং প্রযুক্তিপ্রেমী, যাদের নিয়মিত ভিত্তিতে ফেসবুক, গুগল কিংবা স্পটিফাইয়ের মতো আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে লেনদেন করার প্রয়োজন হয়, তাদের স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিতে বিশেষ ভূমিকা রাখবে এ কার্ড।
এ ছাড়াও ঈদুল আজহার সময়, ব্যবহারকারীরা ইউসিবি-উপায় কো-ব্র্যান্ডেড প্রিপেইড কার্ড ব্যবহার করে পেমেন্ট করার সময় ৫শ’রও বেশি লাইফস্টাইল মার্চেন্টে সর্বোচ্চ ৮০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় উপভোগ করতে পারবেন।
পাশাপাশি, ব্যবহারকারীরা কো-ব্র্যান্ডেড প্রিপেইড কার্ডটি ব্যবহার করে পেমেন্ট প্রদানের মাধ্যমে বছরজুড়ে লাইফস্টাইল, মেডিকেল, রেস্টুরেন্ট, গ্রুমিং ও স্যালন এবং ট্যুরস ও ট্র্যাভেলসহ বিভিন্ন মার্চেন্টে আকর্ষণীয় ডিসকাউন্ট উপভোগ করবেন।

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসির (ইউসিবি) সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে এ বছর জানুয়ারিতে এমএফএস কো-ব্র্যান্ডেড প্রিপেইড কার্ড চালু করে দ্রুত বর্ধনশীল মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান উপায়।
স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করাসহ বিভিন্ন সুবিধা প্রদান করার কারণে ব্যবহারকারীদের মাঝে বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করে নেয় ইউসিবি-উপায় কো-ব্র্যান্ডেড কার্ড।
এরই ধারাবাহিকতায়, এ কার্ডের নতুন গ্রাহকদের জন্য আকর্ষণীয় ক্যাশ রিওয়ার্ড সুবিধা নিয়ে এসেছে উপায়। এ অফার চালু থাকবে আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত।
এ ক্যাম্পেইনের অধীনে, ব্যবহারকারীরা ইউসিবি-উপায় কো-ব্র্যান্ডেড প্রিপেইড কার্ডটি সক্রিয় (অ্যাক্টিভেশন) করার পর কার্ডের মাধ্যমে ১০ হাজার টাকা বা তার বেশি লেনদেন করে পরপর ছয় মাসে ছয়শ টাকা পর্যন্ত ক্যাশ রিওয়ার্ড উপভোগ করতে পারবেন (এক মাসে সর্বোচ্চ ক্যাশ রিওয়ার্ড পাবেন একশ টাকা এবং ছয় মাসের সর্বমোট ক্যাশ রিওয়ার্ড পাবেন ছয়শ টাকা)। এ ক্যাশ রিওয়ার্ড ব্যবহারকারীর উপায় ওয়ালেটে যুক্ত হবে।
আগ্রহীরা উপায় অ্যাপটি ডাউনলোড করার পরে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। এরপর, অ্যাপের মাধ্যমেই প্রিপেইড কার্ডটি পাওয়ার জন্য আবেদন করা যাবে। আবেদনের পর পাঁচশ পচাত্তর টাকা ইস্যুয়েন্স ফি প্রদান করতে হবে। সফল আবেদনের পরে, ব্যবহারকারীর ঠিকানায় কার্ডটি পৌঁছে দেওয়া হবে।
ইউসিবি-উপায় প্রিপেইড কার্ডে ব্যবহারকারীরা যেসব সুবিধা উপভোগ করবেন, তার মধ্যে অন্যতম হলো এর জন্য কোন ব্যাংক অ্যাকাউন্টের প্রয়োজন হবে না; ফলে, বিভিন্ন শ্রেণির ব্যবহারকারীরা এ কার্ডের নানাবিধ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সার এবং প্রযুক্তিপ্রেমী, যাদের নিয়মিত ভিত্তিতে ফেসবুক, গুগল কিংবা স্পটিফাইয়ের মতো আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে লেনদেন করার প্রয়োজন হয়, তাদের স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিতে বিশেষ ভূমিকা রাখবে এ কার্ড।
এ ছাড়াও ঈদুল আজহার সময়, ব্যবহারকারীরা ইউসিবি-উপায় কো-ব্র্যান্ডেড প্রিপেইড কার্ড ব্যবহার করে পেমেন্ট করার সময় ৫শ’রও বেশি লাইফস্টাইল মার্চেন্টে সর্বোচ্চ ৮০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় উপভোগ করতে পারবেন।
পাশাপাশি, ব্যবহারকারীরা কো-ব্র্যান্ডেড প্রিপেইড কার্ডটি ব্যবহার করে পেমেন্ট প্রদানের মাধ্যমে বছরজুড়ে লাইফস্টাইল, মেডিকেল, রেস্টুরেন্ট, গ্রুমিং ও স্যালন এবং ট্যুরস ও ট্র্যাভেলসহ বিভিন্ন মার্চেন্টে আকর্ষণীয় ডিসকাউন্ট উপভোগ করবেন।

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসির (ইউসিবি) সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে এ বছর জানুয়ারিতে এমএফএস কো-ব্র্যান্ডেড প্রিপেইড কার্ড চালু করে দ্রুত বর্ধনশীল মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান উপায়।
স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করাসহ বিভিন্ন সুবিধা প্রদান করার কারণে ব্যবহারকারীদের মাঝে বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করে নেয় ইউসিবি-উপায় কো-ব্র্যান্ডেড কার্ড।
এরই ধারাবাহিকতায়, এ কার্ডের নতুন গ্রাহকদের জন্য আকর্ষণীয় ক্যাশ রিওয়ার্ড সুবিধা নিয়ে এসেছে উপায়। এ অফার চালু থাকবে আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত।
এ ক্যাম্পেইনের অধীনে, ব্যবহারকারীরা ইউসিবি-উপায় কো-ব্র্যান্ডেড প্রিপেইড কার্ডটি সক্রিয় (অ্যাক্টিভেশন) করার পর কার্ডের মাধ্যমে ১০ হাজার টাকা বা তার বেশি লেনদেন করে পরপর ছয় মাসে ছয়শ টাকা পর্যন্ত ক্যাশ রিওয়ার্ড উপভোগ করতে পারবেন (এক মাসে সর্বোচ্চ ক্যাশ রিওয়ার্ড পাবেন একশ টাকা এবং ছয় মাসের সর্বমোট ক্যাশ রিওয়ার্ড পাবেন ছয়শ টাকা)। এ ক্যাশ রিওয়ার্ড ব্যবহারকারীর উপায় ওয়ালেটে যুক্ত হবে।
আগ্রহীরা উপায় অ্যাপটি ডাউনলোড করার পরে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। এরপর, অ্যাপের মাধ্যমেই প্রিপেইড কার্ডটি পাওয়ার জন্য আবেদন করা যাবে। আবেদনের পর পাঁচশ পচাত্তর টাকা ইস্যুয়েন্স ফি প্রদান করতে হবে। সফল আবেদনের পরে, ব্যবহারকারীর ঠিকানায় কার্ডটি পৌঁছে দেওয়া হবে।
ইউসিবি-উপায় প্রিপেইড কার্ডে ব্যবহারকারীরা যেসব সুবিধা উপভোগ করবেন, তার মধ্যে অন্যতম হলো এর জন্য কোন ব্যাংক অ্যাকাউন্টের প্রয়োজন হবে না; ফলে, বিভিন্ন শ্রেণির ব্যবহারকারীরা এ কার্ডের নানাবিধ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সার এবং প্রযুক্তিপ্রেমী, যাদের নিয়মিত ভিত্তিতে ফেসবুক, গুগল কিংবা স্পটিফাইয়ের মতো আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে লেনদেন করার প্রয়োজন হয়, তাদের স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিতে বিশেষ ভূমিকা রাখবে এ কার্ড।
এ ছাড়াও ঈদুল আজহার সময়, ব্যবহারকারীরা ইউসিবি-উপায় কো-ব্র্যান্ডেড প্রিপেইড কার্ড ব্যবহার করে পেমেন্ট করার সময় ৫শ’রও বেশি লাইফস্টাইল মার্চেন্টে সর্বোচ্চ ৮০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় উপভোগ করতে পারবেন।
পাশাপাশি, ব্যবহারকারীরা কো-ব্র্যান্ডেড প্রিপেইড কার্ডটি ব্যবহার করে পেমেন্ট প্রদানের মাধ্যমে বছরজুড়ে লাইফস্টাইল, মেডিকেল, রেস্টুরেন্ট, গ্রুমিং ও স্যালন এবং ট্যুরস ও ট্র্যাভেলসহ বিভিন্ন মার্চেন্টে আকর্ষণীয় ডিসকাউন্ট উপভোগ করবেন।

তিনি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের বাজার ৪ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলারের, যা ২০৩০ সালে প্রায় ৬ বিলিয়নে উন্নীত হবে। অন্যদিকে এসব খাবারের রপ্তানি খাতে অবদান দিন দিন বাড়ছে। তবে সার্বিক রপ্তানির প্রায় ৬০ শতাংশ পণ্যের গন্তব্য বিশ্বের মাত্র পাঁচটি দেশে। পাশাপাশি পাঁচ ধরনের খাদ্যপণ্য রপ্তানির
১৫ মিনিট আগে
পবিত্র রমজান মাসে অতিপ্রয়োজনীয় ১০টি খাদ্যপণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার (এলসি) সময় সংরক্ষিত নগদ মার্জিন ন্যূনতম রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পণ্যগুলো হলো চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, মটর, মসলা ও খেজুর। আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে
১৮ মিনিট আগে
রাশিয়া থেকে বিনামূল্যের ৩০ হাজার টন পটাশ সার দেশে আসতে যাচ্ছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির আওতায় বন্ধুত্ব ও গভীর আন্তরিকতার নিদর্শন হিসেবে এ সার দিচ্ছে দেশটি।
৩ ঘণ্টা আগে
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এলডিসি থেকে উত্তরণের পর প্রক্রিয়াজাত কৃষি ও খাদ্যপণ্য শিল্প খাত বর্তমানে নগদ প্রণোদনা ও আমদানি করা উপকরণের ওপর শুল্কছাড়সহ যেসব সুবিধা ভোগ করছে, তা থাকবে না। তখন বিদেশি কোম্পানিগুলো দেশের বাজারে প্রবেশ করবে। এতে চরম প্রতিযোগিতায় পড়বে দেশীয় কোম্পানিগুলো। এখনই বৈশ্বিক বাজারে রপ্তানি বাড়ানোর উদ্যোগ না নিলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা কষ্টকর হবে তাদের জন্য। তাই রপ্তানির বাধাগুলো দূর করে প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দেন বিশ্লেষকেরা।
এলডিসি থেকে উত্তরণের পর এ খাতের সামর্থ্য বাড়ানোর জন্য বিকল্প সহায়তা খোঁজার পরামর্শও দেন তাঁরা। এর মধ্যে রয়েছে সুদের হার সমন্বয়ের মাধ্যমে কম খরচে অর্থায়ন, উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য প্রণোদনা।
‘কৃষি ও কৃষি প্রক্রিয়াজাত শিল্প: জাতীয় উন্নয়নে সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক এক কর্মশালায় তাঁরা এই পরামর্শ দেন।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে একটি হোটেলে এটি অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের অন্যতম কৃষি প্রক্রিয়াজাত শিল্পগ্রুপ প্রাণের উদ্যোগে আয়োজিত কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।
খন্দকার গোলাম বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের বাজার ৪ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলারের, যা ২০৩০ সালে প্রায় ৬ বিলিয়নে উন্নীত হবে। অন্যদিকে এসব খাবারের রপ্তানি খাতে অবদান দিন দিন বাড়ছে। তবে সার্বিক রপ্তানির প্রায় ৬০ শতাংশ পণ্যের গন্তব্য বিশ্বের মাত্র পাঁচটি দেশে। পাশাপাশি পাঁচ ধরনের খাদ্যপণ্য রপ্তানির পরিমাণ মোট রপ্তানির অর্ধেক। ফলে বাংলাদেশি প্রক্রিয়াজাত কৃষি বা খাদ্যপণ্যের রপ্তানির নতুন নতুন গন্তব্য সৃষ্টি ও পণ্য বহুমুখীকরণে দুর্বলতা রয়েছে। এতে এলডিসি উত্তরণে পরে এ খাত বিশাল চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়বে।
খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম আরও বলেন, বাংলাদেশের কৃষি প্রক্রিয়াকরণ খাত প্রাথমিক কৃষি ও উৎপাদনের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করে। এটি জিডিপি, রপ্তানি বৈচিত্র্য ও গ্রামীণ কর্মসংস্থানে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে। কৌশলগত গুরুত্ব সত্ত্বেও খাতটি সম্ভাবনার তুলনায় পিছিয়ে রয়েছে, বিশেষ করে, মূল্য সংযোজনসহ বেশ কিছু ক্ষেত্রে।
সিপিডির গবেষণা পরিচালক বলেন, ‘রপ্তানি পণ্যের ক্ষেত্রে নতুন নতুন গন্তব্য ও বহুমুখী পণ্য উৎপাদনে আমরা পিছিয়ে রয়েছি। আমাদের পণ্যের এখনো মূল ক্রেতা ওই বাংলাদেশি প্রবাসীদের এথনিক মার্কেট। আর আমরা গতানুগতিক পণ্যের বাইরে বিশ্বের উন্নত দেশের মূল খাবারগুলো উৎপাদন করতে পারছি না। আমাদের উন্নত দেশের পণ্য উৎপাদন ও তাদের স্ট্যান্ডার্ড মেনে সেগুলো করতে হবে।’
কর্মশালায় ‘কৃষি ও কৃষি প্রক্রিয়াজাত শিল্পের বর্তমান প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক আলোচনায় প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পরিচালক কামরুজ্জামান কামাল বলেন, ‘আমরা যেসব খাদ্যপণ্য উৎপাদন করি, তার অধিকাংশ কাঁচামাল স্থানীয়ভাবে কৃষকদের কাছ থেকে সংগ্রহ করে থাকি এবং ১৪৮টি দেশে রপ্তানি করছি।’
কামরুজ্জামান কামাল বলেন, ‘ফসল উৎপাদনে মাত্রাতিরিক্ত সার ও কীটনাশক ব্যবহারে অনেক ক্ষেত্রে এ দেশের খাদ্যপণ্য অনিরাপদ হচ্ছে, যেটা পণ্য প্রক্রিয়াজাতকারীদের জন্য ক্ষতির কারণ। আবার অনিরাপদ ফসলের জন্য অনেক কিছু দেশে উৎপাদন শর্তেও আমদানি করতে হচ্ছে। এ দেশে গ্যাপ (গুড অ্যাগ্রিকালচার প্র্যাকটিস) নেই, যে কারণে ফসল উৎপাদনের সময় ক্ষতিকারক পদার্থ মিশে যাচ্ছে, যা প্রক্রিয়াকরণের সময় আলাদা করা যাচ্ছে না। আবার আমাদের সংরক্ষণ ও সরবরাহপর্যায়ে দুর্বলতা রয়েছে। দেশের অনেক খাদ্যপণ্য এসব পর্যায়ে নষ্ট হচ্ছে, অনিরাপদ হচ্ছে। অন্যদিকে দেশে খাদ্যমান পরীক্ষার জন্য ভালো টেস্টিং ল্যাব নেই। আমরা বারবার সরকারকে একটি বিশ্বমানের ল্যাব প্রতিষ্ঠার জন্য বলেছি, সেটা হয়নি।’
কামরুজ্জামান আরও বলেন, এ দেশে রেগুলেটরি ও পলিসি সমস্যা রয়েছে। খাদ্যপণ্যের একটি ব্যবসা শুরু করতে প্রায় ৪২ সংস্থার অনুমতি নিতে হয়। এরপর ব্যবসা পরিচালনে মাত্রাতিরিক্ত নবায়ন ফি, লাইসেন্স ফিসহ নানা ফি দিতে হয়, যা পার্শ্ববর্তী দেশ কিংবা প্রতিযোগী যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি।
কামরুজ্জামান কামাল বলেন, ‘বাংলাদেশের কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্যের গুণমান এখন আন্তর্জাতিক মান অর্জন করেছে। দেশের গণমাধ্যম এই ইতিবাচক চিত্র তুলে ধরলে দেশীয় ব্র্যান্ডের প্রতি মানুষের আস্থা আরও বাড়বে। এর পাশাপাশি এ খাত এগিয়ে নিতে আরও বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। ট্যারিফ ব্যারিয়ার, শিপিং লাইন ও কনটেইনার ভাড়া বৃদ্ধি, সরকারের অপর্যাপ্ত ওয়্যারহাউস ফ্যাসিলিটি ও বাংলাদেশি পণ্য বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ডিংয়ের দুর্বলতার কারণে আমরা পিছিয়ে রয়েছি।’
কৃষি ও কৃষি প্রক্রিয়াজাত শিল্প সমৃদ্ধকরণে গণমাধ্যমের প্রভাব তুলে ধরে কর্মশালায় সাংবাদিক রিয়াজ আহমদ বলেন, গণমাধ্যম শুধু সংবাদ প্রচার করে না, বরং সমাজে দৃষ্টিভঙ্গি ও নীতিনির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কৃষি ও কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাত খাতের সাফল্য, কৃষকদের গল্প, উদ্ভাবন ও বাজার সম্ভাবনা নিয়ে ধারাবাহিক ইতিবাচক প্রচারণা দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।
কর্মশালায় দেশে কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত কৃষি খাত নিয়ে কাজ করা বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকেরা উপস্থিত ছিলেন।

এলডিসি থেকে উত্তরণের পর প্রক্রিয়াজাত কৃষি ও খাদ্যপণ্য শিল্প খাত বর্তমানে নগদ প্রণোদনা ও আমদানি করা উপকরণের ওপর শুল্কছাড়সহ যেসব সুবিধা ভোগ করছে, তা থাকবে না। তখন বিদেশি কোম্পানিগুলো দেশের বাজারে প্রবেশ করবে। এতে চরম প্রতিযোগিতায় পড়বে দেশীয় কোম্পানিগুলো। এখনই বৈশ্বিক বাজারে রপ্তানি বাড়ানোর উদ্যোগ না নিলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা কষ্টকর হবে তাদের জন্য। তাই রপ্তানির বাধাগুলো দূর করে প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দেন বিশ্লেষকেরা।
এলডিসি থেকে উত্তরণের পর এ খাতের সামর্থ্য বাড়ানোর জন্য বিকল্প সহায়তা খোঁজার পরামর্শও দেন তাঁরা। এর মধ্যে রয়েছে সুদের হার সমন্বয়ের মাধ্যমে কম খরচে অর্থায়ন, উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য প্রণোদনা।
‘কৃষি ও কৃষি প্রক্রিয়াজাত শিল্প: জাতীয় উন্নয়নে সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক এক কর্মশালায় তাঁরা এই পরামর্শ দেন।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে একটি হোটেলে এটি অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের অন্যতম কৃষি প্রক্রিয়াজাত শিল্পগ্রুপ প্রাণের উদ্যোগে আয়োজিত কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।
খন্দকার গোলাম বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের বাজার ৪ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলারের, যা ২০৩০ সালে প্রায় ৬ বিলিয়নে উন্নীত হবে। অন্যদিকে এসব খাবারের রপ্তানি খাতে অবদান দিন দিন বাড়ছে। তবে সার্বিক রপ্তানির প্রায় ৬০ শতাংশ পণ্যের গন্তব্য বিশ্বের মাত্র পাঁচটি দেশে। পাশাপাশি পাঁচ ধরনের খাদ্যপণ্য রপ্তানির পরিমাণ মোট রপ্তানির অর্ধেক। ফলে বাংলাদেশি প্রক্রিয়াজাত কৃষি বা খাদ্যপণ্যের রপ্তানির নতুন নতুন গন্তব্য সৃষ্টি ও পণ্য বহুমুখীকরণে দুর্বলতা রয়েছে। এতে এলডিসি উত্তরণে পরে এ খাত বিশাল চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়বে।
খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম আরও বলেন, বাংলাদেশের কৃষি প্রক্রিয়াকরণ খাত প্রাথমিক কৃষি ও উৎপাদনের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করে। এটি জিডিপি, রপ্তানি বৈচিত্র্য ও গ্রামীণ কর্মসংস্থানে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে। কৌশলগত গুরুত্ব সত্ত্বেও খাতটি সম্ভাবনার তুলনায় পিছিয়ে রয়েছে, বিশেষ করে, মূল্য সংযোজনসহ বেশ কিছু ক্ষেত্রে।
সিপিডির গবেষণা পরিচালক বলেন, ‘রপ্তানি পণ্যের ক্ষেত্রে নতুন নতুন গন্তব্য ও বহুমুখী পণ্য উৎপাদনে আমরা পিছিয়ে রয়েছি। আমাদের পণ্যের এখনো মূল ক্রেতা ওই বাংলাদেশি প্রবাসীদের এথনিক মার্কেট। আর আমরা গতানুগতিক পণ্যের বাইরে বিশ্বের উন্নত দেশের মূল খাবারগুলো উৎপাদন করতে পারছি না। আমাদের উন্নত দেশের পণ্য উৎপাদন ও তাদের স্ট্যান্ডার্ড মেনে সেগুলো করতে হবে।’
কর্মশালায় ‘কৃষি ও কৃষি প্রক্রিয়াজাত শিল্পের বর্তমান প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক আলোচনায় প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পরিচালক কামরুজ্জামান কামাল বলেন, ‘আমরা যেসব খাদ্যপণ্য উৎপাদন করি, তার অধিকাংশ কাঁচামাল স্থানীয়ভাবে কৃষকদের কাছ থেকে সংগ্রহ করে থাকি এবং ১৪৮টি দেশে রপ্তানি করছি।’
কামরুজ্জামান কামাল বলেন, ‘ফসল উৎপাদনে মাত্রাতিরিক্ত সার ও কীটনাশক ব্যবহারে অনেক ক্ষেত্রে এ দেশের খাদ্যপণ্য অনিরাপদ হচ্ছে, যেটা পণ্য প্রক্রিয়াজাতকারীদের জন্য ক্ষতির কারণ। আবার অনিরাপদ ফসলের জন্য অনেক কিছু দেশে উৎপাদন শর্তেও আমদানি করতে হচ্ছে। এ দেশে গ্যাপ (গুড অ্যাগ্রিকালচার প্র্যাকটিস) নেই, যে কারণে ফসল উৎপাদনের সময় ক্ষতিকারক পদার্থ মিশে যাচ্ছে, যা প্রক্রিয়াকরণের সময় আলাদা করা যাচ্ছে না। আবার আমাদের সংরক্ষণ ও সরবরাহপর্যায়ে দুর্বলতা রয়েছে। দেশের অনেক খাদ্যপণ্য এসব পর্যায়ে নষ্ট হচ্ছে, অনিরাপদ হচ্ছে। অন্যদিকে দেশে খাদ্যমান পরীক্ষার জন্য ভালো টেস্টিং ল্যাব নেই। আমরা বারবার সরকারকে একটি বিশ্বমানের ল্যাব প্রতিষ্ঠার জন্য বলেছি, সেটা হয়নি।’
কামরুজ্জামান আরও বলেন, এ দেশে রেগুলেটরি ও পলিসি সমস্যা রয়েছে। খাদ্যপণ্যের একটি ব্যবসা শুরু করতে প্রায় ৪২ সংস্থার অনুমতি নিতে হয়। এরপর ব্যবসা পরিচালনে মাত্রাতিরিক্ত নবায়ন ফি, লাইসেন্স ফিসহ নানা ফি দিতে হয়, যা পার্শ্ববর্তী দেশ কিংবা প্রতিযোগী যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি।
কামরুজ্জামান কামাল বলেন, ‘বাংলাদেশের কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্যের গুণমান এখন আন্তর্জাতিক মান অর্জন করেছে। দেশের গণমাধ্যম এই ইতিবাচক চিত্র তুলে ধরলে দেশীয় ব্র্যান্ডের প্রতি মানুষের আস্থা আরও বাড়বে। এর পাশাপাশি এ খাত এগিয়ে নিতে আরও বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। ট্যারিফ ব্যারিয়ার, শিপিং লাইন ও কনটেইনার ভাড়া বৃদ্ধি, সরকারের অপর্যাপ্ত ওয়্যারহাউস ফ্যাসিলিটি ও বাংলাদেশি পণ্য বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ডিংয়ের দুর্বলতার কারণে আমরা পিছিয়ে রয়েছি।’
কৃষি ও কৃষি প্রক্রিয়াজাত শিল্প সমৃদ্ধকরণে গণমাধ্যমের প্রভাব তুলে ধরে কর্মশালায় সাংবাদিক রিয়াজ আহমদ বলেন, গণমাধ্যম শুধু সংবাদ প্রচার করে না, বরং সমাজে দৃষ্টিভঙ্গি ও নীতিনির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কৃষি ও কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাত খাতের সাফল্য, কৃষকদের গল্প, উদ্ভাবন ও বাজার সম্ভাবনা নিয়ে ধারাবাহিক ইতিবাচক প্রচারণা দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।
কর্মশালায় দেশে কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত কৃষি খাত নিয়ে কাজ করা বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকেরা উপস্থিত ছিলেন।

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসির (ইউসিবি) সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে এ বছর জানুয়ারিতে এমএফএস কো-ব্র্যান্ডেড প্রিপেইড কার্ড চালু করে দ্রুত বর্ধনশীল মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান উপায়।
১৩ জুন ২০২৪
পবিত্র রমজান মাসে অতিপ্রয়োজনীয় ১০টি খাদ্যপণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার (এলসি) সময় সংরক্ষিত নগদ মার্জিন ন্যূনতম রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পণ্যগুলো হলো চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, মটর, মসলা ও খেজুর। আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে
১৮ মিনিট আগে
রাশিয়া থেকে বিনামূল্যের ৩০ হাজার টন পটাশ সার দেশে আসতে যাচ্ছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির আওতায় বন্ধুত্ব ও গভীর আন্তরিকতার নিদর্শন হিসেবে এ সার দিচ্ছে দেশটি।
৩ ঘণ্টা আগে
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পবিত্র রমজান মাসে অতিপ্রয়োজনীয় ১০টি খাদ্যপণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার (এলসি) সময় সংরক্ষিত নগদ মার্জিন ন্যূনতম রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পণ্যগুলো হলো চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, মটর, মসলা ও খেজুর। আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করে দেশে কার্যরত সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছে পাঠিয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, মটর, মসলা ও খেজুর—এই ১০টি পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় নগদ মার্জিন সর্বনিম্ন পর্যায়ে রাখতে হবে। এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে এবং ২০২৬ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, রমজান মাসে এসব পণ্যের চাহিদা সাধারণ সময়ের তুলনায় অনেক বেড়ে যায়। তাই বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ বজায় রাখা ও মূল্য সহনীয় রাখতে আমদানি সহজীকরণের লক্ষ্যে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এর আগে রমজান মৌসুমে কিছু পণ্যের আমদানিতে ১০০ শতাংশ নগদ মার্জিন বাধ্যতামূলক ছিল। পরবর্তী সময়ে বাজার পরিস্থিতি ও চাহিদা বিবেচনায় ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে মার্জিনের হার কমানোর সুযোগ দেওয়া হয়, যা সর্বশেষ ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বলবৎ ছিল।

পবিত্র রমজান মাসে অতিপ্রয়োজনীয় ১০টি খাদ্যপণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার (এলসি) সময় সংরক্ষিত নগদ মার্জিন ন্যূনতম রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পণ্যগুলো হলো চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, মটর, মসলা ও খেজুর। আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করে দেশে কার্যরত সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছে পাঠিয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, মটর, মসলা ও খেজুর—এই ১০টি পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় নগদ মার্জিন সর্বনিম্ন পর্যায়ে রাখতে হবে। এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে এবং ২০২৬ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, রমজান মাসে এসব পণ্যের চাহিদা সাধারণ সময়ের তুলনায় অনেক বেড়ে যায়। তাই বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ বজায় রাখা ও মূল্য সহনীয় রাখতে আমদানি সহজীকরণের লক্ষ্যে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এর আগে রমজান মৌসুমে কিছু পণ্যের আমদানিতে ১০০ শতাংশ নগদ মার্জিন বাধ্যতামূলক ছিল। পরবর্তী সময়ে বাজার পরিস্থিতি ও চাহিদা বিবেচনায় ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে মার্জিনের হার কমানোর সুযোগ দেওয়া হয়, যা সর্বশেষ ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বলবৎ ছিল।

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসির (ইউসিবি) সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে এ বছর জানুয়ারিতে এমএফএস কো-ব্র্যান্ডেড প্রিপেইড কার্ড চালু করে দ্রুত বর্ধনশীল মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান উপায়।
১৩ জুন ২০২৪
তিনি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের বাজার ৪ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলারের, যা ২০৩০ সালে প্রায় ৬ বিলিয়নে উন্নীত হবে। অন্যদিকে এসব খাবারের রপ্তানি খাতে অবদান দিন দিন বাড়ছে। তবে সার্বিক রপ্তানির প্রায় ৬০ শতাংশ পণ্যের গন্তব্য বিশ্বের মাত্র পাঁচটি দেশে। পাশাপাশি পাঁচ ধরনের খাদ্যপণ্য রপ্তানির
১৫ মিনিট আগে
রাশিয়া থেকে বিনামূল্যের ৩০ হাজার টন পটাশ সার দেশে আসতে যাচ্ছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির আওতায় বন্ধুত্ব ও গভীর আন্তরিকতার নিদর্শন হিসেবে এ সার দিচ্ছে দেশটি।
৩ ঘণ্টা আগে
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
১৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাশিয়া থেকে বিনামূল্যের ৩০ হাজার টন পটাশ সার দেশে আসতে যাচ্ছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির আওতায় বন্ধুত্ব ও গভীর আন্তরিকতার নিদর্শন হিসেবে এ সার দিচ্ছে দেশটি।
গত ৬ নভেম্বর দেশটির সবচেয়ে বড় সার উৎপাদনকারী কোম্পানিটি উরাচেম গ্রুপের ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত ঘোষণা দেওয়া হয়। কোম্পানিটি রাশিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যকার সম্পর্ক আরও বাড়াতে এর আগে বিনামূল্যের এ সার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল।
বাংলাদেশ এগ্রিকালচারাল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের মহাব্যবস্থাপক (ক্রয়) আহমেদ হাসান আল মাহমুদ সার আসার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বিষয়টি মন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিকভাবে জানাবে বলেও তিনি জানান।
এর আগে গত বছরের ২০ নভেম্বর কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী দিমিত্রি কনিয়েভ কৃষি মন্ত্রণালয়কে এ সার দেওয়ার আগ্রহ জানিয়ে চিঠি দেন। যা পরবর্তীতে কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে নিশ্চিত করা হয়।
পরবতীতে বিনামূল্যের এ সার সরবরাহ নিয়ে ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ান ফেডারেশনের রাষ্ট্রদূত মি, আলেকজান্ডার জি খোঁজেন এবং রাশিয়া ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটি-বাংলাদেশের চেয়ারম্যান জনাব মিয়া সাত্তার বর্তমান সরকারের স্বরাষ্ট্র ও কৃষি বিষয়ক উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং বিস্তারিত আলোচনা করেন।
রাশিয়ার এ উদ্যোগের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে সার সরবরাহ কার্যক্রম দ্রুত শুরু করার আহ্বান জানান উপদেষ্টা।
এক বার্তায় বাংলাদেশ-রাশিয়া ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটির চেয়ারম্যান মিয়া সাত্তার বলেন, রাশিয়া বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। দীর্ঘ বছরের পথচলাতে তা আরও শক্ত হয়েছে। আশা করি, এ সার পেয়ে দেশের কৃষক উপকৃত হবে।
দ্রুততম সময়ে রাশিয়ার প্রতিশ্রুত এ সার সরবরাহ নিয়ে কাজ করছেন বলেও জানান তিনি।
গত বছরের ২৯ আগস্ট কৃষি উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার মান্টিটস্কি প্রথম সার দেওয়ার আগ্রহের কথা জানিয়েছিলেন।
উল্লেখ্য, উরাচেম গ্রুপ বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে আসছে। গ্রুপের অন্যতম প্রতিষ্ঠান পিজেএসসি ইউরালকালি বিশ্বের মধ্যে অন্যতম পটাশ সার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। ২০১৩ সাল থেকে পিজেএসসি ইউরালকালি জিটুজি ভিত্তিতে জেএসসি বৈদেশিক অর্থনৈতিক সহযোগিতার অংশ হিসেবে বাংলাদেশে এক মিলিয়ন টনের বেশি এমওপি সার সরবরাহ করেছে।

রাশিয়া থেকে বিনামূল্যের ৩০ হাজার টন পটাশ সার দেশে আসতে যাচ্ছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির আওতায় বন্ধুত্ব ও গভীর আন্তরিকতার নিদর্শন হিসেবে এ সার দিচ্ছে দেশটি।
গত ৬ নভেম্বর দেশটির সবচেয়ে বড় সার উৎপাদনকারী কোম্পানিটি উরাচেম গ্রুপের ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত ঘোষণা দেওয়া হয়। কোম্পানিটি রাশিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যকার সম্পর্ক আরও বাড়াতে এর আগে বিনামূল্যের এ সার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল।
বাংলাদেশ এগ্রিকালচারাল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের মহাব্যবস্থাপক (ক্রয়) আহমেদ হাসান আল মাহমুদ সার আসার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বিষয়টি মন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিকভাবে জানাবে বলেও তিনি জানান।
এর আগে গত বছরের ২০ নভেম্বর কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী দিমিত্রি কনিয়েভ কৃষি মন্ত্রণালয়কে এ সার দেওয়ার আগ্রহ জানিয়ে চিঠি দেন। যা পরবর্তীতে কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে নিশ্চিত করা হয়।
পরবতীতে বিনামূল্যের এ সার সরবরাহ নিয়ে ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ান ফেডারেশনের রাষ্ট্রদূত মি, আলেকজান্ডার জি খোঁজেন এবং রাশিয়া ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটি-বাংলাদেশের চেয়ারম্যান জনাব মিয়া সাত্তার বর্তমান সরকারের স্বরাষ্ট্র ও কৃষি বিষয়ক উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং বিস্তারিত আলোচনা করেন।
রাশিয়ার এ উদ্যোগের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে সার সরবরাহ কার্যক্রম দ্রুত শুরু করার আহ্বান জানান উপদেষ্টা।
এক বার্তায় বাংলাদেশ-রাশিয়া ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটির চেয়ারম্যান মিয়া সাত্তার বলেন, রাশিয়া বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। দীর্ঘ বছরের পথচলাতে তা আরও শক্ত হয়েছে। আশা করি, এ সার পেয়ে দেশের কৃষক উপকৃত হবে।
দ্রুততম সময়ে রাশিয়ার প্রতিশ্রুত এ সার সরবরাহ নিয়ে কাজ করছেন বলেও জানান তিনি।
গত বছরের ২৯ আগস্ট কৃষি উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার মান্টিটস্কি প্রথম সার দেওয়ার আগ্রহের কথা জানিয়েছিলেন।
উল্লেখ্য, উরাচেম গ্রুপ বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে আসছে। গ্রুপের অন্যতম প্রতিষ্ঠান পিজেএসসি ইউরালকালি বিশ্বের মধ্যে অন্যতম পটাশ সার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। ২০১৩ সাল থেকে পিজেএসসি ইউরালকালি জিটুজি ভিত্তিতে জেএসসি বৈদেশিক অর্থনৈতিক সহযোগিতার অংশ হিসেবে বাংলাদেশে এক মিলিয়ন টনের বেশি এমওপি সার সরবরাহ করেছে।

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসির (ইউসিবি) সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে এ বছর জানুয়ারিতে এমএফএস কো-ব্র্যান্ডেড প্রিপেইড কার্ড চালু করে দ্রুত বর্ধনশীল মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান উপায়।
১৩ জুন ২০২৪
তিনি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের বাজার ৪ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলারের, যা ২০৩০ সালে প্রায় ৬ বিলিয়নে উন্নীত হবে। অন্যদিকে এসব খাবারের রপ্তানি খাতে অবদান দিন দিন বাড়ছে। তবে সার্বিক রপ্তানির প্রায় ৬০ শতাংশ পণ্যের গন্তব্য বিশ্বের মাত্র পাঁচটি দেশে। পাশাপাশি পাঁচ ধরনের খাদ্যপণ্য রপ্তানির
১৫ মিনিট আগে
পবিত্র রমজান মাসে অতিপ্রয়োজনীয় ১০টি খাদ্যপণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার (এলসি) সময় সংরক্ষিত নগদ মার্জিন ন্যূনতম রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পণ্যগুলো হলো চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, মটর, মসলা ও খেজুর। আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে
১৮ মিনিট আগে
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না। তাদের পর্যবেক্ষণে, ব্যাংক লাইসেন্স বিতরণ থেকে শুরু করে খেলাপি ঋণকে ‘নীতি-সুবিধা’র আড়ালে বৈধ করা পর্যন্ত প্রতিটি স্তরেই প্রভাবশালী গোষ্ঠীর ছায়া স্পষ্ট, যা দেশের আর্থিক স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি ও গভীর উদ্বেগের বিষয় হয়ে উঠছে।
গতকাল সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত একাধিক বৈঠকে আইএমএফ মিশনের সদস্যরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। বৈঠকে প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল, বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিগত স্বায়ত্তশাসন এবং স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের বাস্তব পরিস্থিতি।
বৈঠকে উপস্থিত একাধিক সূত্র জানায়, আইএমএফ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের সার্বিক কার্যক্রম নিয়ে ধারাবাহিকভাবে প্রশ্ন তোলে। তাদের মতে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত প্রভাব বিস্তার করছে। রাজনৈতিক বিবেচনায় ব্যাংক অনুমোদন, প্রভাবশালী ব্যবসায়ীদের বিশেষ সুবিধা দেওয়া এবং নিয়মের ফাঁকে খেলাপি ঋণ বৈধ করার প্রবণতাকেই আইএমএফ বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের স্থিতিশীলতা ও বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য বড় বাধা হিসেবে দেখছে।
আইএমএফ প্রতিনিধিরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় একটি স্বাধীন কেন্দ্রীয় ব্যাংক অপরিহার্য। কিন্তু রাজনৈতিক প্রভাব ও প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্বাধীনতা এখন প্রায় নামমাত্র হয়ে পড়েছে। ফলে আর্থিক শৃঙ্খলা ও নীতিগত স্বচ্ছতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি।
তাঁরা সতর্ক করেছেন, ব্যাংক খাতের এ কাঠামোগত দুর্বলতা ভবিষ্যতে রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা, মুদ্রানীতি বাস্তবায়ন এবং ঋণ নিয়ন্ত্রণে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। প্রতিনিধিদল ইঙ্গিত দিয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারকে তারা চলমান ঋণ কর্মসূচির আওতায় পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের অন্যতম পূর্বশর্ত হিসেবে বিবেচনা করছে।
বৈঠকে আইএমএফ সদস্যরা অভিযোগ করেন, ২০০৯ সালে যেখানে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা, সেটি এখন দাঁড়িয়েছে প্রায় পৌনে ৭ লাখ কোটিতে। অথচ এত দিন সরকারি পরিসংখ্যানে এটি দেখানো হতো মাত্র ২ লাখ কোটি টাকার মতো। সুদের হার ৯ শতাংশে বেঁধে রাখার নীতিকে তাঁরা ‘অবৈধ অর্থ পাচারে প্রণোদনা’ হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। প্রতিনিধিদল জানায়, রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী কিছু গোষ্ঠী নাম-বেনামে ঋণ নিয়ে সেই অর্থ ডলার ক্রয়ে ব্যবহার করে বিদেশে পাচার করেছে। ফলে ২০২১ সালের মহামারিকালে ৪৮ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ নেমে এসেছে ২০ বিলিয়নের ঘরে।
বৈঠকে আরও জানানো হয়, কিছু দুর্বল ব্যাংক কোনো কার্যকর তদারকি ছাড়াই প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়েছে। এ অবস্থায় আইএমএফ ব্যাংক খাতের ঝুঁকি মোকাবিলায় কঠোর জামানত ব্যবস্থা ও স্বচ্ছ তদারকি কাঠামো প্রবর্তনের পরামর্শ দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, আইএমএফ মিশনের নিয়মিত পরিদর্শন চলছে। তারা মূলত ঋণ কর্মসূচির শর্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি যাচাই করছে। কিছু ইস্যুতে তাদের উদ্বেগ থাকলেও সার্বিকভাবে তারা অগ্রগতিতে সন্তুষ্ট।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না। তাদের পর্যবেক্ষণে, ব্যাংক লাইসেন্স বিতরণ থেকে শুরু করে খেলাপি ঋণকে ‘নীতি-সুবিধা’র আড়ালে বৈধ করা পর্যন্ত প্রতিটি স্তরেই প্রভাবশালী গোষ্ঠীর ছায়া স্পষ্ট, যা দেশের আর্থিক স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি ও গভীর উদ্বেগের বিষয় হয়ে উঠছে।
গতকাল সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত একাধিক বৈঠকে আইএমএফ মিশনের সদস্যরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। বৈঠকে প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল, বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিগত স্বায়ত্তশাসন এবং স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের বাস্তব পরিস্থিতি।
বৈঠকে উপস্থিত একাধিক সূত্র জানায়, আইএমএফ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের সার্বিক কার্যক্রম নিয়ে ধারাবাহিকভাবে প্রশ্ন তোলে। তাদের মতে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত প্রভাব বিস্তার করছে। রাজনৈতিক বিবেচনায় ব্যাংক অনুমোদন, প্রভাবশালী ব্যবসায়ীদের বিশেষ সুবিধা দেওয়া এবং নিয়মের ফাঁকে খেলাপি ঋণ বৈধ করার প্রবণতাকেই আইএমএফ বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের স্থিতিশীলতা ও বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য বড় বাধা হিসেবে দেখছে।
আইএমএফ প্রতিনিধিরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় একটি স্বাধীন কেন্দ্রীয় ব্যাংক অপরিহার্য। কিন্তু রাজনৈতিক প্রভাব ও প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্বাধীনতা এখন প্রায় নামমাত্র হয়ে পড়েছে। ফলে আর্থিক শৃঙ্খলা ও নীতিগত স্বচ্ছতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি।
তাঁরা সতর্ক করেছেন, ব্যাংক খাতের এ কাঠামোগত দুর্বলতা ভবিষ্যতে রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা, মুদ্রানীতি বাস্তবায়ন এবং ঋণ নিয়ন্ত্রণে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। প্রতিনিধিদল ইঙ্গিত দিয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারকে তারা চলমান ঋণ কর্মসূচির আওতায় পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের অন্যতম পূর্বশর্ত হিসেবে বিবেচনা করছে।
বৈঠকে আইএমএফ সদস্যরা অভিযোগ করেন, ২০০৯ সালে যেখানে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা, সেটি এখন দাঁড়িয়েছে প্রায় পৌনে ৭ লাখ কোটিতে। অথচ এত দিন সরকারি পরিসংখ্যানে এটি দেখানো হতো মাত্র ২ লাখ কোটি টাকার মতো। সুদের হার ৯ শতাংশে বেঁধে রাখার নীতিকে তাঁরা ‘অবৈধ অর্থ পাচারে প্রণোদনা’ হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। প্রতিনিধিদল জানায়, রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী কিছু গোষ্ঠী নাম-বেনামে ঋণ নিয়ে সেই অর্থ ডলার ক্রয়ে ব্যবহার করে বিদেশে পাচার করেছে। ফলে ২০২১ সালের মহামারিকালে ৪৮ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ নেমে এসেছে ২০ বিলিয়নের ঘরে।
বৈঠকে আরও জানানো হয়, কিছু দুর্বল ব্যাংক কোনো কার্যকর তদারকি ছাড়াই প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়েছে। এ অবস্থায় আইএমএফ ব্যাংক খাতের ঝুঁকি মোকাবিলায় কঠোর জামানত ব্যবস্থা ও স্বচ্ছ তদারকি কাঠামো প্রবর্তনের পরামর্শ দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, আইএমএফ মিশনের নিয়মিত পরিদর্শন চলছে। তারা মূলত ঋণ কর্মসূচির শর্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি যাচাই করছে। কিছু ইস্যুতে তাদের উদ্বেগ থাকলেও সার্বিকভাবে তারা অগ্রগতিতে সন্তুষ্ট।

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসির (ইউসিবি) সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে এ বছর জানুয়ারিতে এমএফএস কো-ব্র্যান্ডেড প্রিপেইড কার্ড চালু করে দ্রুত বর্ধনশীল মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান উপায়।
১৩ জুন ২০২৪
তিনি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের বাজার ৪ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলারের, যা ২০৩০ সালে প্রায় ৬ বিলিয়নে উন্নীত হবে। অন্যদিকে এসব খাবারের রপ্তানি খাতে অবদান দিন দিন বাড়ছে। তবে সার্বিক রপ্তানির প্রায় ৬০ শতাংশ পণ্যের গন্তব্য বিশ্বের মাত্র পাঁচটি দেশে। পাশাপাশি পাঁচ ধরনের খাদ্যপণ্য রপ্তানির
১৫ মিনিট আগে
পবিত্র রমজান মাসে অতিপ্রয়োজনীয় ১০টি খাদ্যপণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার (এলসি) সময় সংরক্ষিত নগদ মার্জিন ন্যূনতম রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পণ্যগুলো হলো চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, মটর, মসলা ও খেজুর। আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে
১৮ মিনিট আগে
রাশিয়া থেকে বিনামূল্যের ৩০ হাজার টন পটাশ সার দেশে আসতে যাচ্ছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির আওতায় বন্ধুত্ব ও গভীর আন্তরিকতার নিদর্শন হিসেবে এ সার দিচ্ছে দেশটি।
৩ ঘণ্টা আগে