নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পবিত্র রমজান মাসে অতিপ্রয়োজনীয় ১০টি খাদ্যপণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার (এলসি) সময় সংরক্ষিত নগদ মার্জিন ন্যূনতম রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পণ্যগুলো হলো চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, মটর, মসলা ও খেজুর। আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করে দেশে কার্যরত সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছে পাঠিয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, মটর, মসলা ও খেজুর—এই ১০টি পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় নগদ মার্জিন সর্বনিম্ন পর্যায়ে রাখতে হবে। এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে এবং ২০২৬ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, রমজান মাসে এসব পণ্যের চাহিদা সাধারণ সময়ের তুলনায় অনেক বেড়ে যায়। তাই বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ বজায় রাখা ও মূল্য সহনীয় রাখতে আমদানি সহজীকরণের লক্ষ্যে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এর আগে রমজান মৌসুমে কিছু পণ্যের আমদানিতে ১০০ শতাংশ নগদ মার্জিন বাধ্যতামূলক ছিল। পরবর্তী সময়ে বাজার পরিস্থিতি ও চাহিদা বিবেচনায় ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে মার্জিনের হার কমানোর সুযোগ দেওয়া হয়, যা সর্বশেষ ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বলবৎ ছিল।

পবিত্র রমজান মাসে অতিপ্রয়োজনীয় ১০টি খাদ্যপণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার (এলসি) সময় সংরক্ষিত নগদ মার্জিন ন্যূনতম রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পণ্যগুলো হলো চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, মটর, মসলা ও খেজুর। আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করে দেশে কার্যরত সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছে পাঠিয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, মটর, মসলা ও খেজুর—এই ১০টি পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় নগদ মার্জিন সর্বনিম্ন পর্যায়ে রাখতে হবে। এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে এবং ২০২৬ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, রমজান মাসে এসব পণ্যের চাহিদা সাধারণ সময়ের তুলনায় অনেক বেড়ে যায়। তাই বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ বজায় রাখা ও মূল্য সহনীয় রাখতে আমদানি সহজীকরণের লক্ষ্যে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এর আগে রমজান মৌসুমে কিছু পণ্যের আমদানিতে ১০০ শতাংশ নগদ মার্জিন বাধ্যতামূলক ছিল। পরবর্তী সময়ে বাজার পরিস্থিতি ও চাহিদা বিবেচনায় ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে মার্জিনের হার কমানোর সুযোগ দেওয়া হয়, যা সর্বশেষ ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বলবৎ ছিল।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পবিত্র রমজান মাসে অতিপ্রয়োজনীয় ১০টি খাদ্যপণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার (এলসি) সময় সংরক্ষিত নগদ মার্জিন ন্যূনতম রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পণ্যগুলো হলো চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, মটর, মসলা ও খেজুর। আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করে দেশে কার্যরত সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছে পাঠিয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, মটর, মসলা ও খেজুর—এই ১০টি পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় নগদ মার্জিন সর্বনিম্ন পর্যায়ে রাখতে হবে। এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে এবং ২০২৬ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, রমজান মাসে এসব পণ্যের চাহিদা সাধারণ সময়ের তুলনায় অনেক বেড়ে যায়। তাই বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ বজায় রাখা ও মূল্য সহনীয় রাখতে আমদানি সহজীকরণের লক্ষ্যে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এর আগে রমজান মৌসুমে কিছু পণ্যের আমদানিতে ১০০ শতাংশ নগদ মার্জিন বাধ্যতামূলক ছিল। পরবর্তী সময়ে বাজার পরিস্থিতি ও চাহিদা বিবেচনায় ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে মার্জিনের হার কমানোর সুযোগ দেওয়া হয়, যা সর্বশেষ ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বলবৎ ছিল।

পবিত্র রমজান মাসে অতিপ্রয়োজনীয় ১০টি খাদ্যপণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার (এলসি) সময় সংরক্ষিত নগদ মার্জিন ন্যূনতম রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পণ্যগুলো হলো চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, মটর, মসলা ও খেজুর। আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করে দেশে কার্যরত সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছে পাঠিয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, মটর, মসলা ও খেজুর—এই ১০টি পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় নগদ মার্জিন সর্বনিম্ন পর্যায়ে রাখতে হবে। এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে এবং ২০২৬ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, রমজান মাসে এসব পণ্যের চাহিদা সাধারণ সময়ের তুলনায় অনেক বেড়ে যায়। তাই বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ বজায় রাখা ও মূল্য সহনীয় রাখতে আমদানি সহজীকরণের লক্ষ্যে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এর আগে রমজান মৌসুমে কিছু পণ্যের আমদানিতে ১০০ শতাংশ নগদ মার্জিন বাধ্যতামূলক ছিল। পরবর্তী সময়ে বাজার পরিস্থিতি ও চাহিদা বিবেচনায় ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে মার্জিনের হার কমানোর সুযোগ দেওয়া হয়, যা সর্বশেষ ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বলবৎ ছিল।

বাংলাদেশের এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পিছিয়ে দেওয়ার জন্য জাতিসংঘের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতের ব্যবসায়ীরা। গতকাল সোমবার রাজধানীতে জাতিসংঘ মিশনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক কৌশলগত পরামর্শ সভায় ব্যবসায়ী নেতারা এই অনুরোধ করেন। এ সময় তাঁরা বলেন, বাংলাদেশকে এলডিসি উত্তরণের পথে স্থিতিশীল রাখতে
২৪ মিনিট আগে
‘লেনদেন হচ্ছে ক্যাশলেস, এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ’—এই প্রতিপাদ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে পূবালী ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনায় রংপুরে ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশ উদ্যোগ’ কার্যক্রম সম্প্রসারণ-বিষয়ক সেমিনার রংপুর শিল্পকলা অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের আয়োজনে এই সেমিনারের লিড ব্যাংক হিসেবে ছিল পূবালী
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের বাজার ৪ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলারের, যা ২০৩০ সালে প্রায় ৬ বিলিয়নে উন্নীত হবে। অন্যদিকে এসব খাবারের রপ্তানি খাতে অবদান দিন দিন বাড়ছে। তবে সার্বিক রপ্তানির প্রায় ৬০ শতাংশ পণ্যের গন্তব্য বিশ্বের মাত্র পাঁচটি দেশে। পাশাপাশি পাঁচ ধরনের খাদ্যপণ্য রপ্তানির
২ ঘণ্টা আগে
রাশিয়া থেকে বিনামূল্যের ৩০ হাজার টন পটাশ সার দেশে আসতে যাচ্ছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির আওতায় বন্ধুত্ব ও গভীর আন্তরিকতার নিদর্শন হিসেবে এ সার দিচ্ছে দেশটি।
৪ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘ মিশনের সঙ্গে বৈঠক
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পিছিয়ে দেওয়ার জন্য জাতিসংঘের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতের ব্যবসায়ীরা। গতকাল সোমবার রাজধানীতে জাতিসংঘ মিশনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক কৌশলগত পরামর্শ সভায় ব্যবসায়ী নেতারা এই অনুরোধ করেন। এ সময় তাঁরা বলেন, বাংলাদেশকে এলডিসি উত্তরণের পথে স্থিতিশীল রাখতে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক উভয় স্তরেই নীতিসহায়তা প্রয়োজন।
এলডিসি থেকে উত্তরণে বাংলাদেশের প্রস্তুতি কেমন, তা জানতে জাতিসংঘের এলডিসি-বিষয়ক কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক রোনাল্ড মোলেরুসের নেতৃত্বাধীন একটি মিশন চার দিনের সফরে এখন ঢাকায় অবস্থান করছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে ইউএন হাউসে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করেন জাতিসংঘ মিশনের প্রতিনিধিরা। কৌশলগত এই পরামর্শ সভায় তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান।
এ সময় বিজিএমইএর সভাপতি বলেন, এলডিসি উত্তরণের এই সন্ধিক্ষণে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্প ক্রমবর্ধমান পরিচালন ব্যয় ও অবকাঠামোগত প্রতিবন্ধকতার মুখে। বিশেষ করে ২০১৬ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত গ্যাসের মূল্য বেড়েছে ২৮৬ শতাংশ। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে ক্যাপটিভ ও শিল্প খাতে গ্যাসের দাম যথাক্রমে ৪০ ও ৩৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। ফলে উৎপাদন সক্ষমতা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছে। এ ছাড়া ২৭ শতাংশ খেলাপি ঋণ এবং ব্যাংক সুদের হার ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাওয়ায় বেসরকারি বিনিয়োগ নিরুৎসাহিত হচ্ছে।
আসন্ন জাতীয় নির্বাচন কেন্দ্র করে ক্রয়াদেশ হ্রাসের প্রবণতা এবং এলডিসির উত্তরণ কৌশল বাস্তবায়নে সমন্বয়হীনতা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন বিজিএমইএ সভাপতি। তিনি সতর্ক করে বলেন, দেশের শিল্পে তেমন বৈচিত্র্য নেই। সেই সঙ্গে কাঁচামালের আমদানিনির্ভরতা আছে, এসব কিছু দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য বড় ঝুঁকি।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান, বাংলাদেশ টেরিটাওয়েল অ্যান্ড লিনেন ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিটিএলএমইএ) চেয়ারম্যান হোসেন মেহমুদ, বিজিএমইএর পরিচালক ফয়সাল সামাদ, সাবেক পরিচালক শরীফ জহির প্রমুখ।
এলডিসি উত্তরণ কীভাবে স্থিতিশীল করা যায়, সে লক্ষ্যে সরকার ও উন্নয়ন অংশীদারদের জন্য কিছু সুনির্দিষ্ট সুপারিশ পেশ করেন ব্যবসায়ী নেতারা। তাঁদের দেওয়া স্বল্পমেয়াদি সুপারিশের মধ্যে আছে ডব্লিউটিওর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিকল্প প্রণোদনা চালু, ব্যাংক সুদের হার হ্রাস ও ইডিএফ পুনঃপ্রবর্তনের মাধ্যমে অর্থনৈতিক চাপ কমানো, নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত ও লজিস্টিকস অদক্ষতা (বন্দর ও শুল্ক) দূর করা। মধ্যমেয়াদি সুপারিশের মধ্যে আছে ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা, খেলাপি ঋণ হ্রাস, দ্রুত গভীর সমুদ্রবন্দর ও অর্থনৈতিক অঞ্চল নির্মাণ, দক্ষতা উন্নয়ন ও প্রযুক্তিগত আধুনিকায়নে বিনিয়োগের মাধ্যমে শিল্পের কাঠামোগত ভিত্তি মজবুত করা।
বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘ব্যাংক লুটপাট, উচ্চ সুদহারসহ বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের কারণে বাংলাদেশের শিল্পকারখানা বর্তমানে আইসিইউতে আছে। এ অবস্থায় রোগীকে (শিল্প) সুস্থ অবস্থায় আনতে সহায়তা অব্যাহত রাখতে হবে; তা না হলে রোগীকে (শিল্প) বাঁচানো যাবে না—এমন উদাহরণ দিয়ে এলডিসি উত্তরণ পেছানোর অনুরোধ করেছি আমরা।’
সফল এলডিসি উত্তরণের পর সব উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশের বাজারে কমপক্ষে তিন বছরের জন্য মসৃণ উত্তরণকাল নিশ্চিত করা দরকার বলে মত দেন বিজিএমইএ সভাপতি। একই সঙ্গে শিল্পের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা সক্ষমতা অক্ষুণ্ন রাখা এবং পরিবেশবান্ধব রূপান্তরের জন্য স্বল্প সুদের মিশ্র অর্থায়ন এবং প্রয়োজনীয় প্রযুক্তিগত সহায়তা দিতে আন্তর্জাতিক সংস্থার ভূমিকা প্রত্যাশা করেন তিনি।
বৈঠকে পোশাক ও বস্ত্র খাতের নেতারা শিল্পের প্রবৃদ্ধি অব্যাহত রাখতে নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহ, ডিকার্বনাইজেশন বিনিয়োগে সহায়তা দান এবং প্রযুক্তি অভিযোজন এবং সার্কুলার ইকোনমি কর্মসূচিতে সহায়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।

বাংলাদেশের এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পিছিয়ে দেওয়ার জন্য জাতিসংঘের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতের ব্যবসায়ীরা। গতকাল সোমবার রাজধানীতে জাতিসংঘ মিশনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক কৌশলগত পরামর্শ সভায় ব্যবসায়ী নেতারা এই অনুরোধ করেন। এ সময় তাঁরা বলেন, বাংলাদেশকে এলডিসি উত্তরণের পথে স্থিতিশীল রাখতে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক উভয় স্তরেই নীতিসহায়তা প্রয়োজন।
এলডিসি থেকে উত্তরণে বাংলাদেশের প্রস্তুতি কেমন, তা জানতে জাতিসংঘের এলডিসি-বিষয়ক কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক রোনাল্ড মোলেরুসের নেতৃত্বাধীন একটি মিশন চার দিনের সফরে এখন ঢাকায় অবস্থান করছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে ইউএন হাউসে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করেন জাতিসংঘ মিশনের প্রতিনিধিরা। কৌশলগত এই পরামর্শ সভায় তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান।
এ সময় বিজিএমইএর সভাপতি বলেন, এলডিসি উত্তরণের এই সন্ধিক্ষণে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্প ক্রমবর্ধমান পরিচালন ব্যয় ও অবকাঠামোগত প্রতিবন্ধকতার মুখে। বিশেষ করে ২০১৬ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত গ্যাসের মূল্য বেড়েছে ২৮৬ শতাংশ। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে ক্যাপটিভ ও শিল্প খাতে গ্যাসের দাম যথাক্রমে ৪০ ও ৩৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। ফলে উৎপাদন সক্ষমতা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছে। এ ছাড়া ২৭ শতাংশ খেলাপি ঋণ এবং ব্যাংক সুদের হার ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাওয়ায় বেসরকারি বিনিয়োগ নিরুৎসাহিত হচ্ছে।
আসন্ন জাতীয় নির্বাচন কেন্দ্র করে ক্রয়াদেশ হ্রাসের প্রবণতা এবং এলডিসির উত্তরণ কৌশল বাস্তবায়নে সমন্বয়হীনতা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন বিজিএমইএ সভাপতি। তিনি সতর্ক করে বলেন, দেশের শিল্পে তেমন বৈচিত্র্য নেই। সেই সঙ্গে কাঁচামালের আমদানিনির্ভরতা আছে, এসব কিছু দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য বড় ঝুঁকি।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান, বাংলাদেশ টেরিটাওয়েল অ্যান্ড লিনেন ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিটিএলএমইএ) চেয়ারম্যান হোসেন মেহমুদ, বিজিএমইএর পরিচালক ফয়সাল সামাদ, সাবেক পরিচালক শরীফ জহির প্রমুখ।
এলডিসি উত্তরণ কীভাবে স্থিতিশীল করা যায়, সে লক্ষ্যে সরকার ও উন্নয়ন অংশীদারদের জন্য কিছু সুনির্দিষ্ট সুপারিশ পেশ করেন ব্যবসায়ী নেতারা। তাঁদের দেওয়া স্বল্পমেয়াদি সুপারিশের মধ্যে আছে ডব্লিউটিওর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিকল্প প্রণোদনা চালু, ব্যাংক সুদের হার হ্রাস ও ইডিএফ পুনঃপ্রবর্তনের মাধ্যমে অর্থনৈতিক চাপ কমানো, নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত ও লজিস্টিকস অদক্ষতা (বন্দর ও শুল্ক) দূর করা। মধ্যমেয়াদি সুপারিশের মধ্যে আছে ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা, খেলাপি ঋণ হ্রাস, দ্রুত গভীর সমুদ্রবন্দর ও অর্থনৈতিক অঞ্চল নির্মাণ, দক্ষতা উন্নয়ন ও প্রযুক্তিগত আধুনিকায়নে বিনিয়োগের মাধ্যমে শিল্পের কাঠামোগত ভিত্তি মজবুত করা।
বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘ব্যাংক লুটপাট, উচ্চ সুদহারসহ বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের কারণে বাংলাদেশের শিল্পকারখানা বর্তমানে আইসিইউতে আছে। এ অবস্থায় রোগীকে (শিল্প) সুস্থ অবস্থায় আনতে সহায়তা অব্যাহত রাখতে হবে; তা না হলে রোগীকে (শিল্প) বাঁচানো যাবে না—এমন উদাহরণ দিয়ে এলডিসি উত্তরণ পেছানোর অনুরোধ করেছি আমরা।’
সফল এলডিসি উত্তরণের পর সব উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশের বাজারে কমপক্ষে তিন বছরের জন্য মসৃণ উত্তরণকাল নিশ্চিত করা দরকার বলে মত দেন বিজিএমইএ সভাপতি। একই সঙ্গে শিল্পের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা সক্ষমতা অক্ষুণ্ন রাখা এবং পরিবেশবান্ধব রূপান্তরের জন্য স্বল্প সুদের মিশ্র অর্থায়ন এবং প্রয়োজনীয় প্রযুক্তিগত সহায়তা দিতে আন্তর্জাতিক সংস্থার ভূমিকা প্রত্যাশা করেন তিনি।
বৈঠকে পোশাক ও বস্ত্র খাতের নেতারা শিল্পের প্রবৃদ্ধি অব্যাহত রাখতে নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহ, ডিকার্বনাইজেশন বিনিয়োগে সহায়তা দান এবং প্রযুক্তি অভিযোজন এবং সার্কুলার ইকোনমি কর্মসূচিতে সহায়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।

পবিত্র রমজান মাসে অতিপ্রয়োজনীয় ১০টি খাদ্যপণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার (এলসি) সময় সংরক্ষিত নগদ মার্জিন ন্যূনতম রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পণ্যগুলো হলো চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, মটর, মসলা ও খেজুর। আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে
২ ঘণ্টা আগে
‘লেনদেন হচ্ছে ক্যাশলেস, এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ’—এই প্রতিপাদ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে পূবালী ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনায় রংপুরে ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশ উদ্যোগ’ কার্যক্রম সম্প্রসারণ-বিষয়ক সেমিনার রংপুর শিল্পকলা অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের আয়োজনে এই সেমিনারের লিড ব্যাংক হিসেবে ছিল পূবালী
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের বাজার ৪ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলারের, যা ২০৩০ সালে প্রায় ৬ বিলিয়নে উন্নীত হবে। অন্যদিকে এসব খাবারের রপ্তানি খাতে অবদান দিন দিন বাড়ছে। তবে সার্বিক রপ্তানির প্রায় ৬০ শতাংশ পণ্যের গন্তব্য বিশ্বের মাত্র পাঁচটি দেশে। পাশাপাশি পাঁচ ধরনের খাদ্যপণ্য রপ্তানির
২ ঘণ্টা আগে
রাশিয়া থেকে বিনামূল্যের ৩০ হাজার টন পটাশ সার দেশে আসতে যাচ্ছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির আওতায় বন্ধুত্ব ও গভীর আন্তরিকতার নিদর্শন হিসেবে এ সার দিচ্ছে দেশটি।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

‘লেনদেন হচ্ছে ক্যাশলেস, এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ’—এই প্রতিপাদ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে পূবালী ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনায় রংপুরে ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশ উদ্যোগ’ কার্যক্রম সম্প্রসারণ বিষয়ক সেমিনার রংপুর শিল্পকলা অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের আয়োজনে এই সেমিনারের লিড ব্যাংক হিসেবে ছিল পূবালী ব্যাংক পিএলসি।
সেমিনারে নগদবিহীন লেনদেনের প্রসার, ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবস্থার গুরুত্ব এবং আধুনিক ব্যাংকিং সেবার সম্ভাবনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংক রংপুর অফিসের নির্বাহী পরিচালক মো. আলী মাহমুদ, পূবালী ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ আলী, রংপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ক্রিষ্টোফার হিমেল রিছিল এবং রংপুর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি এমদাদুল হোসেন। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংক প্রধান কার্যালয়ের পরিচালক (পেমেন্ট সিস্টেমস বিভাগ) রাফেজা আখতার কান্তা।
এ সময় সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন পূবালী ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শাহনেওয়াজ খান, জেনারেল ব্যাংকিং ও অপারেশন বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মো. ফয়জুল হক শরীফ, উপমহাব্যবস্থাপক ও এডিসি বিভাগের প্রধান মো. রবিউল আলম, রংপুর অঞ্চল প্রধান ও উপমহাব্যবস্থাপক মো. আলতাব হোসেনসহ বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাবৃন্দ, রংপুর জেলার সরকারি ও বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপকবৃন্দ, আঞ্চলিক মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস (MFS) এর কর্মকর্তাবৃন্দ, রংপুর অঞ্চলের ব্যবসায়ী ও মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। ক্যাশলেস বাংলাদেশ উদ্যোগ কার্যক্রম সম্প্রসারণ ক্যাম্পেইন উপলক্ষে রংপুরে বর্ণাঢ্য র্যালি, সেমিনার এবং ব্যাংকিং ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্য বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশ’ উদ্যোগ বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে স্বচ্ছতা, দক্ষতা এবং লেনদেনে নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। এ ছাড়া ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবস্থার সম্প্রসারণ গ্রামীণ ও প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষকে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির আওতায় আনবে।
সেমিনারে পূবালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘ডিজিটাল লেনদেনের বিস্তারে দেশের অর্থনীতি হবে আরও স্বচ্ছ, গতিশীল ও নিরাপদ। পূবালী ব্যাংক গ্রাহকদের সহজ, দ্রুত ও আধুনিক ব্যাংকিং সেবা দিতে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে কাজ করছে। আমরা বিশ্বাস করি, ক্যাশলেস বাংলাদেশ গড়ে উঠলে দুর্নীতি কমবে, রাজস্ব বাড়বে এবং গ্রামীণ অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে। পূবালী ব্যাংক এই রূপান্তরের অংশ হতে গর্বিত।’

‘লেনদেন হচ্ছে ক্যাশলেস, এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ’—এই প্রতিপাদ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে পূবালী ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনায় রংপুরে ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশ উদ্যোগ’ কার্যক্রম সম্প্রসারণ বিষয়ক সেমিনার রংপুর শিল্পকলা অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের আয়োজনে এই সেমিনারের লিড ব্যাংক হিসেবে ছিল পূবালী ব্যাংক পিএলসি।
সেমিনারে নগদবিহীন লেনদেনের প্রসার, ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবস্থার গুরুত্ব এবং আধুনিক ব্যাংকিং সেবার সম্ভাবনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংক রংপুর অফিসের নির্বাহী পরিচালক মো. আলী মাহমুদ, পূবালী ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ আলী, রংপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ক্রিষ্টোফার হিমেল রিছিল এবং রংপুর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি এমদাদুল হোসেন। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংক প্রধান কার্যালয়ের পরিচালক (পেমেন্ট সিস্টেমস বিভাগ) রাফেজা আখতার কান্তা।
এ সময় সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন পূবালী ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শাহনেওয়াজ খান, জেনারেল ব্যাংকিং ও অপারেশন বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মো. ফয়জুল হক শরীফ, উপমহাব্যবস্থাপক ও এডিসি বিভাগের প্রধান মো. রবিউল আলম, রংপুর অঞ্চল প্রধান ও উপমহাব্যবস্থাপক মো. আলতাব হোসেনসহ বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাবৃন্দ, রংপুর জেলার সরকারি ও বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপকবৃন্দ, আঞ্চলিক মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস (MFS) এর কর্মকর্তাবৃন্দ, রংপুর অঞ্চলের ব্যবসায়ী ও মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। ক্যাশলেস বাংলাদেশ উদ্যোগ কার্যক্রম সম্প্রসারণ ক্যাম্পেইন উপলক্ষে রংপুরে বর্ণাঢ্য র্যালি, সেমিনার এবং ব্যাংকিং ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্য বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশ’ উদ্যোগ বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে স্বচ্ছতা, দক্ষতা এবং লেনদেনে নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। এ ছাড়া ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবস্থার সম্প্রসারণ গ্রামীণ ও প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষকে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির আওতায় আনবে।
সেমিনারে পূবালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘ডিজিটাল লেনদেনের বিস্তারে দেশের অর্থনীতি হবে আরও স্বচ্ছ, গতিশীল ও নিরাপদ। পূবালী ব্যাংক গ্রাহকদের সহজ, দ্রুত ও আধুনিক ব্যাংকিং সেবা দিতে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে কাজ করছে। আমরা বিশ্বাস করি, ক্যাশলেস বাংলাদেশ গড়ে উঠলে দুর্নীতি কমবে, রাজস্ব বাড়বে এবং গ্রামীণ অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে। পূবালী ব্যাংক এই রূপান্তরের অংশ হতে গর্বিত।’

পবিত্র রমজান মাসে অতিপ্রয়োজনীয় ১০টি খাদ্যপণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার (এলসি) সময় সংরক্ষিত নগদ মার্জিন ন্যূনতম রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পণ্যগুলো হলো চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, মটর, মসলা ও খেজুর। আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পিছিয়ে দেওয়ার জন্য জাতিসংঘের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতের ব্যবসায়ীরা। গতকাল সোমবার রাজধানীতে জাতিসংঘ মিশনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক কৌশলগত পরামর্শ সভায় ব্যবসায়ী নেতারা এই অনুরোধ করেন। এ সময় তাঁরা বলেন, বাংলাদেশকে এলডিসি উত্তরণের পথে স্থিতিশীল রাখতে
২৪ মিনিট আগে
তিনি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের বাজার ৪ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলারের, যা ২০৩০ সালে প্রায় ৬ বিলিয়নে উন্নীত হবে। অন্যদিকে এসব খাবারের রপ্তানি খাতে অবদান দিন দিন বাড়ছে। তবে সার্বিক রপ্তানির প্রায় ৬০ শতাংশ পণ্যের গন্তব্য বিশ্বের মাত্র পাঁচটি দেশে। পাশাপাশি পাঁচ ধরনের খাদ্যপণ্য রপ্তানির
২ ঘণ্টা আগে
রাশিয়া থেকে বিনামূল্যের ৩০ হাজার টন পটাশ সার দেশে আসতে যাচ্ছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির আওতায় বন্ধুত্ব ও গভীর আন্তরিকতার নিদর্শন হিসেবে এ সার দিচ্ছে দেশটি।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এলডিসি থেকে উত্তরণের পর প্রক্রিয়াজাত কৃষি ও খাদ্যপণ্য শিল্প খাত বর্তমানে নগদ প্রণোদনা ও আমদানি করা উপকরণের ওপর শুল্কছাড়সহ যেসব সুবিধা ভোগ করছে, তা থাকবে না। তখন বিদেশি কোম্পানিগুলো দেশের বাজারে প্রবেশ করবে। এতে চরম প্রতিযোগিতায় পড়বে দেশীয় কোম্পানিগুলো। এখনই বৈশ্বিক বাজারে রপ্তানি বাড়ানোর উদ্যোগ না নিলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা কষ্টকর হবে তাদের জন্য। তাই রপ্তানির বাধাগুলো দূর করে প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দেন বিশ্লেষকেরা।
এলডিসি থেকে উত্তরণের পর এ খাতের সামর্থ্য বাড়ানোর জন্য বিকল্প সহায়তা খোঁজার পরামর্শও দেন তাঁরা। এর মধ্যে রয়েছে সুদের হার সমন্বয়ের মাধ্যমে কম খরচে অর্থায়ন, উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য প্রণোদনা।
‘কৃষি ও কৃষি প্রক্রিয়াজাত শিল্প: জাতীয় উন্নয়নে সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক এক কর্মশালায় তাঁরা এই পরামর্শ দেন।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে একটি হোটেলে এটি অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের অন্যতম কৃষি প্রক্রিয়াজাত শিল্পগ্রুপ প্রাণের উদ্যোগে আয়োজিত কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।
খন্দকার গোলাম বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের বাজার ৪ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলারের, যা ২০৩০ সালে প্রায় ৬ বিলিয়নে উন্নীত হবে। অন্যদিকে এসব খাবারের রপ্তানি খাতে অবদান দিন দিন বাড়ছে। তবে সার্বিক রপ্তানির প্রায় ৬০ শতাংশ পণ্যের গন্তব্য বিশ্বের মাত্র পাঁচটি দেশে। পাশাপাশি পাঁচ ধরনের খাদ্যপণ্য রপ্তানির পরিমাণ মোট রপ্তানির অর্ধেক। ফলে বাংলাদেশি প্রক্রিয়াজাত কৃষি বা খাদ্যপণ্যের রপ্তানির নতুন নতুন গন্তব্য সৃষ্টি ও পণ্য বহুমুখীকরণে দুর্বলতা রয়েছে। এতে এলডিসি উত্তরণে পরে এ খাত বিশাল চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়বে।
খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম আরও বলেন, বাংলাদেশের কৃষি প্রক্রিয়াকরণ খাত প্রাথমিক কৃষি ও উৎপাদনের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করে। এটি জিডিপি, রপ্তানি বৈচিত্র্য ও গ্রামীণ কর্মসংস্থানে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে। কৌশলগত গুরুত্ব সত্ত্বেও খাতটি সম্ভাবনার তুলনায় পিছিয়ে রয়েছে, বিশেষ করে, মূল্য সংযোজনসহ বেশ কিছু ক্ষেত্রে।
সিপিডির গবেষণা পরিচালক বলেন, ‘রপ্তানি পণ্যের ক্ষেত্রে নতুন নতুন গন্তব্য ও বহুমুখী পণ্য উৎপাদনে আমরা পিছিয়ে রয়েছি। আমাদের পণ্যের এখনো মূল ক্রেতা ওই বাংলাদেশি প্রবাসীদের এথনিক মার্কেট। আর আমরা গতানুগতিক পণ্যের বাইরে বিশ্বের উন্নত দেশের মূল খাবারগুলো উৎপাদন করতে পারছি না। আমাদের উন্নত দেশের পণ্য উৎপাদন ও তাদের স্ট্যান্ডার্ড মেনে সেগুলো করতে হবে।’
কর্মশালায় ‘কৃষি ও কৃষি প্রক্রিয়াজাত শিল্পের বর্তমান প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক আলোচনায় প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পরিচালক কামরুজ্জামান কামাল বলেন, ‘আমরা যেসব খাদ্যপণ্য উৎপাদন করি, তার অধিকাংশ কাঁচামাল স্থানীয়ভাবে কৃষকদের কাছ থেকে সংগ্রহ করে থাকি এবং ১৪৮টি দেশে রপ্তানি করছি।’
কামরুজ্জামান কামাল বলেন, ‘ফসল উৎপাদনে মাত্রাতিরিক্ত সার ও কীটনাশক ব্যবহারে অনেক ক্ষেত্রে এ দেশের খাদ্যপণ্য অনিরাপদ হচ্ছে, যেটা পণ্য প্রক্রিয়াজাতকারীদের জন্য ক্ষতির কারণ। আবার অনিরাপদ ফসলের জন্য অনেক কিছু দেশে উৎপাদন শর্তেও আমদানি করতে হচ্ছে। এ দেশে গ্যাপ (গুড অ্যাগ্রিকালচার প্র্যাকটিস) নেই, যে কারণে ফসল উৎপাদনের সময় ক্ষতিকারক পদার্থ মিশে যাচ্ছে, যা প্রক্রিয়াকরণের সময় আলাদা করা যাচ্ছে না। আবার আমাদের সংরক্ষণ ও সরবরাহপর্যায়ে দুর্বলতা রয়েছে। দেশের অনেক খাদ্যপণ্য এসব পর্যায়ে নষ্ট হচ্ছে, অনিরাপদ হচ্ছে। অন্যদিকে দেশে খাদ্যমান পরীক্ষার জন্য ভালো টেস্টিং ল্যাব নেই। আমরা বারবার সরকারকে একটি বিশ্বমানের ল্যাব প্রতিষ্ঠার জন্য বলেছি, সেটা হয়নি।’
কামরুজ্জামান আরও বলেন, এ দেশে রেগুলেটরি ও পলিসি সমস্যা রয়েছে। খাদ্যপণ্যের একটি ব্যবসা শুরু করতে প্রায় ৪২ সংস্থার অনুমতি নিতে হয়। এরপর ব্যবসা পরিচালনে মাত্রাতিরিক্ত নবায়ন ফি, লাইসেন্স ফিসহ নানা ফি দিতে হয়, যা পার্শ্ববর্তী দেশ কিংবা প্রতিযোগী যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি।
কামরুজ্জামান কামাল বলেন, ‘বাংলাদেশের কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্যের গুণমান এখন আন্তর্জাতিক মান অর্জন করেছে। দেশের গণমাধ্যম এই ইতিবাচক চিত্র তুলে ধরলে দেশীয় ব্র্যান্ডের প্রতি মানুষের আস্থা আরও বাড়বে। এর পাশাপাশি এ খাত এগিয়ে নিতে আরও বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। ট্যারিফ ব্যারিয়ার, শিপিং লাইন ও কনটেইনার ভাড়া বৃদ্ধি, সরকারের অপর্যাপ্ত ওয়্যারহাউস ফ্যাসিলিটি ও বাংলাদেশি পণ্য বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ডিংয়ের দুর্বলতার কারণে আমরা পিছিয়ে রয়েছি।’
কৃষি ও কৃষি প্রক্রিয়াজাত শিল্প সমৃদ্ধকরণে গণমাধ্যমের প্রভাব তুলে ধরে কর্মশালায় সাংবাদিক রিয়াজ আহমদ বলেন, গণমাধ্যম শুধু সংবাদ প্রচার করে না, বরং সমাজে দৃষ্টিভঙ্গি ও নীতিনির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কৃষি ও কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাত খাতের সাফল্য, কৃষকদের গল্প, উদ্ভাবন ও বাজার সম্ভাবনা নিয়ে ধারাবাহিক ইতিবাচক প্রচারণা দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।
কর্মশালায় দেশে কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত কৃষি খাত নিয়ে কাজ করা বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকেরা উপস্থিত ছিলেন।

এলডিসি থেকে উত্তরণের পর প্রক্রিয়াজাত কৃষি ও খাদ্যপণ্য শিল্প খাত বর্তমানে নগদ প্রণোদনা ও আমদানি করা উপকরণের ওপর শুল্কছাড়সহ যেসব সুবিধা ভোগ করছে, তা থাকবে না। তখন বিদেশি কোম্পানিগুলো দেশের বাজারে প্রবেশ করবে। এতে চরম প্রতিযোগিতায় পড়বে দেশীয় কোম্পানিগুলো। এখনই বৈশ্বিক বাজারে রপ্তানি বাড়ানোর উদ্যোগ না নিলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা কষ্টকর হবে তাদের জন্য। তাই রপ্তানির বাধাগুলো দূর করে প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দেন বিশ্লেষকেরা।
এলডিসি থেকে উত্তরণের পর এ খাতের সামর্থ্য বাড়ানোর জন্য বিকল্প সহায়তা খোঁজার পরামর্শও দেন তাঁরা। এর মধ্যে রয়েছে সুদের হার সমন্বয়ের মাধ্যমে কম খরচে অর্থায়ন, উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য প্রণোদনা।
‘কৃষি ও কৃষি প্রক্রিয়াজাত শিল্প: জাতীয় উন্নয়নে সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক এক কর্মশালায় তাঁরা এই পরামর্শ দেন।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে একটি হোটেলে এটি অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের অন্যতম কৃষি প্রক্রিয়াজাত শিল্পগ্রুপ প্রাণের উদ্যোগে আয়োজিত কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।
খন্দকার গোলাম বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের বাজার ৪ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলারের, যা ২০৩০ সালে প্রায় ৬ বিলিয়নে উন্নীত হবে। অন্যদিকে এসব খাবারের রপ্তানি খাতে অবদান দিন দিন বাড়ছে। তবে সার্বিক রপ্তানির প্রায় ৬০ শতাংশ পণ্যের গন্তব্য বিশ্বের মাত্র পাঁচটি দেশে। পাশাপাশি পাঁচ ধরনের খাদ্যপণ্য রপ্তানির পরিমাণ মোট রপ্তানির অর্ধেক। ফলে বাংলাদেশি প্রক্রিয়াজাত কৃষি বা খাদ্যপণ্যের রপ্তানির নতুন নতুন গন্তব্য সৃষ্টি ও পণ্য বহুমুখীকরণে দুর্বলতা রয়েছে। এতে এলডিসি উত্তরণে পরে এ খাত বিশাল চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়বে।
খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম আরও বলেন, বাংলাদেশের কৃষি প্রক্রিয়াকরণ খাত প্রাথমিক কৃষি ও উৎপাদনের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করে। এটি জিডিপি, রপ্তানি বৈচিত্র্য ও গ্রামীণ কর্মসংস্থানে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে। কৌশলগত গুরুত্ব সত্ত্বেও খাতটি সম্ভাবনার তুলনায় পিছিয়ে রয়েছে, বিশেষ করে, মূল্য সংযোজনসহ বেশ কিছু ক্ষেত্রে।
সিপিডির গবেষণা পরিচালক বলেন, ‘রপ্তানি পণ্যের ক্ষেত্রে নতুন নতুন গন্তব্য ও বহুমুখী পণ্য উৎপাদনে আমরা পিছিয়ে রয়েছি। আমাদের পণ্যের এখনো মূল ক্রেতা ওই বাংলাদেশি প্রবাসীদের এথনিক মার্কেট। আর আমরা গতানুগতিক পণ্যের বাইরে বিশ্বের উন্নত দেশের মূল খাবারগুলো উৎপাদন করতে পারছি না। আমাদের উন্নত দেশের পণ্য উৎপাদন ও তাদের স্ট্যান্ডার্ড মেনে সেগুলো করতে হবে।’
কর্মশালায় ‘কৃষি ও কৃষি প্রক্রিয়াজাত শিল্পের বর্তমান প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক আলোচনায় প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পরিচালক কামরুজ্জামান কামাল বলেন, ‘আমরা যেসব খাদ্যপণ্য উৎপাদন করি, তার অধিকাংশ কাঁচামাল স্থানীয়ভাবে কৃষকদের কাছ থেকে সংগ্রহ করে থাকি এবং ১৪৮টি দেশে রপ্তানি করছি।’
কামরুজ্জামান কামাল বলেন, ‘ফসল উৎপাদনে মাত্রাতিরিক্ত সার ও কীটনাশক ব্যবহারে অনেক ক্ষেত্রে এ দেশের খাদ্যপণ্য অনিরাপদ হচ্ছে, যেটা পণ্য প্রক্রিয়াজাতকারীদের জন্য ক্ষতির কারণ। আবার অনিরাপদ ফসলের জন্য অনেক কিছু দেশে উৎপাদন শর্তেও আমদানি করতে হচ্ছে। এ দেশে গ্যাপ (গুড অ্যাগ্রিকালচার প্র্যাকটিস) নেই, যে কারণে ফসল উৎপাদনের সময় ক্ষতিকারক পদার্থ মিশে যাচ্ছে, যা প্রক্রিয়াকরণের সময় আলাদা করা যাচ্ছে না। আবার আমাদের সংরক্ষণ ও সরবরাহপর্যায়ে দুর্বলতা রয়েছে। দেশের অনেক খাদ্যপণ্য এসব পর্যায়ে নষ্ট হচ্ছে, অনিরাপদ হচ্ছে। অন্যদিকে দেশে খাদ্যমান পরীক্ষার জন্য ভালো টেস্টিং ল্যাব নেই। আমরা বারবার সরকারকে একটি বিশ্বমানের ল্যাব প্রতিষ্ঠার জন্য বলেছি, সেটা হয়নি।’
কামরুজ্জামান আরও বলেন, এ দেশে রেগুলেটরি ও পলিসি সমস্যা রয়েছে। খাদ্যপণ্যের একটি ব্যবসা শুরু করতে প্রায় ৪২ সংস্থার অনুমতি নিতে হয়। এরপর ব্যবসা পরিচালনে মাত্রাতিরিক্ত নবায়ন ফি, লাইসেন্স ফিসহ নানা ফি দিতে হয়, যা পার্শ্ববর্তী দেশ কিংবা প্রতিযোগী যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি।
কামরুজ্জামান কামাল বলেন, ‘বাংলাদেশের কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্যের গুণমান এখন আন্তর্জাতিক মান অর্জন করেছে। দেশের গণমাধ্যম এই ইতিবাচক চিত্র তুলে ধরলে দেশীয় ব্র্যান্ডের প্রতি মানুষের আস্থা আরও বাড়বে। এর পাশাপাশি এ খাত এগিয়ে নিতে আরও বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। ট্যারিফ ব্যারিয়ার, শিপিং লাইন ও কনটেইনার ভাড়া বৃদ্ধি, সরকারের অপর্যাপ্ত ওয়্যারহাউস ফ্যাসিলিটি ও বাংলাদেশি পণ্য বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ডিংয়ের দুর্বলতার কারণে আমরা পিছিয়ে রয়েছি।’
কৃষি ও কৃষি প্রক্রিয়াজাত শিল্প সমৃদ্ধকরণে গণমাধ্যমের প্রভাব তুলে ধরে কর্মশালায় সাংবাদিক রিয়াজ আহমদ বলেন, গণমাধ্যম শুধু সংবাদ প্রচার করে না, বরং সমাজে দৃষ্টিভঙ্গি ও নীতিনির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কৃষি ও কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাত খাতের সাফল্য, কৃষকদের গল্প, উদ্ভাবন ও বাজার সম্ভাবনা নিয়ে ধারাবাহিক ইতিবাচক প্রচারণা দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।
কর্মশালায় দেশে কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত কৃষি খাত নিয়ে কাজ করা বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকেরা উপস্থিত ছিলেন।

পবিত্র রমজান মাসে অতিপ্রয়োজনীয় ১০টি খাদ্যপণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার (এলসি) সময় সংরক্ষিত নগদ মার্জিন ন্যূনতম রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পণ্যগুলো হলো চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, মটর, মসলা ও খেজুর। আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পিছিয়ে দেওয়ার জন্য জাতিসংঘের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতের ব্যবসায়ীরা। গতকাল সোমবার রাজধানীতে জাতিসংঘ মিশনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক কৌশলগত পরামর্শ সভায় ব্যবসায়ী নেতারা এই অনুরোধ করেন। এ সময় তাঁরা বলেন, বাংলাদেশকে এলডিসি উত্তরণের পথে স্থিতিশীল রাখতে
২৪ মিনিট আগে
‘লেনদেন হচ্ছে ক্যাশলেস, এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ’—এই প্রতিপাদ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে পূবালী ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনায় রংপুরে ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশ উদ্যোগ’ কার্যক্রম সম্প্রসারণ-বিষয়ক সেমিনার রংপুর শিল্পকলা অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের আয়োজনে এই সেমিনারের লিড ব্যাংক হিসেবে ছিল পূবালী
১ ঘণ্টা আগে
রাশিয়া থেকে বিনামূল্যের ৩০ হাজার টন পটাশ সার দেশে আসতে যাচ্ছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির আওতায় বন্ধুত্ব ও গভীর আন্তরিকতার নিদর্শন হিসেবে এ সার দিচ্ছে দেশটি।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাশিয়া থেকে বিনামূল্যের ৩০ হাজার টন পটাশ সার দেশে আসতে যাচ্ছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির আওতায় বন্ধুত্ব ও গভীর আন্তরিকতার নিদর্শন হিসেবে এ সার দিচ্ছে দেশটি।
গত ৬ নভেম্বর দেশটির সবচেয়ে বড় সার উৎপাদনকারী কোম্পানিটি উরাচেম গ্রুপের ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত ঘোষণা দেওয়া হয়। কোম্পানিটি রাশিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যকার সম্পর্ক আরও বাড়াতে এর আগে বিনামূল্যের এ সার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল।
বাংলাদেশ এগ্রিকালচারাল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের মহাব্যবস্থাপক (ক্রয়) আহমেদ হাসান আল মাহমুদ সার আসার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বিষয়টি মন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিকভাবে জানাবে বলেও তিনি জানান।
এর আগে গত বছরের ২০ নভেম্বর কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী দিমিত্রি কনিয়েভ কৃষি মন্ত্রণালয়কে এ সার দেওয়ার আগ্রহ জানিয়ে চিঠি দেন। যা পরবর্তীতে কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে নিশ্চিত করা হয়।
পরবতীতে বিনামূল্যের এ সার সরবরাহ নিয়ে ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ান ফেডারেশনের রাষ্ট্রদূত মি, আলেকজান্ডার জি খোঁজেন এবং রাশিয়া ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটি-বাংলাদেশের চেয়ারম্যান জনাব মিয়া সাত্তার বর্তমান সরকারের স্বরাষ্ট্র ও কৃষি বিষয়ক উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং বিস্তারিত আলোচনা করেন।
রাশিয়ার এ উদ্যোগের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে সার সরবরাহ কার্যক্রম দ্রুত শুরু করার আহ্বান জানান উপদেষ্টা।
এক বার্তায় বাংলাদেশ-রাশিয়া ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটির চেয়ারম্যান মিয়া সাত্তার বলেন, রাশিয়া বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। দীর্ঘ বছরের পথচলাতে তা আরও শক্ত হয়েছে। আশা করি, এ সার পেয়ে দেশের কৃষক উপকৃত হবে।
দ্রুততম সময়ে রাশিয়ার প্রতিশ্রুত এ সার সরবরাহ নিয়ে কাজ করছেন বলেও জানান তিনি।
গত বছরের ২৯ আগস্ট কৃষি উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার মান্টিটস্কি প্রথম সার দেওয়ার আগ্রহের কথা জানিয়েছিলেন।
উল্লেখ্য, উরাচেম গ্রুপ বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে আসছে। গ্রুপের অন্যতম প্রতিষ্ঠান পিজেএসসি ইউরালকালি বিশ্বের মধ্যে অন্যতম পটাশ সার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। ২০১৩ সাল থেকে পিজেএসসি ইউরালকালি জিটুজি ভিত্তিতে জেএসসি বৈদেশিক অর্থনৈতিক সহযোগিতার অংশ হিসেবে বাংলাদেশে এক মিলিয়ন টনের বেশি এমওপি সার সরবরাহ করেছে।

রাশিয়া থেকে বিনামূল্যের ৩০ হাজার টন পটাশ সার দেশে আসতে যাচ্ছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির আওতায় বন্ধুত্ব ও গভীর আন্তরিকতার নিদর্শন হিসেবে এ সার দিচ্ছে দেশটি।
গত ৬ নভেম্বর দেশটির সবচেয়ে বড় সার উৎপাদনকারী কোম্পানিটি উরাচেম গ্রুপের ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত ঘোষণা দেওয়া হয়। কোম্পানিটি রাশিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যকার সম্পর্ক আরও বাড়াতে এর আগে বিনামূল্যের এ সার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল।
বাংলাদেশ এগ্রিকালচারাল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের মহাব্যবস্থাপক (ক্রয়) আহমেদ হাসান আল মাহমুদ সার আসার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বিষয়টি মন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিকভাবে জানাবে বলেও তিনি জানান।
এর আগে গত বছরের ২০ নভেম্বর কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী দিমিত্রি কনিয়েভ কৃষি মন্ত্রণালয়কে এ সার দেওয়ার আগ্রহ জানিয়ে চিঠি দেন। যা পরবর্তীতে কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে নিশ্চিত করা হয়।
পরবতীতে বিনামূল্যের এ সার সরবরাহ নিয়ে ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ান ফেডারেশনের রাষ্ট্রদূত মি, আলেকজান্ডার জি খোঁজেন এবং রাশিয়া ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটি-বাংলাদেশের চেয়ারম্যান জনাব মিয়া সাত্তার বর্তমান সরকারের স্বরাষ্ট্র ও কৃষি বিষয়ক উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং বিস্তারিত আলোচনা করেন।
রাশিয়ার এ উদ্যোগের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে সার সরবরাহ কার্যক্রম দ্রুত শুরু করার আহ্বান জানান উপদেষ্টা।
এক বার্তায় বাংলাদেশ-রাশিয়া ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটির চেয়ারম্যান মিয়া সাত্তার বলেন, রাশিয়া বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। দীর্ঘ বছরের পথচলাতে তা আরও শক্ত হয়েছে। আশা করি, এ সার পেয়ে দেশের কৃষক উপকৃত হবে।
দ্রুততম সময়ে রাশিয়ার প্রতিশ্রুত এ সার সরবরাহ নিয়ে কাজ করছেন বলেও জানান তিনি।
গত বছরের ২৯ আগস্ট কৃষি উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার মান্টিটস্কি প্রথম সার দেওয়ার আগ্রহের কথা জানিয়েছিলেন।
উল্লেখ্য, উরাচেম গ্রুপ বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে আসছে। গ্রুপের অন্যতম প্রতিষ্ঠান পিজেএসসি ইউরালকালি বিশ্বের মধ্যে অন্যতম পটাশ সার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। ২০১৩ সাল থেকে পিজেএসসি ইউরালকালি জিটুজি ভিত্তিতে জেএসসি বৈদেশিক অর্থনৈতিক সহযোগিতার অংশ হিসেবে বাংলাদেশে এক মিলিয়ন টনের বেশি এমওপি সার সরবরাহ করেছে।

পবিত্র রমজান মাসে অতিপ্রয়োজনীয় ১০টি খাদ্যপণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার (এলসি) সময় সংরক্ষিত নগদ মার্জিন ন্যূনতম রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পণ্যগুলো হলো চাল, গম, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, মটর, মসলা ও খেজুর। আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পিছিয়ে দেওয়ার জন্য জাতিসংঘের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতের ব্যবসায়ীরা। গতকাল সোমবার রাজধানীতে জাতিসংঘ মিশনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক কৌশলগত পরামর্শ সভায় ব্যবসায়ী নেতারা এই অনুরোধ করেন। এ সময় তাঁরা বলেন, বাংলাদেশকে এলডিসি উত্তরণের পথে স্থিতিশীল রাখতে
২৪ মিনিট আগে
‘লেনদেন হচ্ছে ক্যাশলেস, এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ’—এই প্রতিপাদ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে পূবালী ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনায় রংপুরে ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশ উদ্যোগ’ কার্যক্রম সম্প্রসারণ-বিষয়ক সেমিনার রংপুর শিল্পকলা অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের আয়োজনে এই সেমিনারের লিড ব্যাংক হিসেবে ছিল পূবালী
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের বাজার ৪ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলারের, যা ২০৩০ সালে প্রায় ৬ বিলিয়নে উন্নীত হবে। অন্যদিকে এসব খাবারের রপ্তানি খাতে অবদান দিন দিন বাড়ছে। তবে সার্বিক রপ্তানির প্রায় ৬০ শতাংশ পণ্যের গন্তব্য বিশ্বের মাত্র পাঁচটি দেশে। পাশাপাশি পাঁচ ধরনের খাদ্যপণ্য রপ্তানির
২ ঘণ্টা আগে