নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চীন, মরক্কো ও সৌদি আরব থেকে ২ লাখ ১০ হাজার টন বিভিন্ন ধরনের সার আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এই সার আমদানি করতে ১ হাজার ৭১৪ কোটি ৫১ লাখ ৯১ হাজার ৪৮০ টাকা খরচ হবে।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে কৃষি ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে এই সার আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির আওতায় চীনের ‘ব্যানিয়ান ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডিং লিমিটেড’ থেকে ৪০ হাজার টন ডিএপি সার আমদানির প্রস্তাব নিয়ে আসে কৃষি মন্ত্রণালয়। উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি প্রস্তাবটি পর্যালোচনা করে অনুমোদন দিয়েছে।
জানা গেছে, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) মাধ্যমে চীন থেকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে নবায়িত চুক্তির মাধ্যমে ডিএপি সার আমদানির প্রস্তাব সিসিইএ সভায় নীতিগতভাবে অনুমোদিত হয়। আগের চুক্তির কার্যক্রম সম্পন্ন হওয়ায় বিদ্যমান চুক্তির শর্তগুলো অভিন্ন রেখে গত ১০ জানুয়ারি চুক্তি নবায়ন করা হয়।
এ চুক্তি অনুযায়ী, ৪০ হাজার টন ডিএপি সার বর্তমান আন্তর্জাতিক বাজারদরে ৩ কোটি ৯ লাখ মার্কিন ডলারে আমদানি করা হবে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৩৭৮ কোটি ৮৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা। প্রতি টন ডিএপি সারের দাম ধরা হয়েছে ৭৭২ দশমিক ৫০ ডলার।
একই বৈঠকে কৃষি মন্ত্রণালয়ের আরেক প্রস্তাবে মরক্কোর ওসিপি নিউট্রিক্রপস থেকে ৩০ হাজার টন টিএসপি সার আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। এর ব্যয় ধরা হয়েছে ২১৫ কোটি ২৮ লাখ ৪৩ হাজার ৭৪০ টাকা।
মরক্কোর সঙ্গে করা নবায়িত চুক্তির আওতায় এই টিএসপি সার আনা হবে। আগের কার্যক্রম শেষ হওয়ায় ২ জুলাই চুক্তি নবায়ন করা হয়। শর্ত অনুযায়ী, ৩০ হাজার টন টিএসপি সার আন্তর্জাতিক বাজারদরে ১ কোটি ৭৫ লাখ ৫৯ হাজার ৯০০ ডলারে আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ২১৫ কোটি ২৮ লাখ ৪৩ হাজার ৭৪০ টাকা। প্রতি টনের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৫৮৫ দশমিক ৩৩ ডলার।
এ ছাড়া মরক্কোর একই প্রতিষ্ঠান থেকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে আরও ৪০ হাজার টন টিএসপি সার আমদানির আরেকটি প্রস্তাবও অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। এর ব্যয়ও একই হারে ধরা হয়েছে।
পাশাপাশি মরক্কোর ওসিপি নিউট্রিক্রপস থেকে ৪০ হাজার টন ডিএপি সার আমদানির প্রস্তাবও অনুমোদিত হয়েছে। এর জন্য খরচ হবে ৩ কোটি ৪ লাখ ১৩ হাজার ২০০ মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩৭২ কোটি ৮৬ লাখ ৫৮ হাজার ৩২০ টাকা। প্রতি টনের দাম ধরা হয়েছে ৭৬০ দশমিক ৩৩ ডলার।
সব মিলিয়ে চীন, সৌদি আরব ও মরক্কো থেকে মোট ২ লাখ ১০ হাজার টন সার আনতে সরকারের ব্যয় হবে ১ হাজার ৭১৪ কোটি টাকার বেশি।
চীন, মরক্কো ও সৌদি আরব থেকে ২ লাখ ১০ হাজার টন বিভিন্ন ধরনের সার আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এই সার আমদানি করতে ১ হাজার ৭১৪ কোটি ৫১ লাখ ৯১ হাজার ৪৮০ টাকা খরচ হবে।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে কৃষি ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে এই সার আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির আওতায় চীনের ‘ব্যানিয়ান ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডিং লিমিটেড’ থেকে ৪০ হাজার টন ডিএপি সার আমদানির প্রস্তাব নিয়ে আসে কৃষি মন্ত্রণালয়। উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি প্রস্তাবটি পর্যালোচনা করে অনুমোদন দিয়েছে।
জানা গেছে, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) মাধ্যমে চীন থেকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে নবায়িত চুক্তির মাধ্যমে ডিএপি সার আমদানির প্রস্তাব সিসিইএ সভায় নীতিগতভাবে অনুমোদিত হয়। আগের চুক্তির কার্যক্রম সম্পন্ন হওয়ায় বিদ্যমান চুক্তির শর্তগুলো অভিন্ন রেখে গত ১০ জানুয়ারি চুক্তি নবায়ন করা হয়।
এ চুক্তি অনুযায়ী, ৪০ হাজার টন ডিএপি সার বর্তমান আন্তর্জাতিক বাজারদরে ৩ কোটি ৯ লাখ মার্কিন ডলারে আমদানি করা হবে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৩৭৮ কোটি ৮৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা। প্রতি টন ডিএপি সারের দাম ধরা হয়েছে ৭৭২ দশমিক ৫০ ডলার।
একই বৈঠকে কৃষি মন্ত্রণালয়ের আরেক প্রস্তাবে মরক্কোর ওসিপি নিউট্রিক্রপস থেকে ৩০ হাজার টন টিএসপি সার আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। এর ব্যয় ধরা হয়েছে ২১৫ কোটি ২৮ লাখ ৪৩ হাজার ৭৪০ টাকা।
মরক্কোর সঙ্গে করা নবায়িত চুক্তির আওতায় এই টিএসপি সার আনা হবে। আগের কার্যক্রম শেষ হওয়ায় ২ জুলাই চুক্তি নবায়ন করা হয়। শর্ত অনুযায়ী, ৩০ হাজার টন টিএসপি সার আন্তর্জাতিক বাজারদরে ১ কোটি ৭৫ লাখ ৫৯ হাজার ৯০০ ডলারে আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ২১৫ কোটি ২৮ লাখ ৪৩ হাজার ৭৪০ টাকা। প্রতি টনের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৫৮৫ দশমিক ৩৩ ডলার।
এ ছাড়া মরক্কোর একই প্রতিষ্ঠান থেকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে আরও ৪০ হাজার টন টিএসপি সার আমদানির আরেকটি প্রস্তাবও অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। এর ব্যয়ও একই হারে ধরা হয়েছে।
পাশাপাশি মরক্কোর ওসিপি নিউট্রিক্রপস থেকে ৪০ হাজার টন ডিএপি সার আমদানির প্রস্তাবও অনুমোদিত হয়েছে। এর জন্য খরচ হবে ৩ কোটি ৪ লাখ ১৩ হাজার ২০০ মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩৭২ কোটি ৮৬ লাখ ৫৮ হাজার ৩২০ টাকা। প্রতি টনের দাম ধরা হয়েছে ৭৬০ দশমিক ৩৩ ডলার।
সব মিলিয়ে চীন, সৌদি আরব ও মরক্কো থেকে মোট ২ লাখ ১০ হাজার টন সার আনতে সরকারের ব্যয় হবে ১ হাজার ৭১৪ কোটি টাকার বেশি।
তিন ব্যাংকের ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকার বন্ডের অনুমোদন দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বন্ডগুলোকে অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে (এটিবি) তালিকাভুক্ত করতে হবে। আজ মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত...
২ ঘণ্টা আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ব্যাংকের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম জুবায়দুর রহমান সভাপতিত্ব করেন।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন বলেন, রাজনৈতিক ক্ষমতা ও অর্থনৈতিক ক্ষমতা এক হয়ে গেলেই অলিগার্কের জন্ম হয়। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বার্থ যখন একাকার হয়, তখন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির মতো অনেক কোম্পানি তৈরি হয়।
৩ ঘণ্টা আগেআশুগঞ্জ গোলচত্বর থেকে সরাইল গোলচত্বর পর্যন্ত ১১ দশমিক ৫৬ কিলোমিটার স্থলবন্দর মহাসড়ককে চার লেনে উন্নীতকরণে নির্মাণকাজের ব্যয় ১৬৩ কোটি ৮৩ লাখ ২৭ হাজার ৭০৮ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে