নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন বলেন, রাজনৈতিক ক্ষমতা ও অর্থনৈতিক ক্ষমতা এক হয়ে গেলেই অলিগার্কের জন্ম হয়। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বার্থ যখন একাকার হয়, তখন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির মতো অনেক কোম্পানি তৈরি হয়। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দেশে ইতিমধ্যে ১০-১৫টা ‘ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি’ চিহ্নিত করেছে। তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বনানীতে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (পিআরআই) আয়োজিত ‘সামষ্টিক অর্থনীতি নিয়ে মাসিক বিশ্লেষণ’ (এমএমআই) অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পিআরআই নির্বাহী পরিচালক খুরশিদ আলম।
ফরাসউদ্দিন বলেন, ‘কোনো একজন কুলাঙ্গারের সম্পদ থেকে স্ত্রী-পুত্র-কন্যা যদি স্বাধীন থাকে, তাহলে তাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করার কী কারণ আছে। কিন্তু এটা হচ্ছে এবং এটা ভালো ফল দেবে বলে মনে করি না। এতে ব্যাংকের প্রতি আস্থা কমে যাবে। আমি সরকারকে বলব, ব্যাংক হিসাব জব্দের বিষয়টি খুব সীমিত রাখতে হবে। ওই যে ১০-১৫ জন কুলাঙ্গারের নাম এসেছে, তাদের মধ্যে এটি সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। এমনকি শুধু সম্পদ জব্দ করাই যথেষ্ট নয়, এই সম্পদ উদ্ধার করে সরকারের খাতায় নিতে হবে।’
সম্প্রতি (বিগত সরকারের সময়) দেশে খুব বড় ধরনের দুর্নীতি হয়েছে উল্লেখ করে ফরাসউদ্দিন বলেন, ‘এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু আমাদের নিরাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই। আমাদের পথ অনুসন্ধান নিজেদের করতে হবে। বর্তমান সরকার এখন পর্যন্ত সঠিক পথে রয়েছে। তাই খুব সাহসের সঙ্গে নীতি গ্রহণ করতে হবে।’
ব্যাংকের পরিচালকদের নিয়ে ফরাসউদ্দিন বলেন, ‘ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের একমাত্র কাজ হলো নীতিনির্ধারণ করা। কিন্তু বাংলাদেশই একমাত্র দেশ, যেখানে তারা কেবল ঋণ দিতে উৎসাহিত করে। এই ঋণ দেওয়া ও পরিচালকদের নীতি গ্রহণ কার্যক্রম আলাদা করতে হবে। ব্যাংকের মালিকানা থেকে পরিচালনা আলাদা করতে হবে। মূলত ১৯৯২ সালে দেশের তফসিলি ব্যাংকগুলোকে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। এটি ছিল একটি আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত। যত দিন এই সিদ্ধান্ত থেকে বের হওয়া যাবে না, তত দিন পুঁজিবাজারের কোনো উন্নয়ন হবে না।’
ফরাসউদ্দিন জানান, টাকা পাচারকারীদের ধরতে সরকারের পূর্ব অভিজ্ঞতা রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক, এনবিআর ও সিভিল অ্যাভিয়েশন তাদের ক্ষমতার মধ্যে থেকেই এ কাজ করতে পারে।
ফরাসউদ্দিন বলেন, ১৯৭২ সালের ৯ বিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি আজ কত বড় হয়েছে। মাথাপিছু আয় অনেক বেড়েছে। তবে দেশের অল্প কিছু মানুষের হাতে টাকা। যে কারণে স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও ৪০ লাখ মানুষ কর দেয়। প্রতিবছর করদাতার সংখ্যা ২০ লাখ করে বাড়াতে হবে। তাহলে আর একই ব্যক্তির ওপর অনেক চাপ তৈরি হবে না। পাশাপাশি ব্যাংক খাতে আস্থা বাড়াতে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিমার আওতায় আনতে হবে।
অনুষ্ঠানে পিআরআইয়ের মুখ্য অর্থনীতিবিদ আশিকুর রহমান প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি প্রসঙ্গ তুলে ধরে বলেন, ‘আমরা কিছু ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি জন্ম দিয়েছি। ওইসব ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলাদেশের অর্থনীতিকে তলানির দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছিল। তাই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতো প্রতিষ্ঠানের স্বাধীনতা ও দক্ষতা যদি আমরা রক্ষা করতে না পারি, তাহলে বাংলাদেশে আবারও নতুন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি জন্মগ্রহণ করতে পারে।’
মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এমসিসিআই) সভাপতি কামরান টি রহমান বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি স্থিতিশীল থাকলেও প্রবৃদ্ধির গতি কমেছে। বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ প্রত্যাশার অনেক নিচে। মূল্যস্ফীতি এখনো বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে রয়েছে।
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি) ভিজিটিং রিসার্চ ফেলো খন্দকার সাখাওয়াত আলী বলেন, ‘অর্থ পাচার রোধ ও অর্থনৈতিক সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ ব্যাংককে প্রকৃত অর্থে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ দিতে হবে। আজকে যারা টাকা পাচার করছে, তারা আমাদের নাগরিক সমাজের অংশ। রাষ্ট্র কেন এটাকে বন্ধ করতে পারছে না?’
ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি রিজওয়ান রাহমান বলেন, ‘কোনো দেশে অর্থ পাচার বন্ধ থাকে না। তবে আমাদের ব্যর্থতা হলো এটি নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারা। এখনো অর্থ পাচার হচ্ছে। দেশ থেকে যে হাজার লোক বিদেশে পালিয়েছেন, সবাই তো বিদেশে আগে থেকে স্থায়ী আবাস গড়েন, ফলে তাঁরা দেশ থেকে টাকা নিচ্ছেন।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসন প্রসঙ্গে ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি বলেন, প্রতিষ্ঠানের স্বাধীনতা শুধু কাগজে-কলমে নয়, নেতৃত্বের সততার ওপরও নির্ভরশীল। কাগজে স্বাধীনতা নিশ্চিত হলেও যদি গভর্নর দুর্নীতিগ্রস্ত হন, তবে তা ধ্বংস হয়ে যাবে। বিনিয়োগকারীদের আস্থা নির্ভর করে সুশাসনের ওপর এবং বিশ্বাসযোগ্য নেতৃত্ব ছাড়া তা সম্ভব নয়।
পুঁজিবাজারের সমালোচনা করে রিজওয়ান রাহমান বলেন, বাংলাদেশই একমাত্র দেশ, যেখানে পুঁজিবাজার মূলধন সংগ্রহে কোনো ভূমিকা রাখছে না। এ ব্যর্থতার জন্য তিনি অতীত ও বর্তমান উভয় নিয়ন্ত্রক সংস্থাকেই দায়ী করেন। এই অবস্থায় কোনো ফান্ডামেন্টাল কোম্পানি বাজারে আসবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন বলেন, রাজনৈতিক ক্ষমতা ও অর্থনৈতিক ক্ষমতা এক হয়ে গেলেই অলিগার্কের জন্ম হয়। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বার্থ যখন একাকার হয়, তখন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির মতো অনেক কোম্পানি তৈরি হয়। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দেশে ইতিমধ্যে ১০-১৫টা ‘ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি’ চিহ্নিত করেছে। তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বনানীতে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (পিআরআই) আয়োজিত ‘সামষ্টিক অর্থনীতি নিয়ে মাসিক বিশ্লেষণ’ (এমএমআই) অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পিআরআই নির্বাহী পরিচালক খুরশিদ আলম।
ফরাসউদ্দিন বলেন, ‘কোনো একজন কুলাঙ্গারের সম্পদ থেকে স্ত্রী-পুত্র-কন্যা যদি স্বাধীন থাকে, তাহলে তাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করার কী কারণ আছে। কিন্তু এটা হচ্ছে এবং এটা ভালো ফল দেবে বলে মনে করি না। এতে ব্যাংকের প্রতি আস্থা কমে যাবে। আমি সরকারকে বলব, ব্যাংক হিসাব জব্দের বিষয়টি খুব সীমিত রাখতে হবে। ওই যে ১০-১৫ জন কুলাঙ্গারের নাম এসেছে, তাদের মধ্যে এটি সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। এমনকি শুধু সম্পদ জব্দ করাই যথেষ্ট নয়, এই সম্পদ উদ্ধার করে সরকারের খাতায় নিতে হবে।’
সম্প্রতি (বিগত সরকারের সময়) দেশে খুব বড় ধরনের দুর্নীতি হয়েছে উল্লেখ করে ফরাসউদ্দিন বলেন, ‘এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু আমাদের নিরাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই। আমাদের পথ অনুসন্ধান নিজেদের করতে হবে। বর্তমান সরকার এখন পর্যন্ত সঠিক পথে রয়েছে। তাই খুব সাহসের সঙ্গে নীতি গ্রহণ করতে হবে।’
ব্যাংকের পরিচালকদের নিয়ে ফরাসউদ্দিন বলেন, ‘ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের একমাত্র কাজ হলো নীতিনির্ধারণ করা। কিন্তু বাংলাদেশই একমাত্র দেশ, যেখানে তারা কেবল ঋণ দিতে উৎসাহিত করে। এই ঋণ দেওয়া ও পরিচালকদের নীতি গ্রহণ কার্যক্রম আলাদা করতে হবে। ব্যাংকের মালিকানা থেকে পরিচালনা আলাদা করতে হবে। মূলত ১৯৯২ সালে দেশের তফসিলি ব্যাংকগুলোকে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। এটি ছিল একটি আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত। যত দিন এই সিদ্ধান্ত থেকে বের হওয়া যাবে না, তত দিন পুঁজিবাজারের কোনো উন্নয়ন হবে না।’
ফরাসউদ্দিন জানান, টাকা পাচারকারীদের ধরতে সরকারের পূর্ব অভিজ্ঞতা রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক, এনবিআর ও সিভিল অ্যাভিয়েশন তাদের ক্ষমতার মধ্যে থেকেই এ কাজ করতে পারে।
ফরাসউদ্দিন বলেন, ১৯৭২ সালের ৯ বিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি আজ কত বড় হয়েছে। মাথাপিছু আয় অনেক বেড়েছে। তবে দেশের অল্প কিছু মানুষের হাতে টাকা। যে কারণে স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও ৪০ লাখ মানুষ কর দেয়। প্রতিবছর করদাতার সংখ্যা ২০ লাখ করে বাড়াতে হবে। তাহলে আর একই ব্যক্তির ওপর অনেক চাপ তৈরি হবে না। পাশাপাশি ব্যাংক খাতে আস্থা বাড়াতে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিমার আওতায় আনতে হবে।
অনুষ্ঠানে পিআরআইয়ের মুখ্য অর্থনীতিবিদ আশিকুর রহমান প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি প্রসঙ্গ তুলে ধরে বলেন, ‘আমরা কিছু ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি জন্ম দিয়েছি। ওইসব ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলাদেশের অর্থনীতিকে তলানির দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছিল। তাই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতো প্রতিষ্ঠানের স্বাধীনতা ও দক্ষতা যদি আমরা রক্ষা করতে না পারি, তাহলে বাংলাদেশে আবারও নতুন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি জন্মগ্রহণ করতে পারে।’
মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এমসিসিআই) সভাপতি কামরান টি রহমান বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি স্থিতিশীল থাকলেও প্রবৃদ্ধির গতি কমেছে। বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ প্রত্যাশার অনেক নিচে। মূল্যস্ফীতি এখনো বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে রয়েছে।
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি) ভিজিটিং রিসার্চ ফেলো খন্দকার সাখাওয়াত আলী বলেন, ‘অর্থ পাচার রোধ ও অর্থনৈতিক সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ ব্যাংককে প্রকৃত অর্থে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ দিতে হবে। আজকে যারা টাকা পাচার করছে, তারা আমাদের নাগরিক সমাজের অংশ। রাষ্ট্র কেন এটাকে বন্ধ করতে পারছে না?’
ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি রিজওয়ান রাহমান বলেন, ‘কোনো দেশে অর্থ পাচার বন্ধ থাকে না। তবে আমাদের ব্যর্থতা হলো এটি নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারা। এখনো অর্থ পাচার হচ্ছে। দেশ থেকে যে হাজার লোক বিদেশে পালিয়েছেন, সবাই তো বিদেশে আগে থেকে স্থায়ী আবাস গড়েন, ফলে তাঁরা দেশ থেকে টাকা নিচ্ছেন।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসন প্রসঙ্গে ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি বলেন, প্রতিষ্ঠানের স্বাধীনতা শুধু কাগজে-কলমে নয়, নেতৃত্বের সততার ওপরও নির্ভরশীল। কাগজে স্বাধীনতা নিশ্চিত হলেও যদি গভর্নর দুর্নীতিগ্রস্ত হন, তবে তা ধ্বংস হয়ে যাবে। বিনিয়োগকারীদের আস্থা নির্ভর করে সুশাসনের ওপর এবং বিশ্বাসযোগ্য নেতৃত্ব ছাড়া তা সম্ভব নয়।
পুঁজিবাজারের সমালোচনা করে রিজওয়ান রাহমান বলেন, বাংলাদেশই একমাত্র দেশ, যেখানে পুঁজিবাজার মূলধন সংগ্রহে কোনো ভূমিকা রাখছে না। এ ব্যর্থতার জন্য তিনি অতীত ও বর্তমান উভয় নিয়ন্ত্রক সংস্থাকেই দায়ী করেন। এই অবস্থায় কোনো ফান্ডামেন্টাল কোম্পানি বাজারে আসবে না।
চীন, মরক্কো ও সৌদি আরব থেকে ২ লাখ ১০ হাজার টন বিভিন্ন ধরনের সার আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এই সার আমদানি করতে ১ হাজার ৭১৪ কোটি ৫১ লাখ ৯১ হাজার ৪৮০ টাকা খরচ হবে।
১ ঘণ্টা আগেতিন ব্যাংকের ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকার বন্ডের অনুমোদন দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বন্ডগুলোকে অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে (এটিবি) তালিকাভুক্ত করতে হবে। আজ মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত...
২ ঘণ্টা আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ব্যাংকের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম জুবায়দুর রহমান সভাপতিত্ব করেন।
২ ঘণ্টা আগেআশুগঞ্জ গোলচত্বর থেকে সরাইল গোলচত্বর পর্যন্ত ১১ দশমিক ৫৬ কিলোমিটার স্থলবন্দর মহাসড়ককে চার লেনে উন্নীতকরণে নির্মাণকাজের ব্যয় ১৬৩ কোটি ৮৩ লাখ ২৭ হাজার ৭০৮ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে