নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশে মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) ৬ দশমিক ৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। এ ছাড়া আগামী ২০২২-২৩ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি আরও বেড়ে ৬ দশমিক ৯ শতাংশ হতে পারে। অন্যদিকে করোনা প্রতিরোধে টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বেশ পিছিয়ে রয়েছে। এ ক্ষেত্রে দক্ষিণ এশিয়ায় একমাত্র আফগানিস্তানের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। আজ বৃহস্পতিবার প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের সাউথ এশিয়ান ইকোনমিক ফোকাস প্রতিবেদনে এই পূর্বাভাস দেওয়া হয়।
বিশ্বব্যাংকের ‘বাঁকবদল: ডিজিটাইজেশন ও সেবানির্ভর উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রতিবেদনে বাংলাদেশের অর্থনীতি সম্পর্কে বলা হয়েছে, ২০২০-২১ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধ থেকেই বাংলাদেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। সামনের দিনগুলোতে দেশটির অর্থনীতি আরও ভালো হবে। তবে বিষয়টি নির্ভর করছে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে টিকা দেওয়ার গতির ওপর।
উল্লেখ্য, চলতি অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে সরকার ৭ দশমিক ২ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।
বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, করোনাভাইরাসের টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখনো বেশ পিছিয়ে। এ ক্ষেত্রে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে একমাত্র আফগানিস্তানের চেয়ে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। করোনার কারণে দেশের অর্থনীতিতে যেসব আঘাত এসেছে, তা যদি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে, তাহলে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের গতি বাড়বে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি অর্থবছরে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি হতে পারে মালদ্বীপের। দেশটির প্রবৃদ্ধি ১১ শতাংশ হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। এরপরই ভারতে সাড়ে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। গোটা অঞ্চলে গড়ে ৭ দশমিক ১ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি হতে পারে বলে বিশ্বব্যাংক মনে করে।
প্রতিবেদনটিতে আরও বলা হয়েছে, করোনায় দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতি ধাক্কা খেয়েছে, কিন্তু পথ হারায়নি। এই সংকট থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুন স্বাভাবিক পরিস্থিতি থেকে প্রবৃদ্ধির নতুন গতিপথ ঠিক করতে হবে। এরই মধ্যে বিশেষ করে তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর সেবা খাতের প্রসার হচ্ছে। তবে উৎপাদন খাত এখনো চাপে আছে। গত দুই মাসে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে টিকা কার্যক্রমে বেশ ভালো অগ্রগতি হয়েছে। তবে বাংলাদেশ এখনো বেশ পিছিয়ে। দক্ষিণ এশিয়ার আট দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান সাত নম্বরে।
গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রতি ১০০ জনের মধ্যে ১৪ জন কমপক্ষে এক ডোজ টিকা পেয়েছেন। অন্যদিকে ভুটান ও মালদ্বীপের ৬০ শতাংশ মানুষকে টিকার দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে। ভারতেও ১৫ শতাংশ মানুষকে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে।
প্রবৃদ্ধির হার গত অর্থবছরের তুলনায় বাড়তে পারে বলে ইঙ্গিত দিলেও বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, করোনার দ্বিতীয় ধাক্কায় বিশ্ববাজারে বাংলাদেশি পণ্যের চাহিদা কমতে পারে। আবার বিদেশে বাংলাদেশি শ্রমিকের চাহিদাও কমার আশঙ্কা রয়েছে। তবে বাংলাদেশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি ও দারিদ্র্য বিমোচনে ধারাবাহিকভাবে ইতিবাচক অবস্থানে রয়েছে। দেশটি গত এক দশকে বিশ্বের দ্রুততম ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির মধ্যে রয়েছে। এটি সম্ভব হয়েছে বিপুলসংখ্যক কর্মক্ষম তরুণ, রপ্তানি আয়ের প্রধান খাত তৈরি পোশাক শিল্পের শক্তিশালী অবস্থান ও স্থিতিশীল অর্থনৈতিক পরিস্থিতির কারণে।
বিশ্বব্যাংকর প্রতিবেদনে বলা হয়, স্বাধীনতা অর্জনের ৫০ তম বছরে মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার আকাঙ্ক্ষায় প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের একটি সফল পথচলার রেকর্ড রয়েছে বাংলাদেশের। এই মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ ঘটেছে বাংলাদেশের। ১৯৯১ সালে যেখানে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ছিল ৪৩ দশমিক ৩ শতাংশ, ২০১৬ সালে এসে তা ১৪ দশমিক ৩ শতাংশে নেমেছে। মানব উন্নয়ন সূচকেও অনেক উন্নতি করেছে বাংলাদেশ। প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষে গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় (বাংলাদেশ সময়) যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন থেকে অনলাইনে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে বিশ্বব্যাংক।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক প্রধান অর্থনীতিবিদ হ্যান্স টিমার। তিনি বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতিতে এখনো ঝুঁকি আছে। অর্থনীতির মোড় ঘোরানোই এখন বড় চ্যালেঞ্জ। তবে তিনি আরও বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোয় অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার অব্যাহত আছে। তবে তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর সেবা খাত প্রতিষ্ঠার জন্য প্রতিটি দেশেই শক্তিশালী নীতি–সহায়তা লাগবে। কারণ, এই খাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকলে নানা ধরনের চ্যালেঞ্জ আসবে।
চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশে মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) ৬ দশমিক ৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। এ ছাড়া আগামী ২০২২-২৩ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি আরও বেড়ে ৬ দশমিক ৯ শতাংশ হতে পারে। অন্যদিকে করোনা প্রতিরোধে টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বেশ পিছিয়ে রয়েছে। এ ক্ষেত্রে দক্ষিণ এশিয়ায় একমাত্র আফগানিস্তানের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। আজ বৃহস্পতিবার প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের সাউথ এশিয়ান ইকোনমিক ফোকাস প্রতিবেদনে এই পূর্বাভাস দেওয়া হয়।
বিশ্বব্যাংকের ‘বাঁকবদল: ডিজিটাইজেশন ও সেবানির্ভর উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রতিবেদনে বাংলাদেশের অর্থনীতি সম্পর্কে বলা হয়েছে, ২০২০-২১ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধ থেকেই বাংলাদেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। সামনের দিনগুলোতে দেশটির অর্থনীতি আরও ভালো হবে। তবে বিষয়টি নির্ভর করছে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে টিকা দেওয়ার গতির ওপর।
উল্লেখ্য, চলতি অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে সরকার ৭ দশমিক ২ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।
বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, করোনাভাইরাসের টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখনো বেশ পিছিয়ে। এ ক্ষেত্রে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে একমাত্র আফগানিস্তানের চেয়ে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। করোনার কারণে দেশের অর্থনীতিতে যেসব আঘাত এসেছে, তা যদি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে, তাহলে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের গতি বাড়বে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি অর্থবছরে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি হতে পারে মালদ্বীপের। দেশটির প্রবৃদ্ধি ১১ শতাংশ হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। এরপরই ভারতে সাড়ে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। গোটা অঞ্চলে গড়ে ৭ দশমিক ১ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি হতে পারে বলে বিশ্বব্যাংক মনে করে।
প্রতিবেদনটিতে আরও বলা হয়েছে, করোনায় দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতি ধাক্কা খেয়েছে, কিন্তু পথ হারায়নি। এই সংকট থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুন স্বাভাবিক পরিস্থিতি থেকে প্রবৃদ্ধির নতুন গতিপথ ঠিক করতে হবে। এরই মধ্যে বিশেষ করে তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর সেবা খাতের প্রসার হচ্ছে। তবে উৎপাদন খাত এখনো চাপে আছে। গত দুই মাসে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে টিকা কার্যক্রমে বেশ ভালো অগ্রগতি হয়েছে। তবে বাংলাদেশ এখনো বেশ পিছিয়ে। দক্ষিণ এশিয়ার আট দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান সাত নম্বরে।
গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রতি ১০০ জনের মধ্যে ১৪ জন কমপক্ষে এক ডোজ টিকা পেয়েছেন। অন্যদিকে ভুটান ও মালদ্বীপের ৬০ শতাংশ মানুষকে টিকার দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে। ভারতেও ১৫ শতাংশ মানুষকে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে।
প্রবৃদ্ধির হার গত অর্থবছরের তুলনায় বাড়তে পারে বলে ইঙ্গিত দিলেও বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, করোনার দ্বিতীয় ধাক্কায় বিশ্ববাজারে বাংলাদেশি পণ্যের চাহিদা কমতে পারে। আবার বিদেশে বাংলাদেশি শ্রমিকের চাহিদাও কমার আশঙ্কা রয়েছে। তবে বাংলাদেশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি ও দারিদ্র্য বিমোচনে ধারাবাহিকভাবে ইতিবাচক অবস্থানে রয়েছে। দেশটি গত এক দশকে বিশ্বের দ্রুততম ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির মধ্যে রয়েছে। এটি সম্ভব হয়েছে বিপুলসংখ্যক কর্মক্ষম তরুণ, রপ্তানি আয়ের প্রধান খাত তৈরি পোশাক শিল্পের শক্তিশালী অবস্থান ও স্থিতিশীল অর্থনৈতিক পরিস্থিতির কারণে।
বিশ্বব্যাংকর প্রতিবেদনে বলা হয়, স্বাধীনতা অর্জনের ৫০ তম বছরে মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার আকাঙ্ক্ষায় প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের একটি সফল পথচলার রেকর্ড রয়েছে বাংলাদেশের। এই মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ ঘটেছে বাংলাদেশের। ১৯৯১ সালে যেখানে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ছিল ৪৩ দশমিক ৩ শতাংশ, ২০১৬ সালে এসে তা ১৪ দশমিক ৩ শতাংশে নেমেছে। মানব উন্নয়ন সূচকেও অনেক উন্নতি করেছে বাংলাদেশ। প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষে গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় (বাংলাদেশ সময়) যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন থেকে অনলাইনে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে বিশ্বব্যাংক।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক প্রধান অর্থনীতিবিদ হ্যান্স টিমার। তিনি বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতিতে এখনো ঝুঁকি আছে। অর্থনীতির মোড় ঘোরানোই এখন বড় চ্যালেঞ্জ। তবে তিনি আরও বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোয় অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার অব্যাহত আছে। তবে তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর সেবা খাত প্রতিষ্ঠার জন্য প্রতিটি দেশেই শক্তিশালী নীতি–সহায়তা লাগবে। কারণ, এই খাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকলে নানা ধরনের চ্যালেঞ্জ আসবে।
বাংলাদেশ শুল্কমুক্ত আমদানির ঘোষণার দেওয়ার পরপরই ভারতে হু হু করে বাড়ছে চালের দাম। গত দু’দিনে ভারতের বাজারে চালের দাম প্রায় ১৪ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে এবং মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে ৫ লাখ টন চাল আমদানির ওপর থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেনিষেধাজ্ঞা শেষে গত ১ জুলাই থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে ইলিশ ধরার মৌসুম, যা চলবে আগস্টের শেষ পর্যন্ত। কিন্তু অবাক করার মতো বিষয় হলো—ভরা মৌসুমেও সাগর-নদী থেকে জেলেরা প্রত্যাশিত ইলিশ পাচ্ছেন না। প্রতিবছর এই সময় দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার জেলেরা রুপালি ইলিশ শিকারে ব্যস্ত সময়...
১৮ ঘণ্টা আগেটেকসই কৃষি উন্নয়নের অংশ হিসেবে রংপুর অঞ্চলে ‘আধুনিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে টেকসই কৃষি উন্নয়ন’ প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। পাঁচ বছর মেয়াদি এই প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪২ কোটি ৯৯ লাখ ৫৬ হাজার টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে রংপুর বিভাগের ৫ জেলার গ্রামীণ দারিদ্র্য কমবে, টেকসই কৃষি...
২০ ঘণ্টা আগেব্র্যাক ব্যাংকের স্মার্ট ব্যাংকিং অ্যাপ ‘আস্থা’ সম্প্রতি ১০ লাখ গ্রাহকের মাইলফলক অর্জন করেছে। একই সঙ্গে, ২০২৫ সালের জুলাই মাসে এই অ্যাপের মাধ্যমে ২০ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে মাসিক অ্যাপ-ভিত্তিক লেনদেনের একটি নতুন রেকর্ড।
২০ ঘণ্টা আগে