নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনা সংক্রমণ বিস্তার রোধে বিধি–নিষেধের আওতায় শিল্প–কারখানা ১৪ দিন বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি (এফবিসিসিআই) বলছে, সব শিল্প-কারখানা বন্ধ থাকলে উৎপাদন কার্যক্রম থেমে যাবে, ক্ষতিগ্রস্ত হবে দেশের অর্থনীতি। শুধু তা–ই নয় উৎপাদক থেকে ভোক্তা পর্যন্ত প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য উৎপাদনকারী শিল্প-কারখানাগুলোকে বিধি–নিষেধের আওতামুক্ত রাখার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি জসিম উদ্দিন।
আজ শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ আহ্বান জানান তিনি। এফবিসিসিআই সভাপতি বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, ক্ষুদ্র ও ছোট কারখানাগুলো বন্ধ রাখা হলে উদ্যোক্তারা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন এবং কারখানাগুলো আবার চালু করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। উৎপাদন বন্ধ থাকলে আমদানি করা কাঁচামাল অব্যবহৃত হয়ে নষ্ট হয়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। এতে আমদানিকারক ও উৎপাদক উভয়ই আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
এ ছাড়া বিধি–নিষেধ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনে ওষুধ কারখানা বিষয়ে সুনির্দিষ্ট দিক–নির্দেশনা নেই। ওষুধ কারাখানা বন্ধ থাকলে ওষুধ সরবরাহ ব্যবস্থাও ব্যাহত হবে। বিশেষ করে খাদ্য-সামগ্রী, কৃষি প্রক্রিয়াকরণ, বোতলজাত পানীয়, নিত্য-প্রয়োজনীয় পণ্য ইত্যাদি উৎপাদন বন্ধ থাকলে ভোক্তারা সমস্যার সম্মুখীন হবেন। পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাবে। এতে স্বল্প আয়ের ক্রেতারা ভোগান্তির শিকার হবেন।
ট্যানারি কারখানা বন্ধ রাখা হলে কোরবানি ঈদে সংগৃহীত চামড়া সংরক্ষণ কার্যক্রম ব্যাহত হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এরই মধ্যে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ), বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ), বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ), বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনসহ রপ্তানি ও উৎপাদনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বারগুলো শিল্প-কারখানার উৎপাদন কার্যক্রম চালু রাখার বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য এফবিসিসিআইয়ের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জীবন ও জীবিকার বিষয়টিকে সামনে রেখে অর্থনৈতিক কার্যক্রমকে সচল রাখতে উৎপাদন ব্যবস্থাকে চলমান রাখা জরুরি বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, করোনা সংক্রমণ রোধে চলমান কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যেও রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাকসহ অন্যান্য শিল্পকারখানা চালু ছিল। তবে ঈদুল আজহার পর ২৩ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত ১৪ দিন পোশাকসহ অন্য সব শিল্পকারখানা বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার।
করোনা সংক্রমণ বিস্তার রোধে বিধি–নিষেধের আওতায় শিল্প–কারখানা ১৪ দিন বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি (এফবিসিসিআই) বলছে, সব শিল্প-কারখানা বন্ধ থাকলে উৎপাদন কার্যক্রম থেমে যাবে, ক্ষতিগ্রস্ত হবে দেশের অর্থনীতি। শুধু তা–ই নয় উৎপাদক থেকে ভোক্তা পর্যন্ত প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য উৎপাদনকারী শিল্প-কারখানাগুলোকে বিধি–নিষেধের আওতামুক্ত রাখার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি জসিম উদ্দিন।
আজ শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ আহ্বান জানান তিনি। এফবিসিসিআই সভাপতি বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, ক্ষুদ্র ও ছোট কারখানাগুলো বন্ধ রাখা হলে উদ্যোক্তারা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন এবং কারখানাগুলো আবার চালু করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। উৎপাদন বন্ধ থাকলে আমদানি করা কাঁচামাল অব্যবহৃত হয়ে নষ্ট হয়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। এতে আমদানিকারক ও উৎপাদক উভয়ই আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
এ ছাড়া বিধি–নিষেধ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনে ওষুধ কারখানা বিষয়ে সুনির্দিষ্ট দিক–নির্দেশনা নেই। ওষুধ কারাখানা বন্ধ থাকলে ওষুধ সরবরাহ ব্যবস্থাও ব্যাহত হবে। বিশেষ করে খাদ্য-সামগ্রী, কৃষি প্রক্রিয়াকরণ, বোতলজাত পানীয়, নিত্য-প্রয়োজনীয় পণ্য ইত্যাদি উৎপাদন বন্ধ থাকলে ভোক্তারা সমস্যার সম্মুখীন হবেন। পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাবে। এতে স্বল্প আয়ের ক্রেতারা ভোগান্তির শিকার হবেন।
ট্যানারি কারখানা বন্ধ রাখা হলে কোরবানি ঈদে সংগৃহীত চামড়া সংরক্ষণ কার্যক্রম ব্যাহত হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এরই মধ্যে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ), বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ), বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ), বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনসহ রপ্তানি ও উৎপাদনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বারগুলো শিল্প-কারখানার উৎপাদন কার্যক্রম চালু রাখার বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য এফবিসিসিআইয়ের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জীবন ও জীবিকার বিষয়টিকে সামনে রেখে অর্থনৈতিক কার্যক্রমকে সচল রাখতে উৎপাদন ব্যবস্থাকে চলমান রাখা জরুরি বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, করোনা সংক্রমণ রোধে চলমান কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যেও রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাকসহ অন্যান্য শিল্পকারখানা চালু ছিল। তবে ঈদুল আজহার পর ২৩ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত ১৪ দিন পোশাকসহ অন্য সব শিল্পকারখানা বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার।
নগদ অর্থের সংকট সামলাতে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছর শেষ হওয়ার আগেই ব্যাংক খাত থেকে সরকারের নেওয়া ঋণ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। চলতি অর্থবছরে ব্যাংক খাত থেকে ৯৯ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য থাকলেও গত ১৫ জুন পর্যন্ত সরকারের ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯৯ হাজার ৫৯১ কোটি টাকা।
১১ ঘণ্টা আগেকারিগরি শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের জন্য ‘টিভিইটি টিচার্স ফর দ্য ফিউচার (টিটিএফ)’ নামক একটি প্রকল্পে অস্বাভাবিক ব্যয়ের অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২ হাজার ৯ কোটি ৩২ লাখ টাকা। এর মধ্যে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) দেবে ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা, বাকি অংশ সরকারের।
১২ ঘণ্টা আগেইরানে ইসরায়েলের হামলার পর দুই দেশের যুদ্ধে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ছে। এতে আমদানিনির্ভর অনেক দেশের মতো বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরাও দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। এই শঙ্কাকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে গত শনিবার ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা। ইতিমধ্যে ইরান হরমুজ প্রণালি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেমার্কিন সতর্কবার্তার পর উদ্ভূত নিরাপত্তা পরিস্থিতিতে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতার সাময়িকভাবে আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা করেছে, যার সরাসরি প্রভাব পড়েছে ঢাকা-কাতার রুটের ফ্লাইট চলাচলে। ফলে বাংলাদেশ থেকে দোহাগামী বেশ কয়েকটি ফ্লাইটের গন্তব্য পরিবর্তন বা বাতিল করা হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে