নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খানের ব্যক্তিগত আয়কর নথি ফাঁস হয়েছে। স্পর্শকাতর রিটার্নের তথ্য ফাঁস হওয়ার পর থেকেই এনবিআরের ভেতরে তোলপাড় শুরু হয়। ইতিমধ্যে এ ঘটনায় এনবিআরের পক্ষে ঢাকার রমনা থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে। কর অঞ্চল-৪-এর সহকারী কর কমিশনার আতাহার আলী খান গত বুধবার এ মামলা করেন।
এ প্রসঙ্গে রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম ফারুক বলেন, মামলাটি কর অঞ্চল-৪-এর পক্ষ থেকে দায়ের করা হয়েছে। কিন্তু এজাহারে কারও নাম উল্লেখ করা হয়নি, তবে একটি ফেসবুক পেজের লিঙ্ক দেওয়া হয়েছে।
ফেসবুক পেজটি সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়েরের কি না, জানতে চাইলে ওসি বলেন, এই মুহূর্তে তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার অনুসন্ধানী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে চেয়ারম্যানের ২০২০-২১,২০২১-২২ ও ২০২২-২৩ করবর্ষের রিটার্নের তথ্য প্রকাশ করেন। গত ২৯ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত সেই পোস্টে বেশ কিছু ‘অসংগতি’র কথাও উল্লেখ করা হয়। যদিও ওই তিন করবর্ষে আবদুর রহমান খান এনবিআরের চেয়ারম্যান ছিলেন না। তিনি গত বছরের ১৫ আগস্ট অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পান।
তবে এনবিআরের ভেতরের অনেকে বলছেন, এই ফাঁসের পেছনে থাকতে পারে প্রতিষ্ঠানটির অভ্যন্তরীণ ক্ষোভের প্রতিফলন।
চলতি বছরের মে মাসে সরকার এক অধ্যাদেশে এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি নতুন বিভাগ—রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব বাস্তবায়ন গঠনের ঘোষণা দেয়। এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে ‘এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ’ আন্দোলনে নামে। তারা অধ্যাদেশ বাতিল ও চেয়ারম্যানের অপসারণের দাবিতে ‘চেয়ারম্যান অবাঞ্ছিত ঘোষণা’, কলমবিরতি, অবস্থান ধর্মঘট, ‘মার্চ টু এনবিআর’সহ নানা কর্মসূচি পালন করে। আন্দোলনের চাপে কিছু পরিবর্তন এলেও শেষ পর্যন্ত সরকারের কঠোর অবস্থান এবং দুদকের তদন্ত ঘোষণার মুখে কর্মকর্তারা পিছু হটেন। ২৯ জুন ব্যবসায়ীদের মধ্যস্থতায় আন্দোলন স্থগিত হয়।
পরে আন্দোলনে জড়িত অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করা হয়, কেউ বাধ্যতামূলক ছুটিতে যান, কেউ শাস্তিমূলক বদলির মুখে পড়েন।
এসব উত্তেজনার মধ্যেই সম্প্রতি চেয়ারম্যানের আয়কর রিটার্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটে, যা নতুন করে আলোচনায় এনেছে এনবিআরের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বকে। এ বিষয়ে এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খানের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খানের ব্যক্তিগত আয়কর নথি ফাঁস হয়েছে। স্পর্শকাতর রিটার্নের তথ্য ফাঁস হওয়ার পর থেকেই এনবিআরের ভেতরে তোলপাড় শুরু হয়। ইতিমধ্যে এ ঘটনায় এনবিআরের পক্ষে ঢাকার রমনা থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে। কর অঞ্চল-৪-এর সহকারী কর কমিশনার আতাহার আলী খান গত বুধবার এ মামলা করেন।
এ প্রসঙ্গে রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম ফারুক বলেন, মামলাটি কর অঞ্চল-৪-এর পক্ষ থেকে দায়ের করা হয়েছে। কিন্তু এজাহারে কারও নাম উল্লেখ করা হয়নি, তবে একটি ফেসবুক পেজের লিঙ্ক দেওয়া হয়েছে।
ফেসবুক পেজটি সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়েরের কি না, জানতে চাইলে ওসি বলেন, এই মুহূর্তে তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার অনুসন্ধানী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে চেয়ারম্যানের ২০২০-২১,২০২১-২২ ও ২০২২-২৩ করবর্ষের রিটার্নের তথ্য প্রকাশ করেন। গত ২৯ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত সেই পোস্টে বেশ কিছু ‘অসংগতি’র কথাও উল্লেখ করা হয়। যদিও ওই তিন করবর্ষে আবদুর রহমান খান এনবিআরের চেয়ারম্যান ছিলেন না। তিনি গত বছরের ১৫ আগস্ট অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পান।
তবে এনবিআরের ভেতরের অনেকে বলছেন, এই ফাঁসের পেছনে থাকতে পারে প্রতিষ্ঠানটির অভ্যন্তরীণ ক্ষোভের প্রতিফলন।
চলতি বছরের মে মাসে সরকার এক অধ্যাদেশে এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি নতুন বিভাগ—রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব বাস্তবায়ন গঠনের ঘোষণা দেয়। এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে ‘এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ’ আন্দোলনে নামে। তারা অধ্যাদেশ বাতিল ও চেয়ারম্যানের অপসারণের দাবিতে ‘চেয়ারম্যান অবাঞ্ছিত ঘোষণা’, কলমবিরতি, অবস্থান ধর্মঘট, ‘মার্চ টু এনবিআর’সহ নানা কর্মসূচি পালন করে। আন্দোলনের চাপে কিছু পরিবর্তন এলেও শেষ পর্যন্ত সরকারের কঠোর অবস্থান এবং দুদকের তদন্ত ঘোষণার মুখে কর্মকর্তারা পিছু হটেন। ২৯ জুন ব্যবসায়ীদের মধ্যস্থতায় আন্দোলন স্থগিত হয়।
পরে আন্দোলনে জড়িত অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করা হয়, কেউ বাধ্যতামূলক ছুটিতে যান, কেউ শাস্তিমূলক বদলির মুখে পড়েন।
এসব উত্তেজনার মধ্যেই সম্প্রতি চেয়ারম্যানের আয়কর রিটার্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটে, যা নতুন করে আলোচনায় এনেছে এনবিআরের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বকে। এ বিষয়ে এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খানের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ইসলামী ব্যাংকের ৮২ শতাংশ শেয়ার এখনো এস আলমের মালিকানায় রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তা জব্দ করলেও শেয়ার লিকুইডেশন করে ব্যাংকের দায় শোধ করছে না। ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার প্রকৃত মালিকদের কাছে ফেরত দিতে হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে সচেতন ব্যবসায়ী ফোরামের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত
১ ঘণ্টা আগেচলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) কাজ শুরু হয়েছে নামমাত্রভাবে। এ সময়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ বরাদ্দের তুলনায় খুব কম অর্থ খরচ করেছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জুলাই-আগস্টে ৩০ লাখ এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ১০ লাখ টাকা খরচ কর
১ ঘণ্টা আগেআর্থিক সংকটাপন্ন ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক পাঁচ বেসরকারি ব্যাংক একীভূত করে একটি ব্যাংক করা হচ্ছে। এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। নতুন ব্যাংকের জন্য দুটি নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। একটি হলো ইউনাইটেড
৫ ঘণ্টা আগেগত অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে (এপ্রিল–জুন) বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি হয়েছে মাত্র ৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ। আগের প্রান্তিকের চেয়ে প্রবৃদ্ধির হার কমলেও তার আগের অর্থবছরের চেয়ে বেড়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রবৃদ্ধির এই হিসাব দিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে