নিজস্ব প্রতিবেদক, ময়মনসিংহ থেকে
রমজান মাস সামনে রেখে বেনাপোল বন্দর দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ফল, সবজি ও মাছজাতীয় পচনশীল খাদ্য আমদানি বেড়েছে। ২৪ ঘণ্টা কার্যক্রম সচল রাখার নির্দেশনা থাকলেও সন্ধ্যার পর এসব পণ্য খালাস করছে না কাস্টমস। এতে দ্রুত সময়ে পণ্য বাজারজাত করতে না পারায় অর্থনৈতিক ক্ষতির মুখে পড়ছেন ব্যবসায়ীরা। তবে বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, বিষয়টি নিষ্পতির জন্য কাস্টমস কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা চলছে।
রমজানের আর বাকি মাত্র কয়েক দিন। বিভিন্ন ধরনের ফল দিয়ে ইফতার করে থাকেন রোজাদারেরা। এতে রমজানে দেশে ফলের চাহিদা বেড়ে যায়। এ সময় সরবরাহ বাড়াতে আপেল, আঙুর, আনার, কমলা, টমেটো, মাছসহ বিভিন্ন ধরনের ফল আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা, যার বড় অংশ আসে বেনাপোল বন্দর দিয়ে। দ্রুত পণ্য বাজারজাত ও রাজস্ব আয়ের গতি ফেরাতে বেনাপোল বন্দরে ২৪ ঘণ্টাই পণ্য খালাসের নির্দেশ রয়েছে। তবে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ হঠাৎ গত এক সপ্তাহ ধরে পচনশীল এসব পণ্য সন্ধ্যা ৭টার পর বন্দর থেকে ছাড়ের অনুমতি দিচ্ছে না। এতে পণ্য চালান আটকে থেকে যেমন নষ্ট হচ্ছে, তেমনি খালাসে বিঘ্ন ঘটায় রাজস্ববঞ্চিত হচ্ছে সরকার।
ফল আমদানিকারক উজ্জ্বল বিশ্বাস জানান, এনবিআর কাস্টমস ও বন্দরের কার্যক্রম ২৪ ঘণ্টা চালুর নির্দেশ দিলেও মানছে না কাস্টমস। সন্ধ্যা ৭টার পর ফল, মাছ বা সবজিজাতীয় কোনো পণ্যের চালান তারা ছাড়ের অনুমতি দিচ্ছে না। বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম জানান, কাস্টমস কর্মকর্তারা সন্ধ্যার পর ওজন পরিমাপ স্কেলে পচনশীল জাতীয় পণ্যের ওজন না করায় ব্যবসায়ীরা পণ্য খালাস করতে পারছেন না। তাঁদের দাবির মুখে বিষয়টি সমাধানে কাস্টমসকে অনুরোধ করা হয়েছে।
কাস্টমস স্কেলে দায়িত্বে থাকা সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা রাফিউল ইসলাম জানান, কাস্টমসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে সন্ধ্যার পর কাঁচামাল খালাস বন্ধ আছে। তবে কী কারণে বন্ধ, তা নিয়ে মন্তব্য করতে চাননি তিনি।
রমজান মাস সামনে রেখে বেনাপোল বন্দর দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ফল, সবজি ও মাছজাতীয় পচনশীল খাদ্য আমদানি বেড়েছে। ২৪ ঘণ্টা কার্যক্রম সচল রাখার নির্দেশনা থাকলেও সন্ধ্যার পর এসব পণ্য খালাস করছে না কাস্টমস। এতে দ্রুত সময়ে পণ্য বাজারজাত করতে না পারায় অর্থনৈতিক ক্ষতির মুখে পড়ছেন ব্যবসায়ীরা। তবে বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, বিষয়টি নিষ্পতির জন্য কাস্টমস কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা চলছে।
রমজানের আর বাকি মাত্র কয়েক দিন। বিভিন্ন ধরনের ফল দিয়ে ইফতার করে থাকেন রোজাদারেরা। এতে রমজানে দেশে ফলের চাহিদা বেড়ে যায়। এ সময় সরবরাহ বাড়াতে আপেল, আঙুর, আনার, কমলা, টমেটো, মাছসহ বিভিন্ন ধরনের ফল আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা, যার বড় অংশ আসে বেনাপোল বন্দর দিয়ে। দ্রুত পণ্য বাজারজাত ও রাজস্ব আয়ের গতি ফেরাতে বেনাপোল বন্দরে ২৪ ঘণ্টাই পণ্য খালাসের নির্দেশ রয়েছে। তবে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ হঠাৎ গত এক সপ্তাহ ধরে পচনশীল এসব পণ্য সন্ধ্যা ৭টার পর বন্দর থেকে ছাড়ের অনুমতি দিচ্ছে না। এতে পণ্য চালান আটকে থেকে যেমন নষ্ট হচ্ছে, তেমনি খালাসে বিঘ্ন ঘটায় রাজস্ববঞ্চিত হচ্ছে সরকার।
ফল আমদানিকারক উজ্জ্বল বিশ্বাস জানান, এনবিআর কাস্টমস ও বন্দরের কার্যক্রম ২৪ ঘণ্টা চালুর নির্দেশ দিলেও মানছে না কাস্টমস। সন্ধ্যা ৭টার পর ফল, মাছ বা সবজিজাতীয় কোনো পণ্যের চালান তারা ছাড়ের অনুমতি দিচ্ছে না। বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম জানান, কাস্টমস কর্মকর্তারা সন্ধ্যার পর ওজন পরিমাপ স্কেলে পচনশীল জাতীয় পণ্যের ওজন না করায় ব্যবসায়ীরা পণ্য খালাস করতে পারছেন না। তাঁদের দাবির মুখে বিষয়টি সমাধানে কাস্টমসকে অনুরোধ করা হয়েছে।
কাস্টমস স্কেলে দায়িত্বে থাকা সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা রাফিউল ইসলাম জানান, কাস্টমসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে সন্ধ্যার পর কাঁচামাল খালাস বন্ধ আছে। তবে কী কারণে বন্ধ, তা নিয়ে মন্তব্য করতে চাননি তিনি।
দেশের বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী যমুনা গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান পেগাসাস লেদারস লিমিটেডের পরিবেশক সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২১ জুন) যমুনা ফিউচার পার্কের কনভেনশন হলে সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়। দেশি ও আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জুতার ব্যান্ডগুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত পরিবেশকেরা এ আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেপারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাব কী দেবে ইরান, এই প্রশ্ন পুরো বিশ্বের। তবে প্রথম প্রতিক্রিয়া হিসেবে হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এদিকে যুক্তরাষ্ট্র হুঁশিয়ারি দিয়েছে, বিশ্বের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই বাণিজ্যিক পথটি বন্ধ করা হবে ইরানের ‘অর্থনৈতিক...
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর বিমান হামলার পর বিশ্বজুড়ে তেলের বাজারে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। যুদ্ধের আশঙ্কা এবং জ্বালানির সরবরাহে সম্ভাব্য বিঘ্ন ঘটতে পারে—এই আতঙ্কে আজ দিনের শুরুতেই বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম হঠাৎ করেই ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠে।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
১২ ঘণ্টা আগে