চলতি বছরে বৈশ্বিক জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। আজ মঙ্গলবার দেওয়া এ পূর্বাভাসে একই সঙ্গে উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির কারণে বৈশ্বিক অর্থনীতি মন্দার কবলে পড়তে পারে বলেও সতর্ক করেছে সংস্থাটি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত এপ্রিলে প্রকাশিত পূর্বাভাসে চলতি বছর বৈশ্বিক জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ৬ শতাংশ হতে পারে বলে জানিয়েছিল আইএমএফ। মঙ্গলবারের পূর্বাভাসে তারা এ প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ২ শতাংশ হতে পারে বলে জানিয়েছে। এর কারণ হিসেবে তারা চীন ও রাশিয়ায় বিশেষত দ্বিতীয় প্রান্তিকে অর্থনৈতিক সংকটের কথা উল্লেখ করেছে।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে প্রতিটি দেশই তুলনামূলক রক্ষণশীল মুদ্রানীতি গ্রহণ করেছে। এর প্রভাবে আগামী বছরের বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ৬ শতাংশ থেকে কমে ২ দশমিক ৯ শতাংশ হতে পারে বলেও জানিয়েছে আইএমএফ।
প্রসঙ্গত, কোভিড মহামারির বড় ধকল কাটিয়ে ওঠার পর ২০২১ সালে ঘুরি দাঁড়িয়েছিল বৈশ্বিক অর্থনীতি। ওই বছর বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয় ৬ দশমিক ১ শতাংশ। চলতি বছর এ হারও আরও বাড়বে বলেই আশা ছিল। কিন্তু এই আশার পালে মন্দার হাওয়া দিয়েছে রাশিয়া-ইউক্রেন সংকট। বছরের শুরুটা ঠিকঠাক থাকলেও দ্বিতীয় প্রান্তিকে এই যুদ্ধের কারণে গোটা বিশ্বই বড় একটা ধাক্কা খায়।
এ বিষয়ে আইএমএফের প্রধান অর্থনীতিবিদ পিয়েরে-অলিভিয়ের গোরিনশাস রয়টার্সকে বলেন, ‘গত এপ্রিলের পর থেকে পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে। বৈশ্বিক একটা মন্দার মুখে সারা বিশ্ব খুব দ্রুতই পড়তে পারে। তেমনটি হলে এটি হবে সর্বশেষ মন্দার মাত্র দুই বছরের মাথায়।’
তবে নিজেদের এই পূর্বাভাসে ব্যাপক রদবদল হতে পারে বলেও জানিয়েছে আইএমএফ। তবে ইতিবাচক রদবদলের সম্ভাবনা ক্ষীণই বলতে হবে। তারা বলছে, রাশিয়া ও ইউক্রেন ইস্যুতে জ্বালানি তেলের দাম আরও বাড়তে পারে। তেমনটি হলে সারা বিশ্বের উৎপাদনের ওপরই নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। বেড়ে যাবে মুদ্রাস্ফীতি। সে ক্ষেত্রে দেশগুলো আরও রক্ষণশীল মুদ্রানীতি গ্রহণ করবে।
আইএমএফ জানিয়েছে, পরিস্থিতি আরও বাজে হওয়ার আশঙ্কা প্রবল। রাশিয়া ইউরোপে গ্যাস সরবরাহ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিলে আগামী বছর বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ২ শতাংশ বা তার নিচে নেমে আসতে পারে। আর ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে এ হার শূন্যে নেমে আসার আশঙ্কা প্রবল। ১৯৭০ সালের পর এখন পর্যন্ত মাত্র পাঁচবার এ হার ২ শতাংশ বা তার নিচে নেমেছে। এর মধ্যে সর্বশেষটি ২০২০ সালে। ২০২৩ সালে এমন আবার হলে সারা বিশ্বই ভীষণভাবে ভুগবে বলে মনে করছে সংস্থাটি।
চলতি বছরে বৈশ্বিক জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। আজ মঙ্গলবার দেওয়া এ পূর্বাভাসে একই সঙ্গে উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির কারণে বৈশ্বিক অর্থনীতি মন্দার কবলে পড়তে পারে বলেও সতর্ক করেছে সংস্থাটি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত এপ্রিলে প্রকাশিত পূর্বাভাসে চলতি বছর বৈশ্বিক জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ৬ শতাংশ হতে পারে বলে জানিয়েছিল আইএমএফ। মঙ্গলবারের পূর্বাভাসে তারা এ প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ২ শতাংশ হতে পারে বলে জানিয়েছে। এর কারণ হিসেবে তারা চীন ও রাশিয়ায় বিশেষত দ্বিতীয় প্রান্তিকে অর্থনৈতিক সংকটের কথা উল্লেখ করেছে।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে প্রতিটি দেশই তুলনামূলক রক্ষণশীল মুদ্রানীতি গ্রহণ করেছে। এর প্রভাবে আগামী বছরের বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ৬ শতাংশ থেকে কমে ২ দশমিক ৯ শতাংশ হতে পারে বলেও জানিয়েছে আইএমএফ।
প্রসঙ্গত, কোভিড মহামারির বড় ধকল কাটিয়ে ওঠার পর ২০২১ সালে ঘুরি দাঁড়িয়েছিল বৈশ্বিক অর্থনীতি। ওই বছর বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয় ৬ দশমিক ১ শতাংশ। চলতি বছর এ হারও আরও বাড়বে বলেই আশা ছিল। কিন্তু এই আশার পালে মন্দার হাওয়া দিয়েছে রাশিয়া-ইউক্রেন সংকট। বছরের শুরুটা ঠিকঠাক থাকলেও দ্বিতীয় প্রান্তিকে এই যুদ্ধের কারণে গোটা বিশ্বই বড় একটা ধাক্কা খায়।
এ বিষয়ে আইএমএফের প্রধান অর্থনীতিবিদ পিয়েরে-অলিভিয়ের গোরিনশাস রয়টার্সকে বলেন, ‘গত এপ্রিলের পর থেকে পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে। বৈশ্বিক একটা মন্দার মুখে সারা বিশ্ব খুব দ্রুতই পড়তে পারে। তেমনটি হলে এটি হবে সর্বশেষ মন্দার মাত্র দুই বছরের মাথায়।’
তবে নিজেদের এই পূর্বাভাসে ব্যাপক রদবদল হতে পারে বলেও জানিয়েছে আইএমএফ। তবে ইতিবাচক রদবদলের সম্ভাবনা ক্ষীণই বলতে হবে। তারা বলছে, রাশিয়া ও ইউক্রেন ইস্যুতে জ্বালানি তেলের দাম আরও বাড়তে পারে। তেমনটি হলে সারা বিশ্বের উৎপাদনের ওপরই নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। বেড়ে যাবে মুদ্রাস্ফীতি। সে ক্ষেত্রে দেশগুলো আরও রক্ষণশীল মুদ্রানীতি গ্রহণ করবে।
আইএমএফ জানিয়েছে, পরিস্থিতি আরও বাজে হওয়ার আশঙ্কা প্রবল। রাশিয়া ইউরোপে গ্যাস সরবরাহ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিলে আগামী বছর বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ২ শতাংশ বা তার নিচে নেমে আসতে পারে। আর ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে এ হার শূন্যে নেমে আসার আশঙ্কা প্রবল। ১৯৭০ সালের পর এখন পর্যন্ত মাত্র পাঁচবার এ হার ২ শতাংশ বা তার নিচে নেমেছে। এর মধ্যে সর্বশেষটি ২০২০ সালে। ২০২৩ সালে এমন আবার হলে সারা বিশ্বই ভীষণভাবে ভুগবে বলে মনে করছে সংস্থাটি।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
১০ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
১০ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
১০ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে