জ্বালানি তেলের দাম বিশ্ব বাজারে বেড়েই চলেছে। অপরিশোধিত তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি কোথাও কোথাও ১০০ ডলার ছাড়িয়েছে। সৌদি আরব ও রাশিয়া সম্প্রতি উৎপাদন কমিয়ে দিয়েছে। এর মধ্যে চীন তেলের আমদানি বাড়িয়ে চলেছে। ফলে সরবরাহে টান পড়ায় বাজার গরম রয়েছে।
অপরিশোধিত তেলের সবচেয়ে বড় বেঞ্চমার্ক ব্রেন্ট ক্রুডের দাম গতকাল সোমবার দিন শেষে ব্যারেলপ্রতি ৯৫ ডলার ছুঁই ছুঁই করছে। ব্রেন্ট ক্রুডের আগাম দর ৬২ সেন্ট বেড়ে ব্যারেলপ্রতি ৯৪ দশমিক ৫৫ ডলারে উঠেছে। আর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটে (ডব্লিউটিআই) দর ৭২ সেন্ট বেড়ে ৯১ দশমিক ৪৯ ডলার হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের তথ্য বলছে, প্রধান বেঞ্চমার্ক না হলেও সোমবার অন্তত দুটি অপ্রধান বেঞ্চমার্কের দর ১০০ ডলার ছাড়িয়ে যায়। এর মধ্যে নাইজেরিয়ান ক্রুড কুয়া ইবো রয়েছে বলে এলএসইজির তথ্য বলছে। আর মালয়েশিয়ার ক্রুড তাপিস গত সপ্তাহেই ১০১ ডলার ৩০ সেন্টে ঠেকেছে বলে সুইডিশ ব্যাংক এসইবি জানিয়েছে।
টানা তিন সপ্তাহ বেড়ে ব্রেন্ট ও ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুডের দাম গত নভেম্বরের পর সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। ২০২২ সালের প্রথম ভাগে রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে মূল্য বেড়েই চলেছে।
ব্রেন্ট ক্রুডের দাম এ বছর ব্যারেলপ্রতি ১০০ ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে গতকাল আন্তর্জাতিক সিটি ব্যাংক পূর্বাভাস দিয়েছে।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় তেল রপ্তানিকারক সৌদি আরব এবং রাশিয়া মিলে বছরের শেষ পর্যন্ত দৈনিক ১৩ লাখ ব্যারেল উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সিদ্ধান্ত চলতি মাসেই কার্যকর হয়েছে।
এর ফলে বছরের শেষ চতুর্ভাগে বিশ্ব বাজারে দৈনিক ২০ লাখ অপরিশোধিত তেলের ঘাটতি দেখা দিতে পারে, যার কারণে ২০২৪ সাল নাগাদ তেলের দাম আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা।
তেলের সরবরাহ কমানোর এ সিদ্ধান্ত আগামী বছর পর্যন্ত কার্যকর থাকে কিনা সে বিষয়ে আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং ও সম্পদ ব্যবস্থাপনা সংস্থা ইনভেস্টেকের বিশ্লেষক ক্যালাম ম্যাকফারসন বলেন, ‘উচ্চমূল্যের ঝুঁকিতে যুক্তরাষ্ট্রে তেল ব্যবস্থাপনা অবশ্যই প্রভাবিত হবে।’
তেলের চাহিদা নিয়ে উদ্বেগ থাকছেই। এমনকি চীনও তেলের চাহিদা বৃদ্ধিকে দামের ক্ষেত্র ঝুঁকি হিসেবে দেখা হচ্ছে। করোনা মহামারীর পর দেশটির অর্থনীতি ধীরগতির হয়ে গেলেও এর তেল আমদানি কমেনি।
জ্বালানি তেলের দাম বিশ্ব বাজারে বেড়েই চলেছে। অপরিশোধিত তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি কোথাও কোথাও ১০০ ডলার ছাড়িয়েছে। সৌদি আরব ও রাশিয়া সম্প্রতি উৎপাদন কমিয়ে দিয়েছে। এর মধ্যে চীন তেলের আমদানি বাড়িয়ে চলেছে। ফলে সরবরাহে টান পড়ায় বাজার গরম রয়েছে।
অপরিশোধিত তেলের সবচেয়ে বড় বেঞ্চমার্ক ব্রেন্ট ক্রুডের দাম গতকাল সোমবার দিন শেষে ব্যারেলপ্রতি ৯৫ ডলার ছুঁই ছুঁই করছে। ব্রেন্ট ক্রুডের আগাম দর ৬২ সেন্ট বেড়ে ব্যারেলপ্রতি ৯৪ দশমিক ৫৫ ডলারে উঠেছে। আর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটে (ডব্লিউটিআই) দর ৭২ সেন্ট বেড়ে ৯১ দশমিক ৪৯ ডলার হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের তথ্য বলছে, প্রধান বেঞ্চমার্ক না হলেও সোমবার অন্তত দুটি অপ্রধান বেঞ্চমার্কের দর ১০০ ডলার ছাড়িয়ে যায়। এর মধ্যে নাইজেরিয়ান ক্রুড কুয়া ইবো রয়েছে বলে এলএসইজির তথ্য বলছে। আর মালয়েশিয়ার ক্রুড তাপিস গত সপ্তাহেই ১০১ ডলার ৩০ সেন্টে ঠেকেছে বলে সুইডিশ ব্যাংক এসইবি জানিয়েছে।
টানা তিন সপ্তাহ বেড়ে ব্রেন্ট ও ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুডের দাম গত নভেম্বরের পর সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। ২০২২ সালের প্রথম ভাগে রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে মূল্য বেড়েই চলেছে।
ব্রেন্ট ক্রুডের দাম এ বছর ব্যারেলপ্রতি ১০০ ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে গতকাল আন্তর্জাতিক সিটি ব্যাংক পূর্বাভাস দিয়েছে।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় তেল রপ্তানিকারক সৌদি আরব এবং রাশিয়া মিলে বছরের শেষ পর্যন্ত দৈনিক ১৩ লাখ ব্যারেল উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সিদ্ধান্ত চলতি মাসেই কার্যকর হয়েছে।
এর ফলে বছরের শেষ চতুর্ভাগে বিশ্ব বাজারে দৈনিক ২০ লাখ অপরিশোধিত তেলের ঘাটতি দেখা দিতে পারে, যার কারণে ২০২৪ সাল নাগাদ তেলের দাম আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা।
তেলের সরবরাহ কমানোর এ সিদ্ধান্ত আগামী বছর পর্যন্ত কার্যকর থাকে কিনা সে বিষয়ে আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং ও সম্পদ ব্যবস্থাপনা সংস্থা ইনভেস্টেকের বিশ্লেষক ক্যালাম ম্যাকফারসন বলেন, ‘উচ্চমূল্যের ঝুঁকিতে যুক্তরাষ্ট্রে তেল ব্যবস্থাপনা অবশ্যই প্রভাবিত হবে।’
তেলের চাহিদা নিয়ে উদ্বেগ থাকছেই। এমনকি চীনও তেলের চাহিদা বৃদ্ধিকে দামের ক্ষেত্র ঝুঁকি হিসেবে দেখা হচ্ছে। করোনা মহামারীর পর দেশটির অর্থনীতি ধীরগতির হয়ে গেলেও এর তেল আমদানি কমেনি।
যুক্তরাষ্ট্রের ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর বিমান হামলার পর বিশ্বজুড়ে তেলের বাজারে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। যুদ্ধের আশঙ্কা এবং জ্বালানির সরবরাহে সম্ভাব্য বিঘ্ন ঘটতে পারে—এই আতঙ্কে আজ দিনের শুরুতেই বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম হঠাৎ করেই ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
৭ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
৭ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
৭ ঘণ্টা আগে