বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি
টানা ৫ দিন বন্ধ থাকার পর গত মঙ্গলবার রাত থেকে সীমিত পরিসরে ইন্টারনেট সেবা চালু হয়। গতকাল বুধবার সকাল থেকে বন্ধ হয়ে পড়া বেনাপোল বন্দরের সঙ্গে ভারতের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য ও বন্দর থেকে পণ্য খালাস কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গত শনিবার থেকে দুই পাশের বন্দরে প্রবেশের জন্য প্রায় ৩ হাজার ট্রাক পণ্য নিয়ে আটকা পড়েছিল। ইন্টারনেট সেবা চালু হওয়ায় এসব ট্রাক ঢুকতে শুরু করেছে বন্দরে। তবে এ কদিনে ব্যবসায়ীদের ১০০ কোটি টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে এবং সরকারের রাজস্ব আয় কমেছে ১৫০ কোটি টাকা।
ভারত থেকে পণ্য নিয়ে আসা ট্রাকচালক অমিত জানান, ‘ইন্টারনেট চালু হওয়ায় বেনাপোল বন্দরে পণ্য নিয়ে প্রবেশ করতে পেরেছি। গত ৪ দিনে বেনাপোল বন্দরে প্রবেশের অপেক্ষায় আড়াই হাজারের বেশি ট্রাক পেট্রাপোল বন্দরে দাঁড়িয়ে ছিল।’
সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ী ইদ্রিস আলী জানান, সীমিত পরিসরে ইন্টারনেট সচলে আটকে থাকা পণ্য বন্দর থেকে খালাস শুরু হয়েছে। তবে কাজে খুব ধীরগতি। ইন্টারনেট স্বাভাবিক না হলে বাণিজ্য পুরোদমে চালানোর সুযোগ নেই।
আমদানিকারক সাহেব আলী জানান, গত চার দিনে ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের অর্থনৈতিক ক্ষতির শিকার হয়েছেন। জরুরি কাঁচামাল সরবরাহ বন্ধ থাকায় শিল্প কলকারখানায় উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। বেকার হয়ে পড়েন শ্রমিকেরা। অনেকের ধারণা, এতে ক্ষতি ১০০ কোটির কাছাকাছি হবে।
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক সুলতান মাহামুদ বিপুল জানান, প্রতিদিন বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ৬০০ ট্রাক বিভিন্ন ধরনের পণ্য আমদানি ও ২০০ ট্রাক পণ্য ভারতে রপ্তানি হয়ে থাকে। আমদানি পণ্য থেকে দিনে সরকারের রাজস্ব আসে ৩০ কোটি টাকার মতো। গত চার দিন আমদানি বন্ধে প্রায় ১৫০ কোটি টাকা রাজস্ব আয় কমেছে।
বেনাপোল বন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম বলেন, ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় সার্ভার বিকল ছিল চার দিন। এতে বন্দরের স্বাভাবিক বাণিজ্য স্থবির হয়ে পড়ে। ইন্টারনেট চালু হওয়ায় গতকাল থেকে বাণিজ্যিক কাজ সম্পাদন করা যাচ্ছে।
টানা ৫ দিন বন্ধ থাকার পর গত মঙ্গলবার রাত থেকে সীমিত পরিসরে ইন্টারনেট সেবা চালু হয়। গতকাল বুধবার সকাল থেকে বন্ধ হয়ে পড়া বেনাপোল বন্দরের সঙ্গে ভারতের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য ও বন্দর থেকে পণ্য খালাস কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গত শনিবার থেকে দুই পাশের বন্দরে প্রবেশের জন্য প্রায় ৩ হাজার ট্রাক পণ্য নিয়ে আটকা পড়েছিল। ইন্টারনেট সেবা চালু হওয়ায় এসব ট্রাক ঢুকতে শুরু করেছে বন্দরে। তবে এ কদিনে ব্যবসায়ীদের ১০০ কোটি টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে এবং সরকারের রাজস্ব আয় কমেছে ১৫০ কোটি টাকা।
ভারত থেকে পণ্য নিয়ে আসা ট্রাকচালক অমিত জানান, ‘ইন্টারনেট চালু হওয়ায় বেনাপোল বন্দরে পণ্য নিয়ে প্রবেশ করতে পেরেছি। গত ৪ দিনে বেনাপোল বন্দরে প্রবেশের অপেক্ষায় আড়াই হাজারের বেশি ট্রাক পেট্রাপোল বন্দরে দাঁড়িয়ে ছিল।’
সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ী ইদ্রিস আলী জানান, সীমিত পরিসরে ইন্টারনেট সচলে আটকে থাকা পণ্য বন্দর থেকে খালাস শুরু হয়েছে। তবে কাজে খুব ধীরগতি। ইন্টারনেট স্বাভাবিক না হলে বাণিজ্য পুরোদমে চালানোর সুযোগ নেই।
আমদানিকারক সাহেব আলী জানান, গত চার দিনে ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের অর্থনৈতিক ক্ষতির শিকার হয়েছেন। জরুরি কাঁচামাল সরবরাহ বন্ধ থাকায় শিল্প কলকারখানায় উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। বেকার হয়ে পড়েন শ্রমিকেরা। অনেকের ধারণা, এতে ক্ষতি ১০০ কোটির কাছাকাছি হবে।
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক সুলতান মাহামুদ বিপুল জানান, প্রতিদিন বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ৬০০ ট্রাক বিভিন্ন ধরনের পণ্য আমদানি ও ২০০ ট্রাক পণ্য ভারতে রপ্তানি হয়ে থাকে। আমদানি পণ্য থেকে দিনে সরকারের রাজস্ব আসে ৩০ কোটি টাকার মতো। গত চার দিন আমদানি বন্ধে প্রায় ১৫০ কোটি টাকা রাজস্ব আয় কমেছে।
বেনাপোল বন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম বলেন, ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় সার্ভার বিকল ছিল চার দিন। এতে বন্দরের স্বাভাবিক বাণিজ্য স্থবির হয়ে পড়ে। ইন্টারনেট চালু হওয়ায় গতকাল থেকে বাণিজ্যিক কাজ সম্পাদন করা যাচ্ছে।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
৯ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
৯ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
৯ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে