নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনার কারণে দেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ব্যবসা-বাণিজ্যও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বেড়েছে পণ্যের দাম। কিন্তু আন্তর্জাতিক বাজারে সামান্য বাড়লেও দেশে আমদানি করা পণ্যের দাম অস্বাভাবিক বাড়িয়ে চলেছেন ব্যবসায়ীরা। সম্প্রতি গমের দাম অস্বাভাবিক বাড়িয়ে এক শ্রেণির আমদানিকারক মোটা অঙ্কের মুনাফা লুটছেন বলে অভিযোগ করেছেন আটা ও ময়দার পরিবেশকেরা।
তারা বলছেন, আগে উন্নতমানের ময়দা তৈরির গমের দাম ছিল মণে ৯৮০ টাকা। বর্তমানে তা ১ হাজার ৪০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অর্থাৎ প্রতি মণে ৪২০ টাকা অতিরিক্ত মুনাফা করছেন আমদানিকারকেরা।
আবার ৮৪০ টাকার আটা তৈরির গম বিক্রি হচ্ছে মণে ৯৫০-৯৬০ টাকায়। যা অস্বাভাবিক বলে মনে করছেন পাইকারি ব্যবসায়ীরা।
পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারের ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি ও আটা-ময়দার পাইকারি ব্যবসায়ী হাজি আবদুর রাজ্জাক বলেন, নাভিল, মেঘনা, সিটি ও টিকে গ্রুপের কাছে বিপুল পরিমাণ গমের মজুত রয়েছে। তারপরেও তারা ইচ্ছামতো দাম রাখছেন। আন্তর্জাতিক বাজারে যে পরিমাণ দাম বেড়েছে, তার চেয়ে অনেক বেশি দামে পণ্য বিক্রি করছেন তারা।
মৌলভীবাজারের আইবি ট্রেডার্সের মালিক ইছা বাবুল বলেন, আটা-ময়দার দাম অস্বাভাবিক বাড়িয়েছে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো। আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর বেঁধে দেওয়া দামেই তাদের কিনতে হচ্ছে বলে জানান তিনি।
খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২০ সেপ্টেম্বরের তথ্য অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টন গম বিক্রি হচ্ছে ২৬২-৩০৭ ডলারে। দেশে আসার পর কেজিতে গমের খরচ পড়ছে ২৮ টাকা ৫২ পয়সা-৩১ টাকা ৪৩ পয়সা। আর গত ১৯ আগস্ট আন্তর্জাতিক বাজারে গমের দাম ছিল টনে ২৭২-২৮৪ ডলার। এক মাস আগে আটা তৈরির গমের দাম বেশি ছিল। আর ময়দা তৈরির গমের দাম ছিল কিছুটা কম। অথচ বাজারে আটা পাইকারি পর্যায়ে কেজিতে ২৭-২৮ টাকা এবং খুচরায় ৩০-৩২ টাকা বিক্রি হচ্ছে। চলতি মাসে ৪ তারিখ পর্যন্ত গম আমদানিতে ঋণপত্র খোলা হয়েছে এক হাজার ৪৬০ মেট্রিক টন। আর ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ঋণপত্র নিষ্পত্তি হয়েছে ১ হাজার ১৫৫ টনের।
করোনার কারণে দেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ব্যবসা-বাণিজ্যও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বেড়েছে পণ্যের দাম। কিন্তু আন্তর্জাতিক বাজারে সামান্য বাড়লেও দেশে আমদানি করা পণ্যের দাম অস্বাভাবিক বাড়িয়ে চলেছেন ব্যবসায়ীরা। সম্প্রতি গমের দাম অস্বাভাবিক বাড়িয়ে এক শ্রেণির আমদানিকারক মোটা অঙ্কের মুনাফা লুটছেন বলে অভিযোগ করেছেন আটা ও ময়দার পরিবেশকেরা।
তারা বলছেন, আগে উন্নতমানের ময়দা তৈরির গমের দাম ছিল মণে ৯৮০ টাকা। বর্তমানে তা ১ হাজার ৪০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অর্থাৎ প্রতি মণে ৪২০ টাকা অতিরিক্ত মুনাফা করছেন আমদানিকারকেরা।
আবার ৮৪০ টাকার আটা তৈরির গম বিক্রি হচ্ছে মণে ৯৫০-৯৬০ টাকায়। যা অস্বাভাবিক বলে মনে করছেন পাইকারি ব্যবসায়ীরা।
পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারের ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি ও আটা-ময়দার পাইকারি ব্যবসায়ী হাজি আবদুর রাজ্জাক বলেন, নাভিল, মেঘনা, সিটি ও টিকে গ্রুপের কাছে বিপুল পরিমাণ গমের মজুত রয়েছে। তারপরেও তারা ইচ্ছামতো দাম রাখছেন। আন্তর্জাতিক বাজারে যে পরিমাণ দাম বেড়েছে, তার চেয়ে অনেক বেশি দামে পণ্য বিক্রি করছেন তারা।
মৌলভীবাজারের আইবি ট্রেডার্সের মালিক ইছা বাবুল বলেন, আটা-ময়দার দাম অস্বাভাবিক বাড়িয়েছে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো। আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর বেঁধে দেওয়া দামেই তাদের কিনতে হচ্ছে বলে জানান তিনি।
খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২০ সেপ্টেম্বরের তথ্য অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টন গম বিক্রি হচ্ছে ২৬২-৩০৭ ডলারে। দেশে আসার পর কেজিতে গমের খরচ পড়ছে ২৮ টাকা ৫২ পয়সা-৩১ টাকা ৪৩ পয়সা। আর গত ১৯ আগস্ট আন্তর্জাতিক বাজারে গমের দাম ছিল টনে ২৭২-২৮৪ ডলার। এক মাস আগে আটা তৈরির গমের দাম বেশি ছিল। আর ময়দা তৈরির গমের দাম ছিল কিছুটা কম। অথচ বাজারে আটা পাইকারি পর্যায়ে কেজিতে ২৭-২৮ টাকা এবং খুচরায় ৩০-৩২ টাকা বিক্রি হচ্ছে। চলতি মাসে ৪ তারিখ পর্যন্ত গম আমদানিতে ঋণপত্র খোলা হয়েছে এক হাজার ৪৬০ মেট্রিক টন। আর ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ঋণপত্র নিষ্পত্তি হয়েছে ১ হাজার ১৫৫ টনের।
বাংলাদেশ থেকে চার ধরনের পাটপণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন করে বন্দর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ভারত। দুই দেশের সব স্থলবন্দর দিয়ে পণ্যগুলো রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে শুধু একটি সমুদ্রবন্দর খোলা রাখা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেচীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
১১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
১১ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
১৪ ঘণ্টা আগে