
‘হে ইমানদারগণ, আমি কি তোমাদের এমন এক বাণিজ্যের সন্ধান বলে দেব না, যা তোমাদের যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি থেকে রক্ষা করবে?’ এর পরের আয়াতেই আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তা এই যে তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের প্রতি ইমান আনবে এবং তোমাদের ধন-সম্পদ ও জীবন দিয়ে আল্লাহর পথে লড়াই করবে—এটাই তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানতে!’

মানবজীবনের এক অপরিহার্য অনুষঙ্গ হলো ব্যবসা-বাণিজ্য। ইসলাম এই অর্থনৈতিক খাতকে শুধু জীবিকার মাধ্যম হিসেবে নয়, বরং ইবাদতের অংশ হিসেবে গণ্য করেছে। তবে এ জন্য প্রয়োজন ন্যায়নিষ্ঠা, সততা ও আল্লাহভীতি। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করো না; তবে পারস্পরিক...

পারিবারিক ব্যবসা দীর্ঘদিন ধরে অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখলেও নতুন বাস্তবতায় তা টিকিয়ে রাখতে শুধু ঐতিহ্য নয়; প্রয়োজন আধুনিক ব্যবস্থাপনা, পরিকল্পিত নেতৃত্ব ও স্পষ্ট উত্তরাধিকার কৌশল। উত্তরাধিকার মানে শুধু সম্পদ নয়, বরং ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি ও কৌশলগত দৃষ্টি।

নবুয়ত লাভের আগে আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) একজন অত্যন্ত সফল ব্যবসায়ী ছিলেন। পূর্বপুরুষের ধারা অনুসরণ করে তিনি ব্যবসার উদ্দেশ্যে সিরিয়া, ইরাক, ইয়েমেন এবং বাহরাইনসহ আরবের বিভিন্ন অঞ্চলে ভ্রমণ করেছেন।