নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পাঁচ দিনের ব্যবধানে ফের বাড়ানো হলো সোনার দাম। ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৭৫০ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১১ হাজার ৪১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ফলে দেশের বাজারে সোনার দাম নতুন রেকর্ড করল।
আজ শনিবার বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে নতুন করে দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে। আগামীকাল রোববার থেকে এই দাম কার্যকর হবে।
এর আগে গত ১৯ ডিসেম্বর দেশের বাজারে সোনার দাম বাড়ানো হয়। এর আগে ৭ ডিসেম্বর দাম কিছুটা কমানো হয়। অবশ্য এর আগে ৩০,২৭, ১৯ ও ৬ নভেম্বর এবং ২৭ অক্টোবর ধারাবাহিকভাবে সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে।
নতুন মূল্য অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৭৪৯ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১১ হাজার ৪১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৬৯২ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ৬ হাজার ২৬ টাকা করা হয়েছে।
এ ছাড়া, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৪৫৮ টাকা বাড়িয়ে ৯০ হাজার ৮৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ১৬৬ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৫ হাজার ৬৯৯ টাকা।
অবশ্য সোনার গয়না কিনতে গেলে বাজুস নির্ধারিত দামের ওপর ৫ শতাংশ ভ্যাট যোগ হবে। সেই সঙ্গে ভরিপ্রতি মজুরি ধরা হয় ন্যূনতম ৩ হাজার ৪৯৯ টাকা। ফলে আগামীকাল থেকে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার গয়না কিনতে ক্রেতাদের ১ লাখ ২০ হাজার ৯২ টাকা গুনতে হবে।
এর আগে ৩০ নভেম্বর ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ৯ হাজার ৮৭৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এত দিন দেশের বাজারে এটাই ছিল সোনার সর্বোচ্চ দাম। আগামীকাল রোববার থেকে সেই রেকর্ড ভেঙে নতুন সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হবে সোনা।
এখন সোনার দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ২ হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম এক হাজার ৭১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রুপার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে এক হাজার ২৮৩ টাকা।
পাঁচ দিনের ব্যবধানে ফের বাড়ানো হলো সোনার দাম। ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৭৫০ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১১ হাজার ৪১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ফলে দেশের বাজারে সোনার দাম নতুন রেকর্ড করল।
আজ শনিবার বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে নতুন করে দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে। আগামীকাল রোববার থেকে এই দাম কার্যকর হবে।
এর আগে গত ১৯ ডিসেম্বর দেশের বাজারে সোনার দাম বাড়ানো হয়। এর আগে ৭ ডিসেম্বর দাম কিছুটা কমানো হয়। অবশ্য এর আগে ৩০,২৭, ১৯ ও ৬ নভেম্বর এবং ২৭ অক্টোবর ধারাবাহিকভাবে সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে।
নতুন মূল্য অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৭৪৯ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১১ হাজার ৪১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৬৯২ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ৬ হাজার ২৬ টাকা করা হয়েছে।
এ ছাড়া, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৪৫৮ টাকা বাড়িয়ে ৯০ হাজার ৮৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ১৬৬ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৫ হাজার ৬৯৯ টাকা।
অবশ্য সোনার গয়না কিনতে গেলে বাজুস নির্ধারিত দামের ওপর ৫ শতাংশ ভ্যাট যোগ হবে। সেই সঙ্গে ভরিপ্রতি মজুরি ধরা হয় ন্যূনতম ৩ হাজার ৪৯৯ টাকা। ফলে আগামীকাল থেকে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার গয়না কিনতে ক্রেতাদের ১ লাখ ২০ হাজার ৯২ টাকা গুনতে হবে।
এর আগে ৩০ নভেম্বর ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ৯ হাজার ৮৭৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এত দিন দেশের বাজারে এটাই ছিল সোনার সর্বোচ্চ দাম। আগামীকাল রোববার থেকে সেই রেকর্ড ভেঙে নতুন সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হবে সোনা।
এখন সোনার দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ২ হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম এক হাজার ৭১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রুপার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে এক হাজার ২৮৩ টাকা।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
৭ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
৮ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে