গত জুনে শুরু হয়েছে বাংলাদেশের ২০২৩-২৪ অর্থবছর। এই অর্থ বছরের প্রথম দুই মাসে বাংলাদেশের আমদানি বেশ কমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যের ভিত্তিতে চীনা গণমাধ্যম সিনহুয়া এ খবর দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে সিনহুয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, রিজার্ভের ক্রমাগত পতন ঠেকাতে আমদানিতে কড়াকড়ি আরোপ করেছে সরকার।
ওই কর্মকর্তা জানান, চলতি বছর জুলাই-আগস্ট দুই মাসে দেশের আমদানি আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ২২ দশমিক ২৫ শতাংশ কমে প্রায় ১২ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে।
আমদানির জন্য খোলা ঋণপত্র (এলসি) নিষ্পত্তির পরিসংখ্যান তুলে ধরে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘জুলাই-আগস্টে দেশের আমদানি ব্যয় দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৭৭ কোটি ডলারে, আগের বছরের এই সময়ে যা ছিল ১ হাজার ৫১৪ কোটি ডলার।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, জুলাই-আগস্ট মাসে আমদানির আদেশও ১৮ দশমিক ১৪ শতাংশ কমেছে। এই দুই মাসে ১ হাজার ৫২ কোটি ডলারের পণ্য আমদানির জন্য এলসি খোলা হয়। গত বছর এই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ১ হাজার ২৮৫ কোটি ডলার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের উদ্ধৃত করে সিনহুয়া বলছে, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়াতে গত অর্থবছর আমদানি নিরুৎসাহিত করার নানা পদক্ষেপ নেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গত আগস্ট শেষে দেশের রিজার্ভ ২ হাজার ৯২৩ কোটি ডলারে নেমে আসে।
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছরে (২০২২ সালের জুন-২০২৩ সালের জুলাই) বাংলাদেশের আমদানি ব্যয় আগের অর্থবছরের চেয়ে ১৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ কমে ৬ হাজার ৯৫০ কোটি ডলারে নেমেছে।
একই সময়ে বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ৬ দশমিক ২৮ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ২৩৪ কোটি ডলারে উঠেছে।
গত জুনে শুরু হয়েছে বাংলাদেশের ২০২৩-২৪ অর্থবছর। এই অর্থ বছরের প্রথম দুই মাসে বাংলাদেশের আমদানি বেশ কমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যের ভিত্তিতে চীনা গণমাধ্যম সিনহুয়া এ খবর দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে সিনহুয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, রিজার্ভের ক্রমাগত পতন ঠেকাতে আমদানিতে কড়াকড়ি আরোপ করেছে সরকার।
ওই কর্মকর্তা জানান, চলতি বছর জুলাই-আগস্ট দুই মাসে দেশের আমদানি আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ২২ দশমিক ২৫ শতাংশ কমে প্রায় ১২ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে।
আমদানির জন্য খোলা ঋণপত্র (এলসি) নিষ্পত্তির পরিসংখ্যান তুলে ধরে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘জুলাই-আগস্টে দেশের আমদানি ব্যয় দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৭৭ কোটি ডলারে, আগের বছরের এই সময়ে যা ছিল ১ হাজার ৫১৪ কোটি ডলার।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, জুলাই-আগস্ট মাসে আমদানির আদেশও ১৮ দশমিক ১৪ শতাংশ কমেছে। এই দুই মাসে ১ হাজার ৫২ কোটি ডলারের পণ্য আমদানির জন্য এলসি খোলা হয়। গত বছর এই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ১ হাজার ২৮৫ কোটি ডলার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের উদ্ধৃত করে সিনহুয়া বলছে, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়াতে গত অর্থবছর আমদানি নিরুৎসাহিত করার নানা পদক্ষেপ নেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গত আগস্ট শেষে দেশের রিজার্ভ ২ হাজার ৯২৩ কোটি ডলারে নেমে আসে।
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছরে (২০২২ সালের জুন-২০২৩ সালের জুলাই) বাংলাদেশের আমদানি ব্যয় আগের অর্থবছরের চেয়ে ১৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ কমে ৬ হাজার ৯৫০ কোটি ডলারে নেমেছে।
একই সময়ে বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ৬ দশমিক ২৮ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ২৩৪ কোটি ডলারে উঠেছে।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
৬ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
৬ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে