নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের ৬১ ভাগ ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠান (এসএমই) ঘুষ দিয়ে সরকারি নিয়মকানুন এড়িয়ে যায়। ঢাকাভিত্তিক সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) এবং সেন্টার ফর ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট এন্টারপ্রাইজ (সিআইপিই) এর যৌথ উদ্যোগে বাংলাদেশের এসএমই খাতের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ওপর পরিচালিত এক জরিপ থেকে এই তথ্য পাওয়া গেছে।
এসএমই খাতের ৮০০ প্রতিনিধির ওপর জরিপটি করা হয়। ২০২১ সালের অক্টোবরের মাঝামাঝি থেকে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত পরিচালিত এই জরিপে উৎপাদন খাতের ৪০০ জন এবং সেবা খাতের ৪০০ জনকে জরিপভুক্ত করা হয়।
গবেষণা থেকে প্রাপ্ত ফলাফল অনুসারে, অর্ধেকের বেশি (৫২.০৬ %) অংশগ্রহণকারী জানিয়েছেন যে কোভিড-১৯ পূর্ববর্তী সময়ে বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় পরিষেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে তাদের ঘুষ প্রদান করতে হয়েছে। যেমন-নতুন লাইসেন্স তৈরি এবং নবায়ন, সরকারি সেবা ব্যবহার, ট্যাক্স আইডেনটিফিকেশন নম্বর (টিন) সংগ্রহ, ভ্যালু অ্যাডেড ট্যাক্স (ভ্যাট) সনদপত্র সংগ্রহ, ইত্যাদি ক্ষেত্রে।
প্রতি ১০ জনের মধ্যে নয়জন মনে করেন যে দুর্নীতি একটি সংক্রামক ব্যাধি। একটি বড় অংশ (৬২.৪ %) বিশ্বাস করেন, প্রচলিত ব্যবস্থার মধ্যেই দুর্নীতির শেকড় অন্তর্নিহিত। আরও অধিক সংখ্যক (৭১.৩ %) মনে করেন যে, দুর্নীতির অত্যধিক উপস্থিতি বাজারকে আরও অসম প্রতিযোগিতামূলক করে তোলে। অর্ধেকেরও বেশি উত্তরদাতা মনে করেন, বিশেষত ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতে কঠোর সরকারি নিয়মকানুন দুর্নীতি বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এই সমস্ত ধারণার কারণে জরিপে অংশগ্রহণকারী বেশির ভাগ এসএমই উদ্যোক্তা (৬১ %) অনৈতিক পথ বেছে নিয়েছেন।
জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন লাইসেন্স তৈরি এবং নবায়নের ক্ষেত্রে দুর্নীতির বিশেষ উপস্থিতি (যথাক্রমে ৩৬.৪% এবং ৩১.৮ %) পরিলক্ষিত হয়েছে। দুই-তৃতীয়াংশ লোক যারা ঘুষ প্রদান করেছেন, তাদের মধ্যে ধারণা বিদ্যমান যে সেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে ঘুষ প্রদান করা প্রয়োজন এবং ঘুষ প্রদান সময় বাঁচায়। দুর্নীতির সব থেকে বড় জায়গাগুলো হচ্ছে লাইসেন্স এবং রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত অফিসসমূহ (২৮.৮ %), ট্যাক্স অফিস (২১.৬ %), স্থানীয় সরকার, সিটি করপোরেশন ও পৌরসভা (১৯.৫ %), ভূমি রেজিস্ট্রেশন অফিস (১৩.৫ %), পরিবেশ অধিদপ্তর (১২.৩ %), এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসমূহ (১০.৬ %)। এ সমস্ত তথ্য এটাই নির্দেশ করে, যেখান থেকে উদ্যোক্তাদের জনসেবা নেওয়ার কথা, সেখানেই তারা বেশি দুর্নীতির শিকার হচ্ছেন।
বেশির ভাগ অংশগ্রহণকারীর মতে, অর্থ সম্পদের প্রতি লোভ এবং সেই সঙ্গে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে স্বচ্ছতার অভাবই প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতিকে আরও বেশি উদ্বুদ্ধ করে।
দেশের ৬১ ভাগ ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠান (এসএমই) ঘুষ দিয়ে সরকারি নিয়মকানুন এড়িয়ে যায়। ঢাকাভিত্তিক সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) এবং সেন্টার ফর ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট এন্টারপ্রাইজ (সিআইপিই) এর যৌথ উদ্যোগে বাংলাদেশের এসএমই খাতের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ওপর পরিচালিত এক জরিপ থেকে এই তথ্য পাওয়া গেছে।
এসএমই খাতের ৮০০ প্রতিনিধির ওপর জরিপটি করা হয়। ২০২১ সালের অক্টোবরের মাঝামাঝি থেকে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত পরিচালিত এই জরিপে উৎপাদন খাতের ৪০০ জন এবং সেবা খাতের ৪০০ জনকে জরিপভুক্ত করা হয়।
গবেষণা থেকে প্রাপ্ত ফলাফল অনুসারে, অর্ধেকের বেশি (৫২.০৬ %) অংশগ্রহণকারী জানিয়েছেন যে কোভিড-১৯ পূর্ববর্তী সময়ে বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় পরিষেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে তাদের ঘুষ প্রদান করতে হয়েছে। যেমন-নতুন লাইসেন্স তৈরি এবং নবায়ন, সরকারি সেবা ব্যবহার, ট্যাক্স আইডেনটিফিকেশন নম্বর (টিন) সংগ্রহ, ভ্যালু অ্যাডেড ট্যাক্স (ভ্যাট) সনদপত্র সংগ্রহ, ইত্যাদি ক্ষেত্রে।
প্রতি ১০ জনের মধ্যে নয়জন মনে করেন যে দুর্নীতি একটি সংক্রামক ব্যাধি। একটি বড় অংশ (৬২.৪ %) বিশ্বাস করেন, প্রচলিত ব্যবস্থার মধ্যেই দুর্নীতির শেকড় অন্তর্নিহিত। আরও অধিক সংখ্যক (৭১.৩ %) মনে করেন যে, দুর্নীতির অত্যধিক উপস্থিতি বাজারকে আরও অসম প্রতিযোগিতামূলক করে তোলে। অর্ধেকেরও বেশি উত্তরদাতা মনে করেন, বিশেষত ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতে কঠোর সরকারি নিয়মকানুন দুর্নীতি বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এই সমস্ত ধারণার কারণে জরিপে অংশগ্রহণকারী বেশির ভাগ এসএমই উদ্যোক্তা (৬১ %) অনৈতিক পথ বেছে নিয়েছেন।
জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন লাইসেন্স তৈরি এবং নবায়নের ক্ষেত্রে দুর্নীতির বিশেষ উপস্থিতি (যথাক্রমে ৩৬.৪% এবং ৩১.৮ %) পরিলক্ষিত হয়েছে। দুই-তৃতীয়াংশ লোক যারা ঘুষ প্রদান করেছেন, তাদের মধ্যে ধারণা বিদ্যমান যে সেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে ঘুষ প্রদান করা প্রয়োজন এবং ঘুষ প্রদান সময় বাঁচায়। দুর্নীতির সব থেকে বড় জায়গাগুলো হচ্ছে লাইসেন্স এবং রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত অফিসসমূহ (২৮.৮ %), ট্যাক্স অফিস (২১.৬ %), স্থানীয় সরকার, সিটি করপোরেশন ও পৌরসভা (১৯.৫ %), ভূমি রেজিস্ট্রেশন অফিস (১৩.৫ %), পরিবেশ অধিদপ্তর (১২.৩ %), এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসমূহ (১০.৬ %)। এ সমস্ত তথ্য এটাই নির্দেশ করে, যেখান থেকে উদ্যোক্তাদের জনসেবা নেওয়ার কথা, সেখানেই তারা বেশি দুর্নীতির শিকার হচ্ছেন।
বেশির ভাগ অংশগ্রহণকারীর মতে, অর্থ সম্পদের প্রতি লোভ এবং সেই সঙ্গে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে স্বচ্ছতার অভাবই প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতিকে আরও বেশি উদ্বুদ্ধ করে।
বাংলাদেশ শুল্কমুক্ত আমদানির ঘোষণার দেওয়ার পরপরই ভারতে হু হু করে বাড়ছে চালের দাম। গত দু’দিনে ভারতের বাজারে চালের দাম প্রায় ১৪ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে এবং মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে ৫ লাখ টন চাল আমদানির ওপর থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেনিষেধাজ্ঞা শেষে গত ১ জুলাই থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে ইলিশ ধরার মৌসুম, যা চলবে আগস্টের শেষ পর্যন্ত। কিন্তু অবাক করার মতো বিষয় হলো—ভরা মৌসুমেও সাগর-নদী থেকে জেলেরা প্রত্যাশিত ইলিশ পাচ্ছেন না। প্রতিবছর এই সময় দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার জেলেরা রুপালি ইলিশ শিকারে ব্যস্ত সময়...
১৮ ঘণ্টা আগেটেকসই কৃষি উন্নয়নের অংশ হিসেবে রংপুর অঞ্চলে ‘আধুনিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে টেকসই কৃষি উন্নয়ন’ প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। পাঁচ বছর মেয়াদি এই প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪২ কোটি ৯৯ লাখ ৫৬ হাজার টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে রংপুর বিভাগের ৫ জেলার গ্রামীণ দারিদ্র্য কমবে, টেকসই কৃষি...
২০ ঘণ্টা আগেব্র্যাক ব্যাংকের স্মার্ট ব্যাংকিং অ্যাপ ‘আস্থা’ সম্প্রতি ১০ লাখ গ্রাহকের মাইলফলক অর্জন করেছে। একই সঙ্গে, ২০২৫ সালের জুলাই মাসে এই অ্যাপের মাধ্যমে ২০ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে মাসিক অ্যাপ-ভিত্তিক লেনদেনের একটি নতুন রেকর্ড।
২০ ঘণ্টা আগে