নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের সংগঠন ই-ক্যাবের নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রার্থীদের বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি না মানার অভিযোগ উঠেছে। কোনো প্যানেল থেকে করা হচ্ছে সভা-সেমিনার, কেউ বিলি করছেন রং বেরঙের প্রচারণাপত্র, কেউ আবার ভোটারদের পাঠাচ্ছেন আকর্ষণীয় উপহার। অথচ নির্বাচনী আচরণবিধিতে এগুলো করা বারণ। কিন্তু প্রার্থী বা নির্বাচন পরিচালনা বোর্ড, কারওরই যেন সেদিকে নজর নেই।
গতকাল বুধবার রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ে সদস্যদের নিয়ে সমাবেশ করে ‘অগ্রগামী’ প্যানেল। একই দিন রাজধানীর শেরাটনে সভা করে ‘দ্যা চেঞ্জ মেকার্স’ প্যানেল। নির্বাচনের আরেক প্যানেল ‘ঐক্য’ গত সোমবার সভা করে রাজধানীর আরেকটি হোটেলে। অথচ নির্বাচনী আচরণবিধির ১ (ঘ) ধারায় বলা হয়েছে, কোনো প্রার্থী একক অথবা দলবদ্ধভাবে কোনো হোটেল, রেস্তোরাঁ বা কমিউনিটি সেন্টারে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে নির্বাচনী বা পরিচিতিসভা, অনুষ্ঠান, ভোটারদের আপ্যায়নের আয়োজন এবং তাতে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। অথচ তিনটি প্যানেলের পক্ষ থেকেই ঢাকা এবং ঢাকার বাইরে বিভিন্ন হোটেল, রেস্তোরাঁয় সদস্যদের নিয়ে সমাবেশ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ‘অগ্রগামী’ এবং ‘চেঞ্জ মেকার্স’ প্যানেলের একাধিক প্রার্থীকে প্রশ্ন করা হলেও কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি। আর ‘ঐক্য’ প্যানেলের নেতৃত্বে থাকা যাচাই ডটকমের প্রতিষ্ঠাতা আব্দুল আজিজ এ ব্যাপারে বলেন, ‘আমরা নিজেদের উদ্যোগে কোনো সভা সেমিনার করিনি। সদস্যদের কিছু আড্ডায় আমরা যোগ দিয়েছি মাত্র। সেগুলো আমাদের আয়োজনে ছিল না।’
আর রঙিন পোস্টার ছাপানো এবং ভোটারদের উপহার পাঠানোর কথা অস্বীকার করে আব্দুল আজিজ বলেন, ‘আমি রঙিন পোস্টার করিনি। কাউকে কোনো উপহার দিইনি। তবে শুনেছি, অনেকের কাছে উপহার গেছে। সে বিষয়ে আমি নিশ্চিত নই। শুধু এতটুকু বলতে পারি, আমি কাউকে উপহার দিইনি, পাইনি।’
ই-ক্যাবের সাধারণ সদস্যরা জানান, আড্ডার নামে প্যানেলগুলো থেকেই সভাগুলোর আয়োজন করে তাদের দাওয়াত দেওয়া হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এর ছবিও ছড়িয়ে পড়েছে।
এ বিষয়ে আজকের ডিলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহিম মাশরুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রথমবার ই-ক্যাব নির্বাচন হচ্ছে। এতে নির্বাচনবিধি লঙ্ঘন হলে সদস্যদের আস্থা থাকবে না। পাঁচ তারকা হোটেলে সমাবেশ এবং সদস্যদের উপহার দেওয়ার ছবি দেখেছি। এগুলো নির্বাচনী আচরণবিধির লঙ্ঘন হলে নির্বাচন কমিশনের উচিত আইন অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। অন্যথায় নির্বাচন কমিশনও তাদের গ্রহণযোগ্যতা হারাবে।’
তবে নির্বাচন পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান আমিন হেলালী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আচরণবিধি লঙ্ঘনের ব্যাপারে আমার কাছে কোনো অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ এলে তদন্তের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেব।’
আমিন হেলালী বলেন, ‘আমি কোনো প্যানেল চিনি না। আমার কাছে ৩১ জন প্রার্থী সবাই সমান। কেউ কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ দিলে তদন্তের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আগামী ১৮ জুন ই-ক্যাবের প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যনির্বাহী পরিষদের ৯ জন পরিচালক নির্বাচিত হবেন। এই নয় পদের বিপরীতে অংশ নিচ্ছেন ৩১ জন প্রার্থী। এর মধ্যে তিনটি প্যানেল থেকে অংশ নিচ্ছেন নয়জন করে মোট ২৭ জন। আর ৪ জন লড়ছেন স্বতন্ত্রভাবে।
ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের সংগঠন ই-ক্যাবের নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রার্থীদের বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি না মানার অভিযোগ উঠেছে। কোনো প্যানেল থেকে করা হচ্ছে সভা-সেমিনার, কেউ বিলি করছেন রং বেরঙের প্রচারণাপত্র, কেউ আবার ভোটারদের পাঠাচ্ছেন আকর্ষণীয় উপহার। অথচ নির্বাচনী আচরণবিধিতে এগুলো করা বারণ। কিন্তু প্রার্থী বা নির্বাচন পরিচালনা বোর্ড, কারওরই যেন সেদিকে নজর নেই।
গতকাল বুধবার রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ে সদস্যদের নিয়ে সমাবেশ করে ‘অগ্রগামী’ প্যানেল। একই দিন রাজধানীর শেরাটনে সভা করে ‘দ্যা চেঞ্জ মেকার্স’ প্যানেল। নির্বাচনের আরেক প্যানেল ‘ঐক্য’ গত সোমবার সভা করে রাজধানীর আরেকটি হোটেলে। অথচ নির্বাচনী আচরণবিধির ১ (ঘ) ধারায় বলা হয়েছে, কোনো প্রার্থী একক অথবা দলবদ্ধভাবে কোনো হোটেল, রেস্তোরাঁ বা কমিউনিটি সেন্টারে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে নির্বাচনী বা পরিচিতিসভা, অনুষ্ঠান, ভোটারদের আপ্যায়নের আয়োজন এবং তাতে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। অথচ তিনটি প্যানেলের পক্ষ থেকেই ঢাকা এবং ঢাকার বাইরে বিভিন্ন হোটেল, রেস্তোরাঁয় সদস্যদের নিয়ে সমাবেশ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ‘অগ্রগামী’ এবং ‘চেঞ্জ মেকার্স’ প্যানেলের একাধিক প্রার্থীকে প্রশ্ন করা হলেও কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি। আর ‘ঐক্য’ প্যানেলের নেতৃত্বে থাকা যাচাই ডটকমের প্রতিষ্ঠাতা আব্দুল আজিজ এ ব্যাপারে বলেন, ‘আমরা নিজেদের উদ্যোগে কোনো সভা সেমিনার করিনি। সদস্যদের কিছু আড্ডায় আমরা যোগ দিয়েছি মাত্র। সেগুলো আমাদের আয়োজনে ছিল না।’
আর রঙিন পোস্টার ছাপানো এবং ভোটারদের উপহার পাঠানোর কথা অস্বীকার করে আব্দুল আজিজ বলেন, ‘আমি রঙিন পোস্টার করিনি। কাউকে কোনো উপহার দিইনি। তবে শুনেছি, অনেকের কাছে উপহার গেছে। সে বিষয়ে আমি নিশ্চিত নই। শুধু এতটুকু বলতে পারি, আমি কাউকে উপহার দিইনি, পাইনি।’
ই-ক্যাবের সাধারণ সদস্যরা জানান, আড্ডার নামে প্যানেলগুলো থেকেই সভাগুলোর আয়োজন করে তাদের দাওয়াত দেওয়া হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এর ছবিও ছড়িয়ে পড়েছে।
এ বিষয়ে আজকের ডিলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহিম মাশরুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রথমবার ই-ক্যাব নির্বাচন হচ্ছে। এতে নির্বাচনবিধি লঙ্ঘন হলে সদস্যদের আস্থা থাকবে না। পাঁচ তারকা হোটেলে সমাবেশ এবং সদস্যদের উপহার দেওয়ার ছবি দেখেছি। এগুলো নির্বাচনী আচরণবিধির লঙ্ঘন হলে নির্বাচন কমিশনের উচিত আইন অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। অন্যথায় নির্বাচন কমিশনও তাদের গ্রহণযোগ্যতা হারাবে।’
তবে নির্বাচন পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান আমিন হেলালী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আচরণবিধি লঙ্ঘনের ব্যাপারে আমার কাছে কোনো অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ এলে তদন্তের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেব।’
আমিন হেলালী বলেন, ‘আমি কোনো প্যানেল চিনি না। আমার কাছে ৩১ জন প্রার্থী সবাই সমান। কেউ কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ দিলে তদন্তের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আগামী ১৮ জুন ই-ক্যাবের প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যনির্বাহী পরিষদের ৯ জন পরিচালক নির্বাচিত হবেন। এই নয় পদের বিপরীতে অংশ নিচ্ছেন ৩১ জন প্রার্থী। এর মধ্যে তিনটি প্যানেল থেকে অংশ নিচ্ছেন নয়জন করে মোট ২৭ জন। আর ৪ জন লড়ছেন স্বতন্ত্রভাবে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
৪ ঘণ্টা আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
৪ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
১২ ঘণ্টা আগে