নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কর্মকর্তাদের কাজে ফেরার আহ্বান জানিয়েছেন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ। আজ রোববার ঢাকার আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে পুঁজিবাজারের বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের মাধ্যমে এ আহ্বান জানান। এ সময় বিএসইসির কমিশনার মু. মোহসিন চৌধুরী, মো. আলী আকবর ও ফারজানা লালারুখ উপস্থিত ছিলেন।
খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বলেন, ‘আজকে এখানে গুরুত্বপূর্ণ স্টেকহোল্ডাররা এসেছিলেন। তাঁরা আমাদের সহমর্মিতা ও সহানুভূতি জানিয়েছেন। আমরা দেখতে পাচ্ছি আমাদের কর্মকর্তা কর্মচারীরা কাজে ফিরে এসেছেন। আমরা সবাইকে বলেছি, কাজে যোগদান করতে। আমরা সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে কাজ করব। সবাই কাজে যোগদান করলে কাজ স্বাভাবিক নিয়মে চলে চলবে।’
কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাব বিএসইসির চেয়ারম্যান বলেন, ‘এখনো সেই সময় হয়নি। পরবর্তীতে আলোচনা করে আরও বিস্তারিত আপনাদের জানানো হবে।’
এ দিকে বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বলেন, ‘অনিয়মকারীদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের যে তদন্ত কার্যক্রম চলছে, এই কাজের সঙ্গে আমরা সম্পূর্ণ একাত্মতা প্রকাশ করছি। সংকটময় পরিস্থিতিতে কীভাবে বাজারের আস্থা ধরে রাখা যায় এবং অতি দ্রুত সংকট কাটিয়ে ওঠা যায়, সে বিষয়ে আলোচনা করেছি। কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী যেভাবে বিশৃঙ্খলার মাধ্যমে দাবি দাওয়া আদায়ের প্রচেষ্টা করেছিল- সেটি কোনোভাবেই কাম্য নয়, আমরা এর নিন্দা জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, ‘বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনতে বিগত বছরগুলোতে যে অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে তার বিশদ তদন্ত ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চলমান যে বিচার কার্যক্রম, এর সাথে আমরা একাত্মতা ঘোষণা করছি। আমরা মনে করি- বিএসইসিতে অনেকে আছেন যারা সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করছেন। আমরা চেয়ারম্যান ও কমিশনারবৃন্দের কাছে অনুরোধ করেছি- এই সৎ এবং নিষ্ঠাবান কর্মকর্তা যাতে এই মুহূর্তে আতঙ্কিত না হয়। তারা যেন তাদের দৈনন্দিন কাজটি সুষ্ঠুভাবে করতে পারে, সেটার বিষয় তারা যেন পদক্ষেপ নেন। তারা আশ্বস্ত করেছেন ওই কাজটি অলরেডি শুরু হয়েছে।’
বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা তাদের বলেছি- আপনারা শক্ত হাতে হাল ধরেন। এভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে তদন্ত কার্যক্রম বন্ধ করা যাবে না। আমরা সবাই সম্মিলিতভাবে এটা মোকাবিলা করব।’
কর্মকর্তাদের কাজে ফেরার আহ্বান জানিয়েছেন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ। আজ রোববার ঢাকার আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে পুঁজিবাজারের বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের মাধ্যমে এ আহ্বান জানান। এ সময় বিএসইসির কমিশনার মু. মোহসিন চৌধুরী, মো. আলী আকবর ও ফারজানা লালারুখ উপস্থিত ছিলেন।
খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বলেন, ‘আজকে এখানে গুরুত্বপূর্ণ স্টেকহোল্ডাররা এসেছিলেন। তাঁরা আমাদের সহমর্মিতা ও সহানুভূতি জানিয়েছেন। আমরা দেখতে পাচ্ছি আমাদের কর্মকর্তা কর্মচারীরা কাজে ফিরে এসেছেন। আমরা সবাইকে বলেছি, কাজে যোগদান করতে। আমরা সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে কাজ করব। সবাই কাজে যোগদান করলে কাজ স্বাভাবিক নিয়মে চলে চলবে।’
কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাব বিএসইসির চেয়ারম্যান বলেন, ‘এখনো সেই সময় হয়নি। পরবর্তীতে আলোচনা করে আরও বিস্তারিত আপনাদের জানানো হবে।’
এ দিকে বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বলেন, ‘অনিয়মকারীদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের যে তদন্ত কার্যক্রম চলছে, এই কাজের সঙ্গে আমরা সম্পূর্ণ একাত্মতা প্রকাশ করছি। সংকটময় পরিস্থিতিতে কীভাবে বাজারের আস্থা ধরে রাখা যায় এবং অতি দ্রুত সংকট কাটিয়ে ওঠা যায়, সে বিষয়ে আলোচনা করেছি। কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী যেভাবে বিশৃঙ্খলার মাধ্যমে দাবি দাওয়া আদায়ের প্রচেষ্টা করেছিল- সেটি কোনোভাবেই কাম্য নয়, আমরা এর নিন্দা জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, ‘বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনতে বিগত বছরগুলোতে যে অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে তার বিশদ তদন্ত ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চলমান যে বিচার কার্যক্রম, এর সাথে আমরা একাত্মতা ঘোষণা করছি। আমরা মনে করি- বিএসইসিতে অনেকে আছেন যারা সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করছেন। আমরা চেয়ারম্যান ও কমিশনারবৃন্দের কাছে অনুরোধ করেছি- এই সৎ এবং নিষ্ঠাবান কর্মকর্তা যাতে এই মুহূর্তে আতঙ্কিত না হয়। তারা যেন তাদের দৈনন্দিন কাজটি সুষ্ঠুভাবে করতে পারে, সেটার বিষয় তারা যেন পদক্ষেপ নেন। তারা আশ্বস্ত করেছেন ওই কাজটি অলরেডি শুরু হয়েছে।’
বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা তাদের বলেছি- আপনারা শক্ত হাতে হাল ধরেন। এভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে তদন্ত কার্যক্রম বন্ধ করা যাবে না। আমরা সবাই সম্মিলিতভাবে এটা মোকাবিলা করব।’
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৮ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১২ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১২ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৬ ঘণ্টা আগে