জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
ডলারের বাজার স্থিতিশীল রাখতে বাজারভিত্তিক দর চালুর দীর্ঘদিনের আলোচনা এখানেই থামছে। উল্টো নতুন এক ফর্মুলা বা পদ্ধতির পথে হাঁটছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বলা হচ্ছে, ‘ক্রলিং পেগ’ নামে নতুন পদ্ধতিই হবে ডলারের বাজার স্থিতিশীল রাখার দাওয়াই। এর অর্থ হচ্ছে, বাজারে ডলারের চাহিদা বাড়লে বিক্রি করা হবে, আর কমলে ক্রয় করা হবে। এমনই সিদ্ধান্তের কথা জানা গেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে।
বাংলাদেশ ব্যাংকে গতকাল রুদ্ধদ্বার বৈঠকে গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাফেদা) চেয়ারম্যান আফজাল করিমসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সময় তিনি ডলারের বাজার স্থিতিশীল করতে নতুন পদ্ধতি নিয়ে এগোতে নির্দেশ দেন বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, ‘জ্বালানিসহ নিত্যপণ্যের খরচ মেটাতে ডলার বিক্রি করা হয়। এটা দেশের বৃহৎ স্বার্থেই করা হচ্ছে। যখন ব্যাংকগুলোর পর্যাপ্ত ডলার থাকবে, তখন ডলার বিক্রি করা হবে না। প্রয়োজনে কেনা হতে পারে। যেমন করোনার পরে ডলার ক্রয় করা হয়েছিল।’
জানা যায়, ডলারের বাজার অস্থিরতার নেপথ্যে সম্ভাব্য নানা বিষয় নিয়ে পর্যালোচনা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পর্যালোচনায় উঠে এসেছে, গত এক বছরে ডলারের বিপরীতে টাকার মান প্রায় ২৭ শতাংশ কমেছে। একাধারে ডলারের বিপরীতে টাকার মান অবমূল্যায়নের সুযোগ নিয়ে বিশেষ গোষ্ঠী ও কিছু এক্সচেঞ্জ হাউস কম দামে কেনা ডলার মজুত করে বেশি দামে বিক্রি করে অস্বাভাবিক মুনাফা করছে।
আবার প্রবাসীদের একটা অংশও বিলম্বে ডলার দেশে পাঠাচ্ছে। বিষয়টি এমন হয়েছে, ডলার যত বিলম্বে বাজারে ছাড়া হবে তত বেশি রেট পাওয়া যাবে। মানুষের এমন প্রত্যাশা থেকে বের হওয়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক গত ২৩ নভেম্বর থেকে দ্বিতীয় দফায় যথাক্রমে ৫০ পয়সা এবং ২৫ পয়সা করে ডলারের দাম কমিয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ‘ক্রলিং পেগ’ হলো নিজের দেশের মুদ্রার সঙ্গে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার সমন্বয়ের একটি পদ্ধতি। যেখানে নির্দিষ্ট বিনিময় হারসহ একটি মুদ্রাকে হারের একটি ব্যান্ডের মধ্যে ওঠানামা করার অনুমতি দেওয়া হয়। অস্থিরতার সময় দেশীয় মুদ্রার সমমূল্য এবং হারের ব্যান্ডও ঘন ঘন সমন্বয় করা হয়। এখানে মুদ্রার দরের একটি সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন সীমা নির্ধারণ করা থাকে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. মো. হাবিবুর রহমান বলেন, দেশীয় মুদ্রার সঙ্গে ডলারের দর নির্ধারণে বিশেষ দল কাজ করছে। মূলত ‘ক্রলিং পেগ’ পদ্ধতির দিকে বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। এটা বাস্তবায়ন হলে ডলার বাজারে স্বস্তি ফিরতে পারে।
ডলারের বাজার স্থিতিশীল রাখতে বাজারভিত্তিক দর চালুর দীর্ঘদিনের আলোচনা এখানেই থামছে। উল্টো নতুন এক ফর্মুলা বা পদ্ধতির পথে হাঁটছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বলা হচ্ছে, ‘ক্রলিং পেগ’ নামে নতুন পদ্ধতিই হবে ডলারের বাজার স্থিতিশীল রাখার দাওয়াই। এর অর্থ হচ্ছে, বাজারে ডলারের চাহিদা বাড়লে বিক্রি করা হবে, আর কমলে ক্রয় করা হবে। এমনই সিদ্ধান্তের কথা জানা গেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে।
বাংলাদেশ ব্যাংকে গতকাল রুদ্ধদ্বার বৈঠকে গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাফেদা) চেয়ারম্যান আফজাল করিমসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সময় তিনি ডলারের বাজার স্থিতিশীল করতে নতুন পদ্ধতি নিয়ে এগোতে নির্দেশ দেন বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, ‘জ্বালানিসহ নিত্যপণ্যের খরচ মেটাতে ডলার বিক্রি করা হয়। এটা দেশের বৃহৎ স্বার্থেই করা হচ্ছে। যখন ব্যাংকগুলোর পর্যাপ্ত ডলার থাকবে, তখন ডলার বিক্রি করা হবে না। প্রয়োজনে কেনা হতে পারে। যেমন করোনার পরে ডলার ক্রয় করা হয়েছিল।’
জানা যায়, ডলারের বাজার অস্থিরতার নেপথ্যে সম্ভাব্য নানা বিষয় নিয়ে পর্যালোচনা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পর্যালোচনায় উঠে এসেছে, গত এক বছরে ডলারের বিপরীতে টাকার মান প্রায় ২৭ শতাংশ কমেছে। একাধারে ডলারের বিপরীতে টাকার মান অবমূল্যায়নের সুযোগ নিয়ে বিশেষ গোষ্ঠী ও কিছু এক্সচেঞ্জ হাউস কম দামে কেনা ডলার মজুত করে বেশি দামে বিক্রি করে অস্বাভাবিক মুনাফা করছে।
আবার প্রবাসীদের একটা অংশও বিলম্বে ডলার দেশে পাঠাচ্ছে। বিষয়টি এমন হয়েছে, ডলার যত বিলম্বে বাজারে ছাড়া হবে তত বেশি রেট পাওয়া যাবে। মানুষের এমন প্রত্যাশা থেকে বের হওয়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক গত ২৩ নভেম্বর থেকে দ্বিতীয় দফায় যথাক্রমে ৫০ পয়সা এবং ২৫ পয়সা করে ডলারের দাম কমিয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ‘ক্রলিং পেগ’ হলো নিজের দেশের মুদ্রার সঙ্গে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার সমন্বয়ের একটি পদ্ধতি। যেখানে নির্দিষ্ট বিনিময় হারসহ একটি মুদ্রাকে হারের একটি ব্যান্ডের মধ্যে ওঠানামা করার অনুমতি দেওয়া হয়। অস্থিরতার সময় দেশীয় মুদ্রার সমমূল্য এবং হারের ব্যান্ডও ঘন ঘন সমন্বয় করা হয়। এখানে মুদ্রার দরের একটি সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন সীমা নির্ধারণ করা থাকে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. মো. হাবিবুর রহমান বলেন, দেশীয় মুদ্রার সঙ্গে ডলারের দর নির্ধারণে বিশেষ দল কাজ করছে। মূলত ‘ক্রলিং পেগ’ পদ্ধতির দিকে বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। এটা বাস্তবায়ন হলে ডলার বাজারে স্বস্তি ফিরতে পারে।
সরকার কর ও শুল্কছাড়ের মাধ্যমে বাজারে পণ্যের দাম কমানোর চেষ্টা করলেও তা কার্যত সাধারণ ভোক্তার দামের বোঝা কমাতে পারেনি। গত অর্থবছরে ভোজ্যতেল, মোবাইল ফোন, পোলট্রি, ফ্রিজ, এসি উৎপাদনের উপকরণসহ বিভিন্ন খাতে কোটি কোটি টাকা শুল্কছাড় দেওয়া হয়েছে। সরকারের যুক্তি ছিল, এতে ভোক্তারা কম দামে পণ্য পাবে।
৪৪ মিনিট আগেদেশের বিমা খাত ডিজিটালাইজেশনে ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার তুলনায় পিছিয়ে রয়েছে। তবে গত বছর পিছিয়ে থাকা নেপাল এখন বাংলাদেশের সমপর্যায়ে পৌঁছেছে। গতকাল বুধবার ‘বিমা খাতের আধুনিকায়নে প্রযুক্তির ব্যবহার’ শীর্ষক কর্মশালায় এসব তথ্য তুলে ধরেন চার্টার্ড লাইফ ইনস্যুরেন্সের সাবেক মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে পরিবেশবান্ধব সবুজ কারখানার সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। গত এক মাসে ১০টি কারখানা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিলের ‘লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন’ (লিড) সনদ পেয়েছে। এর মধ্যে সর্বশেষ গতকাল বুধবার একসঙ্গে পাঁচটি কারখানা নতুন সনদ অর্জন করেছে।
১ ঘণ্টা আগেবাজারে আবারও হঠাৎ লাফিয়ে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। কোনো উৎসব বা উপলক্ষ না থাকা সত্ত্বেও এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিপ্রতি ২৫-৩০ টাকা বেড়েছে। এতে সাধারণ ক্রেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের অভিযোগ, বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়ানো হচ্ছে। তবে ব্যবসায়ীদের দাবি, টানা বৃষ্টিপাত ও মৌসুমের শেষ দিকে...
১ ঘণ্টা আগে