নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শ্রম অধিকার প্রশ্নে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সব শর্তই মেনে চলছে। সুতরাং, এই কারণে বাংলাদেশকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার সুযোগ নেই বলে মনে করেন নিট ও ওভেন খাতের পোশাকশিল্পের মালিকেরা।
গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে এক গোলটেবিল আলোচনায় নিট পোশাক খাতের সংগঠন বিকেএমইএয়ের নির্বাহী প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ হাতেম ও ওভেন পোশাক খাতের সংগঠন বিজিএমইএয়ের প্রেসিডেন্ট ফারুক হাসান প্রায় একই সুরে এই মন্তব্য করেন।
তারা বলেন, আমেরিকাসহ বহু দেশ এখনো শ্রমিকদের অধিকার প্রশ্নে ‘কোর বা ফান্ডামেন্টাল কনভেনশনালগুলো’ মেনে সই করেনি। অথচ আটটা শর্তের মধ্যে বাংলাদেশ সবগুলোতেই সই করেছে। আমেরিকা সই করেছে মাত্র দুটো।
বিকেএমইএর নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘আইএলও কনভেশনে ট্রেড ইউনিয়নের কথা বলা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু সেই ১৯৭৪ সালে এটাতে সই করেছেন। আমেরিকা, চায়না, ভারত এবং আমাদের তৈরি পোশাকের প্রতিযোগী ভিয়েতনাম এখনো আইএলও কনভেশনে সই করেনি।’
শ্রম অধিকার ইস্যুতে আমেরিকার কথা বলার ‘নৈতিক অধিকার’ নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, কোনো অবস্থাতেই এই প্রশ্নে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা বা ডিউটি বাড়ানোর অধিকার নেই। তবে রাজনৈতিক বিবেচনায় কোনো পদক্ষেপ যদি আমেরিকা নেয়, তাহলে বাংলাদেশ সরকারকে তা কূটনৈতিকভাবেই মোকাবিলা করতে হবে। মালিকেরা সরকারের পাশে থাকবে।
বিজিএমইএয়ের সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ‘আমরা শ্রম আইন মানছি না- এটা সত্য না। আমরা কোনো শ্রম আইন লঙ্ঘন করিনি। এটা যাতে লঙ্ঘন না হয় সে নিয়ে কাজ করছি। শ্রম ইস্যুতে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার কোনো কারণ নেই, সেটা হবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘পোশাক ব্র্যান্ডগুলোর কাছে পাঠানো চিঠিতে আমেরিকার কংগ্রেস সদস্যরা পোশাকের মূল্য বাড়ানোর কথা বলেছেন। আমরা ৫৬ শতাংশ মজুরি বৃদ্ধি করেছি। এখন ক্রেতাদের উচিত মূল্য বাড়ানো।’
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্তের সভাপতিত্বে গোলটেবিল আলোচনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক ড. সুবোধ দেবনাথ ও ড. মো. আবু ইউসুফ বক্তব্য রাখেন।
আবু ইউসুফ বলেন, ‘আমাদের বিশ্বের ১০টি শীর্ষ কারখানার মধ্যে ৯টিই বাংলাদেশে। সবুজ কারখানার ২০৬টি এখন আমাদের দেশে। তাহলে ক্রেতার কাছে সেটাকে সেভাবেই উপস্থাপন করতে হবে।’
শ্রম অধিকার প্রশ্নে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সব শর্তই মেনে চলছে। সুতরাং, এই কারণে বাংলাদেশকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার সুযোগ নেই বলে মনে করেন নিট ও ওভেন খাতের পোশাকশিল্পের মালিকেরা।
গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে এক গোলটেবিল আলোচনায় নিট পোশাক খাতের সংগঠন বিকেএমইএয়ের নির্বাহী প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ হাতেম ও ওভেন পোশাক খাতের সংগঠন বিজিএমইএয়ের প্রেসিডেন্ট ফারুক হাসান প্রায় একই সুরে এই মন্তব্য করেন।
তারা বলেন, আমেরিকাসহ বহু দেশ এখনো শ্রমিকদের অধিকার প্রশ্নে ‘কোর বা ফান্ডামেন্টাল কনভেনশনালগুলো’ মেনে সই করেনি। অথচ আটটা শর্তের মধ্যে বাংলাদেশ সবগুলোতেই সই করেছে। আমেরিকা সই করেছে মাত্র দুটো।
বিকেএমইএর নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘আইএলও কনভেশনে ট্রেড ইউনিয়নের কথা বলা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু সেই ১৯৭৪ সালে এটাতে সই করেছেন। আমেরিকা, চায়না, ভারত এবং আমাদের তৈরি পোশাকের প্রতিযোগী ভিয়েতনাম এখনো আইএলও কনভেশনে সই করেনি।’
শ্রম অধিকার ইস্যুতে আমেরিকার কথা বলার ‘নৈতিক অধিকার’ নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, কোনো অবস্থাতেই এই প্রশ্নে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা বা ডিউটি বাড়ানোর অধিকার নেই। তবে রাজনৈতিক বিবেচনায় কোনো পদক্ষেপ যদি আমেরিকা নেয়, তাহলে বাংলাদেশ সরকারকে তা কূটনৈতিকভাবেই মোকাবিলা করতে হবে। মালিকেরা সরকারের পাশে থাকবে।
বিজিএমইএয়ের সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ‘আমরা শ্রম আইন মানছি না- এটা সত্য না। আমরা কোনো শ্রম আইন লঙ্ঘন করিনি। এটা যাতে লঙ্ঘন না হয় সে নিয়ে কাজ করছি। শ্রম ইস্যুতে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার কোনো কারণ নেই, সেটা হবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘পোশাক ব্র্যান্ডগুলোর কাছে পাঠানো চিঠিতে আমেরিকার কংগ্রেস সদস্যরা পোশাকের মূল্য বাড়ানোর কথা বলেছেন। আমরা ৫৬ শতাংশ মজুরি বৃদ্ধি করেছি। এখন ক্রেতাদের উচিত মূল্য বাড়ানো।’
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্তের সভাপতিত্বে গোলটেবিল আলোচনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক ড. সুবোধ দেবনাথ ও ড. মো. আবু ইউসুফ বক্তব্য রাখেন।
আবু ইউসুফ বলেন, ‘আমাদের বিশ্বের ১০টি শীর্ষ কারখানার মধ্যে ৯টিই বাংলাদেশে। সবুজ কারখানার ২০৬টি এখন আমাদের দেশে। তাহলে ক্রেতার কাছে সেটাকে সেভাবেই উপস্থাপন করতে হবে।’
২০২৫-২৬ অর্থবছরে দেশের কৃষি ও পল্লিঋণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এবার ৩৯ হাজার কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণ করা হবে, যা গত অর্থবছরে ছিল ৩৮ হাজার কোটি। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১৩ হাজার ৮৮০ কোটি টাকা এবং বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকের জন্য ২৫ হাজার ১২০ কোটি।
২ ঘণ্টা আগেএক বছর আগে আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার সরকারের যখন পতন হয়, তখন দেশের অর্থনীতি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ছিল বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে অর্থনীতির সেই অবস্থায় কিছুটা স্থিতিশীলতা ফিরেছে বলে মনে করেন তিনি...
৩ ঘণ্টা আগেসদ্য শেষ হওয়া ২০২৪-২৫ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের কিছু প্রাথমিক চিহ্ন দেখা গেলেও কাঠামোগত সমস্যা এখনো অর্থনীতির গতিকে বাধাগ্রস্ত করছে। গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এমসিসিআই) ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য...
৬ ঘণ্টা আগেবৈশ্বিক বাজারের অনিশ্চয়তা, কাঁচামালের দাম ওঠানামা ও অভ্যন্তরীণ উৎপাদন সংকটের মধ্যেও ২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি মিলিয়ে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার; যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১৬.৫ শতাংশ বেশি। এই লক্ষ্য শুধু একটি পরিসংখ্যান নয়, বরং বাংলাদেশের রপ্তানি খাতের...
৬ ঘণ্টা আগে