ইনসাইট মেট্রিকসের গবেষণা
আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বাংলাদেশে অবৈধ তামাক বাণিজ্য ভয়াবহভাবে বেড়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশি গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনসাইট মেট্রিকসের এক সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, বর্তমানে অবৈধ সিগারেট বাজারের প্রায় ১৩ দশমিক ১ শতাংশ দখল করে আছে। এতে করে দেশের রাজস্ব আয় মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তবে, গত বছরের তুলনায় এ বছর দেশে অবৈধ সিগারেট প্রবেশের হার বেড়েছে ৩১ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম টোব্যাকো রিপোর্টারের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রতি মাসে বাংলাদেশে প্রায় ৮৩ কোটি ২০ লাখ অবৈধ সিগারেট বাজারে প্রবেশ করছে। গত বছরের তুলনায় এ সংখ্যা ৩১ শতাংশ বেশি। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ছড়াচ্ছে ভুয়া বা পুনর্ব্যবহৃত ট্যাক্স স্ট্যাম্পযুক্ত সিগারেট, যেগুলোকে ‘ইলিসিট হোয়াইটস’ বলা হয়। পাশাপাশি পাচারের মাধ্যমে অরিস, মন্ড ও এসের মতো বিদেশি ব্র্যান্ডও বাংলাদেশি বাজারে আসছে।
সরকারি হিসাবে, এর ফলে বাংলাদেশ প্রতিবছর প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা (১৬৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) রাজস্ব হারাচ্ছে। তবে সমালোচকদের দাবি, প্রকৃত ক্ষতি এর চেয়েও অনেক বেশি। কারণ অবৈধ ব্যবসায়ীরা সিগারেট আমদানিতে আরোপিত প্রায় ৬০০ শতাংশ শুল্ক ফাঁকি দিচ্ছে। ফলে রাজস্ব আদায়ে বড় ধরনের ধস নামছে।
গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, রাজধানী ঢাকা ও বন্দরনগরী চট্টগ্রাম এই অবৈধ সিগারেট বাণিজ্যের সবচেয়ে বড় হটস্পট। শুধু অরিস ব্র্যান্ডের সিগারেটই প্রতি মাসে আনুমানিক ৫ কোটি শলাকা বাজারে বিক্রি হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গত ১৬ মাসে ৬১ কোটি অবৈধ সিগারেট শলাকা জব্দ করেছে। তবে গবেষণা বলছে, এটি অবৈধ বাজারের খুবই অল্প অংশ, মূল বাণিজ্য থেকে বেশির ভাগই ধরা-ছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বৈধ সিগারেটে অতিরিক্ত কর ও দাম বাড়ায় ধূমপায়ীরা সস্তা ও অবৈধ পণ্যের দিকে ঝুঁকছেন। এর ফলে শুধু রাজস্ব ক্ষতিই হচ্ছে না, বরং অনিয়ন্ত্রিত এসব সিগারেট স্বাস্থ্যের জন্যও মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করছে।
তাঁরা মনে করেন, সরকারের পাশাপাশি শিল্প খাতকে নিয়েও সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে। তা না হলে অবৈধ সিগারেটের কালোবাজার আরও বিস্তৃত হবে। এতে একদিকে রাজস্ব আদায় কমে যাবে, অন্যদিকে নিয়ন্ত্রণ দুর্বল হয়ে পড়বে এবং দীর্ঘ মেয়াদে জনস্বাস্থ্যের জন্য ভয়াবহ হুমকি তৈরি করবে।
বাংলাদেশে অবৈধ তামাক বাণিজ্য ভয়াবহভাবে বেড়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশি গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনসাইট মেট্রিকসের এক সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, বর্তমানে অবৈধ সিগারেট বাজারের প্রায় ১৩ দশমিক ১ শতাংশ দখল করে আছে। এতে করে দেশের রাজস্ব আয় মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তবে, গত বছরের তুলনায় এ বছর দেশে অবৈধ সিগারেট প্রবেশের হার বেড়েছে ৩১ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম টোব্যাকো রিপোর্টারের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রতি মাসে বাংলাদেশে প্রায় ৮৩ কোটি ২০ লাখ অবৈধ সিগারেট বাজারে প্রবেশ করছে। গত বছরের তুলনায় এ সংখ্যা ৩১ শতাংশ বেশি। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ছড়াচ্ছে ভুয়া বা পুনর্ব্যবহৃত ট্যাক্স স্ট্যাম্পযুক্ত সিগারেট, যেগুলোকে ‘ইলিসিট হোয়াইটস’ বলা হয়। পাশাপাশি পাচারের মাধ্যমে অরিস, মন্ড ও এসের মতো বিদেশি ব্র্যান্ডও বাংলাদেশি বাজারে আসছে।
সরকারি হিসাবে, এর ফলে বাংলাদেশ প্রতিবছর প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা (১৬৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) রাজস্ব হারাচ্ছে। তবে সমালোচকদের দাবি, প্রকৃত ক্ষতি এর চেয়েও অনেক বেশি। কারণ অবৈধ ব্যবসায়ীরা সিগারেট আমদানিতে আরোপিত প্রায় ৬০০ শতাংশ শুল্ক ফাঁকি দিচ্ছে। ফলে রাজস্ব আদায়ে বড় ধরনের ধস নামছে।
গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, রাজধানী ঢাকা ও বন্দরনগরী চট্টগ্রাম এই অবৈধ সিগারেট বাণিজ্যের সবচেয়ে বড় হটস্পট। শুধু অরিস ব্র্যান্ডের সিগারেটই প্রতি মাসে আনুমানিক ৫ কোটি শলাকা বাজারে বিক্রি হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গত ১৬ মাসে ৬১ কোটি অবৈধ সিগারেট শলাকা জব্দ করেছে। তবে গবেষণা বলছে, এটি অবৈধ বাজারের খুবই অল্প অংশ, মূল বাণিজ্য থেকে বেশির ভাগই ধরা-ছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বৈধ সিগারেটে অতিরিক্ত কর ও দাম বাড়ায় ধূমপায়ীরা সস্তা ও অবৈধ পণ্যের দিকে ঝুঁকছেন। এর ফলে শুধু রাজস্ব ক্ষতিই হচ্ছে না, বরং অনিয়ন্ত্রিত এসব সিগারেট স্বাস্থ্যের জন্যও মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করছে।
তাঁরা মনে করেন, সরকারের পাশাপাশি শিল্প খাতকে নিয়েও সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে। তা না হলে অবৈধ সিগারেটের কালোবাজার আরও বিস্তৃত হবে। এতে একদিকে রাজস্ব আদায় কমে যাবে, অন্যদিকে নিয়ন্ত্রণ দুর্বল হয়ে পড়বে এবং দীর্ঘ মেয়াদে জনস্বাস্থ্যের জন্য ভয়াবহ হুমকি তৈরি করবে।
ব্যবসায়ীদের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে ভোজ্যতলের (সয়াবিন ও পাম তেল) দাম বাড়ানোর বিষয়ে বৈঠক করেছ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, ট্যারিফ কমিশন ও ব্যবসায়ীরা। বৈঠকে উপস্থিত সূত্র বলছে, ভোজ্যতেল পরিশোধনকারী কোম্পানিগুলো লিটারে ১০ টাকা বাড়াতে চান। তবে সরকার এক টাকা বাড়ানোর অনুমতি দিয়েছে। বৈঠক শেষ হয়েছে সিদ্ধান্ত...
৭ মিনিট আগেমার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসি ও বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশনের (বিএইচবিএফসি) মধ্যে গ্রাহকসেবা-সংক্রান্ত এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। গতকাল রোববার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
৩৬ মিনিট আগেফার্নিচার শিল্পের সেরা ব্র্যান্ড হিসেবে সুপারব্র্যান্ডস বাংলাদেশের ২০২৫-২৬ সেশনের সুপারব্র্যান্ডের স্বীকৃতি পেয়েছে দেশের সুপরিচিত ফার্নিচার ব্র্যান্ড হাতিল। ২০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর লো মেরিডিয়েন হোটেলে সুপারব্র্যান্ড বাংলাদেশের পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে হাতিলের পরিচালক (বিপণন) মশিউর রহমান পুরস্কার গ্রহ
১ ঘণ্টা আগেঅর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘বাইরের দেশে বেশি ট্যাক্স দিতে হলেও সরকারের পক্ষ থেকে ভালো সেবা পাওয়া যায়। আমাদের দেশে ট্যাক্স দেয়, কিন্তু সেবা পায় না। তাহলে লোকজন তো একটু গোস্সা করবেই।’
২ ঘণ্টা আগে