নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের পুঁজিবাজারে ফের বড় ধরনের পতন ঘটেছে। টানা দরপতনের ধারাবাহিকতায় গতকাল বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমেছে ৬২ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ। ১৯ খাতের মধ্যে ১৮টিতে দরপতন হয়েছে। এই নিয়ে টানা পাঁচ কার্যদিবসে সূচক কমেছে প্রায় ১৭০ পয়েন্ট। সূচকের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৬১৫ পয়েন্টে, যা ২০২০ সালের ১০ আগস্টের পর সর্বনিম্ন। অর্থাৎ অব্যাহত দরপতনের কারণে প্রায় সাড়ে পাঁচ বছর পেছনে বা করোনা মহামারির আমলে ফিরে গেছে দেশের পুঁজিবাজার।
বাজারের এই ধারাবাহিক পতনে দিশেহারা সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। অনেকে পুঁজির বড় অংশ হারিয়ে চরম হতাশায় ভুগছেন। বিনিয়োগকারী সানী মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুঁজিবাজার নিয়ে মুখে বলার মতো পরিস্থিতি নেই। ভালো বা খারাপ শেয়ার বলে কিছু নেই, প্রতিদিনই দরপতন হয়। আমার ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ পুঁজি নেই হয়ে গেছে। কোনো উপায় নেই, কেউ দেখারও নেই।
মিয়া আব্দুর রশিদ সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপক শেখ ওহিদুজ্জামান স্বাধীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজারে লেনদেনের পরিমাণ নিয়মিতভাবে কমছে। কোনোটাই নিয়মের মধ্যে হচ্ছে না। আস্থার সংকট তীব্রতর হয়ে গেছে। আগে একধরনের আস্থার সংকট ছিল, তবে আশাও ছিল। কিন্তু এখন এটার সঙ্গে হতাশার কারণে বাজার আইসিইউতে চলে গেছে।
গতকাল বুধবার ডিএসইতে দরবৃদ্ধির তুলনায় দরপতন হয়েছে সাড়ে চার গুণের বেশি। লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দর বেড়েছে ৬৩টি, কমেছে ২৯৫টির এবং আগের দিনের দরে লেনদেন হয়েছে ৪০টির। এর প্রভাবে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স এক দিনেই কমেছে ৬২ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ। সূচকের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৬১৫ পয়েন্টে।
এক দিনেই ৪ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা বা শূন্য দশমিক ৬৭ শতাংশ কমে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৪১ হাজার ৯৯১ কোটি টাকায়।
দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ২৬৪ কোটি ৯৮ লাখ টাকা, যা আগের কার্যদিবসে ছিল ২৭২ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। অর্থাৎ লেনদেন কমেছে ৭ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। এর মাধ্যমে টানা ৬ কার্যদিবস এবং মোট ১৩ কার্যদিবসের মধ্যে ১২ দিনই লেনদেন তিন শ কোটি টাকার অঙ্ক স্পর্শ করতে পারেনি।
দেশের পুঁজিবাজারে ফের বড় ধরনের পতন ঘটেছে। টানা দরপতনের ধারাবাহিকতায় গতকাল বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমেছে ৬২ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ। ১৯ খাতের মধ্যে ১৮টিতে দরপতন হয়েছে। এই নিয়ে টানা পাঁচ কার্যদিবসে সূচক কমেছে প্রায় ১৭০ পয়েন্ট। সূচকের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৬১৫ পয়েন্টে, যা ২০২০ সালের ১০ আগস্টের পর সর্বনিম্ন। অর্থাৎ অব্যাহত দরপতনের কারণে প্রায় সাড়ে পাঁচ বছর পেছনে বা করোনা মহামারির আমলে ফিরে গেছে দেশের পুঁজিবাজার।
বাজারের এই ধারাবাহিক পতনে দিশেহারা সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। অনেকে পুঁজির বড় অংশ হারিয়ে চরম হতাশায় ভুগছেন। বিনিয়োগকারী সানী মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুঁজিবাজার নিয়ে মুখে বলার মতো পরিস্থিতি নেই। ভালো বা খারাপ শেয়ার বলে কিছু নেই, প্রতিদিনই দরপতন হয়। আমার ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ পুঁজি নেই হয়ে গেছে। কোনো উপায় নেই, কেউ দেখারও নেই।
মিয়া আব্দুর রশিদ সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপক শেখ ওহিদুজ্জামান স্বাধীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজারে লেনদেনের পরিমাণ নিয়মিতভাবে কমছে। কোনোটাই নিয়মের মধ্যে হচ্ছে না। আস্থার সংকট তীব্রতর হয়ে গেছে। আগে একধরনের আস্থার সংকট ছিল, তবে আশাও ছিল। কিন্তু এখন এটার সঙ্গে হতাশার কারণে বাজার আইসিইউতে চলে গেছে।
গতকাল বুধবার ডিএসইতে দরবৃদ্ধির তুলনায় দরপতন হয়েছে সাড়ে চার গুণের বেশি। লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দর বেড়েছে ৬৩টি, কমেছে ২৯৫টির এবং আগের দিনের দরে লেনদেন হয়েছে ৪০টির। এর প্রভাবে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স এক দিনেই কমেছে ৬২ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ। সূচকের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৬১৫ পয়েন্টে।
এক দিনেই ৪ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা বা শূন্য দশমিক ৬৭ শতাংশ কমে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৪১ হাজার ৯৯১ কোটি টাকায়।
দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ২৬৪ কোটি ৯৮ লাখ টাকা, যা আগের কার্যদিবসে ছিল ২৭২ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। অর্থাৎ লেনদেন কমেছে ৭ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। এর মাধ্যমে টানা ৬ কার্যদিবস এবং মোট ১৩ কার্যদিবসের মধ্যে ১২ দিনই লেনদেন তিন শ কোটি টাকার অঙ্ক স্পর্শ করতে পারেনি।
দুই মাস ধরে কিছুটা গতি ফিরেছে দেশের পুঁজিবাজারে। তার আগের পরিস্থিতি মোটেও সুখকর ছিল না। সব মিলিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার এক বছরে আগের বছরের তুলনায় বাজারের লেনদেন ১৯ শতাংশের বেশি কমেছে। একই সময়ে প্রধান সূচক নেমেছে ৮ শতাংশের বেশি।
১ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো কোনো ঋণ ছাড়া সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে চীন থেকে দুটি আধুনিক জাহাজ কিনতে যাচ্ছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন (বিএসসি)।
৭ ঘণ্টা আগেবাজারে দামের ঊর্ধ্বগতির মধ্যে দেশের সাধারণ মানুষকে স্বস্তির খবর দিল ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। আগামীকাল রোববার (১০ আগস্ট) থেকে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে ভর্তুকিমূল্যে ভোজ্যতেল, চিনি ও ডাল বিক্রির কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। এবার মূল্যেও এসেছে উল্লেখযোগ্য ছাড়।
৭ ঘণ্টা আগেবিশ্ববাণিজ্যের জটিল পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপ এশিয়ার পোশাক রপ্তানিতে ভিন্ন ভিন্ন প্রভাব ফেলেছে। চীন ও ভারতের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি সংকুচিত হলেও বাংলাদেশের টেক্সটাইল খাত উল্লেখযোগ্যভাবে জোরালো হয়েছে। ভিয়েতনামও বাণিজ্যে ভালো অগ্রগতি দেখাচ্ছে। একই সঙ্গে, দেশের অর্থনীতির উৎপাদন ও সেবা...
৮ ঘণ্টা আগে