নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘পেপারে দেখলাম চিনির দাম কেজিতে তিন টাকা কমল। কিনতে গিয়া দেখা যায় কেজিতে এক টাকা বেশি। আগে ৫০ কেজির বস্তা কিনছি ৫ হাজার ৪৫০ টাকায়। এখন কিনছি ৫ হাজার ৪৯০ টাকায়।’–বলছিলেন কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকার মুদিদোকানি সৌরভ মাহমুদ। এই খুচরা ব্যবসায়ীর কথা থেকেই বোঝা যায় পাইকারি বাজারের হালচাল।
৬ এপ্রিল চিনির দাম কেজিতে ৩ টাকা কমানোর ঘোষণা দিয়েছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। সেই ঘোষণা অনুযায়ী প্রতি কেজি খোলা চিনি ১০৪ টাকা এবং প্যাকেটজাত চিনি ১০৯ টাকায় বিক্রি হওয়ার কথা। কিন্তু বাজারের চিত্র ঠিক তার বিপরীত। সরকার কমানোর ঘোষণা দিলেও ব্যবসায়ীরা উল্টো বাড়িয়ে দিয়েছেন চিনির দাম।
রাজধানীর এক মুদিদোকানি আসাদ জামান জানান, কোম্পানির লোকেরা প্রতি কেজি প্যাকেটজাত চিনির দাম ১১২ টাকা এবং খোলা চিনির দাম ১০৯ টাকা নিচ্ছেন তাঁদের কাছ থেকে। আর তাঁরা বিক্রি করছেন ১১৫ টাকা কেজি।
মুদিদোকানিদের অভিযোগ, ঢাকার মৌলভীবাজারে মা ট্রেডার্স, হক স্টোর, সোহাগ ট্রেডার্স, জামাল স্টোর, মহসিন স্টোর, ইয়াছিন অ্যান্ড সন্স, হাজি মুসলিম, সিটি গ্রুপের শোরুম ও এশিয়া ফুড সিন্ডিকেট করে চিনির দাম বাড়াচ্ছে। তাদের নির্ধারিত দামেই চিনি কিনতে হচ্ছে খুচরা ব্যবসায়ীদের।
জানতে চাইলে চিনির পাইকারি ব্যবসায়ী মেসার্স জব্বার অ্যান্ড সন্সের হাজি আবদুল জব্বার বলেন, ‘আপনারা বড় কোম্পানির অফিসে গিয়ে জিগান, তারা সরকারের কাছে কমিটমেন্ট দিয়ে কেন সে দামে চিনি বিক্রি করতেছে না। আপনারা তো কোম্পানির বিরুদ্ধে লিখতে পারবেন না। আপনারা পারেন শুধু ছোট ব্যবসায়ীর সঙ্গে।’
দেশের চিনির অন্যতম বড় আমদানিকারক চট্টগ্রামের এস আলম গ্রুপ। সরকার কমানোর পরেও কেন তারা চিনির দাম বাড়াল, জানতে চাইলে এস আলম গ্রুপের সিনিয়র মহাব্যবস্থাপক কাজী সালাউদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার দাম কমালেই কী আর হয়। বিশ্ববাজারে প্রতি টন চিনির দাম ৫৬০-৫৮০ ডলার হয়েছে। সবার হাতে এখন মোবাইল ফোন রয়েছে। আগে মানুষ অন্ধ ছিল। এখন বিশ্ববাজার মানুষের হাতের মুঠোয়।’
কাজী সালাউদ্দিন খান আরও বলেন, মিলাররা দাম বাড়াতে পারেন না। পরিবেশকেরা সারা জীবন মিলারদের আর পাইকারি ব্যবসায়ীরা পরিবেশকদের দোষারোপ করে আসছেন।
‘পেপারে দেখলাম চিনির দাম কেজিতে তিন টাকা কমল। কিনতে গিয়া দেখা যায় কেজিতে এক টাকা বেশি। আগে ৫০ কেজির বস্তা কিনছি ৫ হাজার ৪৫০ টাকায়। এখন কিনছি ৫ হাজার ৪৯০ টাকায়।’–বলছিলেন কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকার মুদিদোকানি সৌরভ মাহমুদ। এই খুচরা ব্যবসায়ীর কথা থেকেই বোঝা যায় পাইকারি বাজারের হালচাল।
৬ এপ্রিল চিনির দাম কেজিতে ৩ টাকা কমানোর ঘোষণা দিয়েছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। সেই ঘোষণা অনুযায়ী প্রতি কেজি খোলা চিনি ১০৪ টাকা এবং প্যাকেটজাত চিনি ১০৯ টাকায় বিক্রি হওয়ার কথা। কিন্তু বাজারের চিত্র ঠিক তার বিপরীত। সরকার কমানোর ঘোষণা দিলেও ব্যবসায়ীরা উল্টো বাড়িয়ে দিয়েছেন চিনির দাম।
রাজধানীর এক মুদিদোকানি আসাদ জামান জানান, কোম্পানির লোকেরা প্রতি কেজি প্যাকেটজাত চিনির দাম ১১২ টাকা এবং খোলা চিনির দাম ১০৯ টাকা নিচ্ছেন তাঁদের কাছ থেকে। আর তাঁরা বিক্রি করছেন ১১৫ টাকা কেজি।
মুদিদোকানিদের অভিযোগ, ঢাকার মৌলভীবাজারে মা ট্রেডার্স, হক স্টোর, সোহাগ ট্রেডার্স, জামাল স্টোর, মহসিন স্টোর, ইয়াছিন অ্যান্ড সন্স, হাজি মুসলিম, সিটি গ্রুপের শোরুম ও এশিয়া ফুড সিন্ডিকেট করে চিনির দাম বাড়াচ্ছে। তাদের নির্ধারিত দামেই চিনি কিনতে হচ্ছে খুচরা ব্যবসায়ীদের।
জানতে চাইলে চিনির পাইকারি ব্যবসায়ী মেসার্স জব্বার অ্যান্ড সন্সের হাজি আবদুল জব্বার বলেন, ‘আপনারা বড় কোম্পানির অফিসে গিয়ে জিগান, তারা সরকারের কাছে কমিটমেন্ট দিয়ে কেন সে দামে চিনি বিক্রি করতেছে না। আপনারা তো কোম্পানির বিরুদ্ধে লিখতে পারবেন না। আপনারা পারেন শুধু ছোট ব্যবসায়ীর সঙ্গে।’
দেশের চিনির অন্যতম বড় আমদানিকারক চট্টগ্রামের এস আলম গ্রুপ। সরকার কমানোর পরেও কেন তারা চিনির দাম বাড়াল, জানতে চাইলে এস আলম গ্রুপের সিনিয়র মহাব্যবস্থাপক কাজী সালাউদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার দাম কমালেই কী আর হয়। বিশ্ববাজারে প্রতি টন চিনির দাম ৫৬০-৫৮০ ডলার হয়েছে। সবার হাতে এখন মোবাইল ফোন রয়েছে। আগে মানুষ অন্ধ ছিল। এখন বিশ্ববাজার মানুষের হাতের মুঠোয়।’
কাজী সালাউদ্দিন খান আরও বলেন, মিলাররা দাম বাড়াতে পারেন না। পরিবেশকেরা সারা জীবন মিলারদের আর পাইকারি ব্যবসায়ীরা পরিবেশকদের দোষারোপ করে আসছেন।
আরও ৯০ দিনের জন্য শুল্কবিরতি বাড়িয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন। এর ফলে উভয় দেশের পণ্যের ওপর সম্ভাব্য তিন অঙ্কের অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ আপাতত এড়ানো সম্ভব হয়েছে। সোমবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর ‘ট্রুথ সোশ্যাল’ প্ল্যাটফর্মে এ কথা জানান।
৪ মিনিট আগেবাংলাদেশ থেকে চার ধরনের পাটপণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন করে বন্দর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ভারত। দুই দেশের সব স্থলবন্দর দিয়ে পণ্যগুলো রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে শুধু একটি সমুদ্রবন্দর খোলা রাখা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেচীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
১৪ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
১৪ ঘণ্টা আগে