
অপরিশোধিত তেল উৎপাদনে একপ্রকার রেকর্ডই করে ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র। গত সেপ্টেম্বরের পর দেশটি টানা দ্বিতীয় মাসের মতো সবচেয়ে বেশি জ্বালানি তেল উৎপাদন করেছে। এই অবস্থায় জ্বালানি তেলের সবচেয়ে বড় উৎপাদক দেশ সৌদি আরব ও তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাস চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। বিশেষ করে দাম বাড়ানোর লক্ষ্যে তেলের উৎপাদন কমানোর বিষয়টি নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছে তারা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের চতুর্থ প্রান্তিক থেকে সৌদি আরব ও ওপেক প্লাস একাধিক দফায় তেলের উৎপাদন কমানোর ঘোষণা দিয়েছে। তবে বিষয়টি মার্কিন জ্বালানি খাতের ব্যবসায়ীদের জন্য শাপে বর হয়ে দেখা দিয়েছে। তারা বিশ্ববাজারে জ্বালানি চাহিদা মেটানোর ক্ষেত্রে আবারও গুরুত্বপূর্ণ সরবরাহকারী হয়ে ওঠার পথে রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের দেওয়া তথ্য বলছে, সেপ্টেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিদিন গড়ে অপরিশোধিত জ্বালানি তেল উৎপাদন হয়েছে ১ কোটি ৩২ লাখ ৪০ হাজার ব্যারেল। এ সময়ে দৈনিক জ্বালানি তেলের উৎপাদন বেড়েছে গড়ে ২ লাখ ২৪ হাজার ব্যারেল।
তবে বিগত তিন মাসে দৈনিক অপরিশোধিত জ্বালানি উৎপাদন বেড়েছে ৩ লাখ ৪২ হাজার ব্যারেল, যা কিনা আগের বছরের এই সময়ের তুলনায় সাড়ে ৭ লাখ ব্যারেল বেশি। শতাংশের হিসাবে এই সময়ের মধ্যে জ্বালানি তেলের উৎপাদন বেড়েছে প্রায় ৭ শতাংশ। মেক্সিকো উপসাগরে যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব জলসীমা, আলাস্কা ও দেশের মূল ভূখণ্ডে এসব উৎপাদন বেড়েছে। মেক্সিকো উপসাগরে দৈনিক উৎপাদন বেড়েছে ১ লাখ ৮ হাজার ব্যারেল, আলাস্কায় ১৯ হাজার ব্যারেল এবং মূল ভূখণ্ড বা লোয়ার স্টেটে বেড়েছে ৯৭ হাজার ব্যারেল।
এই অবস্থায় সৌদি আরব ও তার ওপেক প্লাসভুক্ত মিত্র দেশগুলো অনিচ্ছুক হলেও বাজার স্থিতিশীল করতে সুইং প্রোডিউসার হিসেবে ঐতিহাসিক ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে। সুইং প্রোডিউসার হলো—কোনো একটি নির্দিষ্ট পণ্যের এমন সব উৎপাদক দেশ, যার সংশ্লিষ্ট সেই পণ্যের সবচেয়ে বড় অংশ মজুত বা উৎপাদন করে এবং বাজারের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।
পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জ্বালানি তেলের শেল কোম্পানিগুলো এই পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে সামনে এগিয়ে এসেছে বাজার স্থিতিশীলকারক হিসেবে ‘ফ্রি রাইডারের’ ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। যেমনটা হয়েছিল ১৯৮০-এর দশকে উত্তর সাগরের জ্বালানি তেল কোম্পানিগুলো। ফ্রি রাইডার্স হলো মূলত সেই সব প্রতিষ্ঠান, যারা কোনো পরিস্থিতির সুযোগ বুঝে নিজেদের আখের গুছিয়ে নেয়।
এর আগে সৌদি আরব ও ওপেক প্লাস যখন জ্বালানি তেল উৎপাদন কমানোর ঘোষণা দেয়, তখনো এসব ফ্রি রাইডার প্রতিষ্ঠান সুবিধাভোগী হয়েছিল। তবে ফ্রি রাইডার হলেও এসব প্রতিষ্ঠানের ওপর সাধারণত সৌদি আরব বা ওপেক প্লাসের প্রচ্ছন্ন নিয়ন্ত্রণ থাকে। তাই যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগের প্রভাব কাটাতে সৌদি ও ওপেক প্লাস সম্ভবত এবারও ফ্রি রাইডারদের স্বাধীনভাবে কাজ করতে না দিয়ে নিজেদের সঙ্গে কাজ করতে একপ্রকার বাধ্য করবে।
এর বাইরে জ্বালানি তেলের উৎপাদন নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে ফ্রি রাইডারের বাইরেও আরও বিভিন্ন উৎপাদক দেশ রয়েছে ওপেক প্লাসের বাইরে, যারা জোটের সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য নয়। সেরকমই একটি দেশ ব্রাজিল। এরই মধ্যে ব্রাজিলকে জোটের সঙ্গে কাজ করতে প্রভাবিত করা হয়েছে।
তার পরও যদি যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি তেল বেশি উৎপাদনের কারণে মূল্য পড়ে যায়, তাহলে বাজার নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে সৌদি আরব এবং ওপেক প্লাস হয়তো ফ্রি রাইডারসহ অন্যান্য যেসব তেল উৎপাদক দেশ রয়েছে ওপেক প্লাসের বাইরে, তাদের সঙ্গে সমঝোতা করেই চলবে।

অপরিশোধিত তেল উৎপাদনে একপ্রকার রেকর্ডই করে ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র। গত সেপ্টেম্বরের পর দেশটি টানা দ্বিতীয় মাসের মতো সবচেয়ে বেশি জ্বালানি তেল উৎপাদন করেছে। এই অবস্থায় জ্বালানি তেলের সবচেয়ে বড় উৎপাদক দেশ সৌদি আরব ও তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাস চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। বিশেষ করে দাম বাড়ানোর লক্ষ্যে তেলের উৎপাদন কমানোর বিষয়টি নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছে তারা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের চতুর্থ প্রান্তিক থেকে সৌদি আরব ও ওপেক প্লাস একাধিক দফায় তেলের উৎপাদন কমানোর ঘোষণা দিয়েছে। তবে বিষয়টি মার্কিন জ্বালানি খাতের ব্যবসায়ীদের জন্য শাপে বর হয়ে দেখা দিয়েছে। তারা বিশ্ববাজারে জ্বালানি চাহিদা মেটানোর ক্ষেত্রে আবারও গুরুত্বপূর্ণ সরবরাহকারী হয়ে ওঠার পথে রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের দেওয়া তথ্য বলছে, সেপ্টেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিদিন গড়ে অপরিশোধিত জ্বালানি তেল উৎপাদন হয়েছে ১ কোটি ৩২ লাখ ৪০ হাজার ব্যারেল। এ সময়ে দৈনিক জ্বালানি তেলের উৎপাদন বেড়েছে গড়ে ২ লাখ ২৪ হাজার ব্যারেল।
তবে বিগত তিন মাসে দৈনিক অপরিশোধিত জ্বালানি উৎপাদন বেড়েছে ৩ লাখ ৪২ হাজার ব্যারেল, যা কিনা আগের বছরের এই সময়ের তুলনায় সাড়ে ৭ লাখ ব্যারেল বেশি। শতাংশের হিসাবে এই সময়ের মধ্যে জ্বালানি তেলের উৎপাদন বেড়েছে প্রায় ৭ শতাংশ। মেক্সিকো উপসাগরে যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব জলসীমা, আলাস্কা ও দেশের মূল ভূখণ্ডে এসব উৎপাদন বেড়েছে। মেক্সিকো উপসাগরে দৈনিক উৎপাদন বেড়েছে ১ লাখ ৮ হাজার ব্যারেল, আলাস্কায় ১৯ হাজার ব্যারেল এবং মূল ভূখণ্ড বা লোয়ার স্টেটে বেড়েছে ৯৭ হাজার ব্যারেল।
এই অবস্থায় সৌদি আরব ও তার ওপেক প্লাসভুক্ত মিত্র দেশগুলো অনিচ্ছুক হলেও বাজার স্থিতিশীল করতে সুইং প্রোডিউসার হিসেবে ঐতিহাসিক ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে। সুইং প্রোডিউসার হলো—কোনো একটি নির্দিষ্ট পণ্যের এমন সব উৎপাদক দেশ, যার সংশ্লিষ্ট সেই পণ্যের সবচেয়ে বড় অংশ মজুত বা উৎপাদন করে এবং বাজারের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।
পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জ্বালানি তেলের শেল কোম্পানিগুলো এই পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে সামনে এগিয়ে এসেছে বাজার স্থিতিশীলকারক হিসেবে ‘ফ্রি রাইডারের’ ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। যেমনটা হয়েছিল ১৯৮০-এর দশকে উত্তর সাগরের জ্বালানি তেল কোম্পানিগুলো। ফ্রি রাইডার্স হলো মূলত সেই সব প্রতিষ্ঠান, যারা কোনো পরিস্থিতির সুযোগ বুঝে নিজেদের আখের গুছিয়ে নেয়।
এর আগে সৌদি আরব ও ওপেক প্লাস যখন জ্বালানি তেল উৎপাদন কমানোর ঘোষণা দেয়, তখনো এসব ফ্রি রাইডার প্রতিষ্ঠান সুবিধাভোগী হয়েছিল। তবে ফ্রি রাইডার হলেও এসব প্রতিষ্ঠানের ওপর সাধারণত সৌদি আরব বা ওপেক প্লাসের প্রচ্ছন্ন নিয়ন্ত্রণ থাকে। তাই যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগের প্রভাব কাটাতে সৌদি ও ওপেক প্লাস সম্ভবত এবারও ফ্রি রাইডারদের স্বাধীনভাবে কাজ করতে না দিয়ে নিজেদের সঙ্গে কাজ করতে একপ্রকার বাধ্য করবে।
এর বাইরে জ্বালানি তেলের উৎপাদন নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে ফ্রি রাইডারের বাইরেও আরও বিভিন্ন উৎপাদক দেশ রয়েছে ওপেক প্লাসের বাইরে, যারা জোটের সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য নয়। সেরকমই একটি দেশ ব্রাজিল। এরই মধ্যে ব্রাজিলকে জোটের সঙ্গে কাজ করতে প্রভাবিত করা হয়েছে।
তার পরও যদি যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি তেল বেশি উৎপাদনের কারণে মূল্য পড়ে যায়, তাহলে বাজার নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে সৌদি আরব এবং ওপেক প্লাস হয়তো ফ্রি রাইডারসহ অন্যান্য যেসব তেল উৎপাদক দেশ রয়েছে ওপেক প্লাসের বাইরে, তাদের সঙ্গে সমঝোতা করেই চলবে।

অপরিশোধিত তেল উৎপাদনে একপ্রকার রেকর্ডই করে ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র। গত সেপ্টেম্বরের পর দেশটি টানা দ্বিতীয় মাসের মতো সবচেয়ে বেশি জ্বালানি তেল উৎপাদন করেছে। এই অবস্থায় জ্বালানি তেলের সবচেয়ে বড় উৎপাদক দেশ সৌদি আরব ও তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাস চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। বিশেষ করে দাম বাড়ানোর লক্ষ্যে তেলের উৎপাদন কমানোর বিষয়টি নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছে তারা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের চতুর্থ প্রান্তিক থেকে সৌদি আরব ও ওপেক প্লাস একাধিক দফায় তেলের উৎপাদন কমানোর ঘোষণা দিয়েছে। তবে বিষয়টি মার্কিন জ্বালানি খাতের ব্যবসায়ীদের জন্য শাপে বর হয়ে দেখা দিয়েছে। তারা বিশ্ববাজারে জ্বালানি চাহিদা মেটানোর ক্ষেত্রে আবারও গুরুত্বপূর্ণ সরবরাহকারী হয়ে ওঠার পথে রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের দেওয়া তথ্য বলছে, সেপ্টেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিদিন গড়ে অপরিশোধিত জ্বালানি তেল উৎপাদন হয়েছে ১ কোটি ৩২ লাখ ৪০ হাজার ব্যারেল। এ সময়ে দৈনিক জ্বালানি তেলের উৎপাদন বেড়েছে গড়ে ২ লাখ ২৪ হাজার ব্যারেল।
তবে বিগত তিন মাসে দৈনিক অপরিশোধিত জ্বালানি উৎপাদন বেড়েছে ৩ লাখ ৪২ হাজার ব্যারেল, যা কিনা আগের বছরের এই সময়ের তুলনায় সাড়ে ৭ লাখ ব্যারেল বেশি। শতাংশের হিসাবে এই সময়ের মধ্যে জ্বালানি তেলের উৎপাদন বেড়েছে প্রায় ৭ শতাংশ। মেক্সিকো উপসাগরে যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব জলসীমা, আলাস্কা ও দেশের মূল ভূখণ্ডে এসব উৎপাদন বেড়েছে। মেক্সিকো উপসাগরে দৈনিক উৎপাদন বেড়েছে ১ লাখ ৮ হাজার ব্যারেল, আলাস্কায় ১৯ হাজার ব্যারেল এবং মূল ভূখণ্ড বা লোয়ার স্টেটে বেড়েছে ৯৭ হাজার ব্যারেল।
এই অবস্থায় সৌদি আরব ও তার ওপেক প্লাসভুক্ত মিত্র দেশগুলো অনিচ্ছুক হলেও বাজার স্থিতিশীল করতে সুইং প্রোডিউসার হিসেবে ঐতিহাসিক ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে। সুইং প্রোডিউসার হলো—কোনো একটি নির্দিষ্ট পণ্যের এমন সব উৎপাদক দেশ, যার সংশ্লিষ্ট সেই পণ্যের সবচেয়ে বড় অংশ মজুত বা উৎপাদন করে এবং বাজারের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।
পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জ্বালানি তেলের শেল কোম্পানিগুলো এই পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে সামনে এগিয়ে এসেছে বাজার স্থিতিশীলকারক হিসেবে ‘ফ্রি রাইডারের’ ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। যেমনটা হয়েছিল ১৯৮০-এর দশকে উত্তর সাগরের জ্বালানি তেল কোম্পানিগুলো। ফ্রি রাইডার্স হলো মূলত সেই সব প্রতিষ্ঠান, যারা কোনো পরিস্থিতির সুযোগ বুঝে নিজেদের আখের গুছিয়ে নেয়।
এর আগে সৌদি আরব ও ওপেক প্লাস যখন জ্বালানি তেল উৎপাদন কমানোর ঘোষণা দেয়, তখনো এসব ফ্রি রাইডার প্রতিষ্ঠান সুবিধাভোগী হয়েছিল। তবে ফ্রি রাইডার হলেও এসব প্রতিষ্ঠানের ওপর সাধারণত সৌদি আরব বা ওপেক প্লাসের প্রচ্ছন্ন নিয়ন্ত্রণ থাকে। তাই যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগের প্রভাব কাটাতে সৌদি ও ওপেক প্লাস সম্ভবত এবারও ফ্রি রাইডারদের স্বাধীনভাবে কাজ করতে না দিয়ে নিজেদের সঙ্গে কাজ করতে একপ্রকার বাধ্য করবে।
এর বাইরে জ্বালানি তেলের উৎপাদন নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে ফ্রি রাইডারের বাইরেও আরও বিভিন্ন উৎপাদক দেশ রয়েছে ওপেক প্লাসের বাইরে, যারা জোটের সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য নয়। সেরকমই একটি দেশ ব্রাজিল। এরই মধ্যে ব্রাজিলকে জোটের সঙ্গে কাজ করতে প্রভাবিত করা হয়েছে।
তার পরও যদি যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি তেল বেশি উৎপাদনের কারণে মূল্য পড়ে যায়, তাহলে বাজার নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে সৌদি আরব এবং ওপেক প্লাস হয়তো ফ্রি রাইডারসহ অন্যান্য যেসব তেল উৎপাদক দেশ রয়েছে ওপেক প্লাসের বাইরে, তাদের সঙ্গে সমঝোতা করেই চলবে।

অপরিশোধিত তেল উৎপাদনে একপ্রকার রেকর্ডই করে ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র। গত সেপ্টেম্বরের পর দেশটি টানা দ্বিতীয় মাসের মতো সবচেয়ে বেশি জ্বালানি তেল উৎপাদন করেছে। এই অবস্থায় জ্বালানি তেলের সবচেয়ে বড় উৎপাদক দেশ সৌদি আরব ও তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাস চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। বিশেষ করে দাম বাড়ানোর লক্ষ্যে তেলের উৎপাদন কমানোর বিষয়টি নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছে তারা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের চতুর্থ প্রান্তিক থেকে সৌদি আরব ও ওপেক প্লাস একাধিক দফায় তেলের উৎপাদন কমানোর ঘোষণা দিয়েছে। তবে বিষয়টি মার্কিন জ্বালানি খাতের ব্যবসায়ীদের জন্য শাপে বর হয়ে দেখা দিয়েছে। তারা বিশ্ববাজারে জ্বালানি চাহিদা মেটানোর ক্ষেত্রে আবারও গুরুত্বপূর্ণ সরবরাহকারী হয়ে ওঠার পথে রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের দেওয়া তথ্য বলছে, সেপ্টেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিদিন গড়ে অপরিশোধিত জ্বালানি তেল উৎপাদন হয়েছে ১ কোটি ৩২ লাখ ৪০ হাজার ব্যারেল। এ সময়ে দৈনিক জ্বালানি তেলের উৎপাদন বেড়েছে গড়ে ২ লাখ ২৪ হাজার ব্যারেল।
তবে বিগত তিন মাসে দৈনিক অপরিশোধিত জ্বালানি উৎপাদন বেড়েছে ৩ লাখ ৪২ হাজার ব্যারেল, যা কিনা আগের বছরের এই সময়ের তুলনায় সাড়ে ৭ লাখ ব্যারেল বেশি। শতাংশের হিসাবে এই সময়ের মধ্যে জ্বালানি তেলের উৎপাদন বেড়েছে প্রায় ৭ শতাংশ। মেক্সিকো উপসাগরে যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব জলসীমা, আলাস্কা ও দেশের মূল ভূখণ্ডে এসব উৎপাদন বেড়েছে। মেক্সিকো উপসাগরে দৈনিক উৎপাদন বেড়েছে ১ লাখ ৮ হাজার ব্যারেল, আলাস্কায় ১৯ হাজার ব্যারেল এবং মূল ভূখণ্ড বা লোয়ার স্টেটে বেড়েছে ৯৭ হাজার ব্যারেল।
এই অবস্থায় সৌদি আরব ও তার ওপেক প্লাসভুক্ত মিত্র দেশগুলো অনিচ্ছুক হলেও বাজার স্থিতিশীল করতে সুইং প্রোডিউসার হিসেবে ঐতিহাসিক ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে। সুইং প্রোডিউসার হলো—কোনো একটি নির্দিষ্ট পণ্যের এমন সব উৎপাদক দেশ, যার সংশ্লিষ্ট সেই পণ্যের সবচেয়ে বড় অংশ মজুত বা উৎপাদন করে এবং বাজারের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।
পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জ্বালানি তেলের শেল কোম্পানিগুলো এই পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে সামনে এগিয়ে এসেছে বাজার স্থিতিশীলকারক হিসেবে ‘ফ্রি রাইডারের’ ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। যেমনটা হয়েছিল ১৯৮০-এর দশকে উত্তর সাগরের জ্বালানি তেল কোম্পানিগুলো। ফ্রি রাইডার্স হলো মূলত সেই সব প্রতিষ্ঠান, যারা কোনো পরিস্থিতির সুযোগ বুঝে নিজেদের আখের গুছিয়ে নেয়।
এর আগে সৌদি আরব ও ওপেক প্লাস যখন জ্বালানি তেল উৎপাদন কমানোর ঘোষণা দেয়, তখনো এসব ফ্রি রাইডার প্রতিষ্ঠান সুবিধাভোগী হয়েছিল। তবে ফ্রি রাইডার হলেও এসব প্রতিষ্ঠানের ওপর সাধারণত সৌদি আরব বা ওপেক প্লাসের প্রচ্ছন্ন নিয়ন্ত্রণ থাকে। তাই যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগের প্রভাব কাটাতে সৌদি ও ওপেক প্লাস সম্ভবত এবারও ফ্রি রাইডারদের স্বাধীনভাবে কাজ করতে না দিয়ে নিজেদের সঙ্গে কাজ করতে একপ্রকার বাধ্য করবে।
এর বাইরে জ্বালানি তেলের উৎপাদন নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে ফ্রি রাইডারের বাইরেও আরও বিভিন্ন উৎপাদক দেশ রয়েছে ওপেক প্লাসের বাইরে, যারা জোটের সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য নয়। সেরকমই একটি দেশ ব্রাজিল। এরই মধ্যে ব্রাজিলকে জোটের সঙ্গে কাজ করতে প্রভাবিত করা হয়েছে।
তার পরও যদি যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি তেল বেশি উৎপাদনের কারণে মূল্য পড়ে যায়, তাহলে বাজার নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে সৌদি আরব এবং ওপেক প্লাস হয়তো ফ্রি রাইডারসহ অন্যান্য যেসব তেল উৎপাদক দেশ রয়েছে ওপেক প্লাসের বাইরে, তাদের সঙ্গে সমঝোতা করেই চলবে।

দেশের ডেনিম শিল্পের সবচেয়ে বড় প্রদর্শনী ‘বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপো’-এর ১৯ তম আসর আজ। দুই দিনের এই এক্সপো অনুষ্ঠিত হবে ৫ ও ৬ নভেম্বর রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি)।
২ ঘণ্টা আগে
সিকিউরিটিজ আইন ও বিধিবিধান ভঙ্গের দায়ে আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শাহ আলম সারওয়ারকে পাঁচ কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
৩ ঘণ্টা আগে
পোশাক উৎপাদনে ন্যূনতম ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল ব্যবহার করা হলে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির ক্ষেত্রে আরোপিত অতিরিক্ত শুল্ক থেকে বাংলাদেশের আনুপাতিক ছাড় পাওয়ার সুযোগ দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। তবে এ বিষয়ে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা বা বাস্তবায়ন নির্দেশনা না থাকায় দ্রুত স্পষ্টীকরণ চেয়েছে বাংলাদেশ...
৩ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বিশাল অঙ্কের খেলাপি ঋণ গোপন রেখে নিয়মিত দেখানো হতো। তবে কোনো পরিদর্শক প্রকৃত সত্য প্রতিবেদন দিতে পারতেন না। সরকার পরিবর্তনের পর এ তথ্য ধীরে ধীরে প্রকাশ পাচ্ছে। খেলাপি ঋণ কীভাবে গোপন রাখা হতো এবং কেন তা ব্যাংক পরিদর্শনে ধরা পড়েনি—এ বিষয়গুলো ঢাকায় সফররত...
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের ডেনিম শিল্পের সবচেয়ে বড় প্রদর্শনী ‘বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপো’-এর ১৯ তম আসর আজ। দুই দিনের এই এক্সপো অনুষ্ঠিত হবে ৫ ও ৬ নভেম্বর রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি)।
এ বছর প্রদর্শনীতে বাংলাদেশ, ভারত, চীন, পাকিস্তান, তুরস্ক, স্পেন, অস্ট্রেলিয়া, ভিয়েতনাম, জার্মানি ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ ১০টি দেশ থেকে ৪৫ টিরও বেশি প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে।
এরা মূলত ফ্যাব্রিক মিল (ডেনিম ও নন-ডেনিম), গার্মেন্টস প্রস্তুতকারক, সুতা উৎপাদক, ওয়াশিং ও লন্ড্রি, অ্যাকসেসরিজ ও ট্রিমস, কেমিক্যালস, মেশিনারি বা প্রযুক্তি এবং লজিস্টিকস ক্যাটাগরিতে পণ্য ও সেবা প্রদর্শন করবে।

দেশের ডেনিম শিল্পের সবচেয়ে বড় প্রদর্শনী ‘বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপো’-এর ১৯ তম আসর আজ। দুই দিনের এই এক্সপো অনুষ্ঠিত হবে ৫ ও ৬ নভেম্বর রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি)।
এ বছর প্রদর্শনীতে বাংলাদেশ, ভারত, চীন, পাকিস্তান, তুরস্ক, স্পেন, অস্ট্রেলিয়া, ভিয়েতনাম, জার্মানি ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ ১০টি দেশ থেকে ৪৫ টিরও বেশি প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে।
এরা মূলত ফ্যাব্রিক মিল (ডেনিম ও নন-ডেনিম), গার্মেন্টস প্রস্তুতকারক, সুতা উৎপাদক, ওয়াশিং ও লন্ড্রি, অ্যাকসেসরিজ ও ট্রিমস, কেমিক্যালস, মেশিনারি বা প্রযুক্তি এবং লজিস্টিকস ক্যাটাগরিতে পণ্য ও সেবা প্রদর্শন করবে।

অপরিশোধিত তেল উৎপাদনে এক প্রকার রেকর্ডই করে ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র। গত সেপ্টেম্বরের পর দেশটি টানা দ্বিতীয় মাসের মতো সবচেয়ে বেশি জ্বালানি তেল উৎপাদন করেছে। এই অবস্থায় জ্বালানি তেলের সবচেয়ে বড় উৎপাদক দেশ সৌদি আরব ও তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাস চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। বিশেষ করে, দাম বাড়ানোর লক্ষ
০৫ ডিসেম্বর ২০২৩
সিকিউরিটিজ আইন ও বিধিবিধান ভঙ্গের দায়ে আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শাহ আলম সারওয়ারকে পাঁচ কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
৩ ঘণ্টা আগে
পোশাক উৎপাদনে ন্যূনতম ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল ব্যবহার করা হলে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির ক্ষেত্রে আরোপিত অতিরিক্ত শুল্ক থেকে বাংলাদেশের আনুপাতিক ছাড় পাওয়ার সুযোগ দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। তবে এ বিষয়ে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা বা বাস্তবায়ন নির্দেশনা না থাকায় দ্রুত স্পষ্টীকরণ চেয়েছে বাংলাদেশ...
৩ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বিশাল অঙ্কের খেলাপি ঋণ গোপন রেখে নিয়মিত দেখানো হতো। তবে কোনো পরিদর্শক প্রকৃত সত্য প্রতিবেদন দিতে পারতেন না। সরকার পরিবর্তনের পর এ তথ্য ধীরে ধীরে প্রকাশ পাচ্ছে। খেলাপি ঋণ কীভাবে গোপন রাখা হতো এবং কেন তা ব্যাংক পরিদর্শনে ধরা পড়েনি—এ বিষয়গুলো ঢাকায় সফররত...
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সিকিউরিটিজ আইন ও বিধিবিধান ভঙ্গের দায়ে আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শাহ আলম সারওয়ারকে পাঁচ কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
আজ মঙ্গলবার সংস্থার চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ৯৮০ তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভা শেষে বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
বিএসইসি জানায়, ‘আইএফআইসি গ্যারান্টিড শ্রীপুর টাউনশীপ গ্রিন জিরো কুপন বন্ড’ শীর্ষক ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা অভিহিত মূল্যের ও ১ হাজার কোটি টাকা ইস্যু মূল্যের বন্ডটির জামিনদার (গ্যারান্টার) হিসেবে আইএফআইসি ব্যাংক এবং অ্যাডভাইজার ও অ্যারেঞ্জার হিসেবে আইএফআইসি ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড দায়িত্ব পালন করেছে। আইএফআইসি ব্যাংক ওই বন্ড ইস্যু করেনি। মূলত রিয়েল এস্টেট কোম্পানি শ্রীপুর টাউনশীপ লিমিটেড (এসটিএল) ওই বন্ডের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করেছে। কিন্তু বিভিন্ন বিজ্ঞাপনে বন্ডের নাম হিসেবে ‘আইএফআইসি আমার বন্ড’ নামটি ব্যবহার করা হয়েছে, যা বিনিয়োগকারীকে ধারণা দেয় যে, এ বন্ড আইএফআইসি ব্যাংক ইস্যু করেছে; কিন্তু ব্যাংকটি ছিল মূলত বন্ডটির জামিনদার। এভাবে বিনিয়োগকারীদের প্রতারিত করে বিনিয়োগে আকৃষ্ট করা হয়।
বিএসইসি এও জানায়, এর আগে ৯৬৫ তম কমিশন সভায় ওই বন্ডের অনিয়মের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়েছিল। একই অপরাধে এবার ব্যাংকের তৎকালীন এমডি শাহ আলম সারওয়ারকে পাঁচ কোটি টাকা অর্থদন্ডে দন্ডিত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে কমিশন।

সিকিউরিটিজ আইন ও বিধিবিধান ভঙ্গের দায়ে আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শাহ আলম সারওয়ারকে পাঁচ কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
আজ মঙ্গলবার সংস্থার চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ৯৮০ তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভা শেষে বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
বিএসইসি জানায়, ‘আইএফআইসি গ্যারান্টিড শ্রীপুর টাউনশীপ গ্রিন জিরো কুপন বন্ড’ শীর্ষক ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা অভিহিত মূল্যের ও ১ হাজার কোটি টাকা ইস্যু মূল্যের বন্ডটির জামিনদার (গ্যারান্টার) হিসেবে আইএফআইসি ব্যাংক এবং অ্যাডভাইজার ও অ্যারেঞ্জার হিসেবে আইএফআইসি ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড দায়িত্ব পালন করেছে। আইএফআইসি ব্যাংক ওই বন্ড ইস্যু করেনি। মূলত রিয়েল এস্টেট কোম্পানি শ্রীপুর টাউনশীপ লিমিটেড (এসটিএল) ওই বন্ডের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করেছে। কিন্তু বিভিন্ন বিজ্ঞাপনে বন্ডের নাম হিসেবে ‘আইএফআইসি আমার বন্ড’ নামটি ব্যবহার করা হয়েছে, যা বিনিয়োগকারীকে ধারণা দেয় যে, এ বন্ড আইএফআইসি ব্যাংক ইস্যু করেছে; কিন্তু ব্যাংকটি ছিল মূলত বন্ডটির জামিনদার। এভাবে বিনিয়োগকারীদের প্রতারিত করে বিনিয়োগে আকৃষ্ট করা হয়।
বিএসইসি এও জানায়, এর আগে ৯৬৫ তম কমিশন সভায় ওই বন্ডের অনিয়মের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়েছিল। একই অপরাধে এবার ব্যাংকের তৎকালীন এমডি শাহ আলম সারওয়ারকে পাঁচ কোটি টাকা অর্থদন্ডে দন্ডিত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে কমিশন।

অপরিশোধিত তেল উৎপাদনে এক প্রকার রেকর্ডই করে ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র। গত সেপ্টেম্বরের পর দেশটি টানা দ্বিতীয় মাসের মতো সবচেয়ে বেশি জ্বালানি তেল উৎপাদন করেছে। এই অবস্থায় জ্বালানি তেলের সবচেয়ে বড় উৎপাদক দেশ সৌদি আরব ও তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাস চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। বিশেষ করে, দাম বাড়ানোর লক্ষ
০৫ ডিসেম্বর ২০২৩
দেশের ডেনিম শিল্পের সবচেয়ে বড় প্রদর্শনী ‘বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপো’-এর ১৯ তম আসর আজ। দুই দিনের এই এক্সপো অনুষ্ঠিত হবে ৫ ও ৬ নভেম্বর রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি)।
২ ঘণ্টা আগে
পোশাক উৎপাদনে ন্যূনতম ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল ব্যবহার করা হলে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির ক্ষেত্রে আরোপিত অতিরিক্ত শুল্ক থেকে বাংলাদেশের আনুপাতিক ছাড় পাওয়ার সুযোগ দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। তবে এ বিষয়ে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা বা বাস্তবায়ন নির্দেশনা না থাকায় দ্রুত স্পষ্টীকরণ চেয়েছে বাংলাদেশ...
৩ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বিশাল অঙ্কের খেলাপি ঋণ গোপন রেখে নিয়মিত দেখানো হতো। তবে কোনো পরিদর্শক প্রকৃত সত্য প্রতিবেদন দিতে পারতেন না। সরকার পরিবর্তনের পর এ তথ্য ধীরে ধীরে প্রকাশ পাচ্ছে। খেলাপি ঋণ কীভাবে গোপন রাখা হতো এবং কেন তা ব্যাংক পরিদর্শনে ধরা পড়েনি—এ বিষয়গুলো ঢাকায় সফররত...
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পোশাক উৎপাদনে ন্যূনতম ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল ব্যবহার করা হলে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির ক্ষেত্রে আরোপিত অতিরিক্ত শুল্ক থেকে বাংলাদেশের আনুপাতিক ছাড় পাওয়ার সুযোগ দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। তবে এ বিষয়ে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা বা বাস্তবায়ন নির্দেশনা না থাকায় দ্রুত স্পষ্টীকরণ চেয়েছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর উত্তরায় মার্কিন তুলা রপ্তানিকারক সংগঠন কটন ইউএসএর এক উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিষয়টি তুলে ধরে বিজিএমইএ। বৈঠকে দুই দেশের বাণিজ্য সম্প্রসারণ, বাংলাদেশের তৈরি পোশাকে মার্কিন তুলার ব্যবহার বৃদ্ধি এবং ঘোষিত শুল্ক সুবিধা বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। সংগঠনের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহসভাপতি ইনামুল হক খান ও পরিচালক নাফিস-উদ-দৌলা। মার্কিন প্রতিনিধিদলে ছিলেন ইকমের লি ইন, কারগিলের ক্রিস্টা রিকম্যান, এলডিসির ডিয়েগো লোজাদা, ওলাম এগ্রির ওয়েসলি রেন্টজ, ক্যারোলিনা কটন গ্রোয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের ওয়েন বোসম্যানসহ আরও অনেকে।
বৈঠকে বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, নতুন শুল্কছাড় বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের জন্য এক বড় সুযোগ। কিন্তু এই সুবিধা কার্যকরভাবে পেতে কারখানাগুলোকে কী প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে, সে বিষয়ে কোনো সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা নেই। মার্কিন প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত ব্যাখ্যা পাওয়া গেলে উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিতে পারবেন।
মাহমুদ হাসান খান বলেন, বর্তমানে আমদানি করা তুলার প্রায় ১০ শতাংশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসে, যা দ্বিগুণ বা ৩ গুণ পর্যন্ত বাড়ানো সম্ভব। তবে এ জন্য প্রয়োজন দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ও সুচিন্তিত কৌশলগত পদক্ষেপ। মার্কিন তুলার উচ্চ গুণগত মান ও তুলনামূলক সুবিধার বিষয়ে গবেষণা করে সুতা উৎপাদনকারীদের তথ্য সরবরাহ করা হলে তাঁরা আমদানি বাড়াতে উৎসাহিত হবেন।

পোশাক উৎপাদনে ন্যূনতম ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল ব্যবহার করা হলে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির ক্ষেত্রে আরোপিত অতিরিক্ত শুল্ক থেকে বাংলাদেশের আনুপাতিক ছাড় পাওয়ার সুযোগ দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। তবে এ বিষয়ে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা বা বাস্তবায়ন নির্দেশনা না থাকায় দ্রুত স্পষ্টীকরণ চেয়েছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর উত্তরায় মার্কিন তুলা রপ্তানিকারক সংগঠন কটন ইউএসএর এক উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিষয়টি তুলে ধরে বিজিএমইএ। বৈঠকে দুই দেশের বাণিজ্য সম্প্রসারণ, বাংলাদেশের তৈরি পোশাকে মার্কিন তুলার ব্যবহার বৃদ্ধি এবং ঘোষিত শুল্ক সুবিধা বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। সংগঠনের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহসভাপতি ইনামুল হক খান ও পরিচালক নাফিস-উদ-দৌলা। মার্কিন প্রতিনিধিদলে ছিলেন ইকমের লি ইন, কারগিলের ক্রিস্টা রিকম্যান, এলডিসির ডিয়েগো লোজাদা, ওলাম এগ্রির ওয়েসলি রেন্টজ, ক্যারোলিনা কটন গ্রোয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের ওয়েন বোসম্যানসহ আরও অনেকে।
বৈঠকে বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, নতুন শুল্কছাড় বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের জন্য এক বড় সুযোগ। কিন্তু এই সুবিধা কার্যকরভাবে পেতে কারখানাগুলোকে কী প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে, সে বিষয়ে কোনো সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা নেই। মার্কিন প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত ব্যাখ্যা পাওয়া গেলে উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিতে পারবেন।
মাহমুদ হাসান খান বলেন, বর্তমানে আমদানি করা তুলার প্রায় ১০ শতাংশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসে, যা দ্বিগুণ বা ৩ গুণ পর্যন্ত বাড়ানো সম্ভব। তবে এ জন্য প্রয়োজন দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ও সুচিন্তিত কৌশলগত পদক্ষেপ। মার্কিন তুলার উচ্চ গুণগত মান ও তুলনামূলক সুবিধার বিষয়ে গবেষণা করে সুতা উৎপাদনকারীদের তথ্য সরবরাহ করা হলে তাঁরা আমদানি বাড়াতে উৎসাহিত হবেন।

অপরিশোধিত তেল উৎপাদনে এক প্রকার রেকর্ডই করে ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র। গত সেপ্টেম্বরের পর দেশটি টানা দ্বিতীয় মাসের মতো সবচেয়ে বেশি জ্বালানি তেল উৎপাদন করেছে। এই অবস্থায় জ্বালানি তেলের সবচেয়ে বড় উৎপাদক দেশ সৌদি আরব ও তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাস চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। বিশেষ করে, দাম বাড়ানোর লক্ষ
০৫ ডিসেম্বর ২০২৩
দেশের ডেনিম শিল্পের সবচেয়ে বড় প্রদর্শনী ‘বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপো’-এর ১৯ তম আসর আজ। দুই দিনের এই এক্সপো অনুষ্ঠিত হবে ৫ ও ৬ নভেম্বর রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি)।
২ ঘণ্টা আগে
সিকিউরিটিজ আইন ও বিধিবিধান ভঙ্গের দায়ে আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শাহ আলম সারওয়ারকে পাঁচ কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
৩ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বিশাল অঙ্কের খেলাপি ঋণ গোপন রেখে নিয়মিত দেখানো হতো। তবে কোনো পরিদর্শক প্রকৃত সত্য প্রতিবেদন দিতে পারতেন না। সরকার পরিবর্তনের পর এ তথ্য ধীরে ধীরে প্রকাশ পাচ্ছে। খেলাপি ঋণ কীভাবে গোপন রাখা হতো এবং কেন তা ব্যাংক পরিদর্শনে ধরা পড়েনি—এ বিষয়গুলো ঢাকায় সফররত...
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বিশাল অঙ্কের খেলাপি ঋণ গোপন রেখে নিয়মিত দেখানো হতো। তবে কোনো পরিদর্শক প্রকৃত সত্য প্রতিবেদন দিতে পারতেন না। সরকার পরিবর্তনের পর এ তথ্য ধীরে ধীরে প্রকাশ পাচ্ছে। খেলাপি ঋণ কীভাবে গোপন রাখা হতো এবং কেন তা ব্যাংক পরিদর্শনে ধরা পড়েনি—এ বিষয়গুলো ঢাকায় সফররত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদলের নজরে এসেছে। তারা ব্যাংক পরিদর্শনপ্রক্রিয়ার ত্রুটি আছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে।
আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে বৈঠকে আইএমএফ সদস্যরা খেলাপি ঋণ বাড়ার নেপথ্যে কর্মকর্তাদের ভূমিকা ও আইনি দুর্বলতা পর্যালোচনার আহ্বান জানান। বৈঠকে খেলাপি ঋণের প্রকৃত চিত্র, ব্যাংক খাতের তারল্য সংকট ও ঋণ বাড়ার কারণ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
বৈঠকে আইএমএফ জানিয়েছে, তাদের ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির শর্ত অনুযায়ী, ২০২৬ সালের মধ্যে সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের হার ১০ শতাংশের নিচে নামানোর প্রতিশ্রুতি ছিল। কিন্তু বাস্তবে পরিস্থিতি উল্টো। সরকার পরিবর্তনের পর গোপন করা প্রকৃত তথ্য প্রকাশিত হলে দেখা গেছে, মাত্র এক বছরে খেলাপি ঋণের পরিমাণ প্রায় ৪ লাখ কোটি থেকে বেড়ে সাড়ে ৬ লাখ কোটি টাকা হয়েছে। সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপির হার ৪০ শতাংশ ছাড়িয়েছে আর বেসরকারি খাতে ঋণহার ১০ শতাংশের ওপরে পৌঁছেছে।
সূত্র জানায়, ব্যাংকে খেলাপি ঋণ গোপন করার বিষয়টি রহস্যজনক। এতে সিস্টেমের দুর্বলতা বা কারচুপি দুটোরই ভূমিকা থাকতে পারে। যাঁরা ব্যাংক ইন্সপেকশন করেছেন, তাঁরা হয়তো দায়সারা পরিদর্শন করেছেন। আইএমএফ দ্রুত প্রকৃত কারণ জানাতে অনুরোধ করেছে।

আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বিশাল অঙ্কের খেলাপি ঋণ গোপন রেখে নিয়মিত দেখানো হতো। তবে কোনো পরিদর্শক প্রকৃত সত্য প্রতিবেদন দিতে পারতেন না। সরকার পরিবর্তনের পর এ তথ্য ধীরে ধীরে প্রকাশ পাচ্ছে। খেলাপি ঋণ কীভাবে গোপন রাখা হতো এবং কেন তা ব্যাংক পরিদর্শনে ধরা পড়েনি—এ বিষয়গুলো ঢাকায় সফররত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদলের নজরে এসেছে। তারা ব্যাংক পরিদর্শনপ্রক্রিয়ার ত্রুটি আছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে।
আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে বৈঠকে আইএমএফ সদস্যরা খেলাপি ঋণ বাড়ার নেপথ্যে কর্মকর্তাদের ভূমিকা ও আইনি দুর্বলতা পর্যালোচনার আহ্বান জানান। বৈঠকে খেলাপি ঋণের প্রকৃত চিত্র, ব্যাংক খাতের তারল্য সংকট ও ঋণ বাড়ার কারণ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
বৈঠকে আইএমএফ জানিয়েছে, তাদের ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির শর্ত অনুযায়ী, ২০২৬ সালের মধ্যে সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের হার ১০ শতাংশের নিচে নামানোর প্রতিশ্রুতি ছিল। কিন্তু বাস্তবে পরিস্থিতি উল্টো। সরকার পরিবর্তনের পর গোপন করা প্রকৃত তথ্য প্রকাশিত হলে দেখা গেছে, মাত্র এক বছরে খেলাপি ঋণের পরিমাণ প্রায় ৪ লাখ কোটি থেকে বেড়ে সাড়ে ৬ লাখ কোটি টাকা হয়েছে। সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপির হার ৪০ শতাংশ ছাড়িয়েছে আর বেসরকারি খাতে ঋণহার ১০ শতাংশের ওপরে পৌঁছেছে।
সূত্র জানায়, ব্যাংকে খেলাপি ঋণ গোপন করার বিষয়টি রহস্যজনক। এতে সিস্টেমের দুর্বলতা বা কারচুপি দুটোরই ভূমিকা থাকতে পারে। যাঁরা ব্যাংক ইন্সপেকশন করেছেন, তাঁরা হয়তো দায়সারা পরিদর্শন করেছেন। আইএমএফ দ্রুত প্রকৃত কারণ জানাতে অনুরোধ করেছে।

অপরিশোধিত তেল উৎপাদনে এক প্রকার রেকর্ডই করে ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র। গত সেপ্টেম্বরের পর দেশটি টানা দ্বিতীয় মাসের মতো সবচেয়ে বেশি জ্বালানি তেল উৎপাদন করেছে। এই অবস্থায় জ্বালানি তেলের সবচেয়ে বড় উৎপাদক দেশ সৌদি আরব ও তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাস চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। বিশেষ করে, দাম বাড়ানোর লক্ষ
০৫ ডিসেম্বর ২০২৩
দেশের ডেনিম শিল্পের সবচেয়ে বড় প্রদর্শনী ‘বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপো’-এর ১৯ তম আসর আজ। দুই দিনের এই এক্সপো অনুষ্ঠিত হবে ৫ ও ৬ নভেম্বর রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি)।
২ ঘণ্টা আগে
সিকিউরিটিজ আইন ও বিধিবিধান ভঙ্গের দায়ে আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শাহ আলম সারওয়ারকে পাঁচ কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
৩ ঘণ্টা আগে
পোশাক উৎপাদনে ন্যূনতম ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল ব্যবহার করা হলে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির ক্ষেত্রে আরোপিত অতিরিক্ত শুল্ক থেকে বাংলাদেশের আনুপাতিক ছাড় পাওয়ার সুযোগ দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। তবে এ বিষয়ে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা বা বাস্তবায়ন নির্দেশনা না থাকায় দ্রুত স্পষ্টীকরণ চেয়েছে বাংলাদেশ...
৩ ঘণ্টা আগে