অনলাইন ডেস্ক
দেশীয় কোম্পানি এসিআই মোটরসের প্রায় সাড়ে ১৮ শতাংশ শেয়ার কিনেছে মিতসুই অ্যান্ড কোম্পানি। এর মাধ্যমে বিদেশি বিনিয়োগকারী হিসেবে এসিআই মোটরসের মালিকানায় যুক্ত হলো জাপানি কোম্পানিটি।
জানা যায়, এসিআই মোটরসের বিদ্যমান দুই বিনিয়োগকারীর কাছ থেকে ২ কোটি ২৭ লাখ ৫০ হাজার (২২ দশমিক ৭৫ মিলিয়ন) ডলার বা প্রায় ২৭৩ কোটি টাকায় এসব শেয়ার কিনেছে মিতসুই। কোম্পানিটির সিঙ্গাপুরভিত্তিক সহযোগী প্রতিষ্ঠান মিতসুই অ্যান্ড কোম্পানির (এশিয়া প্যাসিফিক) মাধ্যমে এসব শেয়ার কেনা হয়।
গত ২৯ নভেম্বর নিজস্ব ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে এই বিনিয়োগের ঘোষণা দেয় মিতসুই অ্যান্ড কোম্পানি। যদিও সেখানে বিনিয়োগের অর্থের পরিমাণ উল্লেখ করা হয়নি। মিতসুই জানিয়েছে, এসিআইয়ের সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারত্বের মাধ্যমে কৃষি, পরিবহন ও অবকাঠামো খাতে গতিশীলতা আনা ও যান্ত্রিকীকরণ–সংক্রান্ত সমাধান দিতে তারা কাজ করবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এসিআই মোটরসের চেয়ারম্যান আনিস উদ দৌলা নিজের ১৪ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করেছেন। এ ছাড়া কোম্পানির বিদেশি বিনিয়োগকারী (নেদারল্যান্ডসের) এফএমও তাদের অংশ থেকে সাড়ে ৪ শতাংশ বিক্রি করেছে।
এসিআই মোটরসের নির্বাহী পরিচালক সুব্রত রঞ্জন দাস বলেন, এসিআইয়ের মতো একটি স্বনামধন্য ও স্থিতিশীল প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের মাধ্যমে মিতসুই বাংলাদেশে পা রাখল। এটি এসিআইয়ের জন্য এবং বাংলাদেশের জন্য একটি মাইলফলক। কারণ, মিতসুই জাপানের শীর্ষ কোম্পানিগুলোর একটি। তিনি বলেন, মিতসুইয়ের বিনিয়োগ পাওয়ায় এসিআই মোটরসের সুনাম বাড়বে। এতে বৈশ্বিক বড় কোম্পানিগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ ও ব্যবসা বাড়ানোর সুযোগ তৈরি হবে।
মিতসুই ছাড়াও এসিআই মোটরসে ডাচ উন্নয়ন সংস্থা এফএমও, ব্রিটিশ ইন্টারন্যাশনাল ইনভেস্টমেন্ট, নরওয়ের সরকারি সংস্থা নরফান্ড এবং সিঙ্গাপুরভিত্তিক এসডিআইয়ের মতো বিদেশি প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ রয়েছে।
মিতসুইয়ের ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, বিশ্বের ৬১টি দেশে তাদের অফিস রয়েছে। কোম্পানিটির বার্ষিক টার্নওভার ১০০ বিলিয়ন (১০ হাজার কোটি) ডলারের বেশি। বাণিজ্য, লজিস্টিকস, আর্থিক, অবকাঠামো, জ্বালানি, রাসায়নিক, লোহা ও ইস্পাত পণ্য, খাদ্য ও রিটেইল ব্যবসা, স্বাস্থ্যসেবা, আইটি ও করপোরেট ডেভেলপমেন্ট ব্যবসাসহ বিভিন্ন খাতে তাদের ব্যবসা রয়েছে।
দেশীয় কোম্পানি এসিআই মোটরসের প্রায় সাড়ে ১৮ শতাংশ শেয়ার কিনেছে মিতসুই অ্যান্ড কোম্পানি। এর মাধ্যমে বিদেশি বিনিয়োগকারী হিসেবে এসিআই মোটরসের মালিকানায় যুক্ত হলো জাপানি কোম্পানিটি।
জানা যায়, এসিআই মোটরসের বিদ্যমান দুই বিনিয়োগকারীর কাছ থেকে ২ কোটি ২৭ লাখ ৫০ হাজার (২২ দশমিক ৭৫ মিলিয়ন) ডলার বা প্রায় ২৭৩ কোটি টাকায় এসব শেয়ার কিনেছে মিতসুই। কোম্পানিটির সিঙ্গাপুরভিত্তিক সহযোগী প্রতিষ্ঠান মিতসুই অ্যান্ড কোম্পানির (এশিয়া প্যাসিফিক) মাধ্যমে এসব শেয়ার কেনা হয়।
গত ২৯ নভেম্বর নিজস্ব ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে এই বিনিয়োগের ঘোষণা দেয় মিতসুই অ্যান্ড কোম্পানি। যদিও সেখানে বিনিয়োগের অর্থের পরিমাণ উল্লেখ করা হয়নি। মিতসুই জানিয়েছে, এসিআইয়ের সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারত্বের মাধ্যমে কৃষি, পরিবহন ও অবকাঠামো খাতে গতিশীলতা আনা ও যান্ত্রিকীকরণ–সংক্রান্ত সমাধান দিতে তারা কাজ করবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এসিআই মোটরসের চেয়ারম্যান আনিস উদ দৌলা নিজের ১৪ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করেছেন। এ ছাড়া কোম্পানির বিদেশি বিনিয়োগকারী (নেদারল্যান্ডসের) এফএমও তাদের অংশ থেকে সাড়ে ৪ শতাংশ বিক্রি করেছে।
এসিআই মোটরসের নির্বাহী পরিচালক সুব্রত রঞ্জন দাস বলেন, এসিআইয়ের মতো একটি স্বনামধন্য ও স্থিতিশীল প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের মাধ্যমে মিতসুই বাংলাদেশে পা রাখল। এটি এসিআইয়ের জন্য এবং বাংলাদেশের জন্য একটি মাইলফলক। কারণ, মিতসুই জাপানের শীর্ষ কোম্পানিগুলোর একটি। তিনি বলেন, মিতসুইয়ের বিনিয়োগ পাওয়ায় এসিআই মোটরসের সুনাম বাড়বে। এতে বৈশ্বিক বড় কোম্পানিগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ ও ব্যবসা বাড়ানোর সুযোগ তৈরি হবে।
মিতসুই ছাড়াও এসিআই মোটরসে ডাচ উন্নয়ন সংস্থা এফএমও, ব্রিটিশ ইন্টারন্যাশনাল ইনভেস্টমেন্ট, নরওয়ের সরকারি সংস্থা নরফান্ড এবং সিঙ্গাপুরভিত্তিক এসডিআইয়ের মতো বিদেশি প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ রয়েছে।
মিতসুইয়ের ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, বিশ্বের ৬১টি দেশে তাদের অফিস রয়েছে। কোম্পানিটির বার্ষিক টার্নওভার ১০০ বিলিয়ন (১০ হাজার কোটি) ডলারের বেশি। বাণিজ্য, লজিস্টিকস, আর্থিক, অবকাঠামো, জ্বালানি, রাসায়নিক, লোহা ও ইস্পাত পণ্য, খাদ্য ও রিটেইল ব্যবসা, স্বাস্থ্যসেবা, আইটি ও করপোরেট ডেভেলপমেন্ট ব্যবসাসহ বিভিন্ন খাতে তাদের ব্যবসা রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর বিমান হামলার পর বিশ্বজুড়ে তেলের বাজারে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। যুদ্ধের আশঙ্কা এবং জ্বালানির সরবরাহে সম্ভাব্য বিঘ্ন ঘটতে পারে—এই আতঙ্কে আজ দিনের শুরুতেই বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম হঠাৎ করেই ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠে।
১০ মিনিট আগেবাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
৫ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
৫ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
৫ ঘণ্টা আগে