আসছে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ। আজ বৃহস্পতিবার বাজেট বক্তৃতায় এ লক্ষ্যের কথা তুলে ধরেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
অর্থমন্ত্রী বলেন, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের গড় প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৬.৭১ শতাংশ, যা বিশ্বের সব দেশের মধ্যে অন্যতম সর্বোচ্চ। উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে দেশের অর্থনীতি বর্তমানে কিছুটা চাপের সম্মুখীন হলেও প্রাজ্ঞ ও সঠিক নীতিকৌশল বাস্তবায়নের ফলে জিডিপি প্রবৃদ্ধির গতিধারা অব্যাহত রয়েছে।
মাহমুদ আলী বলেন, কোভিড-১৯ অতিমারির পূর্বের বছরে অর্থাৎ ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দেশে রেকর্ড ৭ দশমিক ৮৮ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছিল। রাশিয়া-ইউক্রেন সংকট এবং অন্যান্য বৈশ্বিক অস্থিরতার ফলে সৃষ্ট সব প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বাংলাদেশ ২০২১-২২ অর্থবছরে ৭ দশমিক ১০ শতাংশ, ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৫ দশমিক ৮ শতাংশ এবং ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ (সাময়িক) প্রবৃদ্ধি অর্জনে সক্ষম হয়েছে; যা আমাদের অর্থনীতির অন্তর্নিহিত শক্তির পরিচায়ক।
তিনি বলেন, জিডিপি প্রবৃদ্ধির এ গতি আগামীতে ধরে রাখার লক্ষ্যে কৃষি ও শিল্প খাতের উৎপাদন উৎসাহিত করতে যৌক্তিক সকল সহায়তা চলমান থাকবে। পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো প্রকল্পসমূহের যথাযথ বাস্তবায়ন এবং রপ্তানি ও প্রবাস আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ কাঙ্কিত মাত্রায় জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক হবে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আশা করছি আমাদের এ সকল প্রাজ্ঞ নীতিকৌশলের সুফল হিসেবে আগামী অর্থবছরে ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অজিত হবে এবং মধ্য মেয়াদে তা বৃদ্ধি পেয়ে ৭ দশমিক ২৫ শতাংশে পৌছাবে।’
আসছে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ। আজ বৃহস্পতিবার বাজেট বক্তৃতায় এ লক্ষ্যের কথা তুলে ধরেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
অর্থমন্ত্রী বলেন, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের গড় প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৬.৭১ শতাংশ, যা বিশ্বের সব দেশের মধ্যে অন্যতম সর্বোচ্চ। উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে দেশের অর্থনীতি বর্তমানে কিছুটা চাপের সম্মুখীন হলেও প্রাজ্ঞ ও সঠিক নীতিকৌশল বাস্তবায়নের ফলে জিডিপি প্রবৃদ্ধির গতিধারা অব্যাহত রয়েছে।
মাহমুদ আলী বলেন, কোভিড-১৯ অতিমারির পূর্বের বছরে অর্থাৎ ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দেশে রেকর্ড ৭ দশমিক ৮৮ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছিল। রাশিয়া-ইউক্রেন সংকট এবং অন্যান্য বৈশ্বিক অস্থিরতার ফলে সৃষ্ট সব প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বাংলাদেশ ২০২১-২২ অর্থবছরে ৭ দশমিক ১০ শতাংশ, ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৫ দশমিক ৮ শতাংশ এবং ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ (সাময়িক) প্রবৃদ্ধি অর্জনে সক্ষম হয়েছে; যা আমাদের অর্থনীতির অন্তর্নিহিত শক্তির পরিচায়ক।
তিনি বলেন, জিডিপি প্রবৃদ্ধির এ গতি আগামীতে ধরে রাখার লক্ষ্যে কৃষি ও শিল্প খাতের উৎপাদন উৎসাহিত করতে যৌক্তিক সকল সহায়তা চলমান থাকবে। পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো প্রকল্পসমূহের যথাযথ বাস্তবায়ন এবং রপ্তানি ও প্রবাস আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ কাঙ্কিত মাত্রায় জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক হবে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আশা করছি আমাদের এ সকল প্রাজ্ঞ নীতিকৌশলের সুফল হিসেবে আগামী অর্থবছরে ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অজিত হবে এবং মধ্য মেয়াদে তা বৃদ্ধি পেয়ে ৭ দশমিক ২৫ শতাংশে পৌছাবে।’
চীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
৫ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সয়াবিন রপ্তানির একটি বড় অংশ যায় চীনে। সম্প্রতি চীনকে সয়াবিন আমদানি চার গুণ বাড়াতে বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। রোববার স্থানীয় সময় রাতে নিজের ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘চীন সয়াবিনের ঘাটতি নিয়ে চিন্তিত। আমি আশা করি, চীন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন কেনা (চার গ
৯ ঘণ্টা আগে