ইউরো মুদ্রা ব্যবহারকারী দেশগুলোর ব্যবসায়িক কার্যক্রমের নিম্নমুখী প্রবণতা আরও ত্বরান্বিত হয়েছে। ইউরো জোন ভুক্ত দেশগুলোর সেবা খাত দুর্বল হয়ে পড়ায় অঞ্চলটির ব্যবসায়িক কার্যক্রমে এই প্রবণতা দেখা দিয়েছে। এই অবস্থায় এক জরিপ থেকে দেখা গেছে, এই অঞ্চলে মন্দার আশঙ্কা তীব্র হচ্ছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
হামবুর্গ কমার্শিয়াল ব্যাংক (এইচসিওবি) প্রকাশিত তথ্য বলছে, ইউরো মুদ্রা ব্যবহারকারী ২০ দেশের অর্থনীতি তৃতীয় প্রান্তিকে অন্তত দশমিক ১ শতাংশ সংকুচিত হয়েছে। এই সংকট আরও ঘনীভূত হতে পারে বছরের শেষ প্রান্তিকে। গত সোমবারে প্রকাশিত অক্টোবরের সমন্বিত ক্রয় ব্যবস্থাপনা সূচক বা পিএমআই বলছে, ২০২৩ সালের শেষ প্রান্তিকে ইউরো জোনের অর্থনীতি আরও পিছিয়ে পড়বে।
এইচসিওবি ও দ্য স্ট্যান্ডার্ড & পুওর’স-এর তথ্যানুসারে, গত অক্টোবরে ইউরো জোনের অর্থনৈতিক সূচক ৪৬ দশমিক ৫ পয়েন্টে নেমে এসেছে। যা গত সেপ্টেম্বরে ছিল ৪৭ দশমিক ২ পয়েন্ট। কোভিড মহামারির পর এই সূচক এত নিচে নেমেছিল কেবল ২০২২ সালের নভেম্বরে।
আর্থিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ক্যাপিটাল ইকোনমিকসের গবেষক আদ্রিয়ান প্রেটেজন বলেন, ‘আজ (গত সোমবার) যে চূড়ান্ত পিএমআই প্রকাশ করা হয়েছে তা প্রাথমিক অনুমানকে নিশ্চিত করেছে যে, ইউরো জোনের জিডিপি আরও সংকুচিত হবে চতুর্থ প্রান্তিকে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাজার সংক্রান্ত মনোভাবও যথেষ্ট দুর্বল মনে হচ্ছে। বিশেষ করে পিএমআই সূচক নেমে যাচ্ছে। যা ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরের পর সবচেয়ে কম। এ ছাড়া এই অঞ্চলের রপ্তানিও যথেষ্ট দুর্বল।’
এদিকে, ইউরো জোনের উৎপাদন কর্মকাণ্ডও অক্টোবরে অনেকটাই কমেছে। ১৯৯৭ সালের পর এত বেশি পরিমাণ উৎপাদন হ্রাস এই প্রথম। সব মিলিয়ে ইউরো জোনের অর্থনীতি আবারও মন্দার আশঙ্কায় পড়েছে। দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়া ভোগ কমে গেছে, সাধারণ মানুষের ঋণ গ্রহণ প্রবণতা বেড়ে গেছে।
জার্মানি, ইতালির সেবা খাতের চাহিদা অনেকটাই কমেছে, ফলে কর্মকাণ্ডও কমেছে। যার ফলে এই খাতের অর্থনৈতিক অবস্থাও সংকুচিত হয়েছে। স্পেন সামান্য উন্নতি করলেও ফ্রান্সের অবস্থা ইতালি-জার্মানির মতোই।
তবে অঞ্চলটির জন্য আশার সংবাদও রয়েছে। চলতি নভেম্বরের শুরুর দিকেই এই অঞ্চলে বিনিয়োগকারীরা বেশ আস্থা দেখিয়েছেন। পাশাপাশি ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকও সুদহার অপরিবর্তিত রেখেছে।
ইউরো মুদ্রা ব্যবহারকারী দেশগুলোর ব্যবসায়িক কার্যক্রমের নিম্নমুখী প্রবণতা আরও ত্বরান্বিত হয়েছে। ইউরো জোন ভুক্ত দেশগুলোর সেবা খাত দুর্বল হয়ে পড়ায় অঞ্চলটির ব্যবসায়িক কার্যক্রমে এই প্রবণতা দেখা দিয়েছে। এই অবস্থায় এক জরিপ থেকে দেখা গেছে, এই অঞ্চলে মন্দার আশঙ্কা তীব্র হচ্ছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
হামবুর্গ কমার্শিয়াল ব্যাংক (এইচসিওবি) প্রকাশিত তথ্য বলছে, ইউরো মুদ্রা ব্যবহারকারী ২০ দেশের অর্থনীতি তৃতীয় প্রান্তিকে অন্তত দশমিক ১ শতাংশ সংকুচিত হয়েছে। এই সংকট আরও ঘনীভূত হতে পারে বছরের শেষ প্রান্তিকে। গত সোমবারে প্রকাশিত অক্টোবরের সমন্বিত ক্রয় ব্যবস্থাপনা সূচক বা পিএমআই বলছে, ২০২৩ সালের শেষ প্রান্তিকে ইউরো জোনের অর্থনীতি আরও পিছিয়ে পড়বে।
এইচসিওবি ও দ্য স্ট্যান্ডার্ড & পুওর’স-এর তথ্যানুসারে, গত অক্টোবরে ইউরো জোনের অর্থনৈতিক সূচক ৪৬ দশমিক ৫ পয়েন্টে নেমে এসেছে। যা গত সেপ্টেম্বরে ছিল ৪৭ দশমিক ২ পয়েন্ট। কোভিড মহামারির পর এই সূচক এত নিচে নেমেছিল কেবল ২০২২ সালের নভেম্বরে।
আর্থিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ক্যাপিটাল ইকোনমিকসের গবেষক আদ্রিয়ান প্রেটেজন বলেন, ‘আজ (গত সোমবার) যে চূড়ান্ত পিএমআই প্রকাশ করা হয়েছে তা প্রাথমিক অনুমানকে নিশ্চিত করেছে যে, ইউরো জোনের জিডিপি আরও সংকুচিত হবে চতুর্থ প্রান্তিকে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাজার সংক্রান্ত মনোভাবও যথেষ্ট দুর্বল মনে হচ্ছে। বিশেষ করে পিএমআই সূচক নেমে যাচ্ছে। যা ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরের পর সবচেয়ে কম। এ ছাড়া এই অঞ্চলের রপ্তানিও যথেষ্ট দুর্বল।’
এদিকে, ইউরো জোনের উৎপাদন কর্মকাণ্ডও অক্টোবরে অনেকটাই কমেছে। ১৯৯৭ সালের পর এত বেশি পরিমাণ উৎপাদন হ্রাস এই প্রথম। সব মিলিয়ে ইউরো জোনের অর্থনীতি আবারও মন্দার আশঙ্কায় পড়েছে। দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়া ভোগ কমে গেছে, সাধারণ মানুষের ঋণ গ্রহণ প্রবণতা বেড়ে গেছে।
জার্মানি, ইতালির সেবা খাতের চাহিদা অনেকটাই কমেছে, ফলে কর্মকাণ্ডও কমেছে। যার ফলে এই খাতের অর্থনৈতিক অবস্থাও সংকুচিত হয়েছে। স্পেন সামান্য উন্নতি করলেও ফ্রান্সের অবস্থা ইতালি-জার্মানির মতোই।
তবে অঞ্চলটির জন্য আশার সংবাদও রয়েছে। চলতি নভেম্বরের শুরুর দিকেই এই অঞ্চলে বিনিয়োগকারীরা বেশ আস্থা দেখিয়েছেন। পাশাপাশি ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকও সুদহার অপরিবর্তিত রেখেছে।
বাংলাদেশ থেকে চার ধরনের পাটপণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন করে বন্দর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ভারত। দুই দেশের সব স্থলবন্দর দিয়ে পণ্যগুলো রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে শুধু একটি সমুদ্রবন্দর খোলা রাখা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
৮ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
৮ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
১১ ঘণ্টা আগে