চীনা ঋণের ফাঁদে পড়ে বিপর্যস্ত শ্রীলঙ্কা। এ অবস্থায় দেশটির সরকার ভারতীয় মুদ্রা রুপির ব্যবহার বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এমনকি ভবিষ্যতে দুই দেশে অভিন্ন মুদ্রা চালুর বিষয়টিও উড়িয়ে দিচ্ছে না কলম্বো। গতকাল শনিবার শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন। ‘দ্য হিন্দু’ এক প্রতিবেদনে এমনটি জানিয়েছে।
প্রেসিডেন্ট বিক্রমাসিংহে দেশটির অর্থমন্ত্রীর দায়িত্বেও রয়েছেন। তিনি বলেন, ‘ভারতী-শ্রীলঙ্কার অভিন্ন মুদ্রার চালুর প্রসঙ্গে আমাদের পক্ষ থেকে কোনো আপত্তি নেই। আমাদের শুধু খুঁজে বের করতে হবে ব্যবহারের প্রক্রিয়া কীরূপ হবে। এভাবে আমাদের অর্থনীতিকে আরও বেশি উন্মুক্ত করতে হবে।’
শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট জানিয়েছেন, চলতি মাসেই ভারত সফরে যাওয়ার কথা তাঁর। তাই এ সময় তাঁর এই মন্তব্যকে ‘তাৎপর্যপূর্ণ’ বলে মনে করা হচ্ছে।
বিক্রমাসিংহে আরও বলেন, পূর্ব এশিয়ার মতো ৭৫ বছর আগে জাপান, কোরিয়া ও চীন অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির মুখ দেখেছিল। একই সুযোগ এখন ভারতের বেলাতেও এসেছে। বিশেষ করে ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর সঙ্গে অভিন্ন মুদ্রা চালুর মাধ্যমে।
এ ছাড়া সম্প্রতি শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রীও ভারত সফরে গিয়ে বণিক সভার একটি সম্মেলনে ডলারের তুলনায় ভারতীয় মুদ্রার ব্যবহার বৃদ্ধির পক্ষে কথা বলেছিলেন।
২০২২ সালে অর্থনৈতিক সংকটের জেরে দেউলিয়া হয়ে যায় শ্রীলঙ্কা। দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম আকাশ ছুঁয়েছিল। সেই পরিস্থিতিতে প্রবল গণবিক্ষোভের জেরে দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপক্ষে ও তাঁর ভাই তথা দেশের প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষেকে।
এরপর পার্লামেন্টের বিশেষ অধিবেশনে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন বিক্রমাসিংহে। সে সময় শ্রীলঙ্কাকে আর্থিক সংকট মোকাবিলার জন্য মোট ৪০০ কোটি ডলার অর্থ সাহায্য দিয়েছিল ভারত।
পরে এ নিয়ে প্রকাশ্যে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বিক্রমাসিংহে ভারত ও শ্রীলঙ্কার আড়াই হাজার বছরের সম্পর্কের কথা বলেছেন। তিনি জানিয়েছেন, আর্থিক মন্দা মোকাবিলায় অনেকটাই সাফল্য পেয়েছে শ্রীলঙ্কা। এবার প্রধান লক্ষ্য ভারতের সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে দেশের অর্থনীতিকে মজবুত করা।
চীনা ঋণের ফাঁদে পড়ে বিপর্যস্ত শ্রীলঙ্কা। এ অবস্থায় দেশটির সরকার ভারতীয় মুদ্রা রুপির ব্যবহার বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এমনকি ভবিষ্যতে দুই দেশে অভিন্ন মুদ্রা চালুর বিষয়টিও উড়িয়ে দিচ্ছে না কলম্বো। গতকাল শনিবার শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন। ‘দ্য হিন্দু’ এক প্রতিবেদনে এমনটি জানিয়েছে।
প্রেসিডেন্ট বিক্রমাসিংহে দেশটির অর্থমন্ত্রীর দায়িত্বেও রয়েছেন। তিনি বলেন, ‘ভারতী-শ্রীলঙ্কার অভিন্ন মুদ্রার চালুর প্রসঙ্গে আমাদের পক্ষ থেকে কোনো আপত্তি নেই। আমাদের শুধু খুঁজে বের করতে হবে ব্যবহারের প্রক্রিয়া কীরূপ হবে। এভাবে আমাদের অর্থনীতিকে আরও বেশি উন্মুক্ত করতে হবে।’
শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট জানিয়েছেন, চলতি মাসেই ভারত সফরে যাওয়ার কথা তাঁর। তাই এ সময় তাঁর এই মন্তব্যকে ‘তাৎপর্যপূর্ণ’ বলে মনে করা হচ্ছে।
বিক্রমাসিংহে আরও বলেন, পূর্ব এশিয়ার মতো ৭৫ বছর আগে জাপান, কোরিয়া ও চীন অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির মুখ দেখেছিল। একই সুযোগ এখন ভারতের বেলাতেও এসেছে। বিশেষ করে ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর সঙ্গে অভিন্ন মুদ্রা চালুর মাধ্যমে।
এ ছাড়া সম্প্রতি শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রীও ভারত সফরে গিয়ে বণিক সভার একটি সম্মেলনে ডলারের তুলনায় ভারতীয় মুদ্রার ব্যবহার বৃদ্ধির পক্ষে কথা বলেছিলেন।
২০২২ সালে অর্থনৈতিক সংকটের জেরে দেউলিয়া হয়ে যায় শ্রীলঙ্কা। দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম আকাশ ছুঁয়েছিল। সেই পরিস্থিতিতে প্রবল গণবিক্ষোভের জেরে দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপক্ষে ও তাঁর ভাই তথা দেশের প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষেকে।
এরপর পার্লামেন্টের বিশেষ অধিবেশনে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন বিক্রমাসিংহে। সে সময় শ্রীলঙ্কাকে আর্থিক সংকট মোকাবিলার জন্য মোট ৪০০ কোটি ডলার অর্থ সাহায্য দিয়েছিল ভারত।
পরে এ নিয়ে প্রকাশ্যে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বিক্রমাসিংহে ভারত ও শ্রীলঙ্কার আড়াই হাজার বছরের সম্পর্কের কথা বলেছেন। তিনি জানিয়েছেন, আর্থিক মন্দা মোকাবিলায় অনেকটাই সাফল্য পেয়েছে শ্রীলঙ্কা। এবার প্রধান লক্ষ্য ভারতের সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে দেশের অর্থনীতিকে মজবুত করা।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৫ মিনিট আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৯ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৩ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১৩ ঘণ্টা আগে