নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মোংলা বন্দরের আধুনিকায়ন ও সম্প্রসারণের জন্য ৪ হাজার ৬৮ কোটি ২২ লাখ টাকার উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে সরকার। চীন সরকারের আর্থিক সহায়তায় ‘জি টু জি’ (সরকার থেকে সরকার) ভিত্তিতে বাস্তবায়ন হতে যাওয়া এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কন্সট্রাকশন করপোরেশন (সিসিইসিসি)। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে প্রকল্পটির ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীন মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে ‘মোংলা বন্দরের সুবিধাদির সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন’ প্রকল্পটি একনেক গত ২ ফেব্রুয়ারি অনুমোদন করে। এর আওতায় চীন সরকার ঋণ দেবে ৩ হাজার ৫৯২ কোটি ৮৯ লাখ ৭৫ হাজার টাকা আর বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ব্যয় হবে ৪৭৫ কোটি ৩২ লাখ ৯৭ হাজার টাকা। ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে। এর মাধ্যমে বন্দরের কনটেইনার হ্যান্ডলিং সক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে, যা দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
প্রকল্পটি বাস্তবায়নে তিনটি চীনা প্রতিষ্ঠান আগ্রহ প্রকাশ করলেও যাচাই-বাছাই শেষে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কন্সট্রাকশন করপোরেশনকে (সিসিইসিসি) চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত করে। প্রতিষ্ঠানটির সক্ষমতা মূল্যায়ন করে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের ২৮২তম বোর্ড সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
মোংলা বন্দরের আধুনিকায়ন ও সম্প্রসারণের জন্য ৪ হাজার ৬৮ কোটি ২২ লাখ টাকার উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে সরকার। চীন সরকারের আর্থিক সহায়তায় ‘জি টু জি’ (সরকার থেকে সরকার) ভিত্তিতে বাস্তবায়ন হতে যাওয়া এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কন্সট্রাকশন করপোরেশন (সিসিইসিসি)। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে প্রকল্পটির ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীন মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে ‘মোংলা বন্দরের সুবিধাদির সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন’ প্রকল্পটি একনেক গত ২ ফেব্রুয়ারি অনুমোদন করে। এর আওতায় চীন সরকার ঋণ দেবে ৩ হাজার ৫৯২ কোটি ৮৯ লাখ ৭৫ হাজার টাকা আর বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ব্যয় হবে ৪৭৫ কোটি ৩২ লাখ ৯৭ হাজার টাকা। ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে। এর মাধ্যমে বন্দরের কনটেইনার হ্যান্ডলিং সক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে, যা দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
প্রকল্পটি বাস্তবায়নে তিনটি চীনা প্রতিষ্ঠান আগ্রহ প্রকাশ করলেও যাচাই-বাছাই শেষে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কন্সট্রাকশন করপোরেশনকে (সিসিইসিসি) চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত করে। প্রতিষ্ঠানটির সক্ষমতা মূল্যায়ন করে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের ২৮২তম বোর্ড সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
২ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
২ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
৫ ঘণ্টা আগেচতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
১ দিন আগে