সুইজারল্যান্ডের দাভোসে শুরু হয়েছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ২০২৪ সালের বার্ষিক বৈঠক। এতে যোগ দিয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শীর্ষ নেতৃত্ব এবং বরেণ্য অর্থনীতিবিদ, নীতি নির্ধারক, গবেষকসহ আরও অনেকে। গতকাল সোমবার শুরু হওয়া এই সম্মেলনে চলবে আগামী ১৯ জানুয়ারি পর্যন্ত। এই সম্মেলন বিশ্বে বিদ্যমান সমস্যাগুলো কেবল নির্ণয়ই করবে না পাশাপাশি এসব সমস্যার সমাধানও দেবে এবারের সম্মেলন।
চীনা রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম সিজিটিএনের এক প্রতিবেদন অনুসারে—ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ইভেন্ট এডিটোরিয়াল বিভাগের প্রধান শেখ তানজীব ইসলাম বলেছেন, ‘বাড়তি কথার দোকান’ নামে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের বিরুদ্ধে যে অপবাদ রয়েছে তা ঘুচিয়ে আমরা এই সম্মেলনে বিশ্বের বড় বড় সমস্যাগুলোর সমাধান দিতে চাই।
তানজীব জানিয়েছেন, পাঁচ দিনব্যাপী এই সম্মেলনে গ্লোবাল সাউথ তথা বিশ্বের দক্ষিণ গোলার্ধের দেশগুলোর ব্যাপক সাড়া পাওয়া গেছে। চলতি বছরের ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের থিম ‘রিবিল্ডিং ট্রাস্ট বা বিশ্বাস পুনর্গঠনের’ বিষয়টি উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, বিগত দুই বছরে আমাদের মধ্যে ক্রমান্বয়েই বিশ্বাস ক্ষয়ে গেছে। বিশ্বাসের এই ক্ষয় কেবল সরকারগুলোর মধ্যেই নয়, সামগ্রিক ক্ষেত্রেই হয়েছে। সরকার-ব্যবসায়, ব্যবসায়-ব্যবসায়ের মধ্যেও এই আস্থার সংকট দেখা গেছে।’
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘বাৎসরিক এই সম্মেলন সরকারি-বেসরকারি উভয় ক্ষেত্রের নেতাদের একত্রিত হওয়ার মাধ্যমে সত্যিকারের সমাধানের ওপর অনেক বেশি জোর দেবে। দীর্ঘদিন ধরে লোকজন সমস্যা নির্ণয়ের ওপর অনেক বেশি জোর দিয়েছে কিন্তু আমরা এটি পরিবর্তন করতে চাই।’
তানজীব আশা প্রকাশ করেন এই সম্মেলন দেশগুলো ও সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের মধ্যে আস্থার সংকট দূর করে তাদের কাছে আনবে। তিনি বলেন, ‘বিশ্বের মোট বাণিজ্যের ৪০ শতাংশই আসে গ্লোবাল সাউথ থেকে। কিন্তু উত্তর গোলার্ধের সঙ্গে এই অঞ্চলের বিভেদ স্পষ্ট। আমরা সম্মেলনের প্ল্যানারি সেশনে উত্তর-দক্ষিণের বিভেদ দূর করার উপায় নিয়ে একটি আলোচনা করব।’
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের থিম ‘রিবিল্ডিং ট্রাস্ট বা বিশ্বাস পুনর্গঠন’—ছাড়াও আরও কয়েকটি থিম রয়েছে। সেগুলো হলো—নিরাপত্তা অর্জন ও সহযোগিতা, নতুন চাকরি সৃষ্টি ও নতুন যুগের প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করা, সমাজ ও অর্থনীতির চালিকাশক্তি হিসেবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এবং জলবায়ু, প্রকৃতি ও জ্বালানি খাতে দীর্ঘমেয়াদি নতুন কৌশল আনা।
সুইজারল্যান্ডের দাভোসে শুরু হয়েছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ২০২৪ সালের বার্ষিক বৈঠক। এতে যোগ দিয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শীর্ষ নেতৃত্ব এবং বরেণ্য অর্থনীতিবিদ, নীতি নির্ধারক, গবেষকসহ আরও অনেকে। গতকাল সোমবার শুরু হওয়া এই সম্মেলনে চলবে আগামী ১৯ জানুয়ারি পর্যন্ত। এই সম্মেলন বিশ্বে বিদ্যমান সমস্যাগুলো কেবল নির্ণয়ই করবে না পাশাপাশি এসব সমস্যার সমাধানও দেবে এবারের সম্মেলন।
চীনা রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম সিজিটিএনের এক প্রতিবেদন অনুসারে—ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ইভেন্ট এডিটোরিয়াল বিভাগের প্রধান শেখ তানজীব ইসলাম বলেছেন, ‘বাড়তি কথার দোকান’ নামে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের বিরুদ্ধে যে অপবাদ রয়েছে তা ঘুচিয়ে আমরা এই সম্মেলনে বিশ্বের বড় বড় সমস্যাগুলোর সমাধান দিতে চাই।
তানজীব জানিয়েছেন, পাঁচ দিনব্যাপী এই সম্মেলনে গ্লোবাল সাউথ তথা বিশ্বের দক্ষিণ গোলার্ধের দেশগুলোর ব্যাপক সাড়া পাওয়া গেছে। চলতি বছরের ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের থিম ‘রিবিল্ডিং ট্রাস্ট বা বিশ্বাস পুনর্গঠনের’ বিষয়টি উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, বিগত দুই বছরে আমাদের মধ্যে ক্রমান্বয়েই বিশ্বাস ক্ষয়ে গেছে। বিশ্বাসের এই ক্ষয় কেবল সরকারগুলোর মধ্যেই নয়, সামগ্রিক ক্ষেত্রেই হয়েছে। সরকার-ব্যবসায়, ব্যবসায়-ব্যবসায়ের মধ্যেও এই আস্থার সংকট দেখা গেছে।’
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘বাৎসরিক এই সম্মেলন সরকারি-বেসরকারি উভয় ক্ষেত্রের নেতাদের একত্রিত হওয়ার মাধ্যমে সত্যিকারের সমাধানের ওপর অনেক বেশি জোর দেবে। দীর্ঘদিন ধরে লোকজন সমস্যা নির্ণয়ের ওপর অনেক বেশি জোর দিয়েছে কিন্তু আমরা এটি পরিবর্তন করতে চাই।’
তানজীব আশা প্রকাশ করেন এই সম্মেলন দেশগুলো ও সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের মধ্যে আস্থার সংকট দূর করে তাদের কাছে আনবে। তিনি বলেন, ‘বিশ্বের মোট বাণিজ্যের ৪০ শতাংশই আসে গ্লোবাল সাউথ থেকে। কিন্তু উত্তর গোলার্ধের সঙ্গে এই অঞ্চলের বিভেদ স্পষ্ট। আমরা সম্মেলনের প্ল্যানারি সেশনে উত্তর-দক্ষিণের বিভেদ দূর করার উপায় নিয়ে একটি আলোচনা করব।’
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের থিম ‘রিবিল্ডিং ট্রাস্ট বা বিশ্বাস পুনর্গঠন’—ছাড়াও আরও কয়েকটি থিম রয়েছে। সেগুলো হলো—নিরাপত্তা অর্জন ও সহযোগিতা, নতুন চাকরি সৃষ্টি ও নতুন যুগের প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করা, সমাজ ও অর্থনীতির চালিকাশক্তি হিসেবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এবং জলবায়ু, প্রকৃতি ও জ্বালানি খাতে দীর্ঘমেয়াদি নতুন কৌশল আনা।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সঙ্গে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম জোরদারে ‘সেবাগ্রহীতা ও অংশীজনদের অবহিতকরণ সভা’ করেছে সোনালী ব্যাংক পিএলসি। আজ রোববার (২২ জুন) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের কনফারেন্স...
২০ মিনিট আগেপূবালী ব্যাংক পিএলসি দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার পাশাপাশি সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে স্বাস্থ্য খাতে অবদান রাখতে অঙ্গীকারবদ্ধ। এরই ধারাবাহিকতায় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রকে ৫০ লাখ টাকা অনুদান দিয়েছে পূবালী ব্যাংক।
১ ঘণ্টা আগেদেশের অর্থনীতির অন্যতম ভিত্তি হচ্ছে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স। দেশের উন্নয়ন ও শিল্পায়নের স্বার্থে রেমিট্যান্সসংক্রান্ত সেবা আরও সহজ করার উদ্যোগ নিয়েছে এনআরবিসি ব্যাংক।
১ ঘণ্টা আগেআপগ্রেড কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ২৪ জুন রাত ১২টা ১ মিনিট থেকে পরদিন সকাল ৬টা পর্যন্ত টেলিটকের নম্বরে সব ধরনের রিচার্জ সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ থাকবে। আজ রোববার (২২ জুন) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে