বাংলাদেশের তৈরি পোশাক (আরএমজি) খাতের দুই-পঞ্চমাংশ বা প্রায় ৪০ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের এলসি বা ঋণপত্র খুলতে দেরি হচ্ছে। বাজারে মার্কিন ডলারের সংকটের কারণে এই সমস্যায় ভুগছেন তারা বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) একটি সাম্প্রতিক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ফাইবার টু ফ্যাশনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত জুন মাসে ৬৩টি প্রতিষ্ঠানের ওপর এই গবেষণা চালানো হয় এবং আরএমজি সরবরাহকারী ও অংশীজনদের সঙ্গে ফোকাসড গ্রুপ আলোচনার মাধ্যমে আরও তথ্য সংগ্রহ করা হয়। এতে উচ্চ ব্যাংক চার্জ এবং ক্রেতাদের কাছ থেকে বিলম্বিত পেমেন্টের মতো সমস্যাগুলোও উঠে আসে।
জরিপ অনুসারে, এই প্রতিষ্ঠানগুলো কাস্টমস সংক্রান্ত সমস্যার সঙ্গেও লড়াই করছে। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৬০ শতাংশ জানিয়েছেন, কাঁচামাল আমদানির সময় হারমোনাইজড সিস্টেম (এইচএস) কোডে অসামঞ্জস্যতা দেখা দেয়। সম্প্রতি ঢাকায় অনুষ্ঠিত বার্ষিক বিআইডিএস উন্নয়ন সম্মেলন ২০২৪-এ এই গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন করা হয়।
জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৪৬ শতাংশ ব্যাংক লেনদেনের খরচ কমানোর সুপারিশ করেছেন। অন্যরা টেলিগ্রাফিক ট্রান্সফার চালু করা, মার্কিন ডলারের অভিন্ন বিনিময় হার বজায় রাখা, বিভিন্ন ব্যাংকে এলসি চার্জের মানসম্মতকরণ, কর কমানো এবং উন্নত প্রযুক্তি গ্রহণের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন বলে স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে জানানো হয়।
বাংলাদেশ ভৌগোলিক অবস্থান এবং সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ার মতো ট্রান্সশিপমেন্ট কেন্দ্রের ওপর নির্ভরশীলতার কারণে দীর্ঘ ‘লিড টাইম’ (ট্রান্সশিপমেন্টের পুরো প্রক্রিয়া শেষ করতে যে সময় লাগে) সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, চীন, ভারত এবং কম্বোডিয়ার মতো প্রতিযোগী দেশগুলো শিপিং লজিস্টিক্সে বেশি স্বনির্ভর হওয়ার সুবিধা ভোগ করে।
সম্মেলনে উপস্থাপিত আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রযুক্তিগত দক্ষতায় ৫০ শতাংশ উন্নয়ন ঘটলে বাংলাদেশে প্রায় ১৮ লাখ কর্মসংস্থান হারানোর আশঙ্কা রয়েছে। এর মধ্যে শুধুমাত্র আরএমজি খাতেই ১০ লাখ কর্মসংস্থান হারানোর আশঙ্কা রয়েছে। গবেষণায় আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, চামড়াজাত পণ্য, আসবাবপত্র, প্লাস্টিক এবং রাবারসহ অন্যান্য খাতও ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক (আরএমজি) খাতের দুই-পঞ্চমাংশ বা প্রায় ৪০ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের এলসি বা ঋণপত্র খুলতে দেরি হচ্ছে। বাজারে মার্কিন ডলারের সংকটের কারণে এই সমস্যায় ভুগছেন তারা বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) একটি সাম্প্রতিক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ফাইবার টু ফ্যাশনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত জুন মাসে ৬৩টি প্রতিষ্ঠানের ওপর এই গবেষণা চালানো হয় এবং আরএমজি সরবরাহকারী ও অংশীজনদের সঙ্গে ফোকাসড গ্রুপ আলোচনার মাধ্যমে আরও তথ্য সংগ্রহ করা হয়। এতে উচ্চ ব্যাংক চার্জ এবং ক্রেতাদের কাছ থেকে বিলম্বিত পেমেন্টের মতো সমস্যাগুলোও উঠে আসে।
জরিপ অনুসারে, এই প্রতিষ্ঠানগুলো কাস্টমস সংক্রান্ত সমস্যার সঙ্গেও লড়াই করছে। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৬০ শতাংশ জানিয়েছেন, কাঁচামাল আমদানির সময় হারমোনাইজড সিস্টেম (এইচএস) কোডে অসামঞ্জস্যতা দেখা দেয়। সম্প্রতি ঢাকায় অনুষ্ঠিত বার্ষিক বিআইডিএস উন্নয়ন সম্মেলন ২০২৪-এ এই গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন করা হয়।
জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৪৬ শতাংশ ব্যাংক লেনদেনের খরচ কমানোর সুপারিশ করেছেন। অন্যরা টেলিগ্রাফিক ট্রান্সফার চালু করা, মার্কিন ডলারের অভিন্ন বিনিময় হার বজায় রাখা, বিভিন্ন ব্যাংকে এলসি চার্জের মানসম্মতকরণ, কর কমানো এবং উন্নত প্রযুক্তি গ্রহণের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন বলে স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে জানানো হয়।
বাংলাদেশ ভৌগোলিক অবস্থান এবং সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ার মতো ট্রান্সশিপমেন্ট কেন্দ্রের ওপর নির্ভরশীলতার কারণে দীর্ঘ ‘লিড টাইম’ (ট্রান্সশিপমেন্টের পুরো প্রক্রিয়া শেষ করতে যে সময় লাগে) সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, চীন, ভারত এবং কম্বোডিয়ার মতো প্রতিযোগী দেশগুলো শিপিং লজিস্টিক্সে বেশি স্বনির্ভর হওয়ার সুবিধা ভোগ করে।
সম্মেলনে উপস্থাপিত আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রযুক্তিগত দক্ষতায় ৫০ শতাংশ উন্নয়ন ঘটলে বাংলাদেশে প্রায় ১৮ লাখ কর্মসংস্থান হারানোর আশঙ্কা রয়েছে। এর মধ্যে শুধুমাত্র আরএমজি খাতেই ১০ লাখ কর্মসংস্থান হারানোর আশঙ্কা রয়েছে। গবেষণায় আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, চামড়াজাত পণ্য, আসবাবপত্র, প্লাস্টিক এবং রাবারসহ অন্যান্য খাতও ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১৩ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৭ ঘণ্টা আগে