কোনো দেশের অর্থনীতি কতটা স্বাধীন তা ১৯৭০ সাল থেকে পরিমাপ করে আসছে কানাডার স্বাধীন গবেষণা প্রতিষ্ঠান ফ্রেজার ইন্সটিটিউট। এর জন্য মানদণ্ড তৈরি করা হয়েছে, যার নাম অর্থনৈতিক স্বাধীনতা সূচক। এবছর প্রকাশিত সূচকে গত ৫৩ বছরের মধ্যে প্রথম হংকংকে হারিয়ে সবচেয়ে মুক্ত অর্থনীতির শিরোপা জয় করেছে সিঙ্গাপুর।
ফ্রেজার ইনস্টিটিউট বলছে, বৈদেশিক বাণিজ্য কতটা সহজ, বাজারে প্রবেশাধিকার কেমন ও প্রতিযোগিতার স্বাধীনতা কতটা- এসবের সঙ্গে ব্যবসায়িক নীতি বিবেচনা করে এই সূচক তৈরি হয়।
১৯৭০ সালে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা সূচক প্রকাশ শুরুর পর থেকে এবারই প্রথম মতো দুই নম্বর স্থানে নামল হংকং। দেশটির স্কোর আরও কমতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
২০২১ সালের ডেটার ওপর ভিত্তি করে ২০২৩ সালের সূচক ও প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে। ব্যক্তির অর্থনৈতিক স্বাধীনতা সক্ষমতাকে এখানে বিবেচনা করা হয়েছে।
ফ্রেজার ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠ ফেলো ম্যাথিউ মিচেল সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, ‘নাগরিক ও রাজনৈতিক স্বাধীনতার সঙ্গে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা কতটা নিবিড়ভাবে যুক্ত, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা সূচকে হংকংয়ের অবস্থানের পরিবর্তন তা দেখিয়ে দিয়েছে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাজারে প্রবেশের ক্ষেত্রে নতুন নীতিমালার বাধা, ব্যবসার ব্যয় বৃদ্ধি ও বিদেশি শ্রমিক নিয়োগে সীমাবদ্ধতা হংকংয়ের পিছিয়ে যাওয়ার প্রধান কারণ।
চীনের প্রভাব বলয়ে থাকা হংকংয়ের পরিস্থিতি তুলে ধরে মিচেল বলেন, ‘বেসরকারি খাত নিয়ন্ত্রণে সরকারের প্রচেষ্টার সঙ্গে মিলেছে এসব দমনমূলক পদক্ষেপ। হংকংয়ের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা তাই অনিবার্যভাবেই হ্রাস পেয়েছে।’
২০২০ সালে হংকংয়ের ওপর জাতীয় নিরাপত্তা আইন চাপিয়ে দেয় চীন। হংকংয়ের স্বায়ত্তশাসন হ্রাস পাবে বলে সেই আইনের সমালোচনা করেছিল সংশ্লিষ্টরা। সেই আইনের অধীনে বিচ্ছিন্নতা এবং রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধের শাস্তি ধরা হয় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।
আগের বছরের দ্বিতীয় অবস্থান থেকে এবার শীর্ষে উঠে এসেছে সিঙ্গাপুর। প্রতিবেদনে বলা হয়, সরকারি কর্মকাণ্ড এবং বিধিগত উন্নয়নের মাধ্যমে ০.০৬ স্কোর বাড়িয়ে শীর্ষ অবস্থান অর্জন করেছে সিঙ্গাপুর।
সুইজারল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্র এই সূচকে যথাক্রমে তৃতীয়, চতুর্থ এবং পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে। এ ছাড়া যুক্তরাজ্য আছে নবম স্থানে। জাপান এবং জার্মানি রয়েছে যথাক্রমে ২০ এবং ২৩তম অবস্থানে।
কোনো দেশের অর্থনীতি কতটা স্বাধীন তা ১৯৭০ সাল থেকে পরিমাপ করে আসছে কানাডার স্বাধীন গবেষণা প্রতিষ্ঠান ফ্রেজার ইন্সটিটিউট। এর জন্য মানদণ্ড তৈরি করা হয়েছে, যার নাম অর্থনৈতিক স্বাধীনতা সূচক। এবছর প্রকাশিত সূচকে গত ৫৩ বছরের মধ্যে প্রথম হংকংকে হারিয়ে সবচেয়ে মুক্ত অর্থনীতির শিরোপা জয় করেছে সিঙ্গাপুর।
ফ্রেজার ইনস্টিটিউট বলছে, বৈদেশিক বাণিজ্য কতটা সহজ, বাজারে প্রবেশাধিকার কেমন ও প্রতিযোগিতার স্বাধীনতা কতটা- এসবের সঙ্গে ব্যবসায়িক নীতি বিবেচনা করে এই সূচক তৈরি হয়।
১৯৭০ সালে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা সূচক প্রকাশ শুরুর পর থেকে এবারই প্রথম মতো দুই নম্বর স্থানে নামল হংকং। দেশটির স্কোর আরও কমতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
২০২১ সালের ডেটার ওপর ভিত্তি করে ২০২৩ সালের সূচক ও প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে। ব্যক্তির অর্থনৈতিক স্বাধীনতা সক্ষমতাকে এখানে বিবেচনা করা হয়েছে।
ফ্রেজার ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠ ফেলো ম্যাথিউ মিচেল সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, ‘নাগরিক ও রাজনৈতিক স্বাধীনতার সঙ্গে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা কতটা নিবিড়ভাবে যুক্ত, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা সূচকে হংকংয়ের অবস্থানের পরিবর্তন তা দেখিয়ে দিয়েছে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাজারে প্রবেশের ক্ষেত্রে নতুন নীতিমালার বাধা, ব্যবসার ব্যয় বৃদ্ধি ও বিদেশি শ্রমিক নিয়োগে সীমাবদ্ধতা হংকংয়ের পিছিয়ে যাওয়ার প্রধান কারণ।
চীনের প্রভাব বলয়ে থাকা হংকংয়ের পরিস্থিতি তুলে ধরে মিচেল বলেন, ‘বেসরকারি খাত নিয়ন্ত্রণে সরকারের প্রচেষ্টার সঙ্গে মিলেছে এসব দমনমূলক পদক্ষেপ। হংকংয়ের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা তাই অনিবার্যভাবেই হ্রাস পেয়েছে।’
২০২০ সালে হংকংয়ের ওপর জাতীয় নিরাপত্তা আইন চাপিয়ে দেয় চীন। হংকংয়ের স্বায়ত্তশাসন হ্রাস পাবে বলে সেই আইনের সমালোচনা করেছিল সংশ্লিষ্টরা। সেই আইনের অধীনে বিচ্ছিন্নতা এবং রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধের শাস্তি ধরা হয় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।
আগের বছরের দ্বিতীয় অবস্থান থেকে এবার শীর্ষে উঠে এসেছে সিঙ্গাপুর। প্রতিবেদনে বলা হয়, সরকারি কর্মকাণ্ড এবং বিধিগত উন্নয়নের মাধ্যমে ০.০৬ স্কোর বাড়িয়ে শীর্ষ অবস্থান অর্জন করেছে সিঙ্গাপুর।
সুইজারল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্র এই সূচকে যথাক্রমে তৃতীয়, চতুর্থ এবং পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে। এ ছাড়া যুক্তরাজ্য আছে নবম স্থানে। জাপান এবং জার্মানি রয়েছে যথাক্রমে ২০ এবং ২৩তম অবস্থানে।
বাংলাদেশ থেকে চার ধরনের পাটপণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন করে বন্দর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ভারত। দুই দেশের সব স্থলবন্দর দিয়ে পণ্যগুলো রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে শুধু একটি সমুদ্রবন্দর খোলা রাখা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেচীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
১১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
১১ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
১৪ ঘণ্টা আগে