অনলাইন ডেস্ক
দুই বছর আগে মারা যাওয়া ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাবেক দুই পরিচালককে তলব করেছে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গতকাল বুধবার এ বিষয়ে বিএসইসির উপপরিচালক মো. সুলতান সালাহ উদ্দিনের সই করা এক কারণ দর্শানোর চিঠি ডিএসইতে পাঠানো হয়েছে।
মৃত ওই দুই পরিচালক হলেন রকিবুর রহমান ও হাবিবুল্লাহ বাহার।
শোকজে ডিএসইর সাবেক চেয়ারম্যান মো. ইউনুসুর রহমানের নেতৃত্বাধীন পর্ষদের ২০২১ সালের ২৮ জুন ও ১৭ আগস্ট অনুষ্ঠিত পর্ষদ সভায় অংশগ্রহণ করা ১২ জন পরিচালককে তলব করা হয়েছে। এর মধ্যে ২০২২ সালের ১৮ মার্চ মৃত্যুবরণ করা রকিবুর রহমান ও একই বছরের ৯ আগস্ট মারা যাওয়া হাবিবুল্লাহ বাহার রয়েছেন।
বিনিয়োগকারীদের জন্য সুরক্ষা ফান্ড সংগ্রহ ও ব্যবহার নিয়ে সিকিউরিটিজ আইনের ব্যত্যয় হয়েছে বলে ২০২৩ সালের ৩০ নভেম্বর গঠিত এক তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ডিএসই কর্তৃপক্ষ ফান্ড যেমন সঠিকভাবে সংগ্রহ করেনি, একইভাবে তার ব্যবহার নিয়েও তদন্ত রিপোর্টে প্রশ্ন উঠেছে। এ কারণে আগামী ২৩ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় বিএসইসিতে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য তলব করা হয়েছে। যেখানে ডিএসইর প্রয়াত ২ পরিচালক রকিবুর রহমান ও হাবিবুল্লাহ বাহারের নামও রয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ডিএসইর এক পরিচালক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাবিবুল্লাহ বাহার ও রকিবুর রহমান যে মারা গেছেন, এটা সবাই জানে। দেশের সব গণমাধ্যমেও তাদের মারা যাওয়ার খবর এসেছে। এই অবস্থায় বিএসইসি তাদের তলব করেছে। যে মানুষ মারা গেছে, সে কীভাবে শুনানিতে হাজির হবে? এই তলবের মাধ্যমে বিএসইসি খুবই অপেশাগত কাজ করেছে এবং অযোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিএসইসি একটি তদন্ত প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে বিগত পর্ষদকে তলব করেছে। এ ক্ষেত্রে বিএসইসি কর্তৃপক্ষ ডিএসইর তদন্ত রিপোর্টটি হুবহু তুলে ধরে তলব করেছে। অথচ সবার আগে রিপোর্টটি কতটা সঠিক, তা নিয়ে পর্যালোচনা করা দরকার ছিল।’
এ বিষয়ে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁরা দুজন মৃত এটি আমরাও (বিএসইসি) জানি। জেনেই চিঠি দেওয়া হয়েছে। নিয়ম ফলো করার জন্য এটা করা হয়েছে। এখানে বিএসইসির কোনো ভুল নেই। শুনানির দিনে তাদের নাম বাদ পড়ে যাবে।’
দুই বছর আগে মারা যাওয়া ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাবেক দুই পরিচালককে তলব করেছে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গতকাল বুধবার এ বিষয়ে বিএসইসির উপপরিচালক মো. সুলতান সালাহ উদ্দিনের সই করা এক কারণ দর্শানোর চিঠি ডিএসইতে পাঠানো হয়েছে।
মৃত ওই দুই পরিচালক হলেন রকিবুর রহমান ও হাবিবুল্লাহ বাহার।
শোকজে ডিএসইর সাবেক চেয়ারম্যান মো. ইউনুসুর রহমানের নেতৃত্বাধীন পর্ষদের ২০২১ সালের ২৮ জুন ও ১৭ আগস্ট অনুষ্ঠিত পর্ষদ সভায় অংশগ্রহণ করা ১২ জন পরিচালককে তলব করা হয়েছে। এর মধ্যে ২০২২ সালের ১৮ মার্চ মৃত্যুবরণ করা রকিবুর রহমান ও একই বছরের ৯ আগস্ট মারা যাওয়া হাবিবুল্লাহ বাহার রয়েছেন।
বিনিয়োগকারীদের জন্য সুরক্ষা ফান্ড সংগ্রহ ও ব্যবহার নিয়ে সিকিউরিটিজ আইনের ব্যত্যয় হয়েছে বলে ২০২৩ সালের ৩০ নভেম্বর গঠিত এক তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ডিএসই কর্তৃপক্ষ ফান্ড যেমন সঠিকভাবে সংগ্রহ করেনি, একইভাবে তার ব্যবহার নিয়েও তদন্ত রিপোর্টে প্রশ্ন উঠেছে। এ কারণে আগামী ২৩ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় বিএসইসিতে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য তলব করা হয়েছে। যেখানে ডিএসইর প্রয়াত ২ পরিচালক রকিবুর রহমান ও হাবিবুল্লাহ বাহারের নামও রয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ডিএসইর এক পরিচালক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাবিবুল্লাহ বাহার ও রকিবুর রহমান যে মারা গেছেন, এটা সবাই জানে। দেশের সব গণমাধ্যমেও তাদের মারা যাওয়ার খবর এসেছে। এই অবস্থায় বিএসইসি তাদের তলব করেছে। যে মানুষ মারা গেছে, সে কীভাবে শুনানিতে হাজির হবে? এই তলবের মাধ্যমে বিএসইসি খুবই অপেশাগত কাজ করেছে এবং অযোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিএসইসি একটি তদন্ত প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে বিগত পর্ষদকে তলব করেছে। এ ক্ষেত্রে বিএসইসি কর্তৃপক্ষ ডিএসইর তদন্ত রিপোর্টটি হুবহু তুলে ধরে তলব করেছে। অথচ সবার আগে রিপোর্টটি কতটা সঠিক, তা নিয়ে পর্যালোচনা করা দরকার ছিল।’
এ বিষয়ে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁরা দুজন মৃত এটি আমরাও (বিএসইসি) জানি। জেনেই চিঠি দেওয়া হয়েছে। নিয়ম ফলো করার জন্য এটা করা হয়েছে। এখানে বিএসইসির কোনো ভুল নেই। শুনানির দিনে তাদের নাম বাদ পড়ে যাবে।’
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৯ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৩ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১৩ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৬ ঘণ্টা আগে