নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গ্যাসের চরম সংকটের মুখে পড়ে সাত মাস বন্ধ থাকার পর আবারও স্পট মার্কেট থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস কেনার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির গতকাল মঙ্গলবারের সভার এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন রাষ্ট্রায়ত্ত রূপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস কোম্পানি লিমিটেডের (আরপিজিসিএল) এক কর্মকর্তা।
আরপিজিসিএলের উপমহাব্যবস্থাপক (এলএনজি) প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবদুল মুকিত আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্পট মার্কেট থেকে ৩২ লাখ এমএমবিটিইউ (মিলিয়ন মেট্রিক ব্রিটিশ থার্মাল ইউনিট) ধারণক্ষমতার একটি কার্গো কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এই কার্গোর এলএনজি চলতি মাসেই জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে।
আরপিজিসিএলের কর্মকর্তারা বলছেন, সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি মাসের ২১-২২ তারিখের মধ্যে জাতীয় গ্রিডে আবারও স্পট এলএনজি সরবরাহ করা হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে সরবরাহের জন্য ইউরোপীয় টোটাল গ্যাসের কাছে একটি এলএনজি কার্গো চেয়েছে।
আরপিজিসিএলের ডিজিএম আবদুল মুকিত বলেন, প্রতি এমএমবিটিইউ এলএনজির দাম পড়ছে ১৯ দশমিক ৭৪ ডলার করে। সরকার গত বছরের জুন মাসে সর্বশেষ স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি কেনে, যার দাম ছিল প্রায় ২৫ ডলার।
স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি কেনার জন্য আরপিজিসিএল ২৬ জানুয়ারি তালিকাভুক্ত সরবরাহকারীদের কাছ থেকে দরপত্র আহ্বান করে। এর মধ্যে সর্বনিম্ন দর দিয়েছে টোটালগ্যাস।
ইউক্রেনে যুদ্ধের প্রভাবে আন্তর্জাতিক বাজারে গ্যাসের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে গেলে সরকার গত জুলাইয়ে স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি কেনা বন্ধ করে দেয়। এতে ডলার সাশ্রয় করাও ছিল সরকারের অন্যতম লক্ষ্য।
স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি কেনার সরকারি সিদ্ধান্ত এমন সময় এল, যখন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় গ্যাসের দাম সর্বনিম্ন ১৪ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ১৭৯ শতাংশ বাড়িয়েছে।
বর্ধিত গ্যাসের দাম ইতিমধ্যে কার্যকর করা হয়েছে। যদিও ব্যবসায়ীরা গ্যাসের দাম কমানোর পাশাপাশি বর্ধিত দাম কার্যকর করার সময় দুই মাস পিছিয়ে দিতে সরকারকে চাপ দিচ্ছে।
পেট্রোবাংলা সর্বশেষ তথ্য বলছে, বাংলাদেশে প্রতিদিন গ্যাসের চাহিদা আছে প্রায় ৩ হাজার ৭৬০ মিলিয়ন ঘনফুটের। বিপরীতে সরবরাহ আছে ২ হাজার ৬৫৭ মিলিয়ন ঘনফুট। এর মধ্যে নিজস্ব উৎস থেকে আসে ২ হাজার ২৫৬ মিলিয়ন ঘনফুট। দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির অধীনে আমদানি করা এলএনজি প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের চাহিদা মেটানো হয়।
পেট্রোবাংলার কর্মকর্তাদের আশা, স্পট মার্কেটের এলএনজি জাতীয় গ্রিডে যোগ হলে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির অধীনে আনা এলএনজি মিলিয়ে গড়ে প্রায় ৭০০–৮০০ মিলিয়ন ঘনফুট জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে।
গ্যাসের চরম সংকটের মুখে পড়ে সাত মাস বন্ধ থাকার পর আবারও স্পট মার্কেট থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস কেনার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির গতকাল মঙ্গলবারের সভার এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন রাষ্ট্রায়ত্ত রূপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস কোম্পানি লিমিটেডের (আরপিজিসিএল) এক কর্মকর্তা।
আরপিজিসিএলের উপমহাব্যবস্থাপক (এলএনজি) প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবদুল মুকিত আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্পট মার্কেট থেকে ৩২ লাখ এমএমবিটিইউ (মিলিয়ন মেট্রিক ব্রিটিশ থার্মাল ইউনিট) ধারণক্ষমতার একটি কার্গো কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এই কার্গোর এলএনজি চলতি মাসেই জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে।
আরপিজিসিএলের কর্মকর্তারা বলছেন, সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি মাসের ২১-২২ তারিখের মধ্যে জাতীয় গ্রিডে আবারও স্পট এলএনজি সরবরাহ করা হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে সরবরাহের জন্য ইউরোপীয় টোটাল গ্যাসের কাছে একটি এলএনজি কার্গো চেয়েছে।
আরপিজিসিএলের ডিজিএম আবদুল মুকিত বলেন, প্রতি এমএমবিটিইউ এলএনজির দাম পড়ছে ১৯ দশমিক ৭৪ ডলার করে। সরকার গত বছরের জুন মাসে সর্বশেষ স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি কেনে, যার দাম ছিল প্রায় ২৫ ডলার।
স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি কেনার জন্য আরপিজিসিএল ২৬ জানুয়ারি তালিকাভুক্ত সরবরাহকারীদের কাছ থেকে দরপত্র আহ্বান করে। এর মধ্যে সর্বনিম্ন দর দিয়েছে টোটালগ্যাস।
ইউক্রেনে যুদ্ধের প্রভাবে আন্তর্জাতিক বাজারে গ্যাসের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে গেলে সরকার গত জুলাইয়ে স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি কেনা বন্ধ করে দেয়। এতে ডলার সাশ্রয় করাও ছিল সরকারের অন্যতম লক্ষ্য।
স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি কেনার সরকারি সিদ্ধান্ত এমন সময় এল, যখন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় গ্যাসের দাম সর্বনিম্ন ১৪ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ১৭৯ শতাংশ বাড়িয়েছে।
বর্ধিত গ্যাসের দাম ইতিমধ্যে কার্যকর করা হয়েছে। যদিও ব্যবসায়ীরা গ্যাসের দাম কমানোর পাশাপাশি বর্ধিত দাম কার্যকর করার সময় দুই মাস পিছিয়ে দিতে সরকারকে চাপ দিচ্ছে।
পেট্রোবাংলা সর্বশেষ তথ্য বলছে, বাংলাদেশে প্রতিদিন গ্যাসের চাহিদা আছে প্রায় ৩ হাজার ৭৬০ মিলিয়ন ঘনফুটের। বিপরীতে সরবরাহ আছে ২ হাজার ৬৫৭ মিলিয়ন ঘনফুট। এর মধ্যে নিজস্ব উৎস থেকে আসে ২ হাজার ২৫৬ মিলিয়ন ঘনফুট। দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির অধীনে আমদানি করা এলএনজি প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের চাহিদা মেটানো হয়।
পেট্রোবাংলার কর্মকর্তাদের আশা, স্পট মার্কেটের এলএনজি জাতীয় গ্রিডে যোগ হলে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির অধীনে আনা এলএনজি মিলিয়ে গড়ে প্রায় ৭০০–৮০০ মিলিয়ন ঘনফুট জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১১ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৫ ঘণ্টা আগে