নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পাঁচ বছরেরও বেশি সময় উৎপাদন কার্যক্রম বন্ধ রাখা খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের কোম্পানি বিচ হ্যাচারি লিমিটেড ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময়ে তেলাপিয়া, কই, পাঙাশ ও পাবদা মাছ চাষের মাধ্যমে পুনরায় উৎপাদন শুরু করে। উৎপাদনে ফেরার এক বছর পরেই আর্থিক প্রতিবেদনে বড় ধরনের জালিয়াতি করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটি। সর্বশেষ ৩০ জুন সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরের আর্থিক হিসাবে বিচ হ্যাচারি আয় ও ব্যয়ের পরিমাণ বাড়িয়ে দেখানোর পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের অনিয়ম করেছে বলে মতামত জানিয়েছে কোম্পানিটির নিরীক্ষক মেসার্স ইসলাম কাজী শফিক অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট।
নিরীক্ষক জানিয়েছে, ২০২৩ হিসাব বছরে বিচ হ্যাচারির পণ্য বিক্রি বাবদ আয় দেখানো হয়েছে ১১ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। কিন্তু ব্যাংক হিসাব অনুসারে এ বিক্রি ছিল মাত্র ১ কোটি ৬২ লাখ টাকা। প্রতিবেদনে দেখানো বিক্রি বাবদ আয় ও ব্যাংক হিসাবের তথ্যে অসামঞ্জস্য থাকার বিষয়ে কোম্পানিটি নিরীক্ষককে কোনো ব্যাখ্যা দেয়নি। ফলে এ নিরীক্ষক যথাযথ প্রমাণাদি না পাওয়ায় কোম্পানির সর্বশেষ হিসাব বছরের প্রকৃত বিক্রির তথ্য নিশ্চিত করতে পারেনি। এদিকে ওই বিক্রির বিপরীতে কোম্পানিটি ৪ কোটি ৭৩ লাখ টাকার উৎপাদন ব্যয় দেখিয়েছে। যার বিপরীতেও নিরীক্ষককে যথাযথ প্রমাণ দেখাতে পারেনি কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। এর বাইরে কোম্পানি তার অফিস ও প্রশাসনিক ব্যয় দেখিয়েছে ১ কোটি ২১ লাখ টাকা এবং আর্থিক ব্যয় (ঋণের বিপরীতে সুদ বাবদ খরচ) দেখিয়েছে ৭২ লাখ টাকা। কিন্তু কোম্পানি এসব ব্যয়ের বিপরীতেও যথাযথ তথ্যাদি দেখাতে পারেনি। ফলে কোম্পানি কর্তৃপক্ষের থেকে যথাযথ প্রমাণাদি না পাওয়ায় এসব ব্যয়ের সত্যতা নির্ধারণ করা যায়নি।
পাঁচ বছরেরও বেশি সময় উৎপাদন কার্যক্রম বন্ধ রাখা খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের কোম্পানি বিচ হ্যাচারি লিমিটেড ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময়ে তেলাপিয়া, কই, পাঙাশ ও পাবদা মাছ চাষের মাধ্যমে পুনরায় উৎপাদন শুরু করে। উৎপাদনে ফেরার এক বছর পরেই আর্থিক প্রতিবেদনে বড় ধরনের জালিয়াতি করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটি। সর্বশেষ ৩০ জুন সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরের আর্থিক হিসাবে বিচ হ্যাচারি আয় ও ব্যয়ের পরিমাণ বাড়িয়ে দেখানোর পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের অনিয়ম করেছে বলে মতামত জানিয়েছে কোম্পানিটির নিরীক্ষক মেসার্স ইসলাম কাজী শফিক অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট।
নিরীক্ষক জানিয়েছে, ২০২৩ হিসাব বছরে বিচ হ্যাচারির পণ্য বিক্রি বাবদ আয় দেখানো হয়েছে ১১ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। কিন্তু ব্যাংক হিসাব অনুসারে এ বিক্রি ছিল মাত্র ১ কোটি ৬২ লাখ টাকা। প্রতিবেদনে দেখানো বিক্রি বাবদ আয় ও ব্যাংক হিসাবের তথ্যে অসামঞ্জস্য থাকার বিষয়ে কোম্পানিটি নিরীক্ষককে কোনো ব্যাখ্যা দেয়নি। ফলে এ নিরীক্ষক যথাযথ প্রমাণাদি না পাওয়ায় কোম্পানির সর্বশেষ হিসাব বছরের প্রকৃত বিক্রির তথ্য নিশ্চিত করতে পারেনি। এদিকে ওই বিক্রির বিপরীতে কোম্পানিটি ৪ কোটি ৭৩ লাখ টাকার উৎপাদন ব্যয় দেখিয়েছে। যার বিপরীতেও নিরীক্ষককে যথাযথ প্রমাণ দেখাতে পারেনি কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। এর বাইরে কোম্পানি তার অফিস ও প্রশাসনিক ব্যয় দেখিয়েছে ১ কোটি ২১ লাখ টাকা এবং আর্থিক ব্যয় (ঋণের বিপরীতে সুদ বাবদ খরচ) দেখিয়েছে ৭২ লাখ টাকা। কিন্তু কোম্পানি এসব ব্যয়ের বিপরীতেও যথাযথ তথ্যাদি দেখাতে পারেনি। ফলে কোম্পানি কর্তৃপক্ষের থেকে যথাযথ প্রমাণাদি না পাওয়ায় এসব ব্যয়ের সত্যতা নির্ধারণ করা যায়নি।
বাংলাদেশ থেকে চার ধরনের পাটপণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন করে বন্দর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ভারত। দুই দেশের সব স্থলবন্দর দিয়ে পণ্যগুলো রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে শুধু একটি সমুদ্রবন্দর খোলা রাখা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
৮ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
৮ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
১১ ঘণ্টা আগে