আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
শেয়ারের বেঁধে দেওয়া সর্বনিম্ন দাম বা ফ্লোর প্রাইস প্রথম ধাপে প্রত্যাহারের পর পতনের ধাক্কা সামলে উঠছে পুঁজিবাজার। দ্বিতীয় ধাপে আরও ২৩টির ফ্লোর প্রত্যাহার করা হলেও পরপর দুই দিন হাজার কোটির ঘরে লেনদেনের সঙ্গে সূচকও বাড়ল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)।
ফ্লোর প্রত্যাহারের পর এক দিনের পতন থেকে পুঁজিবাজারের এমন ঘুরে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে কাজ করেছে সমন্বিত উদ্যোগ। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ কৃতিত্বের ভাগীদার বিনিয়োগকারী, বাজার মধ্যস্থতাকারী, নিয়ন্ত্রক সংস্থাসহ সব অংশীজন। বিনিয়োগকারীরা সচেতন ছিলেন। অন্য অংশীজনেরা আস্থা বাড়াতে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি মাজেদা খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কিত হননি, প্রাতিষ্ঠানিকেরাও এগিয়ে এসেছেন। আমাদের পক্ষ থেকে বিনিয়োগ অব্যাহত রয়েছে। তা ছাড়া অতীতে আতঙ্কিত হওয়ার শিক্ষা অনেকের হয়েছে। আতঙ্কিত হয়ে বিক্রি করে এলে কারোই লাভ হবে না। পুঁজিবাজারকে ইতিবাচক প্রবণতায় ফেরাতে একটা সমন্বিত উদ্যোগ কাজ করেছে।
পুঁজিবাজারে এখন তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের সংখ্যা ৩৯২। এগুলোর মধ্যে ৩৫টি রেখে বাকি শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়ার ঘোষণা আসে গত বৃহস্পতিবার। তাতে গত রোববার দিনের শুরুতে ব্যাপক দরপতন শুরু হলেও পরে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা সক্রিয় হওয়য়ার বাজার ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে। দিনশেষে সূচক কমে ৯৬ পয়েন্ট।
ফ্লোর প্রাইস তোলার সুফল মেলে গত সোমবার। দিনশেষে সূচকে যোগ হয় ১৪ পয়েন্ট, ছয় মাস পর হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয় এই বাজারে।
দুই দিনের বাজার পর্যালোচনা করে দ্বিতীয় দফায় আরও ২৩ প্রতিষ্ঠানের ওপর থেকে ফ্লোর তুলে দিলে সেগুলো গতকাল মঙ্গলবার স্বাভাবিক লেনদেনে ফেরে। এখন কেবল ১২টি কোম্পানির শেয়ারের ক্ষেত্রে ফ্লোর প্রাইস বহাল রয়েছে।
গতকাল ডিএসইতে সূচক বাড়লেও অধিকাংশ শেয়ারের দাম কমেছে। দিনের লেনদেন শেষে ২১ পয়েন্ট যোগ হয়ে সাধারণ সূচক ডিএসইএক্সের অবস্থান দাঁড়ায় ৬ হাজার ২৭৬ পয়েন্ট। হাতবদল হওয়া ৩৯৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১২৬টির দাম বাড়ে, ২২৭টির কমে এবং ৪০টির অপরিবর্তিত থাকে। দিনভর লেনদেন হয় ১ হাজার ১৭৬ কোটি ৯৪ লাখ ৯৩ হাজার টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ১৩৪ কোটি ৭২ লাখ ৭৬ হাজার টাকা বেশি।
চলমান পরিস্থিতিতে করণীয় নিয়ে রোববার থেকে প্রতিদিন লেনদেন শুরুর আগে বৈঠক করছে দেশের শীর্ষ ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন সিইও ফোরাম।
এ বিষয়ে সিইও ফোরামের সভাপতি ছায়েদুর রহমান বলেন, বাজার সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হচ্ছে। বাজারের প্রয়োজনে যে ধরনের উদ্যোগ নেওয়ার দরকার, তা নেওয়া হবে। সিইও ফোরাম পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ অব্যাহত রেখেছে। বিনিয়োগকারীদের আতঙ্ক বা ভয় পাওয়ার কিছুই নেই।
এ ছাড়া পুঁজিবাজার বিশ্লেষকেরা বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ দিয়ে আসছিলেন শুরু থেকেই। ইতিবাচকভাবে সেগুলো তুলে ধরেছে গণমাধ্যমগুলোও। এ বিষয়ে পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কাজী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, সবার প্রচেষ্টাতেই পুঁজিবাজার ভালো হচ্ছে।
শেয়ারের বেঁধে দেওয়া সর্বনিম্ন দাম বা ফ্লোর প্রাইস প্রথম ধাপে প্রত্যাহারের পর পতনের ধাক্কা সামলে উঠছে পুঁজিবাজার। দ্বিতীয় ধাপে আরও ২৩টির ফ্লোর প্রত্যাহার করা হলেও পরপর দুই দিন হাজার কোটির ঘরে লেনদেনের সঙ্গে সূচকও বাড়ল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)।
ফ্লোর প্রত্যাহারের পর এক দিনের পতন থেকে পুঁজিবাজারের এমন ঘুরে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে কাজ করেছে সমন্বিত উদ্যোগ। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ কৃতিত্বের ভাগীদার বিনিয়োগকারী, বাজার মধ্যস্থতাকারী, নিয়ন্ত্রক সংস্থাসহ সব অংশীজন। বিনিয়োগকারীরা সচেতন ছিলেন। অন্য অংশীজনেরা আস্থা বাড়াতে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি মাজেদা খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কিত হননি, প্রাতিষ্ঠানিকেরাও এগিয়ে এসেছেন। আমাদের পক্ষ থেকে বিনিয়োগ অব্যাহত রয়েছে। তা ছাড়া অতীতে আতঙ্কিত হওয়ার শিক্ষা অনেকের হয়েছে। আতঙ্কিত হয়ে বিক্রি করে এলে কারোই লাভ হবে না। পুঁজিবাজারকে ইতিবাচক প্রবণতায় ফেরাতে একটা সমন্বিত উদ্যোগ কাজ করেছে।
পুঁজিবাজারে এখন তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের সংখ্যা ৩৯২। এগুলোর মধ্যে ৩৫টি রেখে বাকি শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়ার ঘোষণা আসে গত বৃহস্পতিবার। তাতে গত রোববার দিনের শুরুতে ব্যাপক দরপতন শুরু হলেও পরে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা সক্রিয় হওয়য়ার বাজার ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে। দিনশেষে সূচক কমে ৯৬ পয়েন্ট।
ফ্লোর প্রাইস তোলার সুফল মেলে গত সোমবার। দিনশেষে সূচকে যোগ হয় ১৪ পয়েন্ট, ছয় মাস পর হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয় এই বাজারে।
দুই দিনের বাজার পর্যালোচনা করে দ্বিতীয় দফায় আরও ২৩ প্রতিষ্ঠানের ওপর থেকে ফ্লোর তুলে দিলে সেগুলো গতকাল মঙ্গলবার স্বাভাবিক লেনদেনে ফেরে। এখন কেবল ১২টি কোম্পানির শেয়ারের ক্ষেত্রে ফ্লোর প্রাইস বহাল রয়েছে।
গতকাল ডিএসইতে সূচক বাড়লেও অধিকাংশ শেয়ারের দাম কমেছে। দিনের লেনদেন শেষে ২১ পয়েন্ট যোগ হয়ে সাধারণ সূচক ডিএসইএক্সের অবস্থান দাঁড়ায় ৬ হাজার ২৭৬ পয়েন্ট। হাতবদল হওয়া ৩৯৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১২৬টির দাম বাড়ে, ২২৭টির কমে এবং ৪০টির অপরিবর্তিত থাকে। দিনভর লেনদেন হয় ১ হাজার ১৭৬ কোটি ৯৪ লাখ ৯৩ হাজার টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ১৩৪ কোটি ৭২ লাখ ৭৬ হাজার টাকা বেশি।
চলমান পরিস্থিতিতে করণীয় নিয়ে রোববার থেকে প্রতিদিন লেনদেন শুরুর আগে বৈঠক করছে দেশের শীর্ষ ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন সিইও ফোরাম।
এ বিষয়ে সিইও ফোরামের সভাপতি ছায়েদুর রহমান বলেন, বাজার সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হচ্ছে। বাজারের প্রয়োজনে যে ধরনের উদ্যোগ নেওয়ার দরকার, তা নেওয়া হবে। সিইও ফোরাম পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ অব্যাহত রেখেছে। বিনিয়োগকারীদের আতঙ্ক বা ভয় পাওয়ার কিছুই নেই।
এ ছাড়া পুঁজিবাজার বিশ্লেষকেরা বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ দিয়ে আসছিলেন শুরু থেকেই। ইতিবাচকভাবে সেগুলো তুলে ধরেছে গণমাধ্যমগুলোও। এ বিষয়ে পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কাজী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, সবার প্রচেষ্টাতেই পুঁজিবাজার ভালো হচ্ছে।
আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা কমেছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের দাম বেড়েছে। পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়।
৩ ঘণ্টা আগেবাণিজ্যিক বিমানের সাফল্য পরিমাপের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সূচক হচ্ছে এর উৎপাদন সংখ্যা। এই ক্ষেত্রে বোয়িং ৭৩৭ কিংবা এয়ারবাস এ৩২০-এর মতো প্রযুক্তিতে ঠাসা উড়োজাহাজের কথাই আগে মাথায় আসে। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো—এগুলোর কোনোটিই ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত বাণিজ্যিক বিমান নয়।
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে বলেছেন, তাঁর দেশে আবারও বিশ শতকের ত্রিশ দশকের মতো মহামন্দা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে, মার্কিন আদালত যদি তাঁর ব্যাপক শুল্ক আরোপের ক্ষমতা আরোপের ক্ষমতা খর্ব করে তাহলে এই বিপর্যয় দেখা দিতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি), লালদিয়া ও বে টার্মিনাল পরিচালনার জন্য বিদেশি অপারেটর নিয়োগের প্রক্রিয়া আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করতে চায় চায় সরকার। এর মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা চার গুণ বৃদ্ধি করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে