নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে তীব্র ডলার-সংকট রয়েছে। খোলাবাজার পরিস্থিতিও টালমাটাল। মূলত সংকট শুরু হয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর থেকে। বাধাগ্রস্ত হয় এলসি খোলায়। এখনো অনেক ব্যাংক এলসি খুলতে পারছে না, নিষ্পত্তিতেও ভোগান্তিতে পড়েছে তারা। ডলার-সংকটের নিরসনে টানা হয় আমদানিতে লাগাম। বাংলাদেশ ব্যাংকের নেওয়া এসব পদক্ষেপে মিলছে সুফল। আমদানি ব্যয় কমে আসার পাশাপাশি বাণিজ্য ঘাটতিও কমেছে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) বাণিজ্য ঘাটতি কমেছে প্রায় ৬০ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রকাশিত বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাবের ভারসাম্যের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ চিত্র উঠে এসেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) পণ্য আমদানি হয়েছে ২ হাজার ৫৭২ কোটি মার্কিন ডলারের। একই সময়ে দেশ থেকে পণ্য রপ্তানি হয়েছে ২ হাজার ৯৬ কোটি ডলারের। এতে বাণিজ্য ঘাটতি দেখা দিয়েছে ৪৭৬ কোটি ডলারের। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি এক ডলার ১০৯ টাকা ধরে) এর পরিমাণ ৫১ হাজার ৮৮৪ কোটি টাকা। আর গত বছরের একই সময়ে (২০২২-২৩-এর জুলাই-নভেম্বর) বাণিজ্যে ঘাটতি ছিল ১ হাজার ১৮২ কোটি ডলার। অর্থাৎ সে হিসাবে বছরের ব্যবধানে বাণিজ্যে ঘাটতি কমেছে প্রায় ৬০ শতাংশ (৫৯ দশমিক ৭২ শতাংশ)।
চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকার অর্থ হলো, নিয়মিত লেনদেনে দেশকে ঋণ করতে হচ্ছে না। তবে ঘাটতি থাকলে সরকারকে ঋণ নিয়ে তা পূরণ করতে হয়। সে ক্ষেত্রে উন্নয়নশীল দেশের চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকা ভালো।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সবশেষ তথ্য বলছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে চলতি হিসাবে কোনো ঘাটতি তৈরি হয়নি। সূচকটি উল্টো ইতিবাচক ধারায় এসেছে। এ সময়ে উদ্বৃত্ত ছিল ৫৮ কোটি টাকা; যা আগের ২০২২-২৩ অর্থবছরের একই সময়ে ঘাটতিতে ছিল। সে ক্ষেত্রে বলা যায়, বছরের শুরুতে চলতি হিসাবে এখন ইতিবাচক ধারা রয়েছে। গত অর্থবছরের একই সময়ে (জুলাই-নভেম্বর) ঘাটতি ছিল ৫৬৭ কোটি ডলার।
চলতি অর্থবছরের পাঁচ সময়ে রেমিট্যান্স আসার পরিমাণ ৮৮১ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ৮৭৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। তথ্য বলছে, গত বছরের একই সময়ের চেয়ে রেমিট্যান্স বেড়েছে শূন্য দশমিক ১৭ শতাংশ।
দেশে তীব্র ডলার-সংকট রয়েছে। খোলাবাজার পরিস্থিতিও টালমাটাল। মূলত সংকট শুরু হয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর থেকে। বাধাগ্রস্ত হয় এলসি খোলায়। এখনো অনেক ব্যাংক এলসি খুলতে পারছে না, নিষ্পত্তিতেও ভোগান্তিতে পড়েছে তারা। ডলার-সংকটের নিরসনে টানা হয় আমদানিতে লাগাম। বাংলাদেশ ব্যাংকের নেওয়া এসব পদক্ষেপে মিলছে সুফল। আমদানি ব্যয় কমে আসার পাশাপাশি বাণিজ্য ঘাটতিও কমেছে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) বাণিজ্য ঘাটতি কমেছে প্রায় ৬০ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রকাশিত বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাবের ভারসাম্যের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ চিত্র উঠে এসেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) পণ্য আমদানি হয়েছে ২ হাজার ৫৭২ কোটি মার্কিন ডলারের। একই সময়ে দেশ থেকে পণ্য রপ্তানি হয়েছে ২ হাজার ৯৬ কোটি ডলারের। এতে বাণিজ্য ঘাটতি দেখা দিয়েছে ৪৭৬ কোটি ডলারের। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি এক ডলার ১০৯ টাকা ধরে) এর পরিমাণ ৫১ হাজার ৮৮৪ কোটি টাকা। আর গত বছরের একই সময়ে (২০২২-২৩-এর জুলাই-নভেম্বর) বাণিজ্যে ঘাটতি ছিল ১ হাজার ১৮২ কোটি ডলার। অর্থাৎ সে হিসাবে বছরের ব্যবধানে বাণিজ্যে ঘাটতি কমেছে প্রায় ৬০ শতাংশ (৫৯ দশমিক ৭২ শতাংশ)।
চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকার অর্থ হলো, নিয়মিত লেনদেনে দেশকে ঋণ করতে হচ্ছে না। তবে ঘাটতি থাকলে সরকারকে ঋণ নিয়ে তা পূরণ করতে হয়। সে ক্ষেত্রে উন্নয়নশীল দেশের চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকা ভালো।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সবশেষ তথ্য বলছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে চলতি হিসাবে কোনো ঘাটতি তৈরি হয়নি। সূচকটি উল্টো ইতিবাচক ধারায় এসেছে। এ সময়ে উদ্বৃত্ত ছিল ৫৮ কোটি টাকা; যা আগের ২০২২-২৩ অর্থবছরের একই সময়ে ঘাটতিতে ছিল। সে ক্ষেত্রে বলা যায়, বছরের শুরুতে চলতি হিসাবে এখন ইতিবাচক ধারা রয়েছে। গত অর্থবছরের একই সময়ে (জুলাই-নভেম্বর) ঘাটতি ছিল ৫৬৭ কোটি ডলার।
চলতি অর্থবছরের পাঁচ সময়ে রেমিট্যান্স আসার পরিমাণ ৮৮১ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ৮৭৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। তথ্য বলছে, গত বছরের একই সময়ের চেয়ে রেমিট্যান্স বেড়েছে শূন্য দশমিক ১৭ শতাংশ।
দেশে বছরের পর বছর বিদ্যুতের সিস্টেম লস বা ব্যবস্থাপনাগত লোকসান যেন নিয়মে পরিণত হয়েছে। এ থেকে উত্তরণে সরকার নতুন একটি প্রকল্প নিয়েছে, যার মাধ্যমে ১৪ জেলার ২০ উপজেলার ২৫টি আউটডোর বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের আধুনিকায়ন ও সক্ষমতা বৃদ্ধি করে প্রথাগত লোকসান কমানো হবে।
৫ ঘণ্টা আগেদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের জন্য ব্যাংকের সেবা সহজ করতে এজেন্ট ব্যাংকিং চালু হয়। ২০১৩ সালে শুরু হওয়া এই সেবা এখন শুধু প্রত্যন্ত অঞ্চলে নয়, ছাপিয়ে গেছে সারা দেশে। যেখানে গ্রাহকেরা হাতের কাছে পাচ্ছেন ব্যাংকের সেবা, তাঁরা ঋণও নিতে পারছেন।
৫ ঘণ্টা আগেঝুঁকি বিবেচনায় লাল তালিকাভুক্ত এবি ব্যাংক পিএলসিতে ঘটেছে গুরুতর অনিয়ম ও ব্যাপক লুটপাট। আগ্রাসী ঋণ বিতরণ করে তা আদায়ে খাবি খাচ্ছে ব্যাংকটি। খেলাপি ঋণ হয়ে পড়েছে লাগামছাড়া। এতে ব্যাংকের সম্পদের ঝুঁকি অনেক বেড়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের তৈরি পোশাক বাজারে একসময় শীর্ষস্থান দখল করে ছিল চীন। তবে চলতি বছর মার্কিন বাণিজ্যযুদ্ধের প্রভাব ও বাড়তি শুল্কের কারণে চীনের রপ্তানি ধীরে ধীরে কমে আসছে। এ সুযোগে বাংলাদেশের বড় প্রতিদ্বন্দ্বী ভিয়েতনাম শীর্ষে উঠে এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে।
৫ ঘণ্টা আগে