নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে ব্যর্থ হওয়ায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসির) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগের দাবি তুলেছেন বিনিয়োগকারীরা। আজ বুধবার বেলা ৩টার দিকে রাজধানীর মতিঝিলে ইউনূস সেন্টারের সামনে সমবেত হয়ে ‘বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট প্রফেশনালস’ প্ল্যাটফর্মের হয়ে এ দাবি তোলেন তাঁরা।
সমবেতরা সবাই বিনিয়োগকারী দাবি করলেও খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সেখানে পুঁজিবাজারের অনেক ট্রেডারও উপস্থিত ছিলেন।
উপস্থিত জনতার দাবি, কিছু সুনির্দিষ্ট লোক ব্যাংকের মতো পুঁজিবাজারকে ধ্বংসের জন্য নেমেছে। ব্যাংক খাতে অনেক সময় বাংলাদেশ ব্যাংক তারল্যসহ বিভিন্ন নীতি সহায়তা দিয়ে থাকে। কিন্তু পুঁজিবাজার শুধু বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে নেয়। পুঁজিবাজারে এখন বিনিয়োগকারীদের মারার জন্য যা করার, তা করা হচ্ছে।
তাঁরা বলেন, ‘আমাদের বিভিন্ন দাবি সুনির্দিষ্টভাবে প্রধান উপদেষ্টার কাছে তুলে ধরার জন্য আমরা এখানে সমবেত হয়েছি।’
খন্দকার রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগের দাবি তুলে মিন্টু নামের একজন বলেন, ‘রাশেদ মাকসুদের কোনো অর্জন নেই। তিনি কোনো বড় প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে ছিলেন না। স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের মতো একটি প্রতিষ্ঠানের এমডি ছিলেন। সেখান থেকেও তার চাকরি চলে গেছে অদক্ষতার কারণে। উনার মতো লোককে কীভাবে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রধান করা হয়?’
তিনি বলেন, ‘রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগ চাই। তিনি চেয়ারম্যান হওয়ার পর যত মূলধন হারিয়েছে বিনিয়োগকারীরা, তা ফিরিয়ে আনতে হবে।’
চেয়ারম্যান পদত্যাগ না করলে বিএসইসিতে তালা ঝোলানোর হুঁশিয়ারও দেন সমবেত জনতা। এ সময় স্লোগান ওঠে, ‘এক দফা, এক দাবি, মাকসুদ তুই কবে যাবি?’
এর আগে, সকালে মতিঝিলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পুরনো ভবনের সামনে বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনেও বিএসইসি চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি করা হয়।
পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে ব্যর্থ হওয়ায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসির) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগের দাবি তুলেছেন বিনিয়োগকারীরা। আজ বুধবার বেলা ৩টার দিকে রাজধানীর মতিঝিলে ইউনূস সেন্টারের সামনে সমবেত হয়ে ‘বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট প্রফেশনালস’ প্ল্যাটফর্মের হয়ে এ দাবি তোলেন তাঁরা।
সমবেতরা সবাই বিনিয়োগকারী দাবি করলেও খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সেখানে পুঁজিবাজারের অনেক ট্রেডারও উপস্থিত ছিলেন।
উপস্থিত জনতার দাবি, কিছু সুনির্দিষ্ট লোক ব্যাংকের মতো পুঁজিবাজারকে ধ্বংসের জন্য নেমেছে। ব্যাংক খাতে অনেক সময় বাংলাদেশ ব্যাংক তারল্যসহ বিভিন্ন নীতি সহায়তা দিয়ে থাকে। কিন্তু পুঁজিবাজার শুধু বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে নেয়। পুঁজিবাজারে এখন বিনিয়োগকারীদের মারার জন্য যা করার, তা করা হচ্ছে।
তাঁরা বলেন, ‘আমাদের বিভিন্ন দাবি সুনির্দিষ্টভাবে প্রধান উপদেষ্টার কাছে তুলে ধরার জন্য আমরা এখানে সমবেত হয়েছি।’
খন্দকার রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগের দাবি তুলে মিন্টু নামের একজন বলেন, ‘রাশেদ মাকসুদের কোনো অর্জন নেই। তিনি কোনো বড় প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে ছিলেন না। স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের মতো একটি প্রতিষ্ঠানের এমডি ছিলেন। সেখান থেকেও তার চাকরি চলে গেছে অদক্ষতার কারণে। উনার মতো লোককে কীভাবে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রধান করা হয়?’
তিনি বলেন, ‘রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগ চাই। তিনি চেয়ারম্যান হওয়ার পর যত মূলধন হারিয়েছে বিনিয়োগকারীরা, তা ফিরিয়ে আনতে হবে।’
চেয়ারম্যান পদত্যাগ না করলে বিএসইসিতে তালা ঝোলানোর হুঁশিয়ারও দেন সমবেত জনতা। এ সময় স্লোগান ওঠে, ‘এক দফা, এক দাবি, মাকসুদ তুই কবে যাবি?’
এর আগে, সকালে মতিঝিলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পুরনো ভবনের সামনে বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনেও বিএসইসি চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি করা হয়।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
৯ ঘণ্টা আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
৯ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
৯ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
১৭ ঘণ্টা আগে