নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী অর্থবছরেই সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। সর্বজনীন পেনশনব্যবস্থা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এরই মধ্যে এ-সংক্রান্ত আইনের খসড়া তৈরি করা হয়েছে। সংসদে বিলটি পাস হলে তা ২০২২-২৩ অর্থবছর থেকে তা কার্যকর করা হবে। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আজ বৃহস্পতিবার সংসদে বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপনকালে এ কথা জানান।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে আগামী ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট পেশ করেন। এতে সংশ্লিষ্ট আইন সংসদে পাস হলে আগামী অর্থবছরেই সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালুর কথা বলেন অর্থমন্ত্রী।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত মে মাসে বলেছিলেন, আগামী ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যেই ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালু করা হবে। প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্যও থাকছে একই সুযোগ।’ তিনি বলেন, ‘২০০৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বয়স্ক জনগোষ্ঠীকে একটি টেকসই ও সুসংগঠিত সামাজিক নিরাপত্তা কাঠামোর আওতায় বৃদ্ধকালীন সুরক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে জাতীয়ভাবে একটি সর্বজনীন পেনশন পদ্ধতি প্রবর্তনের অঙ্গীকার করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় ২০১৫ সালে সরকার জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তা কৌশলপত্রে একটি ব্যাপকভিত্তিক সমন্বিত অংশগ্রহণমূলক পেনশন ব্যবস্থা গড়ে তোলার প্রস্তাব করে। অবশেষে আগামী অর্থবছরে এটি চালু হচ্ছে।’
জাতীয় বাজেট সম্পর্কে জানতে: এখানে ক্লিক করুন
বাজেট বক্তৃতায় আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, ‘দেশের শ্রমবাজারের ৮৫ শতাংশ জনবল অনানুষ্ঠানিক খাতে নিয়োজিত রয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক কোনো কাঠামো না থাকায় বৃদ্ধকালে তাঁদের জীবনযাপনে অনিশ্চয়তা দেখা দেওয়ার আশঙ্কা দেখা দিতে পারে। ২০২০ সালে দেশে ষাটোর্ধ্ব জনসংখ্যা ছিল ১ কোটি ২০ লাখ। আর ২০৪১ সালে এ সংখ্যা ৩ কোটি ১০ লাখ হবে বলে অনুমান করা যায়। বিশেষ করে গড় আয়ু বৃদ্ধির কারণে ধীরে ধীরে বয়স্ক মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। তাঁদের নিরাপত্তা ক্রমান্বয়ে হুমকির মুখে পড়ছে। এসব কারণেই সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালু করা হচ্ছে।’
এই সম্পর্কিত পড়ুন:
আগামী অর্থবছরেই সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। সর্বজনীন পেনশনব্যবস্থা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এরই মধ্যে এ-সংক্রান্ত আইনের খসড়া তৈরি করা হয়েছে। সংসদে বিলটি পাস হলে তা ২০২২-২৩ অর্থবছর থেকে তা কার্যকর করা হবে। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আজ বৃহস্পতিবার সংসদে বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপনকালে এ কথা জানান।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে আগামী ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট পেশ করেন। এতে সংশ্লিষ্ট আইন সংসদে পাস হলে আগামী অর্থবছরেই সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালুর কথা বলেন অর্থমন্ত্রী।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত মে মাসে বলেছিলেন, আগামী ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যেই ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালু করা হবে। প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্যও থাকছে একই সুযোগ।’ তিনি বলেন, ‘২০০৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বয়স্ক জনগোষ্ঠীকে একটি টেকসই ও সুসংগঠিত সামাজিক নিরাপত্তা কাঠামোর আওতায় বৃদ্ধকালীন সুরক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে জাতীয়ভাবে একটি সর্বজনীন পেনশন পদ্ধতি প্রবর্তনের অঙ্গীকার করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় ২০১৫ সালে সরকার জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তা কৌশলপত্রে একটি ব্যাপকভিত্তিক সমন্বিত অংশগ্রহণমূলক পেনশন ব্যবস্থা গড়ে তোলার প্রস্তাব করে। অবশেষে আগামী অর্থবছরে এটি চালু হচ্ছে।’
জাতীয় বাজেট সম্পর্কে জানতে: এখানে ক্লিক করুন
বাজেট বক্তৃতায় আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, ‘দেশের শ্রমবাজারের ৮৫ শতাংশ জনবল অনানুষ্ঠানিক খাতে নিয়োজিত রয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক কোনো কাঠামো না থাকায় বৃদ্ধকালে তাঁদের জীবনযাপনে অনিশ্চয়তা দেখা দেওয়ার আশঙ্কা দেখা দিতে পারে। ২০২০ সালে দেশে ষাটোর্ধ্ব জনসংখ্যা ছিল ১ কোটি ২০ লাখ। আর ২০৪১ সালে এ সংখ্যা ৩ কোটি ১০ লাখ হবে বলে অনুমান করা যায়। বিশেষ করে গড় আয়ু বৃদ্ধির কারণে ধীরে ধীরে বয়স্ক মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। তাঁদের নিরাপত্তা ক্রমান্বয়ে হুমকির মুখে পড়ছে। এসব কারণেই সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালু করা হচ্ছে।’
এই সম্পর্কিত পড়ুন:
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
৫ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
৫ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে