বিগত কয়েক মাসে একাধিক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে মার্কিন উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং। এই কারণে মহাকাশ বাণিজ্য বন্ধ করে দেওয়ার কথা ভাবছে কোম্পানিটির সিইও কেলি অর্টবার্গ। তবে পরিকল্পনাটি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।
কয়েক মাস আগে মহাকাশে স্টারলিংক যান পাঠিয়ে ফেরত আনার সময় বেশ গুরুতর সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে বোয়িং। সম্প্রতি বোয়িংয়ের নকশা ও তৈরি করা একটি যোগাযোগ স্যাটেলাইট ‘ইন্টেলস্যাট ৩৩ ই’ কক্ষপথে ভেঙে পড়েছে। আবার স্টারলাইনার মহাকাশযানের সমস্যার জন্য দুই মহাকাশচারী আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে মাসের পর মাস আটকে রয়েছে। এসব কারণে স্টারলাইনার মহাকাশযান এবং আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের সঙ্গে সম্পর্কিত প্রকল্পগুলো বিক্রি করতে পারে কোম্পানিটি।
এ ছাড়া ৭৩৭ ম্যাক্স বিমানের দুর্ঘটনা নিয়েও বোয়িংয়ের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে।
এই সপ্তাহের আয়ের প্রতিবেদন প্রকাশের সময় অর্টবার্গ বলেন, ‘বেশি কাজ করার চেয়ে কম কাজ করে সঠিকভাবে করা ভালো। আমাদের বাণিজ্যিক বিমান ও প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার কেন্দ্র বোয়িং কোম্পানির সঙ্গে দীর্ঘ সময় ধরে থাকবে। তবে কিছু বিষয় আছে যা আমাদের মূল লক্ষ্য থেকে বিভ্রান্ত করছে বা আমরা আরও দক্ষতার সপ্তাহে পরিচালনা করতে পারি।’
তবে ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল বলছে, বোয়িং সম্ভবত স্পেস লঞ্চ সিস্টেমের তত্ত্বাবধান চালিয়ে যাবে, যা পরবর্তীতে নাসার মহাকাশচারীদের চাঁদে যেতে সাহায্য করবে। এ ছাড়া কোম্পানিটি তার বাণিজ্যিক ও সামরিক স্যাটেলাইট ব্যবসাগুলো চালিয়ে যেতে পারে।
কোম্পানিটিতে ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্য করতে আগামী মাসগুলোতে বেশ কিছু বড় পরিবর্তন করতে হবে সিইও অর্টবার্গকে। কারণ কোম্পানিটি অর্থনৈতিক সংকটে ভুগছে। গত বুধবার প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, গত ত্রৈমাসিকে ৬২৭ কোটি ডলার ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে বোয়িং এবং শুধুমাত্র স্টারলাইনার প্রকল্পেই কোম্পানিটি ২৫ কোটি ডলার খরচ করেছে। ২০২৫ সাল জুড়ে কোম্পানিটি আর্থিক ক্ষতি সম্মুখীন হবে।
বিগত কয়েক মাসে একাধিক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে মার্কিন উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং। এই কারণে মহাকাশ বাণিজ্য বন্ধ করে দেওয়ার কথা ভাবছে কোম্পানিটির সিইও কেলি অর্টবার্গ। তবে পরিকল্পনাটি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।
কয়েক মাস আগে মহাকাশে স্টারলিংক যান পাঠিয়ে ফেরত আনার সময় বেশ গুরুতর সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে বোয়িং। সম্প্রতি বোয়িংয়ের নকশা ও তৈরি করা একটি যোগাযোগ স্যাটেলাইট ‘ইন্টেলস্যাট ৩৩ ই’ কক্ষপথে ভেঙে পড়েছে। আবার স্টারলাইনার মহাকাশযানের সমস্যার জন্য দুই মহাকাশচারী আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে মাসের পর মাস আটকে রয়েছে। এসব কারণে স্টারলাইনার মহাকাশযান এবং আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের সঙ্গে সম্পর্কিত প্রকল্পগুলো বিক্রি করতে পারে কোম্পানিটি।
এ ছাড়া ৭৩৭ ম্যাক্স বিমানের দুর্ঘটনা নিয়েও বোয়িংয়ের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে।
এই সপ্তাহের আয়ের প্রতিবেদন প্রকাশের সময় অর্টবার্গ বলেন, ‘বেশি কাজ করার চেয়ে কম কাজ করে সঠিকভাবে করা ভালো। আমাদের বাণিজ্যিক বিমান ও প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার কেন্দ্র বোয়িং কোম্পানির সঙ্গে দীর্ঘ সময় ধরে থাকবে। তবে কিছু বিষয় আছে যা আমাদের মূল লক্ষ্য থেকে বিভ্রান্ত করছে বা আমরা আরও দক্ষতার সপ্তাহে পরিচালনা করতে পারি।’
তবে ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল বলছে, বোয়িং সম্ভবত স্পেস লঞ্চ সিস্টেমের তত্ত্বাবধান চালিয়ে যাবে, যা পরবর্তীতে নাসার মহাকাশচারীদের চাঁদে যেতে সাহায্য করবে। এ ছাড়া কোম্পানিটি তার বাণিজ্যিক ও সামরিক স্যাটেলাইট ব্যবসাগুলো চালিয়ে যেতে পারে।
কোম্পানিটিতে ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্য করতে আগামী মাসগুলোতে বেশ কিছু বড় পরিবর্তন করতে হবে সিইও অর্টবার্গকে। কারণ কোম্পানিটি অর্থনৈতিক সংকটে ভুগছে। গত বুধবার প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, গত ত্রৈমাসিকে ৬২৭ কোটি ডলার ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে বোয়িং এবং শুধুমাত্র স্টারলাইনার প্রকল্পেই কোম্পানিটি ২৫ কোটি ডলার খরচ করেছে। ২০২৫ সাল জুড়ে কোম্পানিটি আর্থিক ক্ষতি সম্মুখীন হবে।
এখন থেকে ভ্রমণ হবে আরও সাশ্রয়ী ও ঝামেলামুক্ত। দেশের জনপ্রিয় অনলাইন ট্রাভেল টেক প্ল্যাটফর্ম ফার্স্টট্রিপ ও গ্রামীণফোনের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
২৭ মিনিট আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
৫ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৬ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১৫ ঘণ্টা আগে