জ্বালানি তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর জোট ওপেক ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ অ্যাঙ্গোলা। মূলত, দেশটি কি পরিমাণ তেল উৎপাদন করবে সেই কোটা নির্ধারণের বিষয়টি নিয়ে জোটের সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে ওপেক ছাড়ছে দেশটি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার অ্যাঙ্গোলার মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর দেশটির প্রেসিডেন্ট বিষয়টির অনুমোদন দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে দেশটির খনিজ সম্পদ ও জ্বালানি বিষয়ক মন্ত্রী ডিয়ামান্টিনো অ্যাজেভেডো বৈঠকের পর বলেন, ‘আমরা মনে করি, এই সময়ে জোটে থাকা অ্যাঙ্গোলার জন্য লাভজনক নয়। তাই আমরা জোট ছেড়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
অ্যাঙ্গোলার দেশটির খনিজ সম্পদ ও জ্বালানি বিষয়ক মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা যদি ওপেকে থেকে যেতে বাধ্য হই...তাহলে অ্যাঙ্গোলার তেল উৎপাদন কমাতেই হবে এবং এটি আমাদের নীতির বাইরে।’ এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘এই সিদ্ধান্ত হালকাভাবে নেওয়া হয়নি।’
নাইজেরিয়া ও অ্যাঙ্গোলা আফ্রিকার শীর্ষ দুই তেল উৎপাদনকারী দেশ। ওপেক দেশ দুটোকে জ্বালানি তেল উৎপাদন কমানোর অনুরোধ করায় বেশ নাখোশ হয় নাইজেরিয়া ও অ্যাঙ্গোলা। কারণ, এই দেশ দুটির বিদেশি মুদ্রা আয়ের সবচেয়ে বড় উৎসই এই জ্বালানি তেলের খাত।
অ্যাঙ্গোলা এমন এক সময়ে ওপেক ছাড়ার ঘোষণা দিল, যার মাত্র এক মাস আগেও ওপেকের ১৩ সদস্য দেশ ও আরও ১০ তেল উৎপাদনকারী দেশ ২০২৪ সালে জ্বালানি তেলের বাজার স্থিতিশীল রাখতে উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অ্যাঙ্গোলা বর্তমানে দৈনিক ১১ লাখ ব্যারেল তেল উৎপাদন করে। যেখানে ওপেক জোট সম্মিলিতভাবে উৎপাদন করে ৩ কোটি ব্যারেল।
এদিকে, অ্যাঙ্গোলার ওপেক ছাড়ার পরপরই আবারও তেলের বাজারে ধস নেমেছে। ইউরোপের বাজারে স্থানীয় সময় আজ শুক্রবার রাত ১২টা ৫০ মিনিটে তেলের দাম ব্যারেল প্রতি ১ ডলার কমেছে। এই অবস্থায় নতুন দাম দাঁড়িয়েছে ৭৮ ডলার ৫০ পয়সায়।
অ্যাঙ্গোলার বিশাল খনিজ ও পেট্রোলিয়াম মজুত রয়েছে এবং দেশটির অর্থনীতি বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল কিন্তু অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অত্যন্ত অসম। কারণ এর তেল সম্পদের বেশির ভাগই কাবিন্দা নামক প্রদেশে রয়েছে। যেখানে বিগত কয়েক দশক ধরে বিচ্ছিন্নতাবাদী সংঘাত চলছে। উল্লেখ্য, অ্যাঙ্গোলা বিগত ১৬ বছর ধরে ওপেকের সদস্য ছিল। এর আগে ইকুয়েডর, ইন্দোনেশিয়া ও কাতার ওপেক ছেড়ে বেরিয়ে এসেছে।
জ্বালানি তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর জোট ওপেক ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ অ্যাঙ্গোলা। মূলত, দেশটি কি পরিমাণ তেল উৎপাদন করবে সেই কোটা নির্ধারণের বিষয়টি নিয়ে জোটের সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে ওপেক ছাড়ছে দেশটি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার অ্যাঙ্গোলার মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর দেশটির প্রেসিডেন্ট বিষয়টির অনুমোদন দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে দেশটির খনিজ সম্পদ ও জ্বালানি বিষয়ক মন্ত্রী ডিয়ামান্টিনো অ্যাজেভেডো বৈঠকের পর বলেন, ‘আমরা মনে করি, এই সময়ে জোটে থাকা অ্যাঙ্গোলার জন্য লাভজনক নয়। তাই আমরা জোট ছেড়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
অ্যাঙ্গোলার দেশটির খনিজ সম্পদ ও জ্বালানি বিষয়ক মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা যদি ওপেকে থেকে যেতে বাধ্য হই...তাহলে অ্যাঙ্গোলার তেল উৎপাদন কমাতেই হবে এবং এটি আমাদের নীতির বাইরে।’ এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘এই সিদ্ধান্ত হালকাভাবে নেওয়া হয়নি।’
নাইজেরিয়া ও অ্যাঙ্গোলা আফ্রিকার শীর্ষ দুই তেল উৎপাদনকারী দেশ। ওপেক দেশ দুটোকে জ্বালানি তেল উৎপাদন কমানোর অনুরোধ করায় বেশ নাখোশ হয় নাইজেরিয়া ও অ্যাঙ্গোলা। কারণ, এই দেশ দুটির বিদেশি মুদ্রা আয়ের সবচেয়ে বড় উৎসই এই জ্বালানি তেলের খাত।
অ্যাঙ্গোলা এমন এক সময়ে ওপেক ছাড়ার ঘোষণা দিল, যার মাত্র এক মাস আগেও ওপেকের ১৩ সদস্য দেশ ও আরও ১০ তেল উৎপাদনকারী দেশ ২০২৪ সালে জ্বালানি তেলের বাজার স্থিতিশীল রাখতে উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অ্যাঙ্গোলা বর্তমানে দৈনিক ১১ লাখ ব্যারেল তেল উৎপাদন করে। যেখানে ওপেক জোট সম্মিলিতভাবে উৎপাদন করে ৩ কোটি ব্যারেল।
এদিকে, অ্যাঙ্গোলার ওপেক ছাড়ার পরপরই আবারও তেলের বাজারে ধস নেমেছে। ইউরোপের বাজারে স্থানীয় সময় আজ শুক্রবার রাত ১২টা ৫০ মিনিটে তেলের দাম ব্যারেল প্রতি ১ ডলার কমেছে। এই অবস্থায় নতুন দাম দাঁড়িয়েছে ৭৮ ডলার ৫০ পয়সায়।
অ্যাঙ্গোলার বিশাল খনিজ ও পেট্রোলিয়াম মজুত রয়েছে এবং দেশটির অর্থনীতি বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল কিন্তু অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অত্যন্ত অসম। কারণ এর তেল সম্পদের বেশির ভাগই কাবিন্দা নামক প্রদেশে রয়েছে। যেখানে বিগত কয়েক দশক ধরে বিচ্ছিন্নতাবাদী সংঘাত চলছে। উল্লেখ্য, অ্যাঙ্গোলা বিগত ১৬ বছর ধরে ওপেকের সদস্য ছিল। এর আগে ইকুয়েডর, ইন্দোনেশিয়া ও কাতার ওপেক ছেড়ে বেরিয়ে এসেছে।
বাংলাদেশ থেকে চার ধরনের পাটপণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন করে বন্দর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ভারত। দুই দেশের সব স্থলবন্দর দিয়ে পণ্যগুলো রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে শুধু একটি সমুদ্রবন্দর খোলা রাখা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেচীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
৮ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
৮ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
১১ ঘণ্টা আগে