নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডিম-আলুর পর এবার লবণ আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকার। তিনটি ক্যাটাগরিতে ২৬৪টি প্রতিষ্ঠানকে এক লাখ টন লবণ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রাকৃতিক কারণে লবণের উৎপাদন মৌসুম বিলম্বিত হওয়ায় বাজারে যেন কোনো ঘাটতি না হয়, সে জন্য এই অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব তপন কান্তি ঘোষ গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
জানা যায়, লবণের ঘাটতির আশঙ্কা ও আমদানির বিষয়ে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প করপোরেশন (বিসিক) থেকে গত ২৬ অক্টোবর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিবের কাছে একটি চিঠি দেওয়া হয়। চিঠিতে এ-ক্যাটাগরির ছয়টি মিলের মোট ৮ হাজার ৩৬৪, বি-ক্যাটাগরির ৫২টি মিলের ২৮ হাজার ৬০০ এবং সি-ক্যাটাগরির ২০৬টি মিলের ৬৩ হাজার ৩৬ টন লবণ আমদানির অনুমোদন চাওয়া হয়।
বাণিজ্যসচিব বলেন, এ, বি, সি ক্যাটাগরিতে ২৬৪টি প্রতিষ্ঠানকে এক লাখ টন লবণ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। দেশে বছরে লবণের চাহিদা ২০ লাখ টন। দেশে রেকর্ড পরিমাণ লবণ উৎপাদন হলেও প্রাকৃতিক কারণে আমদানি করতে হচ্ছে। প্রাকৃতিক কারণে লবণ উৎপাদন মৌসুম দেরিতে হচ্ছে। বাজারে যাতে কোনো ঘাটতি না হয়, সে জন্য এই অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ১৫ দিন আগে লবণ উৎপাদন শুরু হওয়ার কথা ছিল; কিন্তু এ বছর সময় পিছিয়েছে। এ কারণে শিল্প মন্ত্রণালয় থেকে কিছু লবণ আমদানির অনুমোদন দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়েছে, যাতে বাজারে ঘাটতি না হয়।
কয়েক মাস আগেই সরকার দেশে ৬২ বছরের ইতিহাসে লবণের সর্বোচ্চ উৎপাদনের তথ্য দিয়েছিল। এখন আবার আমদানির অনুমোদন দেওয়ায় সংশ্লিষ্ট অনেকেই উৎপাদনের তথ্যের যথার্থতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
বাণিজ্যসচিব অবশ্য গতকালও বলেছেন, গত বছর দেশে রেকর্ড পরিমাণ লবণ উৎপাদিত হয়েছিল। এ কারণে কোরবানির ঈদেও বাড়তি ব্যবহার করায় আমদানির প্রয়োজন হয়নি। এ বছর প্রাকৃতিক কারণে উৎপাদন কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় দেরি হচ্ছে। এ কারণে আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
এক লাখ টন লবণ আমদানির অনুমোদন দেওয়ায় চাষিদের ওপর কোনো প্রভাব পড়বে না বলে মনে করছেন লবণচাষিরা। বাংলাদেশ লবণচাষি কল্যাণ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কায়সার ইদ্রিস আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশে লবণের চাহিদা মাসে দুই লাখ টন। সে হিসাবে সরকার মাত্র ১৫ দিনের লবণ আমদানির অনুমোদন দেওয়ায় চাষিদের কোনো ক্ষতি হবে না। তবে নভেম্বর-ডিসেম্বরে বৃষ্টি না হলে লবণের উৎপাদন খুবই ভালো হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
ডিম-আলুর পর এবার লবণ আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকার। তিনটি ক্যাটাগরিতে ২৬৪টি প্রতিষ্ঠানকে এক লাখ টন লবণ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রাকৃতিক কারণে লবণের উৎপাদন মৌসুম বিলম্বিত হওয়ায় বাজারে যেন কোনো ঘাটতি না হয়, সে জন্য এই অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব তপন কান্তি ঘোষ গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
জানা যায়, লবণের ঘাটতির আশঙ্কা ও আমদানির বিষয়ে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প করপোরেশন (বিসিক) থেকে গত ২৬ অক্টোবর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিবের কাছে একটি চিঠি দেওয়া হয়। চিঠিতে এ-ক্যাটাগরির ছয়টি মিলের মোট ৮ হাজার ৩৬৪, বি-ক্যাটাগরির ৫২টি মিলের ২৮ হাজার ৬০০ এবং সি-ক্যাটাগরির ২০৬টি মিলের ৬৩ হাজার ৩৬ টন লবণ আমদানির অনুমোদন চাওয়া হয়।
বাণিজ্যসচিব বলেন, এ, বি, সি ক্যাটাগরিতে ২৬৪টি প্রতিষ্ঠানকে এক লাখ টন লবণ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। দেশে বছরে লবণের চাহিদা ২০ লাখ টন। দেশে রেকর্ড পরিমাণ লবণ উৎপাদন হলেও প্রাকৃতিক কারণে আমদানি করতে হচ্ছে। প্রাকৃতিক কারণে লবণ উৎপাদন মৌসুম দেরিতে হচ্ছে। বাজারে যাতে কোনো ঘাটতি না হয়, সে জন্য এই অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ১৫ দিন আগে লবণ উৎপাদন শুরু হওয়ার কথা ছিল; কিন্তু এ বছর সময় পিছিয়েছে। এ কারণে শিল্প মন্ত্রণালয় থেকে কিছু লবণ আমদানির অনুমোদন দেওয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়েছে, যাতে বাজারে ঘাটতি না হয়।
কয়েক মাস আগেই সরকার দেশে ৬২ বছরের ইতিহাসে লবণের সর্বোচ্চ উৎপাদনের তথ্য দিয়েছিল। এখন আবার আমদানির অনুমোদন দেওয়ায় সংশ্লিষ্ট অনেকেই উৎপাদনের তথ্যের যথার্থতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
বাণিজ্যসচিব অবশ্য গতকালও বলেছেন, গত বছর দেশে রেকর্ড পরিমাণ লবণ উৎপাদিত হয়েছিল। এ কারণে কোরবানির ঈদেও বাড়তি ব্যবহার করায় আমদানির প্রয়োজন হয়নি। এ বছর প্রাকৃতিক কারণে উৎপাদন কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় দেরি হচ্ছে। এ কারণে আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
এক লাখ টন লবণ আমদানির অনুমোদন দেওয়ায় চাষিদের ওপর কোনো প্রভাব পড়বে না বলে মনে করছেন লবণচাষিরা। বাংলাদেশ লবণচাষি কল্যাণ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কায়সার ইদ্রিস আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশে লবণের চাহিদা মাসে দুই লাখ টন। সে হিসাবে সরকার মাত্র ১৫ দিনের লবণ আমদানির অনুমোদন দেওয়ায় চাষিদের কোনো ক্ষতি হবে না। তবে নভেম্বর-ডিসেম্বরে বৃষ্টি না হলে লবণের উৎপাদন খুবই ভালো হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৯ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৩ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১৩ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৬ ঘণ্টা আগে