নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলমান অর্থনৈতিক সংকট এবং আসন্ন জাতীয় নির্বাচন ঘিরে অনিশ্চয়তার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে পুঁজিবাজারে। সদ্য বিদায়ী সপ্তাহে দরপতনের মাধ্যমে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) টানা দুই সপ্তাহ পতন দেখলেন বিনিয়োগকারীরা।
বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউসের সাপ্তাহিক বিশ্লেষণ এবং পুঁজিবাজার বিশ্লেষকদের মতে, ক্রমবর্ধমান সামষ্টিক অর্থনৈতিক উদ্বেগ এবং আসন্ন নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বৃদ্ধির কারণে আস্থার সংকটে ভুগছেন বিনিয়োগকারীরা। স্বল্প সময়ে মুনাফা গ্রহণের চেষ্টায় আছেন তাঁরা। এই প্রবণতা বিদায়ী সপ্তাহে পুঁজিবাজারের পতন ত্বরান্বিত করেছে।
সপ্তাহটিতে ৪০৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭০টির, কমেছে ৭৯টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ২২৯টির। এর প্রভাবে সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স সপ্তাহের ব্যবধান ৭ দশমিক ৯৩ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২৬৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সূচক কমলেও সপ্তাহটিতে বাজার মূলধন বেড়েছে ৪৫৯ কোটি ৭৯ লাখ টাকা বা শূন্য দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ।
তবে বিদায়ী সপ্তাহে বিক্রির চাপে দরপতনের মধ্যেও চতুর বিনিয়োগকারীরা শেয়ার কেনায় আগ্রহী ছিলেন। সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে কৌশলী বিনিয়োগকারীরা শেয়ার কিনেছেন এবং তাঁদের পোর্টফোলিও পুনরায় সাজিয়েছেন। ফলে সপ্তাহটিতে লেনদেন বেড়েছে ১৯ দশমিক ৬১ শতাংশ।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ১৯৫ কোটি ২৩ লাখ টাকা, যা আগের সপ্তাহে ছিল ১ হাজার ৮৩৫ কোটি ৩০ লাখ টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেন বেড়েছে ৩৫৯ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।
চলমান অর্থনৈতিক সংকট এবং আসন্ন জাতীয় নির্বাচন ঘিরে অনিশ্চয়তার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে পুঁজিবাজারে। সদ্য বিদায়ী সপ্তাহে দরপতনের মাধ্যমে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) টানা দুই সপ্তাহ পতন দেখলেন বিনিয়োগকারীরা।
বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউসের সাপ্তাহিক বিশ্লেষণ এবং পুঁজিবাজার বিশ্লেষকদের মতে, ক্রমবর্ধমান সামষ্টিক অর্থনৈতিক উদ্বেগ এবং আসন্ন নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বৃদ্ধির কারণে আস্থার সংকটে ভুগছেন বিনিয়োগকারীরা। স্বল্প সময়ে মুনাফা গ্রহণের চেষ্টায় আছেন তাঁরা। এই প্রবণতা বিদায়ী সপ্তাহে পুঁজিবাজারের পতন ত্বরান্বিত করেছে।
সপ্তাহটিতে ৪০৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭০টির, কমেছে ৭৯টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ২২৯টির। এর প্রভাবে সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স সপ্তাহের ব্যবধান ৭ দশমিক ৯৩ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২৬৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সূচক কমলেও সপ্তাহটিতে বাজার মূলধন বেড়েছে ৪৫৯ কোটি ৭৯ লাখ টাকা বা শূন্য দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ।
তবে বিদায়ী সপ্তাহে বিক্রির চাপে দরপতনের মধ্যেও চতুর বিনিয়োগকারীরা শেয়ার কেনায় আগ্রহী ছিলেন। সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে কৌশলী বিনিয়োগকারীরা শেয়ার কিনেছেন এবং তাঁদের পোর্টফোলিও পুনরায় সাজিয়েছেন। ফলে সপ্তাহটিতে লেনদেন বেড়েছে ১৯ দশমিক ৬১ শতাংশ।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ১৯৫ কোটি ২৩ লাখ টাকা, যা আগের সপ্তাহে ছিল ১ হাজার ৮৩৫ কোটি ৩০ লাখ টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেন বেড়েছে ৩৫৯ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।
দেশে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা ধরে রাখতে কৃষির গুরুত্ব দিন দিন বেড়ে চলেছে। আর সেই লক্ষ্যপূরণে সরকারের দেওয়া কৃষি ও পল্লিঋণের পরিমাণ বাড়ছে।
২৭ মিনিট আগেআরও ৯০ দিনের জন্য শুল্কবিরতি বাড়িয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন। এর ফলে উভয় দেশের পণ্যের ওপর সম্ভাব্য তিন অঙ্কের অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ আপাতত এড়ানো সম্ভব হয়েছে। সোমবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর ‘ট্রুথ সোশ্যাল’ প্ল্যাটফর্মে এ কথা জানান।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ থেকে চার ধরনের পাটপণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন করে বন্দর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ভারত। দুই দেশের সব স্থলবন্দর দিয়ে পণ্যগুলো রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে শুধু একটি সমুদ্রবন্দর খোলা রাখা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেচীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
১৫ ঘণ্টা আগে