নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স দেশে আনতে বিদেশি বিভিন্ন এক্সচেঞ্জ হাউস থেকে কেনা ডলার রেট ১২০ টাকার বেশি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত আজ রোববার থেকে কার্যকর হতে যাচ্ছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার দেশে সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের ট্রেজারিপ্রধানদের এক সভায় ডলারের দামে এই সীমা আরোপের এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। অতি সম্প্রতি দীর্ঘ খরা কাটিয়ে দেশে এখন রেমিট্যান্সপ্রবাহ কিছুটা বাড়তে শুরু করেছে। পাশাপাশি ডলারের সরবরাহ আগের চেয়ে ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। সেই বিবেচনায় দেশের সব ব্যাংক রেমিট্যান্সের ডলার ১২০ টাকায় কেনার সিদ্ধান্ত হয়।
জানা গেছে, কোনো উল্লেখযোগ্য কারণ ছাড়াই এ দুই খাতের ডলারের দাম বেড়ে চলছিল। সে বিষয়ে করণীয় ঠিক করতেই ট্রেজারিপ্রধানরা আলোচনার মাধ্যমে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তাঁরা ঘোষণা করেছেন, ব্যাংকগুলো রেমিট্যান্স ডলারের জন্য সর্বোচ্চ ১২০ টাকা দিতে পারবে, যা আন্তব্যাংক ও আমদানি দায় পরিশোধের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে। রপ্তানি আয় নগদায়নের জন্য ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলার অনুসরণ করবে।
এদিকে সভায় এসব সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন পর্যবেক্ষণ ও ডলারের বাজারের অবস্থার ওপর মতামত শেয়ার করতে ট্রেজারিপ্রধানরা সপ্তাহে এক বা দুবার বৈঠক করারও সিদ্ধান্ত নেন। এ ছাড়া বাজারে ডলারে দামের গতিবিধি তদারকিতে এবং একটি কার্যকর বৈদেশিক মুদ্রা বাজারের বিকাশে ব্যাংকগুলোর মধ্যে সমন্বয়ের জন্য একটি মনিটরিং কমিটি গঠনের বিষয়েও সিদ্ধান্ত হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছিলেন, ক্রলিং পেগ এক্সচেঞ্জ রেট মেকানিজম অনুসারে ১১৭ টাকার মধ্যবর্তী দরের সঙ্গে ২ দশমিক ৫ শতাংশ ব্যান্ড যোগ করে ব্যাংকগুলো ডলার ক্রয়-বিক্রয় করতে পারবে। সেই অনুযায়ী ডলার লেনদেনের ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো প্রতি ডলারে ১২০ টাকা পর্যন্ত চার্জ করতে পারে।
প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স দেশে আনতে বিদেশি বিভিন্ন এক্সচেঞ্জ হাউস থেকে কেনা ডলার রেট ১২০ টাকার বেশি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত আজ রোববার থেকে কার্যকর হতে যাচ্ছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার দেশে সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের ট্রেজারিপ্রধানদের এক সভায় ডলারের দামে এই সীমা আরোপের এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। অতি সম্প্রতি দীর্ঘ খরা কাটিয়ে দেশে এখন রেমিট্যান্সপ্রবাহ কিছুটা বাড়তে শুরু করেছে। পাশাপাশি ডলারের সরবরাহ আগের চেয়ে ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। সেই বিবেচনায় দেশের সব ব্যাংক রেমিট্যান্সের ডলার ১২০ টাকায় কেনার সিদ্ধান্ত হয়।
জানা গেছে, কোনো উল্লেখযোগ্য কারণ ছাড়াই এ দুই খাতের ডলারের দাম বেড়ে চলছিল। সে বিষয়ে করণীয় ঠিক করতেই ট্রেজারিপ্রধানরা আলোচনার মাধ্যমে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তাঁরা ঘোষণা করেছেন, ব্যাংকগুলো রেমিট্যান্স ডলারের জন্য সর্বোচ্চ ১২০ টাকা দিতে পারবে, যা আন্তব্যাংক ও আমদানি দায় পরিশোধের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে। রপ্তানি আয় নগদায়নের জন্য ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলার অনুসরণ করবে।
এদিকে সভায় এসব সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন পর্যবেক্ষণ ও ডলারের বাজারের অবস্থার ওপর মতামত শেয়ার করতে ট্রেজারিপ্রধানরা সপ্তাহে এক বা দুবার বৈঠক করারও সিদ্ধান্ত নেন। এ ছাড়া বাজারে ডলারে দামের গতিবিধি তদারকিতে এবং একটি কার্যকর বৈদেশিক মুদ্রা বাজারের বিকাশে ব্যাংকগুলোর মধ্যে সমন্বয়ের জন্য একটি মনিটরিং কমিটি গঠনের বিষয়েও সিদ্ধান্ত হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছিলেন, ক্রলিং পেগ এক্সচেঞ্জ রেট মেকানিজম অনুসারে ১১৭ টাকার মধ্যবর্তী দরের সঙ্গে ২ দশমিক ৫ শতাংশ ব্যান্ড যোগ করে ব্যাংকগুলো ডলার ক্রয়-বিক্রয় করতে পারবে। সেই অনুযায়ী ডলার লেনদেনের ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো প্রতি ডলারে ১২০ টাকা পর্যন্ত চার্জ করতে পারে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১৪ মিনিট আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৯ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৩ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১৩ ঘণ্টা আগে